প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ National_emblem_of_Bangladesh.svg ফাইলটি অপসারিত হয়েছে, কারণ কমন্স হতে JuTa এটি মুছে ফেলেছেন |
||
৬ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
|logo_width = |
|logo_width = |
||
|logo_caption = বাংলাদেশ আর্মির পতাকা |
|logo_caption = বাংলাদেশ আর্মির পতাকা |
||
|seal = |
|seal =|125px |
||
|seal_width = 125 px |
|seal_width = 125 px |
||
|seal_caption = বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকের সিল |
|seal_caption = বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকের সিল |
২১:৫১, ২৮ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। |
সংস্থার রূপরেখা | |
---|---|
গঠিত | ১৯৭২ |
সদর দপ্তর | ঢাকা, বাংলাদেশ |
সংস্থা নির্বাহী |
|
মূল সংস্থা | বাংলাদেশ সরকার |
ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স সংক্ষেপে ডিজিএফআই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রধান সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা। এনএসআই ও স্পেশাল ব্রাঞ্চের সাথে এই সংস্থা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা কার্যক্রম চালাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
ইতিহাস
১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট লেঃ জেনারেল জিয়াউর রহমান ডিজিএফআই প্রতিষ্ঠিত করেন। প্রথমে এই সংস্থার নাম ডিরেক্টরেট অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিএফআই) থাকলেও পরবর্তীতে নাম পরিবর্তন করে ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) করা হয়। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর এয়ার ভাইস মার্শাল কে এম আমিনুল ইসলাম খান ছিলেন ডিজিএফআইয়ের প্রথম ডিরেক্টর বা পরিচালক।
কাঠামো
নিজস্ব অবকাঠামো সংস্থাটি গঠিত হয়েছে। মহাপরিচালক হিসেবে রয়েছেন একজন লেফটেন্যান্ট জেনারেল। তিনি সাতজন পরিচালক নিয়ে সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তাঁরা প্রত্যেকেই ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কিংবা সমপদের অধিকারী হয়ে থাকেন।
প্রধাণ কার্যালয়
ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স(ডিজিএফআই) এর প্রধাণ কার্যালয় হল ঢাকা সেনানিবাস।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |