মেডিকেল কলেজ ফর উইমেন অ্যান্ড হসপিটাল
![]() মেডিকেল কলেজ ফর উইমেন অ্যান্ড হসপিটালের লোগো | |
ধরন | বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৯২ |
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
অধ্যক্ষ | অধ্যাপক কে জি এম ইকবাল |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১০৮ |
অবস্থান | , ২৩°৫১′৩০″ উত্তর ৯০°২৪′০৩″ পূর্ব / ২৩.৮৫৮৪° উত্তর ৯০.৪০০৭° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহর |
ভাষা | ইংরেজি |
ওয়েবসাইট | medicalcollegeforwomen |
![]() |

মেডিকেল কলেজ ফর উইমেন অ্যান্ড হসপিটাল হল বাংলাদেশের মহিলাদের জন্য বিশেষায়িত একটি বেসরকারি মেডিকেল স্কুল। কলেজটির দুটি ক্যাম্পাস রয়েছে। একটি ঢাকার উত্তরার সেক্টর-১ এ এবং অন্যটি দক্ষিণখানে। ১৯৯২ সালে এটি ঢাকার উত্তরা মডেল টাউনে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত একটি কলেজ।[১]
এটি পাঁচ বছর মেয়াদী কোর্স শেষে এমবিবিএস ডিগ্রি প্রদান করে। স্নাতক পরবর্তী এক বছরের ইন্টার্নশিপ সমস্ত স্নাতকদের জন্য বাধ্যতামূলক। ডিগ্রীটি বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল স্বীকৃত।[২]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]প্রতিষ্ঠানটি "মেডিকেল এন্ড হেলথ ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট" নামক একটি অরাজনৈতিক, অলাভজনক সংস্থার উদ্যোগ। মেডিকেল কলেজটি প্রতিষ্ঠার পেছনে চারজন স্বপ্নদর্শী ব্যক্তি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন: প্রফেসর এ. কিউ. এম. বদরুদ্দোজা চৌধুরী (বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি), প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক এম. আর. খান, প্রফেসর এ. এম. মুজিবুর হক এবং MCWH এর প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ প্রয়াত প্রফেসর সুরাইয়া জাবিন। তাঁদের স্বপ্ন ছিল এমন একটি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করা, যা শুধুমাত্র নারীদের জন্য হবে এবং মানসম্মত চিকিৎসা শিক্ষা, গবেষণা ও স্বাস্থ্যসেবা সুলভ মূল্যে জনগণের কাছে পৌঁছে দেবে। বিশেষ করে নারী চিকিৎসকদের একটি শক্তিশালী ধারা তৈরি করাই ছিল তাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে ১৯৯২ খ্রীস্টাব্দে মেডিকেল কলেজটি আনুষ্ঠানিক ভাবে পথচলা শুরু করে।
ক্যাম্পাস ও অবকাঠামো
[সম্পাদনা]কলেজটি ঢাকার উত্তরায় ৯নং সেক্টরে অবস্থিত। এর অবকাঠামো আধুনিক শিক্ষাদান পদ্ধতি এবং রোগীর যত্নের জন্য প্রয়োজনীয় সকল সুবিধা নিয়ে গঠিত।
কলেজ ভবন
এতে আধুনিক লেকচার গ্যালারি, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শ্রেণীকক্ষ, সুসজ্জিত ল্যাবরেটরি (অ্যানাটমি ডিসেকশন হল, ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি, ফার্মাকোলজি, প্যাথলজি, মাইক্রোবায়োলজি, ফরেনসিক মেডিসিন ও কমিউনিটি মেডিসিন ল্যাব), শিক্ষক কক্ষ, প্রশাসনিক অফিস এবং একটি ক্যাফেটেরিয়া রয়েছে।
লাইব্রেরি
একটি সমৃদ্ধ লাইব্রেরি রয়েছে যেখানে মেডিকেল ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ের বই, জার্নাল এবং গবেষণাপত্রের বিশাল সংগ্রহ রয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য ডিজিটাল লাইব্রেরি ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাও রয়েছে।
হাসপাতাল
কলেজের সাথে সংযুক্ত ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট একটি আধুনিক হাসপাতাল রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ ও ক্লিনিক্যাল শিক্ষার জন্য অপরিহার্য। হাসপাতালে বহির্বিভাগ, অন্তর্বিভাগ, অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটার, জরুরি বিভাগ, আইসিইউ, সিসিইউ এবং সকল প্রকার আধুনিক ডায়াগনস্টিক সুবিধা রয়েছে।
হোস্টেল সুবিধা
নারী শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ ও আধুনিক হোস্টেল সুবিধা রয়েছে, যেখানে আরামদায়ক আবাসন ও পড়াশোনার উপযোগী পরিবেশ নিশ্চিত করা হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |