২০১৪ জিম্বাবুয়ে ত্রি-দেশীয় সিরিজ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জিম্বাবুয়ে ত্রি-দেশীয় সিরিজ
এলটন চিগুম্বুরা এবি ডি ভিলিয়ার্স মাইকেল ক্লার্ক
এলটন চিগুম্বুরা (জিম্বাবুয়ে) • এবি ডি ভিলিয়ার্স (দক্ষিণ আফ্রিকা) • মাইকেল ক্লার্ক (অস্ট্রেলিয়া)
সিরিজে অংশগ্রহণকারী দলসমূহের অধিনায়ক
তারিখ২৫ আগস্ট ২০১৪ - ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
স্থানজিম্বাবুয়ে
ফলাফলদক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ জয় করে
সিরিজ সেরা খেলোয়াড়দক্ষিণ আফ্রিকা ফাফ দু প্লেসিস
দলসমূহ
 জিম্বাবুয়ে  দক্ষিণ আফ্রিকা  অস্ট্রেলিয়া
অধিনায়কবৃন্দ
এলটন চিগুম্বুরা এবি ডি ভিলিয়ার্স মাইকেল ক্লার্ক
সর্বাধিক রান
হ্যামিল্টন মাসাকাদজা (১৮০) ফাফ দু প্লেসিস (৪৬৪) অ্যারন ফিঞ্চ (২৫০)
সর্বাধিক উইকেট
প্রসপার উতসেয়া (৭) ডেল স্টেইন (১০) নাথান লায়ন (৭)

২০১৪ জিম্বাবুয়ে ত্রি-দেশীয় সিরিজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে অনুষ্ঠিত একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতাবিশেষজিম্বাবুয়েতে একদিনের আন্তর্জাতিকের এ প্রতিযোগিতাটি ২৫ আগস্ট, ২০১৪ তারিখ থেকে ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে, দক্ষিণ আফ্রিকাঅস্ট্রেলিয়া এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে।[১]

চূড়ান্ত খেলায় অস্ট্রেলিয়াকে পরাজিত করার মাধ্যমে দক্ষিণ আফ্রিকা দল সিরিজ জয় করে।

দলের সদস্য[সম্পাদনা]

 জিম্বাবুয়ে[২]  দক্ষিণ আফ্রিকা[৩][৪]  অস্ট্রেলিয়া[৫]

খেলা পরিচালনাকারী কর্মকর্তা[সম্পাদনা]

খেলা পরিচালনায় নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাগণ দায়িত্ব পালন করেন:[৭][৮][৯][১০]

গ্রুপ পর্বের পয়েন্ট তালিকা[সম্পাদনা]

গ্রুপ-পর্বে দলগুলো নিম্নবর্ণিত পয়েন্ট লাভ করে:[১১]

গ্রুপ পর্ব
অবস্থান দল খেলা পরা এনআর বোপ পয়েন্ট এনআরআর স্বপক্ষে বিপক্ষে
 দক্ষিণ আফ্রিকা ১৪ +০.৪০৪ (১০৫০/১৯৬.৪) (৯৮৭/২০০)
 অস্ট্রেলিয়া ১০ +১.১৬০ (১১৬৮/২০০) (৯১১/১৯৪.৪)
 জিম্বাবুয়ে -১.৫৬৩ (৭৪১/১৯৮) (১০৬১/২০০)

পয়েন্ট পদ্ধতি:

কোন কারণে দলগুলো সমান পয়েন্ট অর্জন করলে চূড়ান্ত খেলা বা সিরিজ নির্ধারণে নিম্নরূপ পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে:

  • দলের সর্বোচ্চসংখ্যক জয়
  • যদি সমান পয়েন্ট থাকে, তাহলে অন্যদলের বিপক্ষে সর্বোচ্চসংখ্যক জয়
  • যদি সমান পয়েন্ট থাকে, তাহলে সংগৃহীত সর্বোচ্চসংখ্যক বোনাস পয়েন্ট
  • যদি সমান পয়েন্ট থাকে, তাহলে সংগৃহীত সর্বোচ্চসংখ্যক নেট রান রেট

কোন কারণে খেলায় ফলাফল না আসলে, রান রেট প্রযোজ্য হবে না।

জয় (): ২
পরাজয় (পরা): ০
নো রেজাল্ট (এনআর): ১
টাই (): ১
  • নেট রান রেট (এনআরআর): খেলায় ফলাফল আনয়ণে জয়ের জন্য স্বল্প ওভারে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন। প্রথমে ব্যাটিংকারী দলের রানের লক্ষ্যমাত্রাকে বৃষ্টিবিঘ্নিত আইনে পরবর্তীকালে ব্যাটিংকারী দলের ওভার পিছু রান সংগ্রহ।

গ্রুপ পর্বের খেলা[সম্পাদনা]

১ম খেলা[সম্পাদনা]

অস্ট্রেলিয়া 
৩৫০/৬ (৫০ ওভার)
 জিম্বাবুয়ে
১৫২ (৩৯.৩ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ১৯৮ রানে বিজয়ী
হারারে স্পোর্টস ক্লাব, হারারে
আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) ও রাসেল টিফিন (জিম্বাবুয়ে)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মিচেল মার্শ (অস্ট্রেলিয়া)
  • জিম্বাবুয়ে টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • পয়েন্ট: অস্ট্রেলিয়া - ৫, জিম্বাবুয়ে - ০

২য় খেলা[সম্পাদনা]

অস্ট্রেলিয়া 
৩২৭/৭ (৫০ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
৩২৮/৩ (৪৬.৪ ওভার)
আরন ফিঞ্চ ১০২ (১১৬)
জর্জ বেইলি ৬৬ (৫৪)
ইমরান তাহির ২/৪৫ (১০ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৭ উইকেটে বিজয়ী
হারারে স্পোর্টস ক্লাব, হারারে
আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) ও রাসেল টিফিন (জিম্বাবুয়ে)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: এবি ডি ভিলিয়ার্স (দক্ষিণ আফ্রিকা)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • পয়েন্ট: দক্ষিণ আফ্রিকা - ৪, অস্ট্রেলিয়া - ০

৩য় খেলা[সম্পাদনা]

জিম্বাবুয়ে 
২৩১ (৪৯.৫ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
১৭০ (৩৮.৩ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৬১ রানে বিজয়ী
হারারে স্পোর্টস ক্লাব, হারারে
আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) ও জেরেমিয়া মাতিবিরি (জিম্বাবুয়ে)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: প্রসপার উতসেয়া (জিম্বাবুয়ে)
  • জিম্বাবুয়ে টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • পয়েন্ট: দক্ষিণ আফ্রিকা - ৫, জিম্বাবুয়ে - ০

৪র্থ খেলা[সম্পাদনা]

অস্ট্রেলিয়া 
২০৯/৯ (৫০ ওভার)
 জিম্বাবুয়ে
২১১/৭ (৪৮ ওভার)
মাইকেল ক্লার্ক ৬৮* (১০২)
শন উইলিয়ামস ২/২১ (১০ ওভার)
এলটন চিগুম্বুরা ৫২* (৬৮)
নাথান লায়ন ৪/৪৪ (১০ ওভার)
জিম্বাবুয়ে ৩ উইকেটে বিজয়ী
হারারে স্পোর্টস ক্লাব, হারারে
আম্পায়ার: ওয়েন চিরোম্বি (জিম্বাবুয়ে) ও আলীম দার (পাকিস্তান)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: এলটন চিগুম্বুরা (জিম্বাবুয়ে)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • পয়েন্ট: জিম্বাবুয়ে - ৪, অস্ট্রেলিয়া - ০

৫ম খেলা[সম্পাদনা]

অস্ট্রেলিয়া 
২৮২/৭ (৫০ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
২২০ (৪৪ ওভার)
মিচেল মার্শ ৮৬* (৫১)
এ্যারন ফাঙ্গিসো ২/৩৯ (১০ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৬২ রানে বিজয়ী
হারারে স্পোর্টস ক্লাব, হারারে
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও রাসেল টিফিন (জিম্বাবুয়ে)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মিচেল মার্শ (অস্ট্রেলিয়া)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • পয়েন্ট: অস্ট্রেলিয়া - ৫, দক্ষিণ আফ্রিকা - ০

৬ষ্ঠ খেলা[সম্পাদনা]

দক্ষিণ আফ্রিকা 
২৭১/৬ (৫০ ওভার)
 জিম্বাবুয়ে
২০৮ (৪৭.২ ওভার)
ফাফ দু প্লেসিস ১২১ (১৪০)
নেভিল মাদজিভা ২/৫৩ (৬ ওভার)
ব্রেন্ডন টেলর ৭৯ (৯৬)
জেপি ডুমিনি ৩/৩৫ (৮.২ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৬৩ রানে বিজয়ী
হারারে স্পোর্টস ক্লাব, হারারে
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও জেরেমিয়া মাতিবিরি (জিম্বাবুয়ে)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ফাফ দু প্লেসিস (দক্ষিণ আফ্রিকা)
  • জিম্বাবুয়ে টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • পয়েন্ট: দক্ষিণ আফ্রিকা ৫, জিম্বাবুয়ে ০

চূড়ান্ত খেলা[সম্পাদনা]

অস্ট্রেলিয়া 
২১৭/৯ (৫০ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
২২১/৪ (৪০.৫ ওভার)
অ্যারন ফিঞ্চ ৫৪ (৮৭)
ডেল স্টেইন ৪/৩৪ (১০ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৬ উইকেটে বিজয়ী
হারারে স্পোর্টস ক্লাব, হারারে
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও রাসেল টিফিন (জিম্বাবুয়ে)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ডেল স্টেইন (দক্ষিণ আফ্রিকা)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • দক্ষিণ আফ্রিকার ত্রি-দেশীয় সিরিজ জয়।

অর্জনসমূহ[সম্পাদনা]

জিম্বাবুয়ে
  • গ্রুপ-পর্বের ১ম খেলায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১৯৮ রানের ব্যবধানে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ পরাজয়।[১২] ৩১ বছরের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জিম্বাবুয়ের ২৭তম পরাজয়, একমাত্র জয় ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে।[১৩]
  • হ্যামিল্টন মাসাকাদজা তার ২৪তম ওডিআই অর্ধ-শতক করেন।[১৩]
  • তৃতীয় খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রসপার উতসেয়া হ্যাট্রিক করেন।[১৪] খেলায় তিনি তার নিজস্ব সেরা ৫/৩৬ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। ১৯৯৭ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এডো ব্রান্ডেসের হ্যাট্রিকের পর দ্বিতীয় জিম্বাবুয়ের খেলোয়াড় হিসেবে এ কীর্তিগাঁথা রচনা করেন।[৫][১৪] ২০০৭ সালে লাসিথ মালিঙ্গা গায়ান অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপের খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চারবলে চারজনকে আউট করে ১ম হ্যাট্রিক করেছিলেন।[৫] জিম্বাবুয়ের ১ম বোলার হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথমবারের মতো পাঁচ-উইকেট দখল করেন।[৫]
  • অধিনায়ক এলটন চিগুম্বুরা’র নৈপুণ্যে চতুর্থ খেলায় অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ৩১ বছরের মধ্যে জিম্বাবুয়ের প্রথমবার ও সর্বমোট দ্বিতীয়বার জয়লাভ করে।[১৫]
  • ৭ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে এলটন চিগুম্বুরা একাদশবার পঞ্চাশোর্ধ্ব রান করেন যা এ অবস্থানে সর্বোচ্চ।[১৫]
অস্ট্রেলিয়া
  • হারারে স্পোর্টস ক্লাবে অস্ট্রেলিয়া তাদের সর্বোচ্চ ৩৫০ রান করে ৬ উইকেটের বিনিময়ে।[১৩] এ সংগ্রহটি অস্ট্রেলিয়ার দশম সর্বোচ্চ রান।
  • গ্রুপ-পর্বের ১ম খেলায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৯৮ রানের ব্যবধানে জয় অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ জয়।[১২]
  • মিচেল মার্শ-গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ১২.১ রান গড়ে অস্ট্রেলিয়ার দ্রুততম শতরানের (১০৯) জুটি গড়েন।[১৩]
  • চতুর্থ খেলায় ৩১ বছরের মধ্যে জিম্বাবুয়ের কাছে প্রথমবারের মতো পরাজিত হয়।[১৫]
  • জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়া সর্বনিম্ন ২০৯ রান সংগ্রহ করে।[১৫]
  • চতুর্থ খেলায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নাথান লায়ন তার খেলোয়াড়ী জীবনের সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন ৪/৪৪।[১৫]
দক্ষিণ আফ্রিকা

পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]

সর্বোচ্চ রান[১৬]
খেলোয়াড় দল রান ইনিংস গড় স্ট্রাইক রেট সর্বোচ্চ রান শতক অর্ধ-শতক
ফাফ দু প্লেসিস  দক্ষিণ আফ্রিকা ৪৬৪ ৯২.৮০ ৯২.৫১ ১২৬
অ্যারন ফিঞ্চ  অস্ট্রেলিয়া ২৫০ ৫০.০০ ৭৫.৭৫ ১০২
মিচেল মার্শ  অস্ট্রেলিয়া ২৫০ ৫৫.৫০ ৯৬.৫১১ ৮৯
এবি ডি ভিলিয়ার্স  দক্ষিণ আফ্রিকা ২১৫ ১০৭.৫০ ১১৬.৮৪ ১২৬*
হাশিম আমলা  দক্ষিণ আফ্রিকা ১৭২ ৩৪.৪০ ৭৩.৫০ ৬৬
সর্বোচ্চ উইকেট[১৭]
খেলোয়াড় দল উইকেট মেইডেন গড় স্ট্রাইক রেট ইকোনোমি সেরা বোলিং
ডেল স্টেইন  দক্ষিণ আফ্রিকা ১০ ২১.২০ ২৭.৩০ ৪.৬৫ ৪/৩৪
নাথান লায়ন  অস্ট্রেলিয়া ২৫.৭১ ৩১.৭০ ৪.৮৬ ৪/৪৪
প্রসপার উতসেয়া  জিম্বাবুয়ে ২৫.৭১ ৩৪.২০ ৪.৫০ ৫/৩৬
রায়ান ম্যাকলারিন  দক্ষিণ আফ্রিকা ২৪.০০ ২৪.০০ ৬.০০ ৩/২৪
জন নিয়ুম্বু  জিম্বাবুয়ে ৩১.৫০ ৩৬.০০ ৫.২৫ ৩/২৪

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Zimbabwe Tri-Series schedule
  2. "Global / Zimbabwe Squad, Zimbabwe Triangular Series, 2014"espncricinfo। আগস্ট ২৪, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৪ 
  3. "Global / South Africa Squad Zimbabwe Triangular Series, 2014"espncricinfo। আগস্ট ৫, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৪ 
  4. SA call up Rossouw, Shezi for Zimbabwe ODIs
  5. Jeswant, Bishen (২৯ আগস্ট ২০১৪)। "South Africa's worst collapse, 6 for 21; A stats review at the end of the tri-series game between Zimbabwe and South Africa, August 29, 2014, Zimbabwe v South Africa, Tri-series, Harare"espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৪ 
  6. Watson ruled out of Zimbabwe series
  7. "Global / Match Officials - 2nd Match : South Africa v Australia at Harare"espncricinfo। আগস্ট ২৫, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৭, ২০১৪ 
  8. "Global / Match Officials - 2nd Match : South Africa v Australia at Harare"espncricinfo। আগস্ট ২৭, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৮, ২০১৪ 
  9. "Global / Match Officials - 3rd Match : Zimbabwe v South Africa"espncricinfo। আগস্ট ২৯, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩১, ২০১৪ 
  10. "Global / Match Officials - 4th Match : Zimbabwe v Australia"espncricinfo। আগস্ট ৩১, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১, ২০১৪ 
  11. "Zimbabwe Triangular Series 2014"Zimbabwe Triangular Series, 2014 / Points table। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৪ 
  12. Brickhill, Liam (২৫ আগস্ট ২০১৪)। "Unforgiving Australia expose Zimbabwe's cracks, Zimbabwe v Australia, Tri-series, Harare"espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৪ 
  13. Moonda, Firdose (২৫ আগস্ট ২০১৪)। "Zimbabwe fold after Marsh, Maxwell blitz, Zimbabwe v Australia, Tri-series, Harare"espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৪ 
  14. Moonda, Firdose (২৯ আগস্ট ২০১৪)। "Big win for SA despite Utseya hat-trick, Zimbabwe v South Africa, Tri-series, Harare"espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৪ 
  15. Moonda, Firdose (৩১ আগস্ট ২০১৪)। "Zimbabwe beat Australia after 31 years"espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ 
  16. Zimbabwe Triangular Series, 2014 / Records / Most runs, espncricinfo, 28 September, 2014
  17. "2014 Zimbabwe Tri-series most wickets"espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]