গণভবন
গণভবন | |
---|---|
![]() গণভবনের গেট | |
![]() | |
সাধারণ তথ্য | |
অবস্থান | শেরেবাংলা নগর, ঢাকা |
দেশ | ![]() |
স্থানাঙ্ক | ২৩°৪৫′৫৫″ উত্তর ৯০°২২′২৫.৯″ পূর্ব / ২৩.৭৬৫২৮° উত্তর ৯০.৩৭৩৮৬১° পূর্ব |
বর্তমান দায়িত্ব | শেখ হাসিনা, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী |
গণভবন হলো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন, যা ঢাকার শেরেবাংলা নগরে জাতীয় সংসদের উত্তর কোণে অবস্থিত।
কাজ[সম্পাদনা]
অন্যান্য দেশের মত এটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (পিএমও) নয়, তার কার্যালয়টি ঢাকা শহরের তেজগাঁও-এ অবস্থিত বরং । এটি সরকারের একটি মন্ত্রণালয় হিসেবে বিবেচিত যা প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাসহ বিভিন্ন বিষয়ে সমর্থন প্রদান, গোয়েন্দা সংস্থা পরিচালনা, এনজিও, প্রোটোকল এবং অন্যান্য দাপ্তরিক দায়িত্ব পালন করে থাকে।[১]
গণভবনে প্রধানমন্ত্রী দলীয় নেতা, কর্মী, পেশাজীবী, সিনিয়র নাগরিক, সামরিক কর্মকর্তা ও কূটনীতিকসহ অন্যান্যদের সাথে ইদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। প্রতি ইদে গণভবনের গেট সকাল ৯ টায় দর্শনার্থীদের জন্য খোলা হয়। ইদের নামাজের পর দেশি-বিদেশি সকল নাগরিক সারিবদ্ধভাবে তখন প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করার সুযোগ পান।[২]
অবস্থান[সম্পাদনা]
এটি মিরপুরসড়কের পশ্চিম পাশে ও লেকসড়কের ক্রসিং-এ অবস্থিত এবং জাতীয় সংসদ ভবন থেকে পাঁচ মিনিটের হাঁটা দূরত্বে অবস্থিত। এই অঞ্চলটি ঢাকার সবচেয়ে নিরাপত্তাবেষ্টিত এলাকা। গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও জাতীয় সংসদের দূরত্ব সামান্য।
বাংলাদেশ সরকার শেখ হাসিনাকে গণভবনটি জাতির জনকের পরিবারের নিরাপত্তা আইন অনুসারে প্রদান করেছে। ১৩ই অক্টোবর ২০০৯ সালে বঙ্গবন্ধুর সরাসরি উত্তরাধিকারীদের জন্য নিরাপত্তা আইনটি সংসদে পাশ হয়।
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "PM moves to Gono Bhaban"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। মার্চ ৬, ২০১০।
- ↑ "ঈদের দিন সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা"। দৈনিক প্রথম আলো। ০৫ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ 23 আগস্ট 2017। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য)