নয়াদিল্লি–মুম্বই প্রধান রেলপথ
দিল্লি-মুম্বই লাইন | |
---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
স্থিতি | কার্যক্ষম |
মালিক | ভারতীয় রেল |
অঞ্চল | দিল্লি, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, গুজরাত ও মহারাষ্ট্র |
বিরতিস্থল | |
পরিষেবা | |
পরিচালক | উত্তর রেল, উত্তর মধ্য রেল , পশ্চিম মধ্য রেল, পশ্চিম রেল |
কারিগরি তথ্য | |
রেলপথের দৈর্ঘ্য | ১,৩৮৬ কিমি (৮৬১ মা) |
ট্র্যাকসংখ্যা | ২ |
ট্র্যাক গেজ | ১,৬৭৬ এমএম ব্রড গেজ |
বিদ্যুতায়ন | 25kV 50Hz AC OHE |
চালন গতি | ১৬০ কিমি/ঘণ্টা পর্যন্ত |
দিল্লি-মুম্বই রেলপথ ভারতের প্রধান রেলপথগুলির মধ্যে একটি। রেলপথটি জাতীয় রাজধানী দিল্লিকে বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বইয়ের সঙ্গে সংযুক্ত করে। এটি ভারতীয় রাজ্য দিল্লি, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, গুজরাত ও মহারাষ্ট্রের মধ্য দিয়ে ১,৩৮৬ কিলোমিটার (৮৬১ মাইল) দূরত্ব অতিক্রম করে। মুম্বই রাজধানী এক্সপ্রেস যা এই রেলপথে চলাচলকারী দ্রুততম রাজধানী এক্সপ্রেস এবং দিল্লি ও মুম্বইয়ের মধ্যে দূরত্ব ১৫ ঘণ্টা ৪০ মিনিটে অতিক্রম করে এবং এর গড় গতি ৯১ কিমি/ঘণ্টা। ২০১২ সালে, স্প্যানিশ উচ্চ গতির রেল প্রস্তুতকর্তা তালগো দিল্লি ও মুম্বইয়ের মধ্যে উচ্চ গতির ট্রেনের কয়েকটি পরীক্ষা চালায়। ট্রেনটি ১৫০ কিলোমিটার/ঘণ্টায় সর্বাধিক গতি অর্জন করে এবং নতুন দিল্লি-মুম্বই সেন্ট্রালের যাত্রা ১২ ঘণ্টায় সম্পন্ন করে। [১]
বিবরণ
[সম্পাদনা]দিল্লি রেল স্টেশন থেকে শুরু করে দিল্লি-মুম্বই রেলপথের মৈতূর পর্যন্ত ১৪১ কিলোমিটার রেলপথ দিল্লি-চেন্নাই প্রধান রেলপথের সাথে ভাগাভাগি করে। এখান থেকে রেলপথটি দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের দিকে গেছে এবং মুম্বই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশনে শেষ হওয়ার আগে ভরতপুর, কোটা, রতলম, বড়োদরা, সুরাট সহ বেশ কিছু শহর অতিক্রম করে। মহারাষ্ট্রের মধ্যে, মুম্বই শহরতলি রেলের ওয়েস্টার্ন লাইনটি দহানু রোড থেকে চার্চগেট রেল স্টেশন পর্যন্ত দিল্লি-মুম্বই রেলপথের সঙ্গে একই ট্র্যাক ব্যবহার করে।
বৈদ্যুতীকরণ
[সম্পাদনা]দিল্লি-মুম্বই রেলপথটি সম্পূর্ণরূপে ১৯৮৭ সালে বিদ্যুতায়িত হয়। [২]
যাত্রী চলাচল
[সম্পাদনা]এই রেলপথের দিল্লি, মথুরা, কোটা, রতলম, বড়োদরা এবং মুম্বই সেন্ট্রাল স্টেশন ভারতীয় রেলের শীর্ষস্থানীয় বুকিং স্টেশনগুলির মধ্যে রয়েছে।[৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Talgo completes New Delhi-Mumbai Central trial run in less than 12 hours"। Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Electric Traction — I"। IRFCA। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Indian Railways Passenger Reservation Enquiry"। Availability in trains for Top 100 Booking Stations of Indian Railways। IRFCA। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৪।