আইচি মেডিকেল কলেজ
Aichi Medical College | |
অন্যান্য নাম | আইচি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল |
---|---|
ধরন | বেসরকারি চিকিৎসা বৈজ্ঞানিক উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান |
স্থাপিত | ২০১৩ |
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
চেয়ারম্যান | ডা. নুরুজ্জামান |
অধ্যক্ষ | ডা. লায়লা মেহজাবীন বানু |
অবস্থান | |
শিক্ষাঙ্গন | শহর |
ভাষা | বাংলা ও ইংরেজি |
ওয়েবসাইট | www |
আইচি মেডিকেল কলেজ হলো বাংলাদেশের একটি বেসরকারি মেডিকেল স্কুল। ২০১৩ সালে ঢাকার উত্তরায়[১] কলেজটি তাদের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে। এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত একটি কলেজ।
কলেজটি পাঁচ বছর মেয়াদী কোর্স শেষে এমবিবিএস ও বিডিএস ডিগ্রি প্রদান করে। স্নাতক পরবর্তী এক বছরের ইন্টার্নশিপ সমস্ত স্নাতকদের জন্য বাধ্যতামূলক। ডিগ্রীটি বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক স্বীকৃত।[২][৩]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]আইচি হাসপাতাল, জাপান বাংলাদেশ যৌথ উদ্যোগের ১৯৯৬ সালে উত্তরা মডেল টাউনের সাত নম্বর সেক্টরের একটি ভাড়া বাড়িতে যাত্রা শুরু করে। আইচি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ডাঃ মোয়াজ্জেম হোসেন ১৯৯৫ সালে নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল অফ মেডিসিন থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। এরপর দেশে ফিরে এসে তিনি আইচি হাসপাতাল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেন। প্রাথমিকভাবে এটি একটি ১০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল ছিল যাতে আউটডোর এবং ইনডোর সুবিধা ছিল। এখন এটি একটি ৩৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে পরিণত হয়েছে। ২০১১ সালে, আইচি হাসপাতাল উত্তরা মডেল টাউনের সেক্টর ৮ এর নিজস্ব ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হয়েছে।
এই প্রতিষ্ঠানটি তুরাগ নদীর তীরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত। এটি ২০১৩ সালে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে।[৪]
একাডেমিক কার্যক্রম
[সম্পাদনা]কলেজটিতে বাংলাদেশি ও আন্তর্জাতিক ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করানো হয়।
অতিরিক্ত শিক্ষাক্রম কার্যক্রম
[সম্পাদনা]অতিরিক্ত শিক্ষাক্রম কার্যক্রম যেমন ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, জাতীয় উদ্যাপন, আন্তর্জাতিক দিবস, বিতর্ক ক্লাব, সামাজিক প্রোগ্রাম, আউটিং, ছাত্র পরামর্শ, নেতৃত্ব বিকাশ কর্মসূচী ইত্যাদি একজন শিক্ষকের পরিচালনায় ছাত্র কল্যাণ বিভাগ পরিচালিত হয়।
অবকাঠামো
[সম্পাদনা]মেডিকেল কলেজটির সাথে একটি হাসপাতাল রয়েছে যেটি আইচি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নামে পরিচিত।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "দৈনিক জনকন্ঠ || বেসরকারি ৫ মেডিকেল কলেজে ভর্তি নিষেধাজ্ঞা"। দৈনিক জনকন্ঠ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৩।
- ↑ BM&DC (info@bmdc.org.bd)। "BM&DC"। Bangladesh Medical & Dental Council (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১০-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১০।
- ↑ "আইচি মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটালের ওয়ান স্টপ ইমার্জেন্সি অবজারভেশন ইউনিট চালু"। The Daily Sangram। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৩।
- ↑ "ইতিহাস"। www.aichimedicalcollege.com। ২০২০-০২-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৩।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |