অন্য জীবন (চলচ্চিত্র)

অন্য জীবন
অন্য জীবন
পরিচালক	শেখ নিয়ামত আলী
প্রযোজক	এস নিয়ামত আলী প্রোডাকশন্স
চিত্রনাট্যকার	শেখ নিয়ামত আলী
শ্রেষ্ঠাংশে	রাইসুল ইসলাম আসাদ; চম্পা; আবুল খায়ের; শান্তা ইসলাম;
সুরকার	আমানুল হক
চিত্রগ্রাহক	আনোয়ার হোসেন
সম্পাদক	আতিকুর রহমান মল্লিক
পরিবেশক	এস নিয়ামত আলী প্রোডাকশন্স (১৯৯৫) প্রেক্ষাগৃহ; লেজার ভিশন (২০১১) ডিভিডি
মুক্তি	১৯৯৫
দেশ	বাংলাদেশ
ভাষা	বাংলা ভাষা

অন্য জীবন ১৯৯৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশী বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য লিখেছেন ও পরিচালনা করেছেন নন্দিত চলচ্চিত্রকার শেখ নিয়ামত আলী। ছায়াছবিটি প্রযোজনা করেছে শেখ নিয়ামত আলীর প্রযোজনা সংস্থা এস নিয়ামত আলী প্রোডাকশন্স।^[১] এতে অভিনয় করেছেন রাইসুল ইসলাম আসাদ, চম্পা, আবুল খায়ের, শান্তা ইসলাম, চিত্রলেখা গুহ,^[২] তমালিকা কর্মকার^[৩] প্রমুখ। চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ ১১ টি বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে।

কাহিনী সংক্ষেপ

পান্তব মিয়া একজন রাজনৈতিক নেতা। তিনি শহরে থাকেন এবং নির্বাচনের সময় গ্রামে আসেন। নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য তিনি গ্রামের তাঁতি সম্প্রদায়কে মিথ্যা আশ্বাস দেন। নির্বাচনে জয়লাভ করার পর পান্তব মিয়া গ্রামে তাঁতের মেশিন বসান। ভেঙে যায় তাঁতিদের স্বপ্ন। এই ভোটের রাজনীতি ও তার প্রভাব গ্রামের তাঁতি সম্প্রদায়ের জীবনে নিয়ে আসে চরম দুর্ভোগ।

শ্রেষ্ঠাংশে

পরিবেশনা

অন্য জীবন চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা ও পরিবেশনা করেছে এস নিয়ামত আলী প্রোডাকশন্স। ২০১১ সালে লেজার ভিশনের ব্যানারে চলচ্চিত্রটির ডিভিডি বের হয়।

সঙ্গীত

অন্য জীবন চলচ্চিত্রটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন আমানুল হক।

পুরস্কার

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার

শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র - এস নিয়ামত আলী প্রোডাকশন্স
শ্রেষ্ঠ পরিচালক - শেখ নিয়ামত আলী
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা - রাইসুল ইসলাম আসাদ
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী - চম্পা
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা - আবুল খায়ের
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী - শান্তা ইসলাম
শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী - মাস্টার তন্ময়
শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার - শেখ নিয়ামত আলী
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক - আনোয়ার হোসেন
শ্রেষ্ঠ সম্পাদক - আতিকুর রহমান মল্লিক
শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক - উত্তম গুহ

তথ্যসূত্র

↑ "বাজারে নতুন অন্য জীবনের ডিভিডি"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২২ এপ্রিল ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৬। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}
↑ "কাহিনী চিত্রে চিত্রলেখা গুহ ও আশা"। দৈনিক সংবাদ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২৫ এপ্রিল ২০১৪। ২৭ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৬।
↑ অভি মঈনুদ্দীন (নভেম্বর ২৩, ২০১৫)। "নতুন সিনেমায় তমালিকা"। দৈনিক নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৬।

বহিঃসংযোগ

[1] "বাজারে নতুন অন্য জীবনের ডিভিডি"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২২ এপ্রিল ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৬। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}

[2] "কাহিনী চিত্রে চিত্রলেখা গুহ ও আশা"। দৈনিক সংবাদ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২৫ এপ্রিল ২০১৪। ২৭ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৬।

[3] অভি মঈনুদ্দীন (নভেম্বর ২৩, ২০১৫)। "নতুন সিনেমায় তমালিকা"। দৈনিক নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৬।

[১]

[২]

[৩]

দে স শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
১৯৭৫–১৯৮০	লাঠিয়াল (১৯৭৫) মেঘের অনেক রং (১৯৭৬) বসুন্ধরা (১৯৭৭) গোলাপী এখন ট্রেনে (১৯৭৮) সূর্য দীঘল বাড়ী (১৯৭৯) এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী (১৯৮০)
১৯৮১-২০০০	দেয়া হয়নি (১৯৮১) দেয়া হয়নি (১৯৮২) পুরস্কার (১৯৮৩) ভাত দে (১৯৮৪) দেয়া হয়নি (১৯৮৫) শুভদা (১৯৮৬) রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত (১৯৮৭) দুই জীবন (১৯৮৮) দেয়া হয়নি (১৯৮৯) গরীবের বউ (১৯৯০) পদ্মা মেঘনা যমুনা (১৯৯১) শঙ্খনীল কারাগার (১৯৯২) পদ্মা নদীর মাঝি (১৯৯৩) আগুনের পরশমণি (১৯৯৪) অন্য জীবন (১৯৯৫) পোকা মাকড়ের ঘর বসতি (১৯৯৬) দুখাই (১৯৯৭) দেয়া হয়নি (১৯৯৮) চিত্রা নদীর পাড়ে (১৯৯৯) কিত্তনখোলা (২০০০)
২০০১–বর্তমান	লালসালু (২০০১) হাছন রাজা (২০০২) দেওয়া হয়নি (২০০৩) জয়যাত্রা (২০০৪) হাজার বছর ধরে (২০০৫) ঘানি (২০০৬) দারুচিনি দ্বীপ (২০০৭) চন্দ্রগ্রহণ (২০০৮) মনপুরা (২০০৯) গহীনে শব্দ (২০১০) গেরিলা (২০১১) উত্তরের সুর (২০১২) মৃত্তিকা মায়া (২০১৩) নেকাব্বরের মহাপ্রয়াণ (২০১৪) অনিল বাগচীর একদিন ও বাপজানের বায়স্কোপ (২০১৫) অজ্ঞাতনামা (২০১৬) ঢাকা অ্যাটাক (২০১৭) পুত্র (২০১৮) ফাগুন হাওয়ায় ও ন ডরাই (২০১৯) গোর ও বিশ্বসুন্দরী (২০২০) নোনা জলের কাব্য ও লাল মোরগের ঝুঁটি (২০২১) কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া ও পরাণ (২০২২)