২০১৯ সালে আইসিসি’র পরিচালনায় অনুষ্ঠিতব্য ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা কমিয়ে আনা হয়। এরফলে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে নতুন ধরনের ব্যবস্থা প্রণীত হয় যাতে কমপক্ষে দুইটি টেস্টভূক্ত দেশ বাছাইপর্ব প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে হবে। ফলশ্রুতিতে প্রথমবারের মতো টেস্টভূক্ত দেশের বিশ্বকাপে খেলা অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হতে পারে। আয়ারল্যান্ড এবং আফগানিস্তানের নতুন টেস্ট দল হলেও তাদেরও এটা খেলতে হবে। ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ তারিখের মধ্যে শীর্ষ আট দল স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাবে।[৭] আইসিসি ওডিআই চ্যাম্পিয়নশীপ র্যাঙ্কিংয়ে নিচেরসারির চারটি দল ২০১৫-১৭ আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লীগ চ্যাম্পিয়নশীপের শীর্ষ চার দল এবং ২০১৮ আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লীগ দ্বিতীয় বিভাগের দুই ফাইনালিস্টের সাথে যোগ দেবে। এরফলে কমপক্ষে দুইটি সহযোগী দল বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাবে বা পাবে না যদি টেস্টভূক্ত দেশগুলোর কাছে পরাজিত হয়।
প্রাথমিকভাবে ১০ টি দল ২টি গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলবে।প্রতিটি জয়ে ২ পয়েন্ট,ড্র হলে বা খেলা পরিত্যক্ত হলে ১ পয়েন্ট ও হারলে কোনো পয়েন্ট দেয়া হবে না।[১০] প্রত্যেক গ্রুপের সেরা ৩ টি দল সেরা ৬ এ খেলবে।সেখানে শুধুমাত্র প্রাথমিক রাউন্ড থেকে উত্তীর্ণ দলগুলোর মধ্যকার খেলায় প্রাপ্ত পয়েন্ট ও নেট রান রেট যোগ করা হবে।বাদ পড়া দলগুলোর পয়েন্ট ও নেট রান রেট বাদ দেয়া হবে।[১১] প্রতিটি দল অন্য গ্রুপ থেকে উত্তীর্ণ ৩টি দলের সাথে খেলবে।সেরা ৬ এর প্রথম ২ টি দল বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে।[১২]