সৌদি আরব

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৩′০.০১″ উত্তর ৪৪°৭′০.০১″ পূর্ব / ২৩.৭১৬৬৬৯৪° উত্তর ৪৪.১১৬৬৬৯৪° পূর্ব / 23.7166694; 44.1166694
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(সৌদি আরবের সংস্কৃতি থেকে পুনর্নির্দেশিত)
সৌদি আরব রাজ্য

المملكة العربية السعودية
আল-মামলেকা আল-আরবিয়া আ'স-সৌদিয়া
নীতিবাক্য: "لا إله إلا الله محمد رسول الله"
"আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য নাই এবং মুহাম্মদ আল্লাহর রাসূল" (কালেমা)[১]
জাতীয় সঙ্গীত: "আশ আল মালেক"
"দীর্ঘজীবী হোক রাজা"

সৌদি আরবের অবস্থান
রাজধানীরিয়াদ(প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক), মদিনা(ধর্মীয়)
বৃহত্তম নগরীদাম্মাম,রিয়াদ
সরকারি ভাষাআরবি
জাতীয়তাসূচক বিশেষণসৌদি
সরকারশরিয়া পরিচালিত সেচ্ছারন্ত্রী রাজতন্ত্র
সালমান বিন আবদুল আজিজ
আইন-সভামন্ত্রি পরিষদ
বাদশাহ কর্তৃক নিযুক্ত
প্রতিষ্ঠিত
• প্রথম সৌদি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত
১৭৪৪
১৮২৪
৮ই জানুয়ারী, ১৯২৬
• স্বীকৃত
২০শে মে, ১৯২৭
• রাজতন্ত্র একীভূত
২৩শে সেপ্টেম্বর, ১৯৩২
আয়তন
• মোট
২১,৪৯,৬৯০ কিমি (৮,৩০,০০০ মা) (১৪ই)
• পানি (%)
অতি সামান্য
জনসংখ্যা
• ২০১৭ আনুমানিক
৩৩,০০০,০০০[২] (৪০তম)
• ঘনত্ব
১৫/কিমি (৩৮.৮/বর্গমাইল) (২১৬তম)
জিডিপি (পিপিপি)২০১৭ আনুমানিক
• মোট
$১.৮০৩ ট্রিলিয়ন[৩] (১৪তম)
• মাথাপিছু
$৫৫,২২৯[৩] (১২তম)
জিডিপি (মনোনীত)২০১৭ আনুমানিক
• মোট
$৬৮৯.০০৪ বিলিয়ন[৩] (২০তম)
• মাথাপিছু
$২১,১০০[৩] (৩৬তম)
মানব উন্নয়ন সূচক (২০১৪)বৃদ্ধি ০.৮৩৭[৪]
অতি উচ্চ · ৩৯তম
মুদ্রারিয়াল (SR) (SAR)
সময় অঞ্চলইউটিসি+৩ (AST)
• গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি)
ইউটিসি+৩ (নিরীক্ষিত না)
গাড়ী চালনার দিকডান
কলিং কোড+৯৬৬
আইএসও ৩১৬৬ কোডSA
ইন্টারনেট টিএলডি.sa, السعودية.

সৌদি আরব, সরকারিভাবে সৌদি আরব সাম্রাজ্য (আরবি: المملكة العربية السعودية, প্রতিবর্ণীকৃত: আল-মামলাকাতুল-আরাবীয়াতুস-সূঊদিয়া) মধ্যপ্রাচ্যের একটি সার্বভৌম আরব রাষ্ট্র। ২১,৫০,০০০ বর্গ কিমি আয়তনের এদেশটি এশিয়ার সবচেয়ে বড় আরব দেশ এবং আলজেরিয়ার পরে আরব বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। সৌদি আরবের উত্তরে জর্দানইরাক, উত্তরপূর্বে কুয়েত ,পূর্বে কাতার, বাহরাইন এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত অবস্থিত, দক্ষিণ-পূর্বে ওমান ও দক্ষিণে ইয়েমেন অবস্থিত।

সৌদি আরব মূলত ৫টি আমিরাতে/রাজ্য বিভক্ত। মধ্যাঞ্চলীয় আরব নজদ, উত্তরাঞ্চলীয় আরব আরার, দক্ষিণাঞ্চলীয় আরব আসির, পূর্বাঞ্চলীয় আরব আহসা ও পশ্চিমাঞ্চলীয় আরব হেজাজআবদুল আজিজ ইবনে সৌদ ১৯৩২ সালে এই ৫টি রাজ্য দখল করে সৌদি আরব সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯০২ সালে নজদ, ১৯১৩ সালে আহসা, ১৯২১ সালে আরার, ১৯২৫ সালে হেজাজ ও ১৯৩০ সালে আসির এই ৫টি রাজতান্ত্রিক দেশ দখল করে সৌদি আরব সাম্রাজ্য গঠন করে। দেশটি পুরোপুরি রাজতান্ত্রিক পদ্ধতিতে পরিচালিত হয় এবং আইনের ক্ষেত্রে ইসলামি আইনের অনুসরণ করা হয়। ইসলামের দুই পবিত্র মসজিদ মসজিদুল হারামমসজিদে নববীর কারণে সৌদি আরবকে দুই পবিত্র মসজিদের দেশ বলা হয়। দেশটিতে ৩,৪৭,৬০,০০০ জন বাস করে যার মধ্যে আড়াই কোটি সৌদি আর ৯৭,৬০,০০০ জন বিদেশী।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] পৃথিবীর অন্যতম প্রধান সর্বোচ্চ তেল উৎপাদন ও রপ্তানিকারক এবং পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম হাইড্রোকার্বন মজুদকারি দেশ।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এই তেলের কারণে দেশটির অর্থনীতি যেমন বাড়ছে তেমনিভাবে এর মানব সম্পদ উন্নয়ন সূচকেও উপরের দিকে। তাছাড়াও একমাত্র আরব দেশ হিসেবে জি-২০ প্রধান অর্থনৈতিক শক্তির সদস্য। দেশটি তার অর্থনীতিকে কর্পোরেশন কাউন্সিল ফর দ্য আরব স্টেটস অব দ্য গালফ (জিসিসি) এর মধ্যে ডাইভারইসিফাইড করছে। পৃথিবীর চতুর্থ সর্বোচ্চ সামরিক খরচ বহনকারী দেশ সৌদি আরব।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] দেশটিকে মধ্যপ্রাচ্যের ক্ষমতাধর দেশ হিসেবে ধরা হয়। সৌদি আরব জিসিসি, ওআইসি ও ওপেক এর সদস্য।

রাজনীতি[সম্পাদনা]

সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান

সৌদি আরব রাজতান্ত্রিক দেশ। এজন্য যেকোনো ধরনের রাজনৈতিক সংগঠন কিংবা জাতীয় নির্বাচন এদেশে নিষিদ্ধ।[৫] ১৯৯২ সালে রাজকীয় ফরমান জারির মাধ্যমে গৃহীত মৌলিক আইন অনুযায়ী রাজাকে অবশ্যই শরিয়া (ইসলামি আইন) এবং কোরআন মেনে শাসন করতে হবে। এই আইনে কোরআন এবং সুন্নাহকে সৌদি আরবের সংবিধান হিসাবে গৃহীত হয়।[৬] অধিকাংশ সমালোচকদের মতে সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা স্বৈর-একনায়কতান্ত্রিক। দি ইকোনমিস্ট প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সৌদি আরব সরকারকে পৃথিবীর পঞ্চম সর্বোচ্চ স্বৈরাচারী সরকার হিসেবে উল্লেখ করা হয়। ২০১২ সালে পত্রিকাটির ডেমক্রেসি ইনডেক্সে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে আরও ১৬৭টি দেশের নাম উল্লেখিত হয়েছিল। ফ্রিডম হাউস নামক অপর একটি পত্রিকা ২০১৩ সালে দেশটিকে সর্বনিম্ন রেটিং ৭ দিয়েছে, যার অর্থ সৌদি আরবে সাধারণ জনগণ "মুক্ত নয়"। অবশ্য প্রথা অনুযায়ী ঐতিহ্যবাহী গোত্রীয় সম্মেলন মজলিসে প্রাপ্ত বয়স্ক যেকোনো ব্যক্তি বাদশাহর কাছে আবেদন করতে পারে।[৭]

জীবনযাত্রা[সম্পাদনা]

সৌদি নাগরিকদের জীবনযাত্রার মান উন্নত। শিক্ষার হার প্রায় ৮০.৫ শতাংশ।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] নাগরিকেরা বিলাসবহুল জীবন যাপন করেন। ২০১৮ সালে রাশিয়ায় অনুষ্ঠিত ফিফা বিশ্বকাপে সৌদি ফুটবল দল অংশগ্রহণ করে। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী অপরাধের হার প্রায় শূন্য।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] আইন প্রয়োগে ইসলামি শরিয়াহ অবলম্বন করা হয়।

প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ[সম্পাদনা]

অঞ্চল রাজধানী আয়তন(বর্গ কিমি) জনসংখ্যা
ইস্টার্ন প্রভিন্স রিয়াদ ৬৭২,৫২২ ৪,১০৫,৭৮০

দেশের বেশির ভাগ অঞ্চলই মরুভূমি। দেশের সবচেয়ে বড় মরুভূমির নাম "রুব আল-খালী"।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] যার পশ্চিমাংশ উর্বর।

অর্থনীতি[সম্পাদনা]

সৌদি আরবের মূল অর্থনীতি পেট্রোলিয়াম ভিত্তিক; বাজেটে রাজস্ব মোটামুটি ৭৫% এবং রপ্তানি আয়ের ৯০% তেল শিল্প থেকে আসে।সৌদি আরবে সমগ্র বিশ্বের ভূ-ভাগের ২০% খনিজ তেলের মজুদ রয়েছে।পরিমাণে এটা ২৬ হাজার কোটি ব্যারেল।তেল ছাড়াও গ্যাস ও স্বর্ণ খনি।জিএনপি অনুসারে সৌদি আরব বিশ্বের শীর্ষ ধনী দেশের একটি।

জাপান, চীন , দক্ষিণ কোরিয়া ও ভারত থেকে দেশটির প্রধান আমদানি হয়ে থাকে। পরিবর্তে চীন , আমেরিকা ও আমিরাত এ দেশটি থেকে রপ্তানি হয়ে থাকে।

পোশাক[সম্পাদনা]

সৌদি নারীরা আবায়া, বোরকা, হিজাবসহ অন্যান্য শরিয়া সমর্থিত পোশাক পরেন। পুরুষেরা আলখাল্লা, জুব্বা, গুত্রা (মাথায় পরার আরব্য পোশাক) এবং টুপি পরিধান করেন। পোশাক পরিধানের ক্ষেত্রে ইসলামি শরিয়া মেনে চলা হয়। [৮]

ধর্ম[সম্পাদনা]

বদরের যুদ্ধ, ১২৩ মার্চ ৬২৪ খ্রিস্টাব্দ

ইসলাম সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় ধর্ম। ইসলাম ও সৌদি আরবের মধ্যে যোগাযোগ (বা দেশের অন্ততপক্ষে পশ্চিমের হিজাজ অঞ্চল) অনন্য শক্তিশালী। এই রাজ্য, যাকে কখনও কখনও "ইসলামের বাড়ি" বলা হয়,[৯] তা হল মক্কা এবং মদিনার শহরগুলির অবস্থান, যেখানে ইসলামী ধর্মের দূত মুহাম্মদ (সাঃ) বসবাস করতেন এবং মৃত্যুবরণ করেন এবং এ স্থানটি বছরে কয়েক মিলিয়ন মুসলিম হজযাত্রীকে এবং হাজার হাজার আলেম এবং শিক্ষার্থীকে আকৃষ্ট করে, যারা মুসলিম বিশ্ব হতে এখানে পড়াশোনা করতে আসে। সৌদি আরবের রাজার সরকারী উপাধি হ'ল " দুটি পবিত্র মসজিদের রক্ষক" - এ দুটি মসজিদ হল মক্কার আল-মসজিদ আল হারাম এবং মদিনায় আল-মসজিদ আল-নববী -যাকে ইসলামের পবিত্রতম হিসাবে বিবেচনা করা হয়। [১০]

আঠারো শতকে, ইসলামী প্রচারক মুহাম্মদ ইবনে আবদ-ওহহাব এবং আঞ্চলিক আমির, মুহাম্মদ বিন সৌদের মধ্যে একটি চুক্তি প্রথমে নাজদ অঞ্চলে এবং তারপরে আরব উপদ্বীপে সুন্নি ইসলামের এক চূড়ান্ত পবিত্রতাবাদী চাপ নিয়ে আসে। সমর্থকদের দ্বারা " সালাফিবাদ " এবং অন্যরা " ওয়াহাবিবাদ " হিসাবে পরিচিত, ইসলামের এই ব্যাখ্যাটি রাষ্ট্রীয় ধর্ম এবং ইসলামের ব্যাখ্যা হয়ে ওঠে মুহাম্মদ বিন সৌদ এবং তার উত্তরসূরীদের দ্বারা ( আল সৌদ পরিবার), যিনি শেষ পর্যন্ত ১৯৩২ সালে আধুনিক সৌদি আরব রাজ্য তৈরি করেছিলেন। সৌদি সরকার তার পেট্রোলিয়াম রপ্তানি আয়ের কয়েক বিলিয়ন ডলার পুরো ইসলামী বিশ্বজুড়ে এবং অন্য কোথাও মসজিদ নির্মাণ, বই প্রকাশ, বৃত্তি ও ফেলোশিপ প্রদান,[১১] আন্তর্জাতিক ইসলামী সংগঠনগুলির হোস্টিং, এবং এর ইসলামের রূপ প্রচারে ব্যয় করেছে, কখনও কখনও যাকে উল্লেখ করা হয় "পেট্রো-ইসলাম" হিসাবে। [১২]

সালাফি/ওয়াহাবিরা সৌদি আরবের সংখ্যাগরিষ্ঠ। ওহাবী মিশন নাজদে দু'শো বছর ধরে প্রাধান্য পেয়েছে, তবে দেশের বেশিরভাগ অংশে - পূর্ব প্রদেশের হেজাজ, নাজরান - এটি মাত্র ১৯১৩-১৯২৫ সাল থেকেই আধিপত্য বিস্তার করেছে। [১৩] ১৫ থেকে ২০ মিলিয়ন সৌদি নাগরিকদের বেশিরভাগ হলেন সুন্নি মুসলিম,[১৪] পূর্ব অঞ্চলগুলি বেশিরভাগই বারো ইমামী শিয়া দ্বারা জনবহুল এবং দক্ষিণ অঞ্চলে জায়েদি শিয়া রয়েছে। [১৫] বেশ কয়েকটি সূত্রের মতে, শুধুমাত্র সৌদি সম্প্রদায়ের একটি সংখ্যালঘু নিজেকে ওহাবী হিসাবে বিবেচনা করে, যদিও অন্যান্য উৎস অনুসারে, ওহাবী সম্পর্কিত সংস্থান ৪০% পর্যন্ত, এটি একটি অত্যন্ত প্রভাবশালী সংখ্যালঘু হিসাবে পরিণত হয়েছে, খুব কমপক্ষে ১৭ মিলিয়ন আদিবাসী জনসংখ্যার ব্যবহার করে "২০০৮-৯ এর অনুমান" অনুযায়ী। [১৬][১৭][১৮] তদুপরি, পরবর্তী বৃহত্তম অধিভুক্তিটি সালাফিবাদের সাথে, যা ওয়াহাবিবাদের সমস্ত কেন্দ্রীয় নীতিগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে, এতে বেশ কয়েকটি ছোটখাটো অতিরিক্ত স্বীকৃত নীতি এই দুটিকে পৃথক করে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

অমুসলিমদের দ্বারা অমুসলিম ধর্মীয় উপকরণ (যেমন বাইবেল ) বিতরণ সৌদি আরবে অমুসলিমদের দ্বারা ধর্ম প্রচার করা অবৈধ।

সংস্কৃতি[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. About Saudi Arabia: Facts and figures ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ এপ্রিল ২০১২ তারিখে, The Royal Embassy of Saudi Arabia, Washington D.C.
  2. "Official annual projection"cdsi.gov.sa। ২০১৪। ৯ মে ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  3. "Saudi Arabia"। International Monetary Fund। ১০ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৭ 
  4. "2015 Human Development Report" (পিডিএফ)। United Nations Development Programme। ২০১৫। ১৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৭ 
  5. Cavendish, Marshall (২০০৭)। World and Its Peoples: the Arabian Peninsula। পৃষ্ঠা 78। আইএসবিএন 978-0-7614-7571-2 
  6. Robbers, Gerhard (২০০৭)। Encyclopedia of world constitutions, Volume 1। পৃষ্ঠা 791। আইএসবিএন 0-8160-6078-9 
  7. Cavendish, Marshall (২০০৭)। World and Its Peoples: the Arabian Peninsula। পৃষ্ঠা 92–93। আইএসবিএন 978-0-7614-7571-2 
  8. Abaya Not Mandatory for foreigners
  9. Bradley, John R. (২০০৫)। Saudi Arabia Exposed : Inside a Kingdom in Crisis। Palgrave। পৃষ্ঠা 145 
  10. Rodenbeck, Max (অক্টোবর ২১, ২০০৪)। "Unloved in Arabia (Book Review)" (16)। 
  11. Kepel, Gilles (2002). Jihad: The Trail of Political Islam. trans. Anthony F. Roberts, p.72
  12. Kepel 2002
  13. Commins, David (২০০৯)। The Wahhabi Mission and Saudi Arabia। I.B.Tauris। পৃষ্ঠা 77। 
  14. "Saudi Arabia, Islam in"The Oxford Dictionary of Islam। ৮ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০২০ 
  15. Saudi Arabia and the New Strategic Landscape - Page 30
  16. "Human Rights in Saudi Arabia: The Role of Women, Congressional Human Rights Caucus, Testimony of Ali Al-Ahmed, Director of the Saudi Institute"। US Congress। জুন ৪, ২০০২। Saudi Arabia is a glaring example of religious apartheid. The religious institutions from government clerics to judges, to religious curriculum, and all religious instructions in media are restricted to the Wahhabi understanding of Islam, adhered to by less than 40% of the population. 
  17. "Q&A with Stephen Schwartz on Wahhabism"। National Review Online। ২৮ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০২০... although no more than 40 percent of Saudi subjects, at the most, consider themselves Wahhabis, the Wahhabi clergy has controlled education in the kingdom ... 
  18. Islam and the Muslim World v.2। Macmillan Reference USA। পৃষ্ঠা 729। 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]