জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ
![]() জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের লোগো | |
ধরন | প্রাইভেট মেডিকেল স্কুল |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৯২ |
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
চেয়ারম্যান | মঞ্জুরুল ইসলাম |
অধ্যক্ষ | অধ্যাপক সৈয়দ মাহমুদুল আজিজ |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১৫২ (২০১৮)[১] |
শিক্ষার্থী | ৫১২ (২০১৮)[২] |
অবস্থান | ভাগলপুর , বাজিতপুর উপজেলা , , |
শিক্ষাঙ্গন | গ্রাম |
ভাষা | ইংরেজি |
ওয়েবসাইট | jimedcol |
![]() |
জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ (JIMC), ১৯৯২ সালে জহুরুল ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেন। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রাচীন বেসরকারী মেডিকেল স্কুল। এটি কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর উপজেলার ভাগলপুর গ্রামে অবস্থিত। এটি গ্রামীণ এলাকায় অবস্থিত বাংলাদেশের প্রথম চিকিৎসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ৫২.৬৩ একর এলাকা জুড়ে এটি অবস্থিত।
এটি পাঁচ বছর মেয়াদী কোর্স শেষে এমবিবিএস ডিগ্রি প্রদান করে। স্নাতক পরবর্তী এক বছরের ইন্টার্নশিপ সমস্ত স্নাতকদের জন্য বাধ্যতামূলক। ডিগ্রীটি বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল স্বীকৃত।[৩]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের বিখ্যাত সর্বজন পরিচিত শিল্পপতি ও সমাজসেবী আলহাজ্ব জহুরুল ইসলাম স্বীয় জন্মস্থান বাজিতপুর থানার ভাগলপুরে গড়ে তুলেছেন জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নামে একটি অত্যাধুনিক ও বহুশয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল। প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৮৯। একই সাথে নার্সিং ইনষ্টিউটের মাধ্যমে ডিপ্লোমা কোর্স পরিচালিত হচ্ছে।নিমার্ণ কাজ এখনো অব্যাহত রয়েছে। নির্মাণ শেষে পূর্নাঙ্গ রুপ পেলে তা হবে ১২০০ শয্যা সংবলিত একটি অয়াধুনিক হাসপাতাল এবং ৩০০ জন ছাত্রছাত্রীর জন্য সম্পূর্ণ আবাসিক কলেজ।সত্যিকার অর্থে বিবেচনা করলে দেখা যায় যে,ব্যস্ত মহানগরী বা শহুরে সংস্কৃতি থেকে দূরে গ্রামীণ মনোরম পরিবেশে বেসরকারী পর্যায়ে এ ধরনের উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের জন্য এক বিরল ঘটনা। কিশোরগঞ্জ জেলা সে গৌরবের দাবীদার। বাজিতপুর থানা ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোন থেকে প্রাচীন ও সমৃদ্ধিশালী হলেও অর্থনৈতিক অবকাঠামো ছিল বরাবরই বূর্বল। উচ্চ শিক্ষার ও উন্নত চিকিৎসার সুযোগ ছিল সীমিতএই এলাকার কৃতী সন্তান আলহাজ্ব জহুরুল ইসলাম সে শুন্যস্থান পূরণ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। আগষ্ট ১৯৯২ থেকে জহুরুল ইসলাম সলাম মেডিকেল কলেজের শিক্ষাবর্ষ শুরু হয়েছে ৪০ জন ছাত্রকে নিয়ে।এ অগ্রযাত্রা অব্যাহত রয়েছে।পল্লী বাংলার কোলে এরুপ বেতিক্রম ধর্মী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের মাধ্যমে বাজিতপুরের জনগণ ও উদ্যোক্তা জনাব জহুরুল ইসলাম বিরাট জনগোষ্ঠীর মনে সহজেই দাগ কাতাতে সক্ষম হয়েছেন।এছাড়াও আর একটি গুরত্ত পূর্ণ সংযোজন হলো জহুরুল ইসলাম শিক্ষা কমপ্লেক্স। আর্থিক ও অন্যবিধ সহযোগিতায় এই কমপ্লেক্সের আওতাধীন প্রতিষ্ঠানসমূহ উন্নতির ছোঁওয়া পেয়েছে। প্রতিষ্ঠান সমুহ হল, বাজিতপুর ডিগ্রী কলেজ,বাজিতপুর হাফেজ আবদুর রাজ্জাক উচ্চ বিদ্যালয়, সরারচর শিবনাথ উচ্চ বিদ্যালয়, রাজ্জাকুন্নেছা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, নাজিরুল ইসলাম কলেজিয়েট স্কুল, আবতাব উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়।জহুরুল ইসলাম মেডিকেল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে কলেজের অফিসিয়াল ওয়েব সাইট ( www.jimedcol.org ) দেখুন
অবকাঠামো[সম্পাদনা]
আরও দেখুন[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Member of Faulty"। Jahurul Islam Medical College। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ "About College"। Jahurul Islam Medical College। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ BM&DC (info@bmdc.org.bd)। "BM&DC"। Bangladesh Medical & Dental Council (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১০-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১০।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |