২০১৩ আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স
| |
---|---|
বিবরণ | |
স্বাগতিক দেশ | দক্ষিণ আফ্রিকা |
তারিখ | ১৯ জানুয়ারি–১০ ফেব্রুয়ারি |
দল | ১৬ (১টি কনফেডারেশন থেকে) |
মাঠ | ৫ (৫টি আয়োজক শহরে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | নাইজেরিয়া (৩য় শিরোপা) |
রানার-আপ | বুর্কিনা ফাসো |
তৃতীয় স্থান | মালি |
চতুর্থ স্থান | ঘানা |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ৩২ |
গোল সংখ্যা | ৬৯ (ম্যাচ প্রতি ২.১৬টি) |
দর্শক সংখ্যা | ৭,২৯,০০০ (ম্যাচ প্রতি ২২,৭৮১ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | ইমানুয়েল ইমেনিকি ওয়াকাসো মুবারক (প্রত্যেকেই ৪ গোল) |
সেরা খেলোয়াড় | জোনাথন পিত্রোইপা |
২০১৩ আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স বা অরেঞ্জ আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স (ইংরেজি: 2013 Africa Cup of Nations, Orange Africa Cup of Nations) টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান অরেঞ্জের সাথে ব্যবসায়িক চুক্তি সম্পাদনজনিত কারণে ২০১৩ সালের আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স ফুটবল প্রতিযোগিতার নামকরণ করা হয়েছে। এটি আফ্রিকা কাপ অব নেশন্সের ২৯তম আসর যা ১৯ জানুয়ারি থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ তারিখ পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আফ্রিকা মহাদেশে আয়োজিত ফুটবল চ্যাম্পিয়নশীপ পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশন (ক্যাফ)।[১] নাইজেরিয়া, অ্যাঙ্গোলা, গ্যাবন, বিষুবীয় গিনিকে দরপত্রে হারিয়ে লিবিয়া প্রতিযোগিতাটির স্বাগতিক দেশের মর্যাদা লাভ করে। কিন্তু লিবিয়ার গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার প্রেক্ষিতে দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে তারা সাল অদল-বদল করে। ফলে, ২০১৩ সালের প্রতিযোগিতা দক্ষিণ আফ্রিকায় হচ্ছে এবং ২০১৭ সালে লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে। সেপ্টেম্বর, ২০১১ সালে কায়রোতে অনুষ্ঠিত ক্যাফের নির্বাহী পরিষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।[২]
এ বছরের প্রতিযোগিতার বিজয়ী দল নাইজেরিয়া আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশন (ক্যাফ)-এর প্রতিনিধি হিসেবে ২০১৩ সালে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে অংশ নিবে।[৩]
স্বাগতিক দেশ
[সম্পাদনা]আফ্রিকার পাঁচটি দেশ স্বাগতিক দেশের মর্যাদা লাভের জন্যে দরদাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। তন্মধ্যে দুইটি দেশ যৌথভাবে অংশগ্রহণ করেছিল। দেশগুলো হচ্ছে:-
- অ্যাঙ্গোলা
- গ্যাবন / বিষুবীয় গিনি
- লিবিয়া
- নাইজেরিয়া (স্বাগতিক হিসেবে সংরক্ষিত)
এছাড়াও নিম্নোক্ত দেশসমূহ নিলাম ডাকে অংশগ্রহণ করেনি:-[৪]
যোগ্যতা নির্ধারণ
[সম্পাদনা]সর্বমোট ৪৭টি দেশের জাতীয় ফুটবল দল যোগ্যতা নির্ধারণী খেলায় অংশ নেয়। প্রতিযোগিতার স্বাগতিক দেশরূপে দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ফুটবল দল স্বয়ংক্রিয়ভাবে উত্তীর্ণ হয়। লিবিয়ায় গৃহযুদ্ধের কারণে স্বাগতিক দেশ হতে পারেনি। অনেকগুলো দল প্রতিযোগিতার মূল পর্বে পুনরায় ফিরে আসে। চার বছর যাবৎ অনুপস্থিতির পর দক্ষিণ আফ্রিকা খেলে। ইথিওপিয়া ১৯৮২ সালের পর যোগ্যতা লাভ করে। নাইজেরিয়া, গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গো, টোগো, আলজেরিয়া ২০১২ সালে না খেললেও এবার খেলে। ক্যাপভার্দে দলও অংশ নেয়। গতবারের যৌথ স্বাগতিক দেশ - গ্যাবন এবং বিষুবীয় গিনি, লিবিয়া, সেনেগাল, সুদান, গিনি, বতসোয়ানা প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে ব্যর্থ হয়। দক্ষিণ সুদান ক্যাফের সদস্য না হওয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ পায়নি।
মাঠ
[সম্পাদনা]- ^১ ১৯৯৬ আফ্রিকান কাপ অব নেশন্সের স্বাগতিক শহর।
- ^২ ১৯৯৬ আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স প্রতিযোগিতায় স্টেডিয়াম/অংশবিশেষ ব্যবহৃত হয়
- ^৩ "জাতীয় স্টেডিয়াম" হিসাবে
- ^৪ স্টেডিয়াম সম্প্রসারণযোগ্য
- ^৫ সকল দর্শক ধারনক্ষমতা আনুমানিক
অনুশীলন মাঠসমূহ
[সম্পাদনা]স্বাগতিক শহর | মাঠসমূহ |
---|---|
ডারবান | মোজেস মাভিদা স্টেডিয়াম |
জোহানেসবার্গ | ডবসনভিল স্টেডিয়াম, মিলপার্ক স্টেডিয়াম, অরল্যান্ডো স্টেডিয়াম, র্যান্ড স্টেডিয়াম[৫] |
নেল্সপ্রুট | |
পোর্ট এলিজাবেথ | গেলভ্যান্ডেল স্টেডিয়াম, এনএমএমইউ স্টেডিয়াম, ওয়েস্টবোর্ন ওভাল, জুইদে স্টেডিয়াম[৬] |
রাস্টেনবার্গ |
ম্যাচ আফিসিয়াল
[সম্পাদনা]নিম্নলিখিত রেফারীগণ ২০১৩ আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সের খেলা পরিচালনার জন্য নির্বাচিত হয়েছেন।[৭]
- রেফারী
|
|
|
- সহকারী রেফারী
গ্রুপ পর্ব
[সম্পাদনা]গ্রুপ এ
[সম্পাদনা]দল | খে | জয় | ড্র | হার | গপ | গবি | গপ | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
দক্ষিণ আফ্রিকা | ৩ | ১ | ২ | ০ | ৪ | ২ | +২ | ৫ |
কাবু ভের্দি | ৩ | ১ | ২ | ০ | ৩ | ২ | +১ | ৫ |
মরক্কো | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ৩ | ৩ | ০ | ৩ |
অ্যাঙ্গোলা | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৪ | −৩ | ১ |
দক্ষিণ আফ্রিকা | ২-০ | অ্যাঙ্গোলা |
---|---|---|
স্যাঙ্গোয়েনি ৩০' মাজোরো ৬২' |
প্রতিবেদন |
মরক্কো | ১-১ | কাবু ভের্দি |
---|---|---|
এল-আরাবি ৭৮' | প্রতিবেদন | প্লাতিনি ৩৬' |
মরক্কো | ২-২ | দক্ষিণ আফ্রিকা |
---|---|---|
এল আদোয়া ১০' হাফিদি ৮২' |
প্রতিবেদন | মাহল্যাঙ্গু ৭১' স্যাঙ্গুইনি ৮৬' |
কাবু ভের্দি | ২-১ | অ্যাঙ্গোলা |
---|---|---|
এফ. ভ্যারেলা ৮১' হেলদন ৯০+১' |
প্রতিবেদন | নান্দো ৩৩' (আত্মঘাতি গোল) |
গ্রুপ বি
[সম্পাদনা]দল | খে | জয় | ড্র | হার | গপ | গবি | গপ | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ঘানা | ৩ | ২ | ১ | ০ | ৬ | ২ | +৪ | ৭ |
মালি | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ২ | ০ | ৪ |
গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ৩ | ৩ | ০ | ৩ |
নাইজার | ৩ | ০ | ১ | ২ | ০ | ৪ | −৪ | ১ |
ঘানা | ২-২ | গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র |
---|---|---|
আগাইম্যাং-বাদু ৪০' আসামো ৫০' |
প্রতিবেদন | মপুতু ৫৩' এমবোকানি ৬৮' (পে.) |
ঘানা | ১-০ | মালি |
---|---|---|
ওয়াকাসো ৩৮' (পে.) | প্রতিবেদন |
নাইজার | ০-০ | গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
নাইজার | ০-৩ | ঘানা |
---|---|---|
প্রতিবেদন | গাইন ৬' আতসু ২৩' বোয়ে ৪৯' |
গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র | ১-১ | মালি |
---|---|---|
এমবোকানি ৩' (পে.) | প্রতিবেদন | মাহ. সামাসা ১৫' |
গ্রুপ সি
[সম্পাদনা]দল | খে | জয় | ড্র | হার | গপ | গবি | গপ | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বুর্কিনা ফাসো | ৩ | ১ | ২ | ০ | ৫ | ১ | +৪ | ৫ |
নাইজেরিয়া | ৩ | ১ | ২ | ০ | ৪ | ২ | +২ | ৫ |
জাম্বিয়া | ৩ | ০ | ৩ | ০ | ২ | ২ | ০ | ৩ |
ইথিওপিয়া | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৭ | −৬ | ১ |
নাইজেরিয়া | ১-১ | বুর্কিনা ফাসো |
---|---|---|
ইমেনিকে ২৩' | প্রতিবেদন | আল. ত্রাওরে ৯০+৪' |
জাম্বিয়া | ১-১ | নাইজেরিয়া |
---|---|---|
মুইনি ৮৫' (পে.) | Report | ইমানুয়েল এমেনিকে ৫৭' |
বুর্কিনা ফাসো | ৪-০ | ইথিওপিয়া |
---|---|---|
আল. ত্রাওরে ৩৪', ৭৪' ডি. কোনে ৭৯' পিত্রোইপা ৯০+৫' |
প্রতিবেদন |
গ্রুপ ডি
[সম্পাদনা]দল | খে | জয় | ড্র | হার | গপ | গবি | গপ | পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
কোত দিভোয়ার | ৩ | ২ | ১ | ০ | ৭ | ৩ | +৪ | ৭ |
টোগো | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৩ | +১ | ৪ |
তিউনিসিয়া | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ৪ | −২ | ৪ |
আলজেরিয়া | ৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৫ | −৩ | ১ |
কোত দিভোয়ার | ২-১ | টোগো |
---|---|---|
ইয়াইয়া তোরে ৮' জেরবিনহো ৮৮' |
প্রতিবেদন | জনাথন আয়িতে ৪৫+২' |
তিউনিসিয়া | ১-০ | আলজেরিয়া |
---|---|---|
ইউসেফ মাসাকনি ৯০+১' | প্রতিবেদন |
কোত দিভোয়ার | ৩-০ | তিউনিসিয়া |
---|---|---|
গারভিনহো ২১' ওয়াই. তোরে ৮৭' ইয়া কোনান ৯০' |
প্রতিবেদন |
আলজেরিয়া | ০-২ | টোগো |
---|---|---|
প্রতিবেদন | আদেবায়ুর ৩১' ওম ৯০+৩' |
নক-আউট পর্ব
[সম্পাদনা]কোয়ার্টার-ফাইনাল | সেমি-ফাইনাল | ফাইনাল | ||||||||
২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ – ডারবান | ||||||||||
দক্ষিণ আফ্রিকা | ১ (১) | |||||||||
৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ – ডারবান | ||||||||||
মালি (পেনাল্টি শ্যুট) | ১ (৩) | |||||||||
মালি | ১ | |||||||||
৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ – রাস্টেনবার্গ | ||||||||||
নাইজেরিয়া | ৪ | |||||||||
কোত দিভোয়ার | ১ | |||||||||
১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ – জোহানেসবার্গ | ||||||||||
নাইজেরিয়া | ২ | |||||||||
নাইজেরিয়া | ১ | |||||||||
৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ – নেল্সপ্রুট | ||||||||||
বুর্কিনা ফাসো | ০ | |||||||||
বুর্কিনা ফাসো (অতিরিক্ত) | ১ | |||||||||
৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ – নেল্সপ্রুট | ||||||||||
টোগো | ০ | |||||||||
বুর্কিনা ফাসো (পেনাল্টি) | ১ (৩) | তৃতীয় স্থান | ||||||||
২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ – পোর্ট এলিজাবেথ | ||||||||||
ঘানা | ১ (২) | |||||||||
ঘানা | ২ | মালি | ৩ | |||||||
কাবু ভের্দি | ০ | ঘানা | ১ | |||||||
৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ – পোর্ট এলিজাবেথ | ||||||||||
কোয়ার্টার ফাইনাল
[সম্পাদনা]ঘানা | ২-০ | কাবু ভের্দি |
---|---|---|
ওয়াকাসো ৫৪' (পে.), ৯০+৫' | প্রতিবেদন |
দক্ষিণ আফ্রিকা | ১-১ (অ.স.প.) | মালি |
---|---|---|
র্যানতাই ৩১' | প্রতিবেদন | কিতা ৫৮' |
পেনাল্টি | ||
শাবালালা ফারম্যান মাহল্যাঙ্গু মাজোরো |
১-৩ | ডায়াবেট তামবোরা মা. ত্রাওরে |
কোত দিভোয়ার | ১-২ | নাইজেরিয়া |
---|---|---|
তিওতে ৫০' | প্রতিবেদন | ইমেনিকি ৪৩' এমবা ৭৮' |
বুর্কিনা ফাসো | ১-০ (অ.স.প.) | টোগো |
---|---|---|
পিত্রোইপা ১০৫' | প্রতিবেদন |
সেমি-ফাইনাল
[সম্পাদনা]মালি | ১-৪ | নাইজেরিয়া |
---|---|---|
সি. দায়ারা ৭৫' | প্রতিবেদন | ইচিজিলে ২৫' ইদেয়ে ৩০' ইমেনিকে ৪৪' মুসা ৬০' |
বুর্কিনা ফাসো | ১-১ (অ.স.প.) | ঘানা |
---|---|---|
ব্যান্সে ৬০' | প্রতিবেদন | ওয়াকাসো ১৩' (পে.) |
পেনাল্টি | ||
বি. কোনে এইচ. ত্রাউরে পল কোলিবেলি ব্যান্সে |
৩-২ | ভোরসা আতসু আফ্ফুল ক্লোত্তি আগিয়াম্যাঙ্গ-বাদু |
স্থান নির্ধারণী
[সম্পাদনা]মালি | ৩-১ | ঘানা |
---|---|---|
মাহ. সামাসা ২১' কেইতা ৪৮' এস. দাইয়ারা ৯০+৪' |
প্রতিবেদন | আসামোহ ৮২' |
ফাইনাল
[সম্পাদনা]নাইজেরিয়া | ১-০ | বুর্কিনা ফাসো |
---|---|---|
সানডে এম্বিএ ৪০' | প্রতিবেদন |
বিজয়ী
[সম্পাদনা]২০১৩ আফ্রিকা কাপ অব নেশন্স চ্যাম্পিয়ন |
---|
নাইজেরিয়া ৩য় শিরোপা |
সেরা খেলোয়াড়
[সম্পাদনা]প্রতিযোগিতায় সেরা ক্রীড়ানৈপুণ্যের ভিত্তিতে নিম্নবর্ণিত পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে:[৯]
- অরেঞ্জ প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড়
- পেপসি প্রতিযোগিতার শীর্ষ গোলদাতা
- স্যামসাং প্রতিযোগিতার পরিচ্ছন্ন খেলোয়াড়
- নিশান প্রতিযোগিতার সেরা গোল
- ইউসুফ সাকনি বনাম আলজেরিয়া
- সেরা একাদশ
গোলরক্ষক | ডিফেন্ডার | মিডফিল্ডার | ফরোয়ার্ড |
---|---|---|---|
ভিনসেন্ত এনিয়েমা |
বাকারি কোনে নান্দো মারিয়া নেভেস এফি এমব্রোস |
জোনাথন পিত্রোইপা সিয়াকা তাইনে সেদো কেইতা জন অবি মাইকেল ভিক্টর মোজেস |
আসামোহ গায়েন ইমানুয়েল এমেনিকে |
গোলদাতা
[সম্পাদনা]- ৪ গোল
- ৩ গোল
- ২ গোল
|
|
|
- ১ গোল
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
আরও দেখুন[সম্পাদনা] |