সূরা শুআরা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অবয়ব
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সূরার আয়াত ও অনুবাদ এখানে দেওয়ার দরকার নেই। সূরার সারমর্ম লিখুন। |
||
২৫ নং লাইন: | ২৫ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
{{কুরআন}} |
{{কুরআন}} |
||
'''সূরা আশ শুআরা |
'''সূরা আশ শুআরা''' ({{lang-ar| سورة الشعراء}}, (কবিগণ), [[মুসলমান|মুসলমানদের]] ধর্মীয় গ্রন্থ [[কুরআন|কুরআনের]] ২৬ তম [[সূরা]]। এই সূরাটি [[মাক্কী সূরা|মক্কায়]] অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ২২৭ টি। |
||
==নামকরণ== |
==নামকরণ== |
||
২২৪ আয়াত থেকে সূরাটির নামটি গৃহীত হয়েছে। |
২২৪ আয়াত থেকে সূরাটির নামটি গৃহীত হয়েছে। |
||
== সারাংশ == |
|||
== আয়াতসমূহ == |
|||
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ<br /> |
|||
আল্লাহর নাম দিয়ে শুরু করছি যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু। |
|||
⚫ | |||
===১-১০=== |
|||
⚫ | |||
{{সূরা}} |
|||
:طسم |
|||
১. ত্বা, সীন, মীম। |
|||
:تِلْكَ آيَاتُ الْكِتَابِ الْمُبِينِ |
|||
২. এগুলো সুস্পষ্ট কিতাবের আয়াত। |
|||
:لَعَلَّكَ بَاخِعٌ نَّفْسَكَ أَلَّا يَكُونُوا مُؤْمِنِينَ |
|||
৩. তারা বিশ্বাস করে না বলে আপনি হয়তো মর্মব্যথায় আত্নঘাতী হবেন। |
|||
:إِن نَّشَأْ نُنَزِّلْ عَلَيْهِم مِّن السَّمَاء آيَةً فَظَلَّتْ أَعْنَاقُهُمْ لَهَا خَاضِعِينَ |
|||
৪. আমি যদি ইচ্ছা করি, তবে আকাশ থেকে তাদের কাছে কোন নিদর্শন নাযিল করতে পারি। অতঃপর তারা এর সামনে নত হয়ে যাবে। |
|||
:وَمَا يَأْتِيهِم مِّن ذِكْرٍ مِّنَ الرَّحْمَنِ مُحْدَثٍ إِلَّا كَانُوا عَنْهُ مُعْرِضِينَ |
|||
৫. যখনই তাদের কাছে রহমান এর কোন নতুন উপদেশ আসে, তখনই তারা তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। |
|||
:فَقَدْ كَذَّبُوا فَسَيَأْتِيهِمْ أَنبَاء مَا كَانُوا بِهِ يَسْتَهْزِئُون |
|||
৬. তারা অবশ্যই উপদেশকে প্রত্যাখান করেছে। তারা যা নিয়ে হাসি ঠাট্টা করছে, খুব শীঘ্রই তার সত্যতা সম্বন্ধে জানতে পারবে । |
|||
:أَوَلَمْ يَرَوْا إِلَى الْأَرْضِ كَمْ أَنبَتْنَا فِيهَا مِن كُلِّ زَوْجٍ كَرِيمٍ |
|||
৭. তারা কি পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে দেখে না ? সেখানে আমি পরম সুন্দর নানা রকম কত কি সৃষ্টি করেছি । |
|||
:نَّ فِي ذَلِكَ لَآيَةً وَمَا كَانَ أَكْثَرُهُم مُّؤْمِنِينَ |
|||
৮. অবশ্যই এটা একটা নিদর্শন। কিন্তু তাদের অধিকাংশ তা বিশ্বাস করে না। |
|||
:وَإِنَّ رَبَّكَ لَهُوَ الْعَزِيزُ الرَّحِيمُ |
|||
৯. আর নিশ্চয়ই তোমাদের প্রভু মহা শক্তিশালী , পরম করুণাময় । |
|||
:وَإِذْ نَادَى رَبُّكَ مُوسَى أَنِ ائْتِ الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ |
|||
১০. দেখো, তোমার প্রভু মুসাকে ডেকে বলেছিলো, "তুমি অন্যায়কারী সম্প্রদায়ের নিকট যাও |
|||
===১১-২০=== |
|||
:قَوْمَ فِرْعَوْنَ أَلَا يَتَّقُونَ |
|||
১১."ফেরাউনের সম্প্রদায়ের নিকট; তারা কি আল্লাহ্কে ভয় করবে না ? " |
|||
:الَ رَبِّ إِنِّي أَخَافُ أَن يُكَذِّبُونِ |
|||
১২.সে বলল, হে আমার পালনকর্তা, আমার আশঙ্কা হচ্ছে যে, তারা আমাকে মিথ্যাবাদী বলে দেবে। |
|||
:وَيَضِيقُ صَدْرِي وَلَا يَنطَلِقُ لِسَانِي فَأَرْسِلْ إِلَى هَارُونَ |
|||
১৩. এবং আমার মন হতবল হয়ে পড়ে এবং আমার জিহবা অচল হয়ে যায়। সুতরাং হারুনের কাছে বার্তা প্রেরণ করুন। |
|||
:وَلَهُمْ عَلَيَّ ذَنبٌ فَأَخَافُ أَن يَقْتُلُونِ |
|||
১৪.আমার বিরুদ্ধে তাদের অভিযোগ আছে। অতএব আমি আশঙ্কা করি যে, তারা আমাকে হত্যা করবে। |
|||
:قَالَ كَلَّا فَاذْهَبَا بِآيَاتِنَا إِنَّا مَعَكُم مُّسْتَمِعُونَ |
|||
১৫. আল্লাহ্ বললেন, “কখখনো না, তোমরা দু’জন যাও আমার নিদর্শনগুলো নিয়ে, আমি তোমাদের সাথে সবকিছু শুনতে থাকবো। |
|||
:فَأْتِيَا فِرْعَوْنَ فَقُولَا إِنَّا رَسُولُ رَبِّ الْعَالَمِينَ |
|||
১৬. ফেরাউনের কাছে যাও এবং তাকে বলো, রব্বুল আলামীন আমাদের পাঠিয়েছেন, |
|||
:فَأْتِيَا فِرْعَوْنَ فَقُولَا إِنَّا رَسُولُ رَبِّ الْعَالَمِينَ |
|||
১৭. যাতে তুমি বনী ইসরাঈলকে আমাদের সাথে পাঠিয়ে দাও সে জন্য।” |
|||
:الَ أَلَمْ نُرَبِّكَ فِينَا وَلِيدًا وَلَبِثْتَ فِينَا مِنْ عُمُرِكَ سِنِينَ |
|||
১৮. ফেরাউন বললো, “আমরা কি তোমাকে আমাদের এখানে প্রতিপালন করিনি যখন ছোট্ট শিশুটি ছিলে? বেশ ক’টি বছর আমাদের এখানে কাটিয়েছো, |
|||
:وَفَعَلْتَ فَعْلَتَكَ الَّتِي فَعَلْتَ وَأَنتَ مِنَ الْكَافِرِينَ |
|||
১৯.তুমি সেই-তোমরা অপরাধ যা করবার করেছ। তুমি হলে কৃতঘ্ন। |
|||
:قَالَ فَعَلْتُهَا إِذًا وَأَنَا مِنَ الضَّالِّينَ |
|||
২০.মূসা বলল, আমি সে অপরাধ তখন করেছি, যখন আমি ভ্রান্ত ছিলাম। |
|||
⚫ | |||
⚫ | |||
[[বিষয়শ্রেণী:সূরা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:সূরা]] |
১৫:২১, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শ্রেণী | মাক্কী |
---|---|
নামের অর্থ | (কবিগণ) |
পরিসংখ্যান | |
সূরার ক্রম | ২৬ |
আয়াতের সংখ্যা | ২২৭ |
সিজদাহ্র সংখ্যা | নেই |
← পূর্ববর্তী সূরা | সূরা ফুরকান |
পরবর্তী সূরা → | সূরা নম্ল |
আরবি পাঠ্য · বাংলা অনুবাদ |
কুরআন |
---|
ধারাবাহিক নিবন্ধশ্রেণীর অংশ |
সূরা আশ শুআরা (আরবি: سورة الشعراء, (কবিগণ), মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ২৬ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ২২৭ টি।
নামকরণ
২২৪ আয়াত থেকে সূরাটির নামটি গৃহীত হয়েছে।