প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:১৮১৭-এ ব্রিটিশ ভারতে প্রতিষ্ঠিত যোগ |
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:১৮১৭-এ ভারতে প্রতিষ্ঠিত যোগ |
||
১৬৬ নং লাইন: | ১৬৬ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:১৮১৭-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৮১৭-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৮১৭-এ ব্রিটিশ ভারতে প্রতিষ্ঠিত]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৮১৭-এ ব্রিটিশ ভারতে প্রতিষ্ঠিত]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৮১৭-এ ভারতে প্রতিষ্ঠিত]] |
১৪:০০, ১৩ আগস্ট ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ধরন | জনসাধারণ (public) |
---|---|
স্থাপিত | জানুয়ারি ২০, ১৮১৭ (নাম: হিন্দু কলেজ) জুন ১৫, ১৮৫৫ (নাম: প্রেসিডেন্সী কলেজ) |
শিক্ষার্থী | ২২০২ (২০০৪ সালে) (৯৫১ পুরষ, ১২৫১ মহিলা) |
অবস্থান | , , |
শিক্ষাঙ্গন | শহরে |
সংক্ষিপ্ত নাম | প্রেসি (Presi ) |
অধিভুক্তি | presidency university |
ওয়েবসাইট | টেমপ্লেট:Presiuniv.ac.in/ |
প্রেসিডেন্সী কলেজ পশ্চিমবঙ্গের স্নাতক পর্যায়ে কলা ও মানববিদ্যা বিষয়ে পড়াশোনার জন্য একটি শীর্ষস্থানীয় ভারতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৮১৭ সালের ২০ জানুয়ারি কলকাতায় হিন্দু কলেজ নামে স্থাপিত হয়। ভদ্র হিন্দু ঘরের সন্তানদেরকে ইংরেজি ও ভারতীয় ভাষাসমূহ, তৎসহ ইউরোপ ও এশিয়ার সাহিত্য ও বিজ্ঞান বিষয়ে শিক্ষাদান ছিল এই কলেজ স্থাপনের প্রাথমিক উদ্দেশ্য। বাংলার সমাজ ও সাংস্কৃতিক জীবনে কলেজটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ভারতে ইংরেজ আগমনের পূর্বে বাংলার প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলিতে বাংলা, সহজ পাটিগণিত ও সংস্কৃতের বাইরে উল্লেখযোগ্য তেমন কিছু শিক্ষা দেওয়া হতো না। টোলসমূহে উচ্চতর সংস্কৃত, ব্যাকরণ ও সাহিত্য, ধর্মতত্ত্ব, ন্যায়শাস্ত্র ও দর্শনশাস্ত্র বিষয়ে পড়ানো হতো। এ শিক্ষা রাজা রামমোহন রায় এর মতো জ্ঞানালোকিত ভারতীয়দের আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে পারে নি। তাদের মতে, এ শিক্ষা ‘ব্যাকরণের সূক্ষ্মতা আর অধিবিদ্যার চুলচেরা বিশ্লেষণ দিয়ে তরুণদের মনকে অহেতুক ভারাক্রান্ত করবে’, কারণ বাস্তবে এ শিক্ষার কোন প্রতিফলন নেই। ব্রিটিশ বণিকদের সঙ্গে যাদের লেনদেন ছিল, তারা ইংরেজি শিক্ষার প্রয়োজন তীব্রভাবে অনুভব করেন। এই প্রয়োজন মেটানোর উদ্দেশ্যে কিছু বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়।
ইতিহাস
অধ্যক্ষ গণ |
---|
|
সুচনা
উনিশ শতক
হিন্দু কলেজ থেকে প্রেসিডেন্সী কলেজ
কৃতি ছাত্র
- সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়
- মহেন্দ্রনাথ গুপ্ত
- ভূপেন্দ্রনাথ বসু
- প্রফুল্ল চন্দ্র রায়
- নৃপেন্দ্র নারায়ণ
- স্বামী বিবেকানন্দ
- চিত্তরঞ্জন দাশ
- আবুল কাশেম ফজলুল হক
- ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়
- রাজেন্দ্র প্রসাদ
- শরৎচন্দ্র বসু
- সুভাষচন্দ্র বসু
- শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়
- সুব্রত মুখার্জী
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |