আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের শতরানের তালিকা
বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার স্যার ডন ব্র্যাডম্যানকে প্রায়শঃই সর্বকালের সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে ডাকা হয়।[২][৩][৪] ১৯২৮ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত তিনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বমোট ২৯টি টেস্ট শতক হাঁকিয়েছেন।[N ১] ঐ সময়কালে সংঘটিত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও ভগ্ন স্বাস্থ্যের কারণে ১৯৪০ থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত ক্রিকেট খেলতে পারেননি তিনি।[৫] ১৯৩৬-৩৭ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।[৬] অধিনায়ক থাকা অবস্থাতেও চৌদ্দটি সেঞ্চুরি করেছেন তিনি।[৭] একমাত্র ব্যাটসম্যান হিসেবে সর্বাধিক বারোবার নিজের নামের পাশে দ্বি-শতক লিখেয়েছেন তিনি।[৮] প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে দুইবার টেস্টে ত্রি-শতক হাঁকিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে ব্রায়ান লারা, বীরেন্দ্র শেওয়াগ ও ক্রিস গেইল এ কৃতিত্বের অধিকারী হন।[৯] ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বমোট ১৯টি সেঞ্চুরি করেন যা যে কোন একটি দলের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করার বিশ্বরেকর্ড অদ্যাবধি অক্ষত রয়েছে।[১০] ১৯৩০ সালের অ্যাশেজ সিরিজে তিনি তাঁর প্রথম ত্রি-শতক (৩৩৪) হাঁকান। তন্মধ্যে ১১ জুলাই ১৯৩০ তারিখেই করেছিলেন ৩০৯ রান যা অদ্যাবধি একদিনে কোন ব্যাটসম্যানের সংগৃহীত সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড।[১১] এছাড়াও ১৯৩৩ সালে ওয়ালি হ্যামন্ড ৩৩৬ রান করার পূর্ব-পর্যন্ত সর্বোচ্চ টেস্ট রানরূপে পরিচিত ছিল।[১২] এরপর ১৯৩৮ সালে ৩৬৪ রান করে হ্যামন্ডের রানের রেকর্ড ভাঙ্গলে ১৯৫৮ সালে গারফিল্ড সোবার্স অপরাজিত ৩৬৫ রান তোলেন। পরবর্তীকালে ২০০৪ সালে ব্রায়ান লারা ৪০০ রান করেন। একই সিরিজে ব্র্যাডম্যান আরও একটি সেঞ্চুরিসহ আরও দুইটি দ্বি-শতক করে সর্বমোট ৭ ইনিংসে ৯৭৪ রান তোলেন যা কোন একটি সিরিজে একজন ব্যাটসম্যানের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহ।[১৩] ১৯৩৭ সালে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হবার ফলে ব্যাটিংয়ের অবস্থানে পরিবর্তন ঘটিয়ে সাত নম্বরে নামেন ও ২৭০ রান তুলে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দলের জয়ে ভূমিকা রাখেন। [১৪] ২০০১ সালে উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক তাঁর এ ইনিংসটিকে সর্বকালের সেরা টেস্ট ইনিংসরূপে ঘোষণা করে।[১] এছাড়াও ৭ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে যে-কোন ব্যাটসম্যানের তুলনায় সেরা। তাস্বত্ত্বেও ১৯৩৪ সালে পাঁচ নম্বরে অবস্থান করে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ৩০৪ রান তোলেন। [১৫]
১৯৪৮ সালে অবসরগ্রহণের পূর্ব-পর্যন্ত আশি ইনিংসে ২৯টি সেঞ্চুরি হাঁকান। সর্বমোট ৬৯৯৬ রানের মধ্যে ৫৩৯৩ রানই এসেছে ২৯টি সেঞ্চুরি থেকে।[১৬] ইনিংসপ্রতি তাঁর সেঞ্চুরির হার ছিল ৩৬.২৫%।[১৭] এরফলে তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনে ব্যাটিং গড় দাঁড়ায় ৯৯.৯৪। অন্যদিকে, কোন ব্যাটসম্যানই ৬১ গড়ের কোটায় পৌঁছুতে সক্ষমতা প্রদর্শন করতে পারেননি।[N ২][১৮] চূড়ান্ত ইনিংসে আর মাত্র ৪ রান তুলতে পারলেই তাঁর ব্যাটিং গড় ১০০ হতে পারতো।[১৯][২০]
নির্দেশিকা
[সম্পাদনা]প্রতীক | অর্থ |
---|---|
* | অপরাজিত ছিলেন |
♠ | অস্ট্রেলীয় দলের অধিনায়করূপে |
টেস্ট | সিরিজে টেস্ট খেলার সংখ্যা |
অবস্থান | ব্যাটিং অর্ডারে অবস্থান |
ইনিংস | খেলার ইনিংস |
স্বদেশ/বিদেশ | মাঠটি অস্ট্রেলিয়ায় অথবা বিদেশে |
পরাজয় | খেলায় অস্ট্রেলিয়া পরাজিত হয়েছিল |
জয় | খেলায় অস্ট্রেলিয়া জয়লাভ করেছিল |
ড্র | খেলাটি ড্রয়ে পরিণত হয়েছিল |
টেস্ট ক্রিকেট শতকসমূহ
[সম্পাদনা]নং | রান | প্রতিপক্ষ | অবস্থান | ইনিংস | টেস্ট | মাঠ | স্বদেশ/বিদেশ | তারিখ | ফলাফল |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ১১২ | ইংল্যান্ড | ৬ | ৩ | ৩/৫ | মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন | স্বদেশ | ২৯ ডিসেম্বর ১৯২৮ | পরাজয় [২১] |
২ | ১২৩ | ইংল্যান্ড | ৫ | ২ | ৫/৫ | মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন | স্বদেশ | ৮ মার্চ ১৯২৯ | জয় [২২] |
৩ | ১৩১ | ইংল্যান্ড | ৩ | ৪ | ১/৫ | ট্রেন্ট ব্রিজ, নটিংহাম | বিদেশ | ১৩ জুন ১৯৩০ | পরাজয় [২৩] |
৪ | ২৫৪ | ইংল্যান্ড | ৩ | ২ | ২/৫ | লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড, লন্ডন | বিদেশ | ২৭ জুন ১৯৩০ | জয়[২৪] |
৫ | ৩৩৪ | ইংল্যান্ড | ৩ | ১ | ৩/৫ | হেডিংলি স্টেডিয়াম, লিডস | প্রতিপক্ষ | ১১ জুলাই ১৯৩০ | ড্র [২৫] |
৬ | ২৩২ | ইংল্যান্ড | ৩ | ২ | ৫/৫ | দি ওভাল, লন্ডন | বিদেশ | ১৬ আগস্ট ১৯৩০ | জয়[২৬] |
৭ | ২২৩ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ৩ | ১ | ৩/৫ | ব্রিসবেন এক্সিবিশন গ্রাউন্ড, ব্রিসবেন | স্বদেশ | ১৬ জানুয়ারি ১৯৩১ | জয়[২৭] |
৮ | ১৫২ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ৩ | ২ | ৪/৫ | মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন | স্বদেশ | ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৩১ | জয়[২৮] |
৯ | ২২৬ | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৩ | ১ | ১/৫ | দ্য গাব্বা, ব্রিসবেন | স্বদেশ | ২৭ নভেম্বর ১৯৩১ | জয়[২৯] |
১০ | ১১২ | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৪ | ২ | ২/৫ | সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি | স্বদেশ | ১৮ ডিসেম্বর ১৯৩১ | জয়[৩০] |
১১ | ১৬৭ | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৩ | ৩ | ৩/৫ | মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন | স্বদেশ | ৩১ ডিসেম্বর ১৯৩১ | জয়[৩১] |
১২ | ২৯৯* | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৩ | ২ | ৪/৫ | অ্যাডিলেড ওভাল, অ্যাডিলেড | স্বদেশ | ২৯ জানুয়ারি ১৯৩২ | জয়[৩২] |
১৩ | ১০৩* | ইংল্যান্ড | ৪ | ৩ | ২/৫ | মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন | স্বদেশ | ৩০ ডিসেম্বর ১৯৩২ | জয়[৩৩] |
১৪ | ৩০৪ | ইংল্যান্ড | ৫ | ২ | ৪/৫ | হেডিংলি স্টেডিয়াম, লিডস | বিদেশ | ২০ জুলাই ১৯৩৪ | ড্র[৩৪] |
১৫ | ২৪৪ | ইংল্যান্ড | ৩ | ১ | ৫/৫ | দি ওভাল, লন্ডন | বিদেশ | ১৮ আগস্ট ১৯৩৪ | জয়[৩৫] |
১৬ | ২৭০♠ | ইংল্যান্ড | ৭ | ৩ | ৩/৫ | মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন | বিদেশ | ১ জানুয়ারি ১৯৩৭ | জয়[৩৬] |
১৭ | ২১২♠ | ইংল্যান্ড | ৪ | ২ | ৪/৫ | হেডিংলি স্টেডিয়াম, লিডস | বিদেশ | ২২ জুলাই ১৯৩৮ | জয়[৩৭] |
১৮ | ১৬৯♠ | ইংল্যান্ড | ৩ | ১ | ৫/৫ | মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন | স্বদেশ | ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৭ | জয় |
১৯ | ১৪৪♠ | ইংল্যান্ড | ৩ | ৩ | ১/৫ | ট্রেন্ট ব্রিজ, নটিংহাম | বিদেশ | ১৪ জুন ১৯৩৮ | ড্র |
২০ | ১০২♠ | ইংল্যান্ড | ৩ | ৪ | ২/৫ | লর্ড'স, লন্ডন | বিদেশ | ২৮ জুন ১৯৩৮ | ড্র |
২১ | ১০৩♠ | ইংল্যান্ড | ৪ | ২ | ৪/৫ | হেডিংলি, লিডস | বিদেশ | ২৩ জুলাই ১৯৩৮ | জয় |
২২ | ১৮৭♠ | ইংল্যান্ড | ৩ | ১ | ১/৫ | দ্য গাব্বা, ব্রিসবেন | স্বদেশ | ২৯ নভেম্বর ১৯৪৬ | জয়[৩৮] |
২৩ | ২৩৪♠ | ইংল্যান্ড | ৬ | ২ | ২/৫ | সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি | স্বদেশ | ১৩ ডিসেম্বর ১৯৪৬ | জয়[৩৯] |
২৪ | ১৮৫♠ | ভারত | ৩ | ১ | ১/৫ | দ্য গাব্বা, ব্রিসবেন | স্বদেশ | ২৮ নভেম্বর ১৯৪৭ | জয়[৪০] |
২৫ | ১৩২♠ | ভারত | ৩ | ১ | ৩/৫ | মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন | স্বদেশ | ১ জানুয়ারি ১৯৪৮ | জয়[৪১] |
২৬ | ১২৭*♠ | ভারত | ৬ | ৩ | ৩/৫ | মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন | স্বদেশ | ১ জানুয়ারি ১৯৪৮ | জয়[৪১] |
২৭ | ২০১♠ | ভারত | ৩ | ১ | ৪/৫ | অ্যাডিলেড ওভাল, অ্যাডিলেড | স্বদেশ | ২৩ জানুয়ারি ১৯৪৮ | জয়[৪২] |
২৮ | ১৩৮♠ | ইংল্যান্ড | ৩ | ২ | ১/৫ | ট্রেন্ট ব্রিজ, নটিংহাম | বিদেশ | ১০ জুন ১৯৪৮ | জয়[৪৩] |
২৯ | ১৭৩*♠ | ইংল্যান্ড | ৩ | ৪ | ৪/৫ | হেডিংলি স্টেডিয়াম, লিডস | বিদেশ | ২২ জুলাই ১৯৪৮ | জয়[৪৪] |
পাদটীকা
[সম্পাদনা]- ↑ Bradman only played international Test cricket matches and not One Day Internationals and Twenty20 Internationals, which were not played at that time.
- ↑ Calculated from batsmen who have batted a minimum of twenty innings.
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Laxman, Kumble in Wisden's top ten list"। Cricinfo। ২৬ জুলাই ২০০১। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ Armstrong, Geoff (২০০৩)। Legends of Cricket। Allen & Unwin। পৃষ্ঠা 14। আইএসবিএন 978-1-86508-836-5।
- ↑ Ashley Alexander, Mallett (২০০১)। Eleven: the greatest eleven of the 20th century। University of Queensland Press। পৃষ্ঠা 39। আইএসবিএন 978-0-7022-3258-9।
- ↑ National treasures from Australia's great libraries। National Library of Australia। ২০০৫। পৃষ্ঠা 114। আইএসবিএন 978-0-642-27620-9।
- ↑ Page, Michael। "Biographical essay by Michael Page"। State Library of South Australia। ২০ জুন ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Sir Donald Bradman"। The Telegraph। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০০১। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "DG Bradman – Centuries in Test cricket as captain"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Most Double Hundreds in a Career"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Most Triple Hundreds in a Career"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Most hundreds against one team"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Most Runs in a Day"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Most Runs in an Innings"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Most Runs in a Series"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "England v Australia 1936/37"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Most runs in an innings (by batting position)"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "DG Bradman – Centuries in Test matches"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Players Batting 30 Innings with 10% Centuries"। Howstat। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Highest Career Batting Average"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "Widen's cricketers of the century"। BBC News। ৫ এপ্রিল ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Legend of "the Don" (TV program transcript)"। Australian Broadcasting Corporation। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০১। ১০ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1928/29) – 3rd Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1928/29) – 5th Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1930) – 1st Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1930) – 2nd Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1930) – 3rd Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1930) – 5th Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "West Indies in Australia Test Series (1930/31) – 3rd Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "West Indies in Australia Test Series (1930/31) – 4th Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "South Africa in Australia Test Series (1931/32) – 1st Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "South Africa in Australia Test Series (1931/32) – 2nd Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "South Africa in Australia Test Series (1931/32) – 3rd Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "South Africa in Australia Test Series (1931/32) – 4th Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1932/33) – 2nd Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1934) – 4th Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1934) – 5th Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1936/37) – 3rd Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1938) – 4th Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1946/47) – 1st Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1946/47) – 2nd Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "India in Australia Test Series (1947/48) – 1st Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ ক খ "India in Australia Test Series (1947/48) – 3rd Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "India in Australia Test Series (1947/48) – 4th Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1948) – 1st Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।
- ↑ "The Ashes (1948) – 4th Test"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ জানুয়ারি ২০১০।