আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিব
আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিব | |
---|---|
أَبُو طَالِب بن عَبْد ٱلْمُطَّلِب | |
প্রধান বানু হাশিম গোত্রের | |
কাজের মেয়াদ আনুমানিক ৫৭৮ - ৬১৯ খ্রিষ্টাব্দ | |
পূর্বসূরী | আবদুল মুত্তালিব ইবনে হাশিম |
উত্তরসূরী | আবু লাহাব |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ‘ইমরান (عِمْرَان) অথবা ‘আবদ মানাফ (عَبْد مَنَاف)[১] আনুমানিক ৫৩৫ খ্রিষ্টাব্দ মক্কা, হিজাজ (বর্তমান সৌদি আরব) |
মৃত্যু | আনুমানিক ৬১৯ মক্কা, হিজাজ | (বয়স ৮৩–৮৪)
সমাধিস্থল | জান্নাতুল মুয়াল্লা, মক্কা |
দাম্পত্য সঙ্গী | ফাতিমা বিনতে আসাদ |
সম্পর্ক | |
সন্তান | |
মাতা | ফাতিমা বিনতে আমর |
পিতা | আবদুল মুত্তালিব |
আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিব (আরবি: أَبُو طَالِب بن عَبْد ٱلْمُطَّلِب; আনুমানিক ৫৩৫–৬১৯ খ্রিষ্টাব্দ) ছিলেন কুরাইশ গোত্রের বানু হাশিম শাখার নেতা। তিনি ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর পিতা আবদুল্লাহ-এর ভাই এবং নবী মুহাম্মদের কাকা ও আলির পিতা ছিলেন।[২]
আবু তালিবের পিতা আবদুল মুত্তালিব ইন্তেকালের পর তিনি গোত্রপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। একইসঙ্গে তিনি 'সিকায়া' ও 'রিফাদা' নামক দুটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক দায়িত্বও পালন করতেন।[৩] মক্কায় তিনি একজন সম্মানিত ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন।[৪]
সুন্নি ইসলামি পণ্ডিতদের মধ্যে সাধারণভাবে এই মত প্রচলিত যে, আবু তালিব ইসলামে দীক্ষিত হননি।[৫][৬][৭]
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]আবু তালিব ৫৩৫ খ্রিষ্টাব্দে হিজাজ অঞ্চলের মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন হাশিমি গোত্রপ্রধান আবদুল মুত্তালিব-এর পুত্র এবং ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর পিতা আবদুল্লাহ-এর ভাই। মুহাম্মদের জন্মের আগেই আবদুল্লাহ ইন্তেকাল করেন। মুহাম্মদের মা আমিনা বিনতে ওহাব-এর মৃত্যুর পর শিশুকালে মুহাম্মদকে তার দাদা আবদুল মুত্তালিবের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়। আট বছর বয়সে আবদুল মুত্তালিব মারা গেলে মুহাম্মদের অভিভাবকত্ব গ্রহণের দায়িত্ব পড়ে তার চাচাদের উপর। জ্যেষ্ঠ চাচা আল-হারিস আর্থিকভাবে দুর্বল হওয়ায় এই দায়িত্ব গ্রহণে অক্ষম ছিলেন। সে সময় আবু তালিব, নিজে দরিদ্র হওয়া সত্ত্বেও নিঃস্বার্থভাবে মুহাম্মদকে নিজের জিম্মায় গ্রহণ করেন।[৮]
যদিও আবু তালিব হাজিদের জন্য পানাহার (সিকায়া ও রিফাদা) সরবরাহের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন, তিনি নিজে অভাবগ্রস্ত অবস্থায় জীবনযাপন করতেন। এই দায়িত্ব পালনের জন্য তিনি তাঁর ভাই আব্বাসের কাছ থেকে অর্থ ধার নিয়েছিলেন, যা পরিশোধ করতে না পারায় অবশেষে আব্বাস এই দায়িত্ব নিজের হাতে নেন। তবুও এই ঘটনার কারণে সমাজে আবু তালিবের মর্যাদায় কোনো হানি ঘটেনি।[৯]
নবী মুহাম্মদ (সা.) তাঁর চাচা আবু তালিবকে গভীরভাবে ভালোবাসতেন, এবং আবু তালিবও তাঁকে স্নেহ করতেন।[১০] আবু তালিব একজন প্রতিভাবান কবি হিসেবেও স্মরণীয়। মুহাম্মদ (সা.)-কে সমর্থন করে তাঁর রচিত বহু কবিতা এখনো উদ্ধৃত হয়।[৩][১১] একবার আবু তালিব একটি বাণিজ্য সফরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখন শিশু মুহাম্মদ কান্না করে উঠেন এবং চাচা থেকে আলাদা হওয়ার যন্ত্রণা সইতে পারেননি। তখন আবু তালিব বলেন, “আল্লাহর কসম, আমি তাঁকে (মুহাম্মদকে) সঙ্গে নিয়েই যাব এবং আমরা কখনো একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হব না।”[১২]
পরবর্তীকালে, প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় মুহাম্মদ (সা.) লক্ষ্য করেন যে, একটি কঠিন খরার কারণে আবু তালিব আর্থিক সংকটে পড়েছেন। তখন তিনি আবু তালিবের একটি সন্তানকে নিজের তত্ত্বাবধানে নেওয়ার প্রস্তাব দেন এবং তাঁর চাচা আল-আব্বাস-কেও একই অনুরোধ করেন। এই বিষয়ে আবু তালিবের সঙ্গে আলোচনা করা হলে তিনি বলেন, তাঁর প্রিয় সন্তান আকীল যেন তাঁর সাথেই থাকে। এরপর আল-আব্বাস জাফর-কে গ্রহণ করেন এবং মুহাম্মদ (সা.) আলি-কে নিজের কাছে রাখেন।[১৩][১৪][১৫][১৬]
মুহাম্মদকে রক্ষা
[সম্পাদনা]গোত্রভিত্তিক সমাজে একজন ব্যক্তির গোত্রপরিচয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এমন না থাকলে তাকে বিনা দ্বিধায় হত্যা করা যেত।[১৭] বানু হাশিম গোত্রের প্রধান হিসেবে আবু তালিব নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। মুহাম্মদ (সা.) ইসলাম প্রচার শুরু করার পর কুরাইশ গোত্রের অন্যান্য শাখার সদস্যরা ক্রমশ তাঁর প্রতি হুমকি অনুভব করতে থাকেন। তাঁকে থামানোর জন্য তাঁরা আবু তালিবের ওপর চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন, যাতে তিনি মুহাম্মদকে নিয়ন্ত্রণে আনেন বা চুপ করিয়ে দেন।
এই চাপ সত্ত্বেও আবু তালিব মুহাম্মদকে সমর্থন দিয়ে যান এবং কুরাইশ নেতা-নেত্রীদের বিরুদ্ধে তাঁকে রক্ষা করেন। একাধিকবার কুরাইশ নেতারা আবু তালিবের সঙ্গে সরাসরি দেখা করেন। আবু তালিব তাঁদের প্রত্যাখ্যান করেন এবং মুহাম্মদকে সমর্থন দিতে থাকেন, যদিও এতে কুরাইশদের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের অবনতি ঘটে। একটি বর্ণনায় উল্লেখ রয়েছে, কুরাইশরা এই বিরোধকে কেন্দ্র করে বানু হাশিমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার হুমকি দেয়।[১৮]
একবার এমন এক সাক্ষাতে আবু তালিব মুহাম্মদকে কুরাইশদের সামনে নিয়ে আসেন। মুহাম্মদ (সা.) তাঁদেরকে শাহাদাহ পাঠ করার আহ্বান জানান, যা শুনে তারা হতবাক হয়ে যায়।[১৯]
এমনকি কুরাইশরা আবু তালিবকে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা করে। তাঁরা প্রস্তাব দেয়, মুহাম্মদকে যদি তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হয়, তবে আবু তালিব ‘উমারাহ ইবনে আল-ওয়ালিদ ইবনে আল-মুগীরা নামক কুরাইশের সুদর্শন যুবককে দত্তক নিতে পারবেন।[১৮][২০][২১]
এই প্রস্তাব ব্যর্থ হলে কুরাইশরা অন্যান্য গোত্রের সহযোগিতায় বানু হাশিম গোত্রের সদস্যদের সঙ্গে বাণিজ্য ও বৈবাহিক সম্পর্ক বন্ধ করার ঘোষণা দেয়। এই অবরোধ শুরু হয় মুহাম্মদের নবুয়ত লাভের সাত বছর পর এবং তা তিন বছর স্থায়ী হয়।[৩] এর উদ্দেশ্য ছিল হাশিম বংশকে চাপে ফেলে এমনকি অনাহারে কষ্ট দিয়ে আত্মসমর্পণে বাধ্য করা।[২২]
নিরাপত্তার স্বার্থে অনেক বানু হাশিম সদস্য আবু তালিবের আশপাশে বসবাস শুরু করেন। এলাকাটি একরকম ঘেটোর রূপ ধারণ করে।[২২] যদিও পরিস্থিতি কঠিন ছিল, পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মাধ্যমে তারা গোপনে খাবার সরবরাহ পেতেন, ফলে চরম দুর্ভোগ এড়ানো সম্ভব হয়।[২২][২৩]
আবু তালিবের ভাই আবু লাহাব এই ব্যাপারে কুরাইশদের পক্ষে অবস্থান নেন। তিনি আব্দ শামস এলাকার একটি বাড়িতে চলে যান, যাতে কুরাইশদের প্রতি তাঁর সমর্থন প্রকাশ পায়।[২২][২৪] তিনি বিশ্বাস করতেন মুহাম্মদ হয় পাগল, না হয় প্রতারক।[২৫]
মুহাম্মদকে রক্ষা করতে গিয়ে আবু তালিব ও বানু হাশিমের ওপর প্রচণ্ড চাপ পড়ে। একবার আবু তালিব মুহাম্মদকে বলেন, “তুমি আমাকে ও নিজেকেও রক্ষা করো, আমার ওপর এমন বোঝা দিও না যা আমি সহ্য করতে পারি না।” জবাবে মুহাম্মদ বলেন, “ওহে চাচা! আল্লাহর কসম, যদি তারা আমার ডান হাতে সূর্য আর বাম হাতে চাঁদও দিয়ে দেয় তবুও আমি এই পথ পরিত্যাগ করব না, যতক্ষণ না আল্লাহ তা সত্য বলে প্রমাণ করেন অথবা আমি এতে জীবন বিসর্জন দিই।” এই আবেগঘন প্রতিক্রিয়া দেখে আবু তালিব বলেন, “তবে যাও, ভাইপো! যা বলার তা বলো। আল্লাহর শপথ, আমি কোনো কারণেই তোমাকে কারো হাতে তুলে দেব না।”[২৬][২৭]
বিভিন্ন মতপন্থার দৃষ্টিভঙ্গি
[সম্পাদনা]আবু তালিব সম্পর্কে স্মৃতি ও মূল্যায়ন সুন্নি ও শিয়া মুসলমানদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে।[২৮]
সুন্নি
[সম্পাদনা]সুন্নি ইসলামের মতে, কুরআনের ২৮:৫৬ নং আয়াত— “হে নবী! তুমি যাকে ভালোবাসো, তাকে সৎপথে আনতে পারো না; আল্লাহ যাকে চান, তাকেই সৎপথে পরিচালিত করেন”—আবু তালিবের ইসলাম গ্রহণ সংক্রান্ত প্রসঙ্গে নাজিল হয়েছিল।[২৯][৩০]
পরিবার
[সম্পাদনা]
আবু তালিবের স্ত্রী ছিলেন ফাতিমা বিনতে আসাদ। তাঁদের চার পুত্র ছিল:
- তালিব — তিনিই ছিলেন আবু তালিবের জ্যেষ্ঠ সন্তান, এবং তাঁর কুনিয়া (উপনাম) ‘আবু তালিব’ এই ছেলের নাম থেকেই। তাঁর সম্পর্কে খুব কম তথ্য পাওয়া যায়; তাঁর কোনো সন্তান ছিল না এবং আনুমানিক ৬২৪ সালের দিকে তাঁর দেহ আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
- আকীল ইবনে আবু তালিব (আবু মুসলিম) — তিনি ফাতিমা বিনতে উকবা-কে বিয়ে করেন এবং তাঁদের অনেক সন্তান ছিল: আবু সাঈদ, মুসলিম, মূসা, আবদুল্লাহ, রামলা, জাফর, মুহাম্মদ এবং আবদুর রহমান।
- জাফর ইবনে আবু তালিব (আবু আউন) — তিনি আসমা বিনতে উমাইস-কে বিয়ে করেন। তাঁদের তিন পুত্র ছিল: আবদুল্লাহ, মুহাম্মদ এবং আউন। তাঁদের একটি কন্যা ছিল, নাম ছিল না’মি।
- আলি ইবনে আবু তালিব (আবু হাসান) — তিনি একাধিক স্ত্রী গ্রহণ করেন, যাঁদের মধ্যে ফাতিমা বিনতে মুহাম্মদ অন্যতম। তাঁর বহু সন্তান ছিল, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন: হাসান, হুসাইন, আব্বাস, জাইনব, উম্মে কুলসুম এবং মুহাম্মদ।
তাঁদের তিন কন্যাও ছিল:
- ফাখিতা বিনতে আবু তালিব (উম্মে হানি) — তিনি হুবায়রা ইবনে আবু ওহব-কে বিয়ে করেন। তাঁদের চার পুত্র ছিল: উমর, ফুলান, ইউসুফ ও আমর এবং দুটি কন্যা ছিল: হানি ও জা'দা।
- জুমানা বিনতে আবু তালিব (উম্মে সুফিয়ান) — তিনি আবু সুফিয়ান ইবনে হারিস-কে বিয়ে করেন এবং তাঁদের তিন পুত্র ছিল: সুফিয়ান, জাফর ও আলি।
- রাইতা বিনতে আবু তালিব (উম্মে তালিব) — তিনি আউন ইবনে উমাইস-কে বিয়ে করেন এবং তাঁদের একটি পুত্র ছিল, নাম তালিব।[৩১][৩২]
সন্তানদের শিক্ষাদান
[সম্পাদনা]- মুহাম্মদ (সা.) ও তাঁর স্ত্রী খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ আলিকে শিক্ষা দেন।
- আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিব ও তাঁর স্ত্রী লুবাবা বিনতে হারিস তালিবকে শিক্ষা দেন।
- হামজা ইবনে আবদুল মুত্তালিব ও তাঁর স্ত্রী সালমা বিনতে উমাইস জাফরকে শিক্ষা দেন।
- যুবাইর ইবনে আবদুল মুত্তালিব ও তাঁর স্ত্রী আতিকা বিনতে আবু ওহব আকীলকে শিক্ষা দেন।
- আবু তালিব ও তাঁর স্ত্রী ফাতিমা বিনতে আসাদ ফাখিতা, জুমানা ও রাইতাকে শিক্ষা দেন।
পারিবারিক বংশবৃক্ষ
[সম্পাদনা]
- * চিহ্নটি দেখায় যে বিবাহের ক্রম নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে।
- সরাসরি বংশধারা গাঢ় করে দেখানো হয়েছে।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Abu-Talib a.s The Greatest Guardian of Islam"। duas.org। ১৭ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০১৩।
- ↑ Ibn Sa'd, Al-Tabaqat al-Kobra, Vol. 1, P. 93
- ↑ ক খ গ Rubin, Uri (২০১৩)। Fleet, Kate; Krämer, Gudrun; Matringe, Denis; Nawas, John; Rowson, Everett, সম্পাদকগণ। Encyclopaedia of Islam, THREE। Brill Online। আইএসএসএন 1873-9830।
- ↑ Armstrong, Karen (১৯৯২)। Muhammad: A Biography of the Prophet। San Francisco: Harper Collins। পৃষ্ঠা 77।
- ↑ "Was Abu Talib a Muslim?"।
- ↑ "Abu Talib: The uncle of Prophet Muhammad. Was Abu Talib a Muslim?"।
- ↑ "أبو طالب مات كافراً"।
- ↑ Haykal, Muhammad Husayn (১৯৭৬)। The Life of Muhammad। North American Trust Publications। পৃষ্ঠা 54।
- ↑ Abdullah Al Khunayzi (৪ জুন ২০১৫), "The Route of Life", Abu Talib, the Faithful of Quraysh
- ↑ Rubin, Uri (১৯৯৫)। The Eye of the Beholder। Princeton, New Jersey: Darwin Press, Inc.। পৃষ্ঠা 93।
- ↑ Lings, Martin (২০০৬)। Muhammad: His Life Based on the Earliest Sources। Rochester, Vermont: Inner Traditions। পৃষ্ঠা 33।
- ↑ The History of al-Tabari। Albany: State University of New York Press। ১৯৮৮। পৃষ্ঠা 44।
- ↑ Ibn Hisham, al-Sirah, Vol. I, p.162.
- ↑ তাবারীর তারিখ (২য় খণ্ড, পৃ. ৬৩), ইবনুল আথীরের তারিখ (২য় খণ্ড, পৃ. ২৪), আহমদ ইবনে হাম্বালের মুসনাদ (১ম খণ্ড, পৃ. ১৫৯), ইবনে কাসীরের আল-সীরাহ আন-নবাবিয়্যাহ (১ম খণ্ড, পৃ. ৪৫৭-৪৫৯)
- ↑ তিরমিযির হাদিস (২য় খণ্ড, পৃ. ৩০১), ইবন সাদের আল-তাবাকাত আল-কুবরা (৩য় খণ্ড, পৃ. ১২), উসদ আল-গাবাহ (৪র্থ খণ্ড, পৃ. ১৭), কানযুল উম্মাল (৬ষ্ঠ খণ্ড, পৃ. ৪০০), তাবারীর তারিখ (২য় খণ্ড, পৃ. ৫৫), তারিখ বাগদাদ (২য় খণ্ড, পৃ. ১৮)
- ↑ Armstrong, Karen (১৯৯৩)। Muhammad: A Biography of the Prophet। San Francisco: Harper Collins। পৃষ্ঠা 81।
- ↑ Armstrong, Karen (২০০০)। Islam: A Short History। New York: Modern Library। পৃষ্ঠা 13।
- ↑ ক খ Rubin, Uri (১৯৯৫)। The Eye of the Beholder। Princeton, New Jersey: Darwin Press, Inc.। পৃষ্ঠা 150।
- ↑ The History of al-Tabari। New York: State University Press। ১৯৮৫। পৃষ্ঠা 95।
- ↑ The History of al-Tabari। New York: State University Press। ১৯৮৫। পৃষ্ঠা 97।
- ↑ Haykal, Muhammad Husayn (১৯৭৬)। The Life of Muhammad। North American Trust Publications। পৃষ্ঠা 88।
- ↑ ক খ গ ঘ Armstrong, Karen (১৯৯৩)। Muhammad: A Biography of the Prophet। San Francisco: Harper Collins। পৃষ্ঠা 129।
- ↑ The History of al-Tabari। New York: State University Press। ১৯৮৫। পৃষ্ঠা xliv।
- ↑ Lings, Martin (২০০৬)। Muhammad: His Life Based on the Earliest Sources। Rochester, Vermont: Inner Traditions। পৃষ্ঠা 90।
- ↑ Lings, Martin (২০০৬)। Muhammad: His Life Based on the Earliest Sources। Rochester, Vermont: Inner Traditions। পৃষ্ঠা 52।
- ↑ Haykal, Muhammad Husayn (১৯৭৬)। The Life of Muhammad। North American Trust Publications। পৃষ্ঠা 89।
- ↑ The History of al-Tabari। New York: State University Press। ১৯৮৫। পৃষ্ঠা 96।
- ↑ Rubin, Uri (১৯৯৫)। The Eye of the Beholder। Princeton, New Jersey: Darwin Press, Inc.। পৃষ্ঠা 149।
- ↑ Diane Morgan (২০১০)। Essential Islam: A Comprehensive Guide to Belief and Practice
। ABC-CLIO। পৃষ্ঠা 114। আইএসবিএন 9780313360251।
- ↑ Muhammad Saed Abdul-Rahman (২০০৯)। The Meaning and Explanation of the Glorious Qur'an (Vol 7)। MSA Publication Limited। পৃষ্ঠা 202। আইএসবিএন 9781861796615।
- ↑ মুহাম্মদ ইবনে সা'দ, কিতাব আত-তাবাকাত আল-কবির। অনুবাদ: এস. এম. হক (১৯৬৭)। ইবন সা'দের কিতাব আত-তাবাকাত আল-কবির, প্রথম খণ্ড, প্রথম ও দ্বিতীয় অংশ, পৃ. ১৩৫-১৩৬। দিল্লি: কিতাব ভবন।
- ↑ মুহাম্মদ ইবনে সা'দ, কিতাব আত-তাবাকাত আল-কবির, খণ্ড ৮। অনুবাদ: এ. বেভলি (১৯৯৫)। দি উইমেন অব মদিনা, পৃ. ৩৫। লন্ডন: তা-হা পাবলিশার্স।