বিষয়বস্তুতে চলুন

শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন
আনুষ্ঠানিক নামজাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী
অন্য নামবঙ্গবন্ধুর জন্মদিন
পালনকারীবাংলাদেশ
ধরনজাতীয়
তাৎপর্যবাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মানার্থে
তারিখ১৭ মার্চ
সংঘটনবার্ষিক
সম্পর্কিতজাতীয় শিশু দিবস

শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন সাধারণত বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশে এটি একটি সরকারি ছুটির দিন যা প্রতি বছর ১৭ মার্চে বঙ্গবন্ধু নামে পরিচিত শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন উদযাপনের জন্য পালন করা হয় যিনি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও আওয়ামী লীগের প্রাক্তন সভাপতি। এটি বর্তমানে একটি প্রধান ছুটির দিন যা বঙ্গবন্ধুর স্মরণে তার জীবদ্দশায় ১৯৬৭ সালে শুরু হয়ে তখন থেকেই অব্যাহত রয়েছে। দিবসটি প্রাথমিকভাবে সরকার ও দেশের নাগরিকদের দ্বারা পালন করা হয় যেখানে প্রধান স্থাপনা যেমন ব্যক্তিগত ও সরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা দেশটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি ১৭ মার্চ ১৯২০ সালে ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির ফরিদপুর জেলার টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন।[ক][২] তিনি ব্যক্তিগতভাবে তার জন্মদিন উদযাপন করতেন না। প্রতি বছর এই দিনে তিনি বিশ্রাম নিতেন, প্রতি বছর জন্মদিনে তার স্ত্রী শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব তাকে উপহার দিতেন। ১৯৬৭ সালে তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। সেই বছর পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমানে বাংলাদেশ) রাজধানী ঢাকায় আওয়ামী লীগের প্রাদেশিক শাখা তার জন্মদিন পালন করে। কারাগারে বন্দি মুজিব খবর পেয়ে খুশি হয়েছিলেন। ঢাকা ছাড়াও দলটি প্রদেশের আরেক শহর চট্টগ্রামেও জন্মদিন উপলক্ষে মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে।[৩] সেদিন তার পরিবার তার সাথে দেখা করতে আসে ও তার দলের পক্ষ থেকে জন্মদিনের জন্য কারাগারে একটি কেক পাঠানো হয়েছিল। ওই দিন তার দলের রাজনীতিবিদেরা তার সাথে দেখা করে তার জন্মদিনের উপহার হিসেবে ফুল উপহার দেন। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে অসহযোগ আন্দোলন চলছিল। ওই দিন তিনি পাকিস্তানের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে দেখা করেন। বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে দেখা করে তিনি নিজ বাসভবনে ফিরে আসেন।[৪] তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে সেদিন তার বাসভবনে জনগণ এসেছিল। বিকেলে আলেম উবায়দুল্লাহ বিন সৈয়দ জালালাবাদীর নেতৃত্বে বায়তুল মোকাররমে তার জন্য দোয়া মাহফিল করা হয়।[৫] একই দিনে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য ও আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ মোহাম্মদ আবুল খায়ের তাকে ৭ই মার্চের ভাষণের একটি ফোনোগ্রাফ রেকর্ড জন্মদিনের উপহার হিসেবে দেন।[৬]

পূর্ব পাকিস্তান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ নামে স্বাধীন দেশ হওয়ার পর ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন সরকারি ছুটিতে পরিণত হয়। তবে এটি তার জন্মদিন উদযাপনের জন্য নয় বরং একই দিনে বাংলাদেশে আসতে চাওয়া ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে সম্মান জানাতে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। এছাড়াও ঘোষণা করা হয়েছিল যে পরের বছর থেকে এই দিনে সরকারি ছুটি পাওয়া যাবে না। দিনটিকে "বৃহত্তর কল্যাণের জন্য কঠোর পরিশ্রম ও আত্মত্যাগের দিবস" হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছিল।[৭] সেদিনই ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশ সফরে এসে বঙ্গবন্ধুকে তার জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানাতে উপহার দেন। দেশের তৎকালীন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ এক আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে তার জন্মদিনে দীর্ঘায়ু কামনা করেন।[৬] জন্মদিন উদযাপন উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় যেখানে বঙ্গবন্ধু ছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। জন্মদিন উপলক্ষে ছাত্রলীগ নামক আওয়ামী লীগের ছাত্র অঙ্গসংগঠন শুভেচ্ছা পত্র বিতরণ করে।[৮] ১৯৭৩ সালে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন তার জন্মদিন পালন করে। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর ৫৫তম জন্মদিনে ৫০,০০০ মানুষ তাকে শুভেচ্ছা জানাতে সকাল ৬ টায় তার বাসভবনের সামনে জড়ো হয়। এই জন্মদিনে সরকারি ছুটি ছিল না এবং রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালনের জন্য গণভবনে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ৫ ঘণ্টা পর তিনি বাসভবন ত্যাগ করেন।[৬] বঙ্গবন্ধুর ৫৫তম জন্মদিন উদযাপনের জন্য বাকশালের পক্ষ থেকে ৫৫ পাউন্ডের কেক অর্ডার করা হয়।[খ][৯] একই বছরের ১৫ আগস্ট তাকে সপরিবারে হত্যা করা হয়[৬]

বাংলা ট্রিবিউনের গবেষণা বিভাগের বিশ্লেষণ বলে যে বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর ১৯৭৬ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত তার জন্মদিনের অনুষ্ঠানের সংবাদ প্রকাশে বাধার প্রমাণ পাওয়া গেছে।[১০] ১৯৭৬ সাল থেকে ১৯ বছর পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও এর সংগঠনগুলো বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালনে প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়েছিল।[৬] ১৯৯৩ সালে শিক্ষাবিদ নীলিমা ইব্রাহিম বঙ্গবন্ধু শিশু-কিশোর মেলার জাতীয় সম্মেলনে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনটিকে শিশু দিবস হিসেবে পালনের প্রস্তাব করেন। পরের বছরে ১৭ মার্চে বেসরকারিভাবে শিশু দিবস পালিত হয়।[১১] ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার প্রথম মন্ত্রিসভা সরকারিভাবে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনকে শিশু দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নেয় ও পরবর্তীতে এটিকে ছুটি ঘোষণা করে। কিন্তু খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মন্ত্রিসভা আসার পর ছুটি বাতিল করা হয়।[১২] ২০০৯ সালে আবার শেখ হাসিনার দ্বিতীয় মন্ত্রিসভা দ্বারা ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও শিশু দিবস হিসেবে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয় ও সরকারিভাবে পালিত হয়।[১৩][১৪] ২০২০ সালে সরকার তার জন্মদিনকে শতবার্ষিকী হিসাবে উদযাপনের উদ্দেশ্যে মুজিববর্ষ ঘোষণা করে।[১৫]

বঙ্গবন্ধুর দৃষ্টিভঙ্গি[সম্পাদনা]

আব্বা নিজে কখনও জন্মদিন পালন করতেন না। আমরা খুব ঘরোয়াভাবে পালন করতাম। বাবার পছন্দের খাবার রান্না করতেন মা। আমরা একসঙ্গে বসে খেতাম। এই দিন খুব অল্পই আমরা পেয়েছি। কারণ, অধিকাংশ সময় বাবাকে জেলে থাকতে হয়েছে। একটানা দুটি বছর কখনও আমরা তাঁকে কাছে পাইনি।

— শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধুর কন্যা ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, বাংলা ট্রিবিউনে প্রকাশিত[৯]

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উদযাপন তার পরিবারে অনাড়ম্বরের সাথে পালিত হত। বাংলাদেশ যখন পূর্ব পাকিস্তানের নামক পাকিস্তানের একটি প্রদেশ ছিল তখন তাকে আটবার কারাগারের ভেতরে জন্মদিন দেখে যেতে হয়েছে। তিনি নিজেকে জন্মদিনের জন্য উপযুক্ত মানুষ মনে করেননি। তার মতে বাংলার পরিস্থিতি যেখানে গুরুতর সেখানে তাঁর জন্মদিন পালন করা বা না করা একই কথা। তিনি দাবি করতেন যে তার জীবন বাংলার মানুষের জন্য।[৯] বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর আমৃত্যু পর্যন্ত তার জন্মদিনগুলোতে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্বরত হিসেবে তিনি ব্যস্ত ছিলেন।[১৬]

উদযাপন[সম্পাদনা]

শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধ

এই দিন সারা দেশে সরকারি ছুটি হিসেবে পালিত হয়। দিবসটি উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন স্থানে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থান টুঙ্গিপাড়ায়ও নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। দেশের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর বাসভবন তথা বর্তমান বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর এবং টুঙ্গিপাড়ায় অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এই দিনে দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। বেতাত ও টেলিভিশন চ্যানেলগুলো দিবসটি উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠান আয়োজন করে। এদিন ইসলামি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ সারাদেশে দোয়া মাহফিল ও কোরআন তেলাওয়াতের আয়োজন করে। এছাড়া আওয়ামী লীগ আলোচনা সভার আয়োজন করে।[১৭]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

মন্তব্য[সম্পাদনা]

  1. তবে তার পাকিস্তানি পাসপোর্টে জন্মতারিখ ৯ সেপ্টেম্বর ১৯২১ লেখা আছে।[১]
  2. ১৯৭৫ সালে তার দল আওয়ামী লীগ নব্য প্রতিষ্ঠিত বাকশালে একীভূত হয়ে নতুন রাজনৈতিক দলটি দেশের একমাত্র শাসনকারী রাজনৈতিক দলে পরিণত হয় যা পরে শীঘ্রই বিলুপ্ত হয়ে যায়।

উদ্ধৃতি[সম্পাদনা]

  1. রশিদ, মুক্তাদির (১১ জানুয়ারি ২০২৩)। "Sheikh Mujib's cancelled Pakistani passport gives Sept 9 as birthday"নিউ এজ (ইংরেজি ভাষায়)। ১৪ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২৪ 
  2. চট্টোপাধ্যায়, দেবযানী (১৬ মার্চ ২০২১)। "Sheikh Mujibur Rahman Birth Anniversary: Know About "Bangabandhu Mujib""এনডিটিভি (ইংরেজি ভাষায়)। ১৩ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০২৪ 
  3. Secret Documents of Intelligence Branch on Father of The Nation, Bangladesh: Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman (ইংরেজি ভাষায়)। টেইলর অ্যান্ড ফ্রান্সিস। পৃষ্ঠা ২০১–২০৫। ১৩ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২৪ 
  4. "A mighty man's humble birthday"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ মার্চ ২০২৩। ১৩ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৪ 
  5. "৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালিত হয়েছিল যেভাবে"ঢাকা টাইমস। ১৭ মার্চ ২০১৯। ১৩ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৪ 
  6. পাটোয়ারী, মমতাজউদ্দিন (১৮ মার্চ ২০২৪)। "নিজের জন্মদিন বঙ্গবন্ধু যেভাবে অতিবাহিত করেছেন"সময়ের আলো। ১৩ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৪ 
  7. হোসেন, জাকির (১৭ মার্চ ২০২৪)। "স্বাধীন দেশে বঙ্গবন্ধুর প্রথম জন্মদিনে এসেছিলেন ইন্দিরা গান্ধী"দৈনিক কালবেলা। ১৪ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৪ 
  8. ইসলাম, উদিসা (১৭ মার্চ ২০১৯)। "স্বাধীন দেশে বঙ্গবন্ধুর প্রথম জন্মদিন যেভাবে কেটেছিল"বাংলা ট্রিবিউন। ১৪ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৪ 
  9. শেখ, এমরান হোসেন (১৭ মার্চ ২০২৪)। "কেমন কাটতো বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন"বাংলা ট্রিবিউন। ১৪ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৪ 
  10. হোসেন, আজমল; আবেদীন, সাইদ-উল (১৭ মার্চ ২০২০)। "'৭৫ পরবর্তী সময়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের খবর প্রকাশেও ছিল বাধা"বাংলা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৪ 
  11. ইয়াসমিন, মাহফুজা (১৬ মার্চ ২০২৩)। "বঙ্গবন্ধু নিজ জন্মদিনে শিশু একাডেমি করার পরিকল্পনা করেছিলেন"বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা। ১৪ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৪ 
  12. আজমেদ, মুশতাক (১৬ মার্চ ২০১৫)। "বাংলাদেশ নামের মহাকাব্য রচয়িতার জন্মদিন"রাইজিংবিডি। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২৪ 
  13. "Mujib's birthday, National Children's Day being observed"বিডিনিউজ২৪.কম (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ মার্চ ২০০৯। ১৩ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২৪ 
  14. "Mar 17 declared public holiday"বিডিনিউজ২৪.কম (ইংরেজি ভাষায়)। ২৩ নভেম্বর ২০০৯। ১২ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৪ 
  15. "March 17 declared public holiday"রাইজিংবিডি (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ মার্চ ২০২০। ১৩ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২৪ 
  16. "একাত্তরের জন্মদিনে লেখা বঙ্গবন্ধুর চিঠি"সারাবাংলা.নেট। ১৭ মে ২০২৩। ১৪ জুন ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০২৪ 
  17. "Nation celebrates Bangabandhu's birthday"বাংলা ট্রিবিউন (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ মার্চ ২০১৯। ২৮ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২৩