সেসিল ফ্র্যাংক পাওয়েল
সেসিল ফ্র্যাংক পাওয়েল | |
---|---|
![]() | |
জন্ম | সেসিল ফ্র্যাংক পাওয়েল ৫ ডিসেম্বর ১৯০৩ Tonbridge, কেন্ট, ইংল্যান্ড |
মৃত্যু | ৯ আগস্ট ১৯৬৯ Valsassina, ইতালি | (বয়স ৬৫)
জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠান | কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয় |
প্রাক্তন ছাত্র | কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় |
পিএইচডি উপদেষ্টা | চার্লস টমসন রেস উইলসন আর্নেস্ট রাদারফোর্ড |
পরিচিতির কারণ | Photographic method পাইওন আবিষ্কার |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার ১৯৫০ |
সেসিল ফ্র্যাংক পাওয়েল (ডিসেম্বর ৫, ১৯০৩ - আগস্ট ৯, ১৯৬৯) একজন ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী যিনি ১৯৫০ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[১] নিউক্লীয় পদ্ধতিসমূহ অধ্যয়ন করার জন্য বিশেষ ফটোগ্রাফিক পদ্ধতি উন্নয়নের জন্য তিনি এই পুরস্কার লাভ করেছিলেন। তার এই পদ্ধতির মাধ্যমেই পরবর্তীতে পাইওন নামক ভারী অতিআণবিক কণা আবিষ্কার করা সম্ভব হয়েছিল। ১৯৪৭ সালে তিনি যে গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন তা প্রকাশের ক্ষেত্রে তার সহযোগী ছিলেন: Giuseppe Occhialini, এইচ মুইরহেড এবং ব্রাজিলীয় তরুণ পদার্থবিজ্ঞানী César Lattes। ১৯৩৫ সালে জাপানী পদার্থবিজ্ঞানী হিদেকি ইউকাওয়া নিউক্লীয় পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে যে তত্ত্ব দিয়েছিলেন তাতে এই কণা বিষয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছিল। এই আবিষ্কারের মাধ্যমে তাই ইউকাওয়ার তত্ত্ব প্রমাণিত হয়। এছাড়া পাওয়েল ১৯৬৭ সালে লোমোনোসভ স্বর্ণ পদক লাভ করেন এবং ১৯৫৫ সালে রাসেল-আইনস্টাইন ঘোষণাপত্রের স্বাক্ষরকারীদের একজন ছিলেন।
পরিচ্ছেদসমূহ
শিক্ষাজীবন[সম্পাদনা]
তিনি শিক্ষা গ্রহণ করেছিলেন টনব্রিজের জাড স্কুল এবং কেমব্রিজের সিডনি সাসেক্স কলেজ থেকে। পাওয়েল ১৯২৭ সালে পদার্থবিজ্ঞানে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন।
সম্মাননা[সম্পাদনা]
- ফেলো অব দ্য রয়েল সোসাইটি, ১৯৪৯
- জাড স্কুল সেসিলের সম্মানে প্রতি বছর ষষ্ঠ শ্রেণীর উপরে অধ্যয়নরত ছাত্রদের জন্য পাওয়েল পদার্থবিজ্ঞান এবং গণিত পুরস্কার প্রদান করে থাকে।