প্রবেশদ্বার:মিয়ানমার
ကြိုဆိုပါတယ်။ / মিয়ানমার প্রবেশদ্বারে স্বাগতমমিয়ানমার (বর্মী: မြန်မာ, [mjəmà]), যার দাফতরিক নাম মিয়ানমার সংঘ প্রজাতন্ত্র (বর্মী: ပြည်ထောင်စု သမ္မတ မြန်မာနိုင်ငံတော်, [pjìdàuɴzṵ θàɴmədaa̰ mjəmà nàiɴŋàɴdɔ̀]) এবং যা ব্রহ্মদেশ, বর্মা বা বার্মা নামেও পরিচিত, হল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ। এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় মূলভূখণ্ডের বৃহত্তম দেশ এবং ২০১৭ সালের হিসেব মতে এর জনসংখ্যা প্রায় ৫৪ মিলিয়ন। মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিমে বাংলাদেশ ও ভারত, উত্তর-পূর্বে চীন, পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বে লাওস ও থাইল্যান্ড এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে আন্দামান সাগর ও বঙ্গোপসাগর অবস্থিত। দেশটির রাজধানী নেপিডো এবং বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুন। তৎকালীন বার্মার গণতান্ত্রিক সরকারের উৎখাতের পর ১৯৮৯ সালে সেখানকার সামরিক সরকার বার্মার নতুন নামকরণ করে "মিয়ানমার" এবং প্রধান শহর ও তৎকালীন রাজধানী রেঙ্গুনের নতুন নাম হয় "ইয়াঙ্গুন"। তবে গণতান্ত্রিক দলগুলোর অনেক অনুসারীই এই নামকরণের বিপক্ষে। ২১ অক্টোবর ২০১০ থেকে দেশটির জাতীয় সঙ্গীত ও নতুন জাতীয় পতাকা প্রবর্তন করা হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) সূচীপত্র |
নথলং কিয়াং মন্দির | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | হিন্দুধর্ম |
অবস্থান | |
অবস্থান | বাগান |
রাজ্য | মান্দালয় |
দেশ | বার্মা |
স্থানাঙ্ক | ২১°১০′০৮″ উত্তর ৯৪°৫১′৪৬″ পূর্ব / ২১.১৬৮৯৬৫° উত্তর ৯৪.৮৬২৭৩৮° পূর্ব |
জাতীয় বিষয় -
মিয়ানমার জাতীয় ফুটবল দল (বর্মী: မြန်မာ့လက်ရွေးစင်အမျိုးသားအသင်း, ইংরেজি: Myanmar national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে মিয়ানমারের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম মিয়ানমারের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা মিয়ানমার ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৫২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৫৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৫০ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি তারিখে, মিয়ানমার প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; হংকংয়ে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে মিয়ানমার হংকংয়ের কাছে ৫–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
৫০,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট থুয়ুন্না স্টেডিয়ামে এশীয় সিংহ নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন অঁতোয়ান হে এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন সুখোথাইয়ের রক্ষণভাগের খেলোয়াড় জাও মিন তুন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)নির্বাচিত ভুক্তির তালিকা
|
---|
নগর, রাজ্য ও অঞ্চল -
নির্বাচিত ভুক্তির তালিকা
|
---|
মিয়ানমারের ইতিহাস -
বার্মা অভিযান হলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে বৃটেন শাসিত বার্মায় সংঘটিত হওয়া এমন একটি যুদ্ধ যেখানে বৃটেন ও চীন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগীতায় একজোট হয়ে জাপান, থাইল্যান্ড ও আজাদ হিন্দ ফৌজের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। তৎকালীন ব্রিটিশ সাম্রাজ্য প্রাথমিকভাবে ব্রিটিশ শাসিত ভারত, বৃটেনের নিজস্ব সেনাবাহিনী (৮টি পদাতিক ডিভিশন এবং ৬টি ট্যাংক রেজিমেন্ট) এবং পূর্ব ও পশ্চিম আফ্রিকায় অবস্থিত বৃটেনের ঔপনবেশিক সাম্রাজ্যভুক্ত দেশগুলো থেকে প্রায় ১০,০০,০০০ সৈন্য সমেত স্থল, নৌ ও বিমান বাহিনী গঠন করে বার্মা অভিযান যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। সেই সময় জাপানী সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণে বার্মাতে ব্রিটিশ-বিরোধী কিছু স্বাধীনতাকামী বিদ্রোহী বর্মি-সেনাবাহিনীর দল গড়ে উঠে, যারা যুদ্ধের শুরুতে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে অবরোধ গড়ে তোলায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিল।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের এই অভিযানে কিছু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়। বার্মার আবহাওয়া, রোগবালাই এবং ভূ-খন্ডের মতো ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য উক্ত অভিযানে বিশেষ প্রভাব ফেলতে দেখা গিয়েছিলো। এই অভিযানে পরিবহন অবকাঠামোর সুযোগ সুবিধাসমূহের অভাবের দরুন সেনাবাহিনীর সদস্যদের যথাসময়ে সরানো ও সৈন্য সরবরাহ এবং আহতদের নিরাপদ জায়গায় পৌছানর ক্ষেত্রে সামরিক প্রকৌশল ও বায়ুপথের উপর বিশেষ জোড় দিতে হয়েছিল। বৃটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের নিজ নিজ কৌশলের অগ্রাধিকার থাকার দরুন রাজনৈতিক দিক দিয়েও এই অভিযান বেশ জটিল ছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)নির্বাচিত ভুক্তির তালিকা
|
---|
নির্বাচিত জীবনী -
সুলতান মাহমুদ (১৯০০-১৯৮২) ছিলেন বার্মার আরাকানের (বর্তমানে রাখাইন রাজ্য, মিয়ানমার) একজন রাজনীতিবিদ। ব্রিটিশ ভারতে (যেখানে ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত বার্মা প্রদেশ অন্তর্ভুক্ত ছিল), মাহমুদ কেন্দ্রীয় বিধানসভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বর্মী স্বাধীনতার পর তিনি ১৯৫৭ সালে বুথিডং থেকে একটি উপনির্বাচনের মাধ্যমে বার্মার সংসদে নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৬০ সালে পুনরায় নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৬০ থেকে ১৯৬২ সালের বর্মী অভ্যুত্থান পর্যন্ত বার্মা ইউনিয়নের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বার্মা যখন প্রধানমন্ত্রী ইউ নুর "বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য" নীতির অধীনে একটি ফেডারেল রাষ্ট্র হওয়ার কথা ভাবছিল, তখন মাহমুদ প্রস্তাব করেন যে আরাকানি ভারতীয়দের হয় নাফ ও কালাদান নদীর মধ্যবর্তী এলাকা জুড়ে একটি পৃথক প্রদেশ থাকা উচিত; অথবা যদি আরাকানি বৌদ্ধদের নিয়ে একটি পৃথক আরাকান প্রদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়, তাহলে এটির একটি স্বীকারোক্তিমূলক কাঠামো থাকা উচিত, যেখানে মুসলিম ও বৌদ্ধরা প্রাদেশিক গভর্নর হিসাবে পর্যায়ক্রমে থাকবে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)নির্বাচিত জীবনী তালিকা
|
---|
গৃহবিবাদ ও গণহত্যা -
[[File:
আরাকান আর্মি প্রতীকীকীক]]
আরাকান আর্মি (বর্মী: အာရက္ခတပ်တော်; সংক্ষেপে এএ) রাখাইন রাজ্য (আরাকান) ভিত্তিক একটি বিদ্রোহী গোষ্ঠী। ১০ এপ্রিল ২০০৯ এ প্রতিষ্ঠিত, এএ হল ইউনাইটেড লীগ অফ আরাকান (ইউএলএ) এর সামরিক শাখা। আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারের দাবি তুলে প্রায় এক যুগ আগে এর সাংগঠনিক উদ্যোগ শুরু হয়। রাখাইন নৃগোষ্ঠীর (আরাকানি) বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের এই সংগঠন নিজেদের ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে সামনে আনতে চায়। বর্তমানে এটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন কমান্ডার ইন চিফ মেজর জেনারেল তোয়ান মারত নাইং এবং ভাইস ডেপুটি কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নিয়ো টোয়ান আং।
নির্বাচিত চিত্র-
অন্যান্য প্রবেশদ্বার
বিষয়শ্রেণীসমূহ
আপনি যা করতে পারেন
- মিয়ানমার বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
- বর্তমান নিবন্ধ অথবা মায়ানমার বিষয়ক বিভিন্ন (নিম্নের) টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নতুন নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
- বিদ্যমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ, রচনাশৈলীর উন্নয়ন ও তথ্যছক না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
- নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
- মিয়ানমার সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
- নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
- মিয়ানমার সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে
{{প্রবেশদ্বার দণ্ড|মিয়ানমার}}
যুক্ত করতে পারেন।