ভিক্টর ফ্রান্সিস হেস
অবয়ব
ভিক্টর ফ্রান্সিস হেস | |
---|---|
জন্ম | ভিক্টর ফ্রাঞ্জ হেস ২৪ জুন ১৮৮৩ |
মৃত্যু | ১৭ ডিসেম্বর ১৯৬৪ মাউন্ট ভার্নন, নিউ ইয়র্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ৮১)
জাতীয়তা | অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান, অস্ট্রিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
মাতৃশিক্ষায়তন | University of Graz |
পরিচিতির কারণ | মহাজাগতিক রশ্মি আবিষ্কার |
দাম্পত্য সঙ্গী | Marie Bertha Warner Breisky (বি. ১৯২০–১৯৫৫) Elizabeth M. Hoenke (বি. ১৯৫৫–১৯৬৪) |
পুরস্কার | পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৩৬) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | University of Graz Austrian Academy of Sciences ইউনিভার্সিটি অফ ইন্সব্রুক ফোর্ডহ্যাম ইউনিভার্সিটি |
ভিক্টর ফ্রান্সিস হেস (জুন ২৪, ১৮৮৩ – ডিসেম্বর ১৭, ১৯৬৪) একজন অস্ট্রীয়-মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী। অস্ট্রিয়াতে গ্রাৎস এবং ইন্সব্রুক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করার পর ১৯৩৮ সালে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান। মূলত নাৎসি বাহিনীর অত্যাচার থেকে বাঁচতেই তিনি পালিয়ে গিয়েছিলেন, কারণ তার স্ত্রী ছিলেন ইহুদি। যুক্তরাষ্ট্রে গেলে তাকে ফর্ডহাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনায় নিযুক্ত করা হয়। কিছুকাল পর তিনি একজন স্বাভাবিক মার্কিন নাগরিকের মর্যাদা লাভ করেন। বেলুনের মাধ্যমে বহনযোগ্য বিভিন্ন যন্ত্রের মাধ্যমে হেস এবং তার সহকর্মীরা প্রমাণ করেছিলেন, যে বিকিরণ পরিবেশকে আয়নিত করে তার উৎস হল মহাজাগতিক। মহাজাগতিক রশ্মি আবিষ্কারের জন্য তিনি ১৯৩৬ সালে অপর বিজ্ঞানী কার্ল ডেভিড অ্যান্ডারসনের সাথে যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |