যাত্রাবাড়ী–গুলিস্তান ফ্লাইওভার
যাত্রাবাড়ী–গুলিস্তান ফ্লাইওভার | |
---|---|
স্থানাঙ্ক | ২৩°৪২′৪৫″ উত্তর ৯০°২৫′৪৩″ পূর্ব / ২৩.৭১২৫° উত্তর ৯০.৪২৮৫° পূর্ব |
বহন করে | মোটর যান |
স্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ |
বৈশিষ্ট্য | |
নকশা | গাডার সেতু |
উপাদান | ইস্পাত ও কংক্রিট |
মোট দৈর্ঘ্য | ১১.৮ কিলোমিটার |
ইতিহাস | |
নির্মাণকারী | ওরিয়ন ইনফাস্টাকচার্স লিমিটেড |
নির্মাণ শুরু | ২০০৬ |
নির্মাণ শেষ | ২০১৩ |
চালু | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ |
পরিসংখ্যান | |
টোল | হ্যাঁ |
অবস্থান | |
ঢাকার পরিবহন |
---|
রাস্তা |
সড়ক |
সেতু ও উড়ালসেতু |
রেল পরিবহন |
গণপরিবহন |
গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো |
|
অন্যান্য |
যাত্রাবাড়ী–গুলিস্তান ফ্লাইওভার (পূর্বনাম: মেয়র মোহম্মদ হানিফ উড়ালপুল)[১] হলো ঢাকার দক্ষিণ অঞ্চলের একটি উড়ালপুল। এটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়োকের সঙ্গে ঢাকাকে যুক্ত করেছে।এটি বাংলাদেশ এর দীর্ঘতম ফ্লাইওভার। এর দৈর্ঘ্য ১০.৬ কিমি। মূল ফ্লাইওভারটির দৈর্ঘ্য ৪.১ কিমি ও সংযোগকারী সড়কের দৈর্ঘ্য ৬.২ কিমি। এটি ঢাকার চানখা'রপুল থেকে শুরু করে যাত্রাবাড়িতে শেষ হয়েছে। ফ্লাইওভারটি চার লেনের এবং সংযোগকারী সড়ক গুলি ২ লেনের। এই ফ্লাইওভার গুলিস্তান ও যাত্রাবাড়ির মধ্যে যানজট কমিয়েছে।
বিবরণ
[সম্পাদনা]চার লেনবিশিষ্ট এই উড়ালসড়কে ছয়টি প্রবেশ ও সাতটি বেরোনোর পথসহ মোট ১৩টি ওঠা-নামার পথ (র্যাম্প) রয়েছে।প্রায় ১০.৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এই ফ্লাইওভার চালু হওয়ার পর রাজধানীর একাংশে যানজট অনেক কমে এসেছে। পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) পদ্ধতিতে নির্মিত দেশের এটি প্রথম ফ্লাইওভার।
শুল্ক
[সম্পাদনা]দীর্ঘতম এই ফ্লাইওভারে যানবাহন প্রবেশের সময় টোল দিতে হবে না। বের হওয়ার পথে টোলের জন্য নির্ধারিত অর্থ দিতে হবে। তবে জনসাধারণের প্রবেশে কোন বাধা থাকবে না, টোলও দিতে হবে না। যানবাহন অনুযায়ী নির্ধারিত টোলের হার: ট্রেইলার ৩৪৫ টাকা, ট্রাক ২৬০ টাকা, বাস ২৬০ টাকা, ট্রাক (চার চাকা) ২৬০ টাকা, মিনি বাস ১৭৩ টাকা, পিকআপ ৬০ টাকা, মাইক্রোবাস ৮৫ টাকা, জিপ ৭০ টাকা, প্রাইভেট কার ৬০ টাকা, সিএনজি ১৮ টাকা, দুই চাকার বাহন ১০ টাকা।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ হোসেন, মনির (৩ নভেম্বর ২০২৪)। "নাম পাল্টাল হানিফ ফ্লাইওভারের"। নয়া দিগন্ত।