২০১৫ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
২০১৫ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ ২০১৫ এর লোগো
তত্ত্বাবধায়কবিসিবি
ক্রিকেটের ধরনটুয়েন্টি২০
প্রতিযোগিতার ধরনরাউন্ড-রবিন ও প্লেঅফ
আয়োজক বাংলাদেশ
বিজয়ীকুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স (১ম শিরোপা)
অংশগ্রহণকারী দলসংখ্যা
খেলার সংখ্যা৩৪
প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড়পাকিস্তান আসহার জাইদি (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স)
সর্বাধিক রান সংগ্রহকারীশ্রীলঙ্কা কুমার সাঙ্গাকারা (ঢাকা ডায়নামাইটস) (৩৪৯)
সর্বাধিক উইকেটধারীত্রিনিদাদ ও টোবাগো কেভন কুপার (বরিশাল বুলস) (২২)
আনুষ্ঠানিক ওয়েবসাইটBPL

২০১৫ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের তৃতীয় আসর। ইতঃপূর্বে হওয়া দুটি আসরে চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস। টুর্নামেন্টটি ২০১৫ সালের নভেম্বর থেকে ডিসেম্বরের ১৫ তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশের দুটি শহরে অনুষ্ঠিত হবে। বিপিএলের তৃতীয় আসর ২০১৫ সালের ২২ নভেম্বরে মাঠে গড়ায় এবং শেষ হয় ১৫ ডিসেম্বর।[১][২]

বিপিএলের তৃতীয় আসরে অংশ নেয় ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রংপুর, বরিশাল ও কুমিল্লা।[১] ঢাকার ফ্র্যাঞ্চাইজি পায় বেক্সিমকো গ্রুপ। এর আগের দুই বিপিএলে বরিশালের মালিক আলিফ গ্রুপ পায় সিলেটের মালিকানা। রংপুরের দলটি কিনে আই স্পোর্টস। কুমিল্লার মালিকানা পায় রয়্যাল স্পোর্টস। বরিশালের ফ্র্যাঞ্চাইজিপায় এক্সিওম, চট্টগ্রামের মালিকানা পায় ডিবিএল গ্রুপ।

তৃতীয় বিপিএলর টাইটেল স্পনসর ও স্টেডিয়াম সত্ত্ব পায় বিআরবি কেবলসো৷

মাঠ[সম্পাদনা]

বিপিএল ২০১৫-এর ৩৪টি ম্যাচ মোট ২টি মাঠে অনুষ্ঠিত হয়।[৩] ৩৪টি ম্যাচের মধ্যে ২৬টি ম্যাচ শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে, ৮টি ম্যাচ জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।

ঢাকা চট্টগ্রাম
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম
ধারন ক্ষমতা: ২৬,০০০ ধারন ক্ষমতা: ২০,০০০

দলসমূহ[সম্পাদনা]

দল শহর মালিক অধিনায়ক প্রধান কোচ আইকন খেলোয়াড়
বরিশাল বুলস বরিশাল আক্সিওম বাংলাদেশ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ দক্ষিণ আফ্রিকা গ্রাহাম ফোর্ড বাংলাদেশ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ[৪]
চিটাগাং ভাইকিংস চট্টগ্রাম ডিবিএল গ্রুপ বাংলাদেশ তামিম ইকবাল পাকিস্তান আকিব জাভেদ বাংলাদেশ তামিম ইকবাল[৫]
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স কুমিল্লা রয়েল স্পোর্টস বাংলাদেশ মাশরাফি বিন মর্তুজা বাংলাদেশ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বাংলাদেশ মাশরাফি বিন মুর্তজা[৬]
ঢাকা ডায়নামাইটস ঢাকা বেক্সিমকো শ্রীলঙ্কা কুমার সাঙ্গাকারা দক্ষিণ আফ্রিকা মিকি আর্থার বাংলাদেশ নাসির হোসেন[৪]
রংপুর রাইডার্স রংপুর আই স্পোটর্স বাংলাদেশ সাকিব আল হাসান অস্ট্রেলিয়া শেন জার্গেনসেন বাংলাদেশ সাকিব আল হাসান[৬]
সিলেট সুপার স্টার্স সিলেট আলিফ গ্রুপ বাংলাদেশ বাংলাদেশ মুশফিকুর রহিম বাংলাদেশ সারোয়ার ইমরান বাংলাদেশ মুশফিকুর রহিম[৬]

স্কোয়াড[সম্পাদনা]

দলসমূহ এবং অবস্থান[সম্পাদনা]

দল খে ট্রা ফহ গরারে
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ১০ ১৪ +০.৭৮৮
রংপুর রাইডার্স ১০ ১৪ +০.৬০৯
বরিশাল বুলস ১০ ১৪ +০.০৬৩
ঢাকা ডায়নামাইটস ১০ -০.০১০
সিলেট সুপার স্টার্স ১০ -০.৭১০
চিটাগাং ভাইকিংস ১০ -০.৮৪৪

সর্বশেষ হালনাগাদ: ২৮ নভেম্বর ২০১৫[৭]

লিগ অগ্রগতি[সম্পাদনা]

 
দল
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স
চিটাগাং ভাইকিংস
ঢাকা ডায়নামাইটস
বরিশাল বুলস
রংপুর রাইডার্স
সিলেট সুপার স্টার্স
গ্রুপ ম্যাচ
১০
১০ ১০ ১২ ১৪
১০ ১০ ১২ ১২ ১৪
১০ ১২ ১৪
প্লেঅফ
ক১ ক২
 
হা
হা
হা হা
 
জয় হার ফলাফল হয়নি
দলটি গ্রুপ পর্যায়ে বাদ।

টীকা:

  • প্রতিটি গ্রুপ ম্যাচ শেষে মোট পয়েন্ট তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
  • ম্যাচের সারসংক্ষেপ দেখার জন্য পয়েন্টে ক্লিক করুন (গ্রুপ ম্যাচগুলির জন্য) অথবা জ/হা (প্লেঅফের জন্য)।

লিগের পর্ব[সম্পাদনা]

স্বাগতিক \ অতিথি বরিশাল চট্টগ্রাম কুমিল্লা ঢাকা রংপুর সিলেট
বরিশাল বুলস বরিশাল
৩৩ রান
বরিশাল
৭ উইকেট
বরিশাল
৯ উইকেট
বরিশাল
১৩ রান
সিলেট
৯ উইকেট
চিটাগাং ভাইকিংস বরিশাল
৮ উইকেট
কুমিল্লা
৭ উইকেট
ঢাকা
৬ উইকেট
রংপুর
৯ উইকেট
চিটাগাং
১০ উইকেট
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স কুমিল্লা
৮ উইকেট
কুমিল্লা
৫ উইকেট
ঢাকা
৬ উইকেট
কুমিল্লা
৯ উইকেট
সিলেট
৪ উইকেট
ঢাকা ডায়নামাইটস বরিশাল
২ উইকেট
বরিশাল
২ উইকেট
ঢাকা
৪৫ রান
রংপুর
৬৯ রান
ঢাকা
৩৪ রান
রংপুর রাইডার্স বরিশাল
৬ উইকেট
রংপুর
২ উইকেট
কুমিল্লা
৯ উইকেট
রংপুর
৬৯ রান
রংপুর
৬ রান
সিলেট সুপার স্টার্স বরিশাল
১ রান
চিটাগাং
১ রান
কুমিল্লা
৭১ রান
ঢাকা
৩৪ রান
রংপুর
৬ রান
  স্বাগতিক দল জয়ী
  অতিথি দল জয়ী

খেলার সূচি[সম্পাদনা]

সকল সময় বাংলাদেশ মান সময় (ইউটিসি+০৬:০০) অনুযায়ী।

পর্ব ১[সম্পাদনা]

২২ নভেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
চিটাগাং ভাইকিংস
১৮৭/৭ (২০ ওভার)
বনাম
রংপুর রাইডার্স
১৮৮/৮ (২০ ওভার)
তামিম ইকবাল ৫১ (৩২)
সাকলাইন সজীব ৩/২৬ (৪ ওভার)
মিসবাহ-উল-হক ৬১ (৩৯)
মোহাম্মদ আমির ৪/৩০ (৪ ওভার)
রংপুর রাইডার্স ২ উইকেটে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: এনামুল হক (বাংলাদেশ) এবং শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মিসবাহ-উল-হক (রংপুর রাইডার্স)
  • চিটাগাং ভাইকিংস টসে জয়ী হয় এবং ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।

২২ নভেম্বর
১৮:১৫
স্কোরকার্ড
বনাম
ঢাকা ডায়নামাইটস
১১২/৪ (১৯.২ ওভার)
নাসির জামশেদ ৪৪ (৪৪)
আবু হায়দার ২/১৭ (৪ ওভার)
ঢাকা ডায়নামাইটস ৬ উইকেটে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: এনামুল হক (বাংলাদেশ) এবং র‌্যানমোর মার্টিনেজ (শ্রীলঙ্কা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আবুল হাসান (ঢাকা ডায়নামাইটস)
  • কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস টসে জয়ী হয় এবং ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।

২৩ নভেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
চিটাগাং ভাইকিংস
১৮০/৫ (২০ ওভার)
বনাম
তামিম ইকবাল ৬৯ (৪৫)
সুবাশিষ রয় ১/২২ (৪ ওভার)
চিটাগাং ভাইকিংস ১ রানে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ) এবং মাসুদুর রহমান (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: শফিউল ইসলাম (চিটাগাং ভাইকিংস)
  • সিলেট সুপার স্টার্স টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

২৩ নভেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
বরিশাল বুলস
১৫৫/৯ (২০ ওভার)
বনাম
রংপুর রাইডার্স
১৪২ (২০ ওভার)
মোহাম্মদ মিথুন ৫৫ (৩২)
কেভন কুপার ৫/১৫ (৪ ওভার)
  • রংপুর রাইডার্স টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

২৪ নভেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
চিটাগাং ভাইকিংস
১৭৬/৪ (২০ ওভার)
বনাম
জিয়াউর রহমান ৩৯ (১৬)
আসহার জাইদি ২/২৯ (৪ ওভার)
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ৭ উইকেটে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: আনিসুর রহমান (বাংলাদেশ) এবং র‌্যানমোর মার্টিনেজ (শ্রীলঙ্কা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মাশরাফি বিন মর্তুজা (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস)
  • কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

২৪ নভেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
বরিশাল বুলস
১০৮ (১৯.৩ ওভার)
বনাম
নাদিফ চৌধুরী ২৪ (২৮)
নাজমুল ইসলাম ৩/১৮ (৪ ওভার)
  • বরিশাল বুলস টসে জয়ী হয় এবং ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।
  • আল-আমিন হোসেন এই মৌসুমের প্রথম হ্যাটট্রিক করেন।

২৫ নভেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
রংপুর রাইডার্স
১৭৬/৬ (২০ ওভার)
বনাম
ঢাকা ডায়নামাইটস
১০৭/১০ (১৯.৪ ওভার)
লেন্ডল সিমন্স ৫১ (৩৯)
ইয়াসির শাহ ২/২৪ (৪ ওভার)
রংপুর রাইডার্স ৬৯ রানে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: এনামুল হক (বাংলাদেশ) এবং মাহফুজুর রহমান (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: সাকিব আল হাসান (রংপুর রাইডার্স)
  • রংপুর রাইডার্স টসে জয়ী হয় এবং ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।

২৫ নভেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
বরিশাল বুলস
৮৯ (১৮.৩ ওভার)
বনাম
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ৮ উইকেটে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: মাসুদুর রহমান (বাংলাদেশ) এবং তানভির আহমেদ (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: নুয়ান কুলাসেকারা (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস)
  • বরিশাল বুলস টসে জয়ী হয় এবং ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।

২৬ নভেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
রংপুর রাইডার্স
১০৯/৯ (২০ ওভার)
বনাম
মমিনুল হক ২৯ (২৩)
সাকিব আল হাসান ৩/৩১ (৪ ওভার)
রংপুর রাইডার্স ৬ রানে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ) এবং তানভির আহমেদ (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: সাকিব আল হাসান (রংপুর রাইডার্স)
  • রংপুর রাইডার্স টসে জয়ী হয় এবং ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।

২৬ নভেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
চিটাগাং ভাইকিংস
৯২ (১৮.৪ ওভার)
বনাম
ঢাকা ডায়নামাইটস
৯৬/৪ (১৭.১ ওভার)
নাঈম ইসলাম ২৯* (৩৮)
নাসির হোসেন ৩/১২ (৪ ওভার)
সাদমান ইসলাম ৪৫ (৪৭)
নাঈম ইসলাম ৩/৭ (৩ ওভার)
ঢাকা ডায়নামাইটস ৬ উইকেটে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ) এবং র‌্যানমোর মার্টিনেজ (শ্রীলঙ্কা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: সাদমান ইসলাম (ঢাকা ডায়নামাইটস)
  • চিটাগাং ভাইকিংস টসে জয়ী হয় এবং ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।

২৭ নভেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
রংপুর রাইডার্স
৮২ (২০ ওভার)
বনাম
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ৯ উইকেটে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: মাহফুজুর রহমান (বাংলাদেশ) এবং মাসুদুর রহমান (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মারলন স্যামুয়েলস (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস)
  • কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

২৭ নভেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
ঢাকা ডায়নামাইটস
১৬৬/৬ (২০ ওভার)
বনাম
নুরুল হাসান ৩৫* (২২)
মোশাররফ হোসেন ৩/১৫ (৪ ওভার)
ঢাকা ডায়নামাইটস ৩৪ রানে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: মাহফুজুর রহমান (বাংলাদেশ) এবং তানভির আহমেদ (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: কুমার সাঙ্গাকারা (ঢাকা ডায়নামাইটস)
  • ঢাকা ডায়নামাইটস টসে জয়ী হয় এবং ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।

পর্ব ২[সম্পাদনা]

৩০ নভেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
বরিশাল বুলস
১৭০/৭ (২০ ওভার)
বনাম
চিটাগাং ভাইকিংস
১৩৭ (১৯.৫ ওভার)
নাঈম ইসলাম ৩৮ (৪০)
কেভন কুপার ৩/২৮ (৪ ওভার)
  • চিটাগাং ভাইকিংস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

৩০ নভেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
বনাম
সিলেট সুপার স্টার্স
১৬৮/৬ (১৯.৪ ওভার)
আসহার জাইদি ৫৩* (৩৬)
রবি বোপারা ৪/১৮ (৪ ওভার)
রবি বোপারা ৫০ (৩৮)
আবু হায়দার ৪/২৮ (৩.৪ ওভার)
সিলেট সুপার স্টার্স ৪ উইকেটে বিজয়ী
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম
আম্পায়ার: এনামুল হক (বাংলাদেশ) এবং শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: রবি বোপারা (সিলেট সুপার স্টার্স)
  • সিলেট সুপার স্টার্স টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

১ ডিসেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
চিটাগাং ভাইকিংস
১১১/৮ (২০ ওভার)
বনাম
রংপুর রাইডার্স
১১৩/১ (১৭ ওভার)
তামিম ইকবাল ৩৬ (৪৩)
সাকিব আল হাসান ২/১৬ (৪ ওভার)
রংপুর রাইডার্স ৯ উইকেটে বিজয়ী
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম
আম্পায়ার: এনামুল হক (বাংলাদেশ) এবং শরফুদ্দৌলা (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: সৌম্য সরকার (রংপুর রাইডার্স)
  • চিটাগাং ভাইকিংস টসে জয়ী হয় এবং ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।

১ ডিসেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
ঢাকা ডায়নামাইটস
১৫৮/৫ (২০ ওভার)
বনাম
বরিশাল বুলস
১৫৯/১ (১৮.৪ ওভার)
এভিন লুইস ১০১* (৬৫)
আবুল হাসান ১/২২ (২ ওভার)
  • বরিশাল বুলস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

২ ডিসেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
বনাম
ঢাকা ডায়নামাইটস
১৩১/৬ (২০ ওভার)
আসহার জাইদি ৪৫ (২৯)
ইয়াসির শাহ ২/২৬ (৪ ওভার)
নাসির হোসেন ৩২ (৩০)
আবু হায়দার ২/৩০ (৪ ওভার)
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ১০ রানে বিজয়ী
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম
আম্পায়ার: মাহফুজুর রহমান (বাংলাদেশ) এবং তানভির আহমেদ (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আসহার জাইদি (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস)
  • কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

২ ডিসেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
বনাম
চিটাগাং ভাইকিংস
১৪০/০ (১৬.১ ওভার)
চিটাগাং ভাইকিংস ১০ উইকেটে বিজয়ী
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম
আম্পায়ার: আনিসুর রহমান (বাংলাদেশ) এবং মোর্শেদ আলী খান (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: তিলকরত্নে দিলশান (চিটাগাং ভাইকিংস)
  • চিটাগাং ভাইকিংস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

৩ ডিসেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
রংপুর রাইডার্স
১০৪/৯ (২০ ওভার)
বনাম
বরিশাল বুলস
৭৫/৪ (১২.৩/১৩ ওভার, লক্ষ্যমাত্রা ৭৫)
জহুরুল ইসলাম ২৪ (৩২)
আল-আমিন হোসেন ৩/৩০ (৪ ওভার)
  • বরিশাল বুলস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

৩ ডিসেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
চিটাগাং ভাইকিংস
১৩৬/৫ (২০ ওভার)
বনাম
উমর আকমল ৪৯* (৩৪)
আসহার জাইদি ১/১৮ (৪ ওভার)
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ৫ উইকেটে বিয়জী
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম
আম্পায়ার: মাহফুজুর রহমান (বাংলাদেশ) এবং মোর্শেদ আলী খান (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: শোয়েব মালিক (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস)
  • কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

পর্ব ৩[সম্পাদনা]

৬ ডিসেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
বরিশাল বুলস
৫৮ (১৬ ওভার)
বনাম
সিলেট সুপার স্টার্স
৬২/১ (১১.২ ওভার)
মোহাম্মদ সামি ১৬ (২১)
রবি বোপারা ৩/১২ (৪ ওভার)
সিলেট সুপার স্টার্স ৯ উইকেটে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: গাজী সোহেল (বাংলাদেশ) এবং র‌্যানমোর মার্টিনেজ (শ্রীলঙ্কা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: জুনায়েদ সিদ্দিকী (সিলেট সুপার স্টার্স)
  • সিলেট সুপার স্টার্স টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

৬ ডিসেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
ঢাকা ডায়নামাইটস
১৩৫/৭ (২০ ওভার)
বনাম
রংপুর রাইডার্স
১৩৬/৪ (১৮.২ ওভার)
নাসির হোসেন ৩০ (২৮)
আরাফাত সানি ২/২৯ (৩ ওভার)
জহুরুল ইসলাম ৩৫* (২৬)
আবুল হাসান ২/২৫ (৪ ওভার)
রংপুর রাইডার্স ৬ উইকেটে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: আহসান রাজা (পাকিস্তান) এবং এনামুল হক (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: জহুরুল ইসলাম (রংপুর রাইডার্স)
  • ঢাকা ডায়নামাইটস টসে জয়ী হয় এবং ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।

৭ ডিসেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
বরিশাল বুলস
১০৫/৬ (২০ ওভার)
বনাম
মাহমুদুল্লাহ ২৬ (২৭)
আসহার জাইদি ২/১২ (৪ ওভার)
আহমেদ শেহজাদ ৭৬* (৬৩)
আল-আমিন হোসেন ১/১১ (৩ ওভার)
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ৭ উইকেটে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: আহসান রাজা (পাকিস্তান) এবং মাসুদুর রহমান (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আহমেদ শেহজাদ (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস)
  • কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

৭ ডিসেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
সিলেট সুপার স্টার্স
৫৯/১০ (১১.৫ ওভার)
বনাম
রংপুর রাইডার্স
৬০/২ (৯.৫ ওভার)
সোহেল তানভির ২০ (১৭)
আরাফাত সানি ৪/১৪ (৪ ওভার)
রংপুর রাইডার্স ৮ উইকেটে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: আনিসুর রহমান (বাংলাদেশ) এবং গাজী সোহেল (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আরাফাত সানি (রংপুর রাইডার্স)
  • রংপুর রাইডার্স টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

৮ ডিসেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
ঢাকা ডায়নামাইটস
১২১/৮ (২০ ওভার)
বনাম
চিটাগাং ভাইকিংস
৭৬/১০ (১৬.৫ ওভার)
উমর আকমল ১৪ (২২)
মোশাররফ হোসেন ৪/১৬ (৪ ওভার)
ঢাকা ডায়নামাইটস ৪৫ রানে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: আহসান রাজা (পাকিস্তান) এবং মাসুদুর রহমান (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মোশাররফ হোসেন (ঢাকা ডায়নামাইটস)
  • চিটাগাং ভাইকিংস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

৮ ডিসেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
রংপুর রাইডার্স
১৫৩/৬ (২০ ওভার)
বনাম
জহুরুল ইসলাম ৬২* (৫০)
আবু হায়দার ২/২৮ (৪ ওভার)
ইমরুল কায়েস ৩৮ (২৪)
থিসারা পেরেরা ৩/১৮ (২.৫ ওভার)
  • কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

৯ ডিসেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
ঢাকা ডায়নামাইটস
১৫৭/৫ (২০ ওভার)
বনাম
সিলেট সুপার স্টার্স
১৬২/৪ (১৯.৫ ওভার)
রবি বোপারা ৫৫ (৪০)
ফরহাদ রেজা ২/৪২ (৩.৫ ওভার)
সিলেট সুপার স্টার্স ৬ উইকেটে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: মাহফুজুর রহমান (বাংলাদেশ) এবং মাসুদুর রহমান (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: রবি বোপারা (সিলেট সুপার স্টার্স)
  • সিলেট সুপার স্টার্স টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

৯ ডিসেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
চিটাগাং ভাইকিংস
১৩৫/৭ (২০ ওভার)
বনাম
বরিশাল বুলস
১৪১/২ (১৫ ওভার)
এনামুল হক বিজয় ২৮ (১৮)
কেভন কুপার ২/২৪ (৪ ওভার)
ক্রিস গেইল ৯২* (৪৭)
তাসকিন আহমেদ ১/২৩ (৩ ওভার)
বরিশাল বুলস ৮ উইকেটে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: আহসান রাজা (পাকিস্তান) এবং গাজী সোহেল (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ক্রিস গেইল (বরিশাল বুলস)
  • বরিশাল বুলস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

১০ ডিসেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
বনাম
সিলেট সুপার স্টার্স
৭৯/১০ (১৩.৫ ওভার)
আহমেদ শেহজাদ ৪২ (৩১)
শহীদ আফ্রিদি ১/২০ (৪ ওভার)
জোশ কোব ২১ (১৮)
শুভাগত হোম ৩/৮ (৩ ওভার)
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ৭১ রানে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: আহসান রাজা (পাকিস্তান) এবং এনামুল হক (বাংলাদেশ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আহমেদ শেহজাদ (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস)
  • সিলেট সুপার স্টার্স টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

১০ ডিসেম্বর
১৮:৪৫
স্কোরকার্ড
ঢাকা ডায়নামাইটস
১৩৬/৬ (২০ ওভার)
বনাম
বরিশাল বুলস
১৩৭/৮ (১৯.৪ ওভার)
  • বরিশাল বুলস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

প্লেঅফ[সম্পাদনা]

সেমি-ফাইনালপ্রিলিমিনারি ফাইনালফাইনাল
১২ ডিসেম্বর — শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুর১৫ ডিসেম্বর — শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুর
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স১৬৩/৭বরিশাল বুলস১৫৬/৪
রংপুর রাইডার্স৯১/১০১৩ ডিসেম্বর — শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুরকুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স১৫৭/৭
রংপুর রাইডার্স১৬০/৯
১২ ডিসেম্বর — শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুরবরিশাল বুলস১৬৩/৫
বরিশাল বুলস১৩৫/৫
ঢাকা ডায়নামাইটস১১৭/৮

প্রাথমিক[সম্পাদনা]

কোয়ালিফায়ার ১
১২ ডিসেম্বর
১৪:০০
স্কোরকার্ড
বনাম
রংপুর রাইডার্স
৯১/১০ (১৭ ওভার)
লেন্ডল সিমন্স ২৫ (২০)
আসহার জাইদি ৪/১১ (৪ ওভার)
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ৭২ রানে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: এনামুল হক (বাংলাদেশ) এবং র‍্যানমোর মার্টিনেজ (শ্রীলঙ্কা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আসহার জাইদি (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস)
  • রংপুর রাইডার্স টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
এলিমিনেটর
১২ ডিসেম্বর
১৮:৩০
স্কোরকার্ড
বরিশাল বুলস
১৩৫/৫ (২০ ওভার)
বনাম
ঢাকা ডায়নামাইটস
১১৭/৮ (২০ ওভার)
  • ঢাকা ডায়নামাইটস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
কোয়ালিফায়ার ২
১৩ ডিসেম্বর
১৮:৩০
স্কোরকার্ড
রংপুর রাইডার্স
১৬০/৯ (২০ ওভার)
বনাম
বরিশাল বুলস
১৬৩/৫ (১৯.৩ ওভার)
লেন্ডল সিমন্স ৭৩ (৫৭)
কেভন কুপার ৪/৩৯ (৪ ওভার)
সাব্বির রহমান ৭৯ (৪৯)
আরাফাত সানি ১/১৮ (৩ ওভার)
  • রংপুর রাইডার্স টসে জয়ী হয় এবং ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয়।

ফাইনাল[সম্পাদনা]

১৫ ডিসেম্বর
১৮:৩০
স্কোরকার্ড
বরিশাল বুলস
১৫৬/৪ (২০ ওভার)
বনাম
ইমরুল কায়েস ৫৩ (৩৭)
মাহমুদুল্লাহ ২/২৩ (৪ ওভার)
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ৩ উইকেটে বিজয়ী
শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুর
আম্পায়ার: আহসান রাজা (পাকিস্তান) এবং র‍্যানমোর মার্টিনেজ (শ্রীলঙ্কা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: অলক কাপালি (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস)
  • কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস টসে জয়ী হয় এবং ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।
  • কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ২০১৫ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়।

পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]

দলীয় সর্বোচ্চ রান[সম্পাদনা]

নিম্নলিখিত টেবিলটি এই আসরের দলীয় সর্বোচ্চ রানের তালিকা (পাঁচটি)।

দল মোট রান বিপক্ষ মাঠ
রংপুর রাইডার্স ১৮৮/৮ (২০ ওভার) চিটাগাং ভাইকিংস শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম
চিটাগাং ভাইকিংস ১৮৭/৭ (২০ ওভার) রংপুর রাইডার্স শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম
চিটাগাং ভাইকিংস ১৮০/৫ (২০ ওভার) সিলেট সুপার স্টার্স শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম
সিলেট সুপার স্টার্স ১৭৯/৬ (২০ ওভার) চিটাগাং ভাইকিংস শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ১৭৭/৩ (১৮.৫ ওভার) চিটাগাং ভাইকিংস শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম
সর্বশেষ হালনাগাদ: ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫[৮]

একক সর্বোচ্চ রান[সম্পাদনা]

খেলোয়াড় দল রান বল স্ট্রাইক রেট
ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ এভিন লুইস বরিশাল বুলস ১০১* ৬৫ ১৫৫.৩৮
ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিস গেইল বরিশাল বুলস ৯২* ৪৭ ১৯৫.৭৪
বাংলাদেশ সাব্বির রহমান বরিশাল বুলস ৭৯ ৪৯ ১৬১.২২
পাকিস্তান আহমেদ শেহজাদ কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ৭৬* ৬৩ ১২০.৬৩ ১০
শ্রীলঙ্কা কুমার সাঙ্গাকারা ঢাকা ডায়নামাইটস ৭৫ ৫৬ ১৩৩.৯২

সর্বাধিক রান[সম্পাদনা]

নিম্নলিখিত টেবিলটি এই আসরের সর্বাধিক রান সংগ্রাহকের তালিকা।

খেলোয়াড় দল ম্যাচ ইনিংস রান গড় স্ট্রাইক রেট সর্বোচ্চ রান ১০০ ৫০
শ্রীলঙ্কা কুমার সাঙ্গাকারা ঢাকা ডায়নামাইটস ১০ ১০ ৩৪৯ ৩৮.৭৭ ১১৭.১১ ৭৫ ৩৫
বাংলাদেশ ইমরুল কায়েস কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ১০ ১০ ৩১২ ২৮.৩৬ ১১৪.৭০ ৬৭ ৩২ ১০
বাংলাদেশ তামিম ইকবাল চিটাগাং ভাইকিংস ২৯৮ ৩৭.২৫ ১১৮.৭২ ৬৯ ২৯
বাংলাদেশ মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ বরিশাল বুলস ১৩ ১২ ২৭৯ ২৭.৯০ ১০০.৩৫ ৫১ ২৭
শ্রীলঙ্কা তিলকরত্নে দিলশান চিটাগাং ভাইকিংস ১০ ১০ ২৬০ ২৮.৮৮ ১৩৩.৩৩ ৬৭ ৩১ ১০
উৎস: ক্রিকইনফো.কম, সর্বশেষ হালনাগাদ:২৬ ডিসেম্বর ২০১৫

সর্বাধিক উইকেট[সম্পাদনা]

নিম্নলিখিত টেবিলটি এই আসরের সর্বাধিক উইকেট সংগ্রাহকের তালিকা।[৯]

খেলোয়াড় দল ম্যাচ ইনিংস উইকেট গড় ইকো বিবিআই স্ট্রাইক রেট
ক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ কেভন কুপার বরিশাল বুলস ২২ ৯.৩১ ৫.৮৫ ৫/১৫ ০৯.৫০
বাংলাদেশ আবু হায়দার কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ১২ ১২ ২১ ১৫.০৪ ৬.৯১ ৪/১৯ ১৫.০৪
শ্রীলঙ্কা থিসারা পেরেরা রংপুর রাইডার্স ১২ ১২ ১৮ ১৩.৬১ ৬.৭৪ ৫/২৬ ১৩.৬১
বাংলাদেশ সাকিব আল হাসান রংপুর রাইডার্স ১১ ১১ ১৮ ১৩.৬১ 6.39 ৪/১৬ ১৩.৬০
পাকিস্তান আসহার জাইদি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ১১ ১১ ১৭ ১০.৪১ ৪.৭৮ ৪/১১ ১৩.০০
উৎস: ক্রিকইনফো.কম, সর্বশেষ আপডেট ২৬ ডিসেম্বর ২০১৫

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) উদ্বোধন হবে আগামী ২২ নভেম্বর"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ 
  2. "বিপিএলের তৃতীয় আসর ২২ নভেম্বর"। আমারদেশ অনলাইন ডটকম। ১৪ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ 
  3. "২০১৫ সালের বিপিএলের সময়সূচী ও ম্যাচের তালিকা" (পিডিএফ)। ৬ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৫ 
  4. "বিপিএল-এর আসন্ন মৌসুমে লটারিতে কারা গেলেন কোন্‌ দলে"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৫ 
  5. "বিপিএল-৩ এর দল এবং ক্রিকেটাররা"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ২৬ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২২, ২০১৫ 
  6. "রংপুরে সাকিব, কুমিল্লায় মাশরাফি, সিলেটে মুশফিক"। দৈনিক যায় যায় দিন। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৩, ২০১৫ 
  7. "Points Table - Bangladesh Premier League - ESPN Cricinfo"ক্রিনইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ নভেম্বর ২০১৫ 
  8. "বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ, ২০১৫/১৬ / রেকর্ডস /দলীয় সর্বোচ্চ রান" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  9. "বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ, ২০১৫/১৬ / রেকর্ডস /সর্বাধিক উইকেট" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫