ভের্নার কার্ল হাইজেনবের্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Uchhash Basu (আলোচনা | অবদান) অ জলবিদ্যূতের উত্তাল প্রবাহ, পারমাণবিক নিউক্লিয়াস, ফেরোম্যাগনেটিজম, কসমিক রে, এবং আণবিক কণা নিয়ে তাঁর কাজ অনস্বীকার্য। দ্বিতীয়য় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি নাৎসি জার্মান পারমাণবিক অস্ত্র প্রকল্পের প্রধান বিজ্ঞানী ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তিনি কেইসার উইলহেল্ম ইন্সটিটিউট ফর ফিসিক্স - এর ডিরেক্টর হিসেবে নিযুক্ত হন, যে সংস্থা পরবর্তীকালে ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইন্সটিটিউট ফর ফিসিক্স নামে পরিচিত হয় ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Uchhash Basu (আলোচনা | অবদান) . ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২১ নং লাইন: | ২১ নং লাইন: | ||
| signature = Werner Heisenberg signature.svg |
| signature = Werner Heisenberg signature.svg |
||
}} |
}} |
||
{{কাজ চলছে|notready=Will be updated quickly|section=Early life academic career}} |
|||
'''ওয়ার্নার কার্ল হাইজেনবার্গ''' ({{lang-de|Werner Karl Heisenberg}}) (৫ই ডিসেম্বর, ১৯০১ - ১লা ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৬) ছিলেন একজন [[জার্মানি|জার্মান]] তাত্ত্বিক [[পদার্থবিদ]] এবং [[কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান|কোয়ান্টাম বলবিদ্যার]] উদ্ভাবক। ১৯২৫ সালে ম্যাক্স বর্ন ও পাসকুয়াল জর্ডানের সাথে মিলে হাইজেনবার্গ কোয়ান্টাম বলবিদ্যার ম্যাট্রিক্স ভিত্তিক ব্যাখ্যা প্রদান করেন। তিনি [[অনিশ্চয়তা নীতি|অনিশ্চয়তা নীতির]] জন্য বিখ্যাত, যা ১৯২৭ সালে প্রকাশিত হয়। [[কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান|কোয়ান্টাম বলবিদ্যার]] আবিষ্কারক হিসাবে এবং এর ব্যবহারিক প্রয়োগ হিসাবে হাইড্রোজেনের বহুরূপতা আবিষ্কারে অবদান রাখার জন্য হাইজেনবার্গকে ১৯৩২ সালে পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.nobelprize.org/nobel_prizes/physics/laureates/1932/index.html|শিরোনাম=The Nobel Prize in Physics 1932|সংগ্রহের-তারিখ=2018-01-08}}</ref> |
'''ওয়ার্নার কার্ল হাইজেনবার্গ''' ({{lang-de|Werner Karl Heisenberg}}) (৫ই ডিসেম্বর, ১৯০১ - ১লা ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৬) ছিলেন একজন [[জার্মানি|জার্মান]] তাত্ত্বিক [[পদার্থবিদ]] এবং [[কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান|কোয়ান্টাম বলবিদ্যার]] উদ্ভাবক। ১৯২৫ সালে ম্যাক্স বর্ন ও পাসকুয়াল জর্ডানের সাথে মিলে হাইজেনবার্গ কোয়ান্টাম বলবিদ্যার ম্যাট্রিক্স ভিত্তিক ব্যাখ্যা প্রদান করেন। তিনি [[অনিশ্চয়তা নীতি|অনিশ্চয়তা নীতির]] জন্য বিখ্যাত, যা ১৯২৭ সালে প্রকাশিত হয়। [[কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান|কোয়ান্টাম বলবিদ্যার]] আবিষ্কারক হিসাবে এবং এর ব্যবহারিক প্রয়োগ হিসাবে হাইড্রোজেনের বহুরূপতা আবিষ্কারে অবদান রাখার জন্য হাইজেনবার্গকে ১৯৩২ সালে পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.nobelprize.org/nobel_prizes/physics/laureates/1932/index.html|শিরোনাম=The Nobel Prize in Physics 1932|সংগ্রহের-তারিখ=2018-01-08}}</ref> |
||
০৭:১৬, ২৬ মার্চ ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ওয়ার্নার কার্ল হাইজেনবার্গ | |
---|---|
জন্ম | ডিসেম্বর ৫, ১৯০১ |
মৃত্যু | ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬ | (বয়স ৭৪)
জাতীয়তা | Germany |
মাতৃশিক্ষায়তন | মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | অনিশ্চয়তা নীতি কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান |
পুরস্কার | পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৩২) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | গ্যটিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়(১৯২৪) কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয়(১৯২৬-২৭) লাইপ্ৎসিশ বিশ্ববিদ্যালয়(১৯২৭-৪১) বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়(১৯৪১) সেন্ট অ্যান্ড্রুজ বিশ্ববিদ্যালয়(১৯৫৫-৫৬) মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়(১৯৫৮) |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | আর্নল্ড সমারফেল্ড |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | ফেলিক্স ব্লখ এডওয়ার্ড টেলার রুডল্ফ পেইয়ার্লস ফ্রিডভার্ট ভিন্টারবের্গ |
স্বাক্ষর | |
এই অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে, এবং এটি বর্তমানে ব্যবহারের উপযোগী নয়। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৩ বছর আগে Uchhash Basu (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
ওয়ার্নার কার্ল হাইজেনবার্গ (জার্মান: Werner Karl Heisenberg) (৫ই ডিসেম্বর, ১৯০১ - ১লা ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৬) ছিলেন একজন জার্মান তাত্ত্বিক পদার্থবিদ এবং কোয়ান্টাম বলবিদ্যার উদ্ভাবক। ১৯২৫ সালে ম্যাক্স বর্ন ও পাসকুয়াল জর্ডানের সাথে মিলে হাইজেনবার্গ কোয়ান্টাম বলবিদ্যার ম্যাট্রিক্স ভিত্তিক ব্যাখ্যা প্রদান করেন। তিনি অনিশ্চয়তা নীতির জন্য বিখ্যাত, যা ১৯২৭ সালে প্রকাশিত হয়। কোয়ান্টাম বলবিদ্যার আবিষ্কারক হিসাবে এবং এর ব্যবহারিক প্রয়োগ হিসাবে হাইড্রোজেনের বহুরূপতা আবিষ্কারে অবদান রাখার জন্য হাইজেনবার্গকে ১৯৩২ সালে পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়।[১]
জলবিদ্যূতের উত্তাল প্রবাহ, পারমাণবিক নিউক্লিয়াস, ফেরোম্যাগনেটিজম, কসমিক রে, এবং আণবিক কণা নিয়ে তাঁর কাজ অনস্বীকার্য। দ্বিতীয়য় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি নাৎসি জার্মান পারমাণবিক অস্ত্র প্রকল্পের প্রধান বিজ্ঞানী ছিলেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তিনি কেইসার উইলহেল্ম ইন্সটিটিউট ফর ফিসিক্স - এর ডিরেক্টর হিসেবে নিযুক্ত হন, যে সংস্থা পরবর্তীকালে ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইন্সটিটিউট ফর ফিসিক্স নামে পরিচিত হয়।
পরবর্তীকালে (১৯৬০-১৯৭০) তিনি ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক ইন্সটিটিউট ফর ফিসিক্স্ অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোফিজিক্স এর ডিরেক্টর হন।
হাইজেনবার্গ্গ জার্মান রিসার্চ কাউন্সিলের সভাপতি ছিলেন, পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞান কমিশনের চেয়ারম্যান, পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান এবং আলেকজান্ডার ভন হ্যাম্বোল্ট ফাউন্ডেশনের সভাপতি ছিলেন।[২] ~~~ উচ্ছ্বাস বসু
প্রাথমিক জীবন
হাইজেনবার্গের জন্ম জার্মানিতে। তিনি মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্নল্ড সামারফেল্ড ও ভিলহেল্ম ভিনের কাছে পদার্থবিজ্ঞান অধ্যয়ন করেন। এরপর তিনি গ্যোটিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাভিড হিলবের্ট ও ম্যাক্স বর্নের তত্ত্বাবধানে পড়াশোনা করেন।
কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞান
১৯২৪ সালে নিল্স বোরের সাথে তিনি কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞানের উপর কাজ শুরু করেন, যা শেষ হয় ১৯২৬ সালে দুর্বোধ্য "মেট্রিক্স বলবিজ্ঞান"-এর প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। পরবর্তীতে বিশেষত পল ডিরাক, ভোল্ফগাং পাউলি, প্রমুখের প্রচেষ্টায় কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞানের স্পষ্টতর ব্যাখ্যা প্রতিষ্ঠিত হয়, যদিও তাত্ত্বিকভাবে নতুন এই বলবিজ্ঞান হাইজেনবের্গের মেট্রিক্স উপায়ের সমার্থক। অবশ্য হাইজেনবার্গ তার নিজস্ব তাত্ত্বিক কাঠামোর মধ্যেই অনিশ্চয়তা সূত্রটি প্রমাণ করেন।
পুরস্কার
কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞানে অবদানের জন্য ১৯৩২ সালে হাইজেনবের্গ পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
তথ্যসূত্র
- ↑ "The Nobel Prize in Physics 1932"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-০৮।
- ↑ "Biographical Memoirs of Fellows of the Royal Society"।