পাচুরিয়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন
পাচুরিয়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন | |
---|---|
বাংলাদেশের রেলওয়ে স্টেশন | |
অবস্থান | রাজবাড়ী জেলা, ঢাকা বিভাগ বাংলাদেশ |
মালিকানাধীন | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
পরিচালিত | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
লাইন | |
প্ল্যাটফর্ম | ১ |
ট্রেন পরিচালক | পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে |
নির্মাণ | |
গঠনের ধরন | মানক |
পার্কিং | আছে |
সাইকেলের সুবিধা | আছে |
প্রতিবন্ধী প্রবেশাধিকার | আছে |
ইতিহাস | |
চালু | ১৮৭১ |
অবস্থান | |
পাচুরিয়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন[১] বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের রাজবাড়ী জেলার একটি রেলওয়ে স্টেশন।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
১৮৬২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে কলকাতা থেকে রাণাঘাট পর্যন্ত রেলপথ উদ্বোধন করে। এই লাইনকেই বর্ধিত করে ১৫ নভেম্বর ১৮৬২ সালে দর্শনা থেকে জগতী পর্যন্ত ৫৩.১১ কিমি ব্রডগেজ (১,৬৭৬ মিমি) রেললাইন শাখা উন্মোচন করা হয়। কুষ্টিয়া থেকে পদ্মার পাড়ে (পদ্মা ও যমুনার সংযোগস্থল) অবস্থিত অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর গোয়ালন্দ ঘাট পর্যন্ত ৭৫ কিমি দীর্ঘ রেললাইন উদ্বোধন করা হয় ১ জানুয়ারি ১৮৭১ সালে।[২][৩] এসময় কুষ্টিয়া(জগতি) থেকে গোয়ালন্দ ঘাট লাইনের স্টেশন হিসেবে কুষ্টিয়া রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়। এই স্টেশন থেকে একটি শাখা রেলপথ ফরিদপুর পর্যন্ত বর্ধিত করা হলে পাচুরিয়া জংশন স্টেশনে পরিণত হয়।[৪][৫]
পরিষেবা[সম্পাদনা]
পাচুরিয়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে যেসকল ট্রেন চলাচল করে নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো:
- মধুমতি এক্সপ্রেস
- রাজবাড়ী এক্সপ্রেস
- নকশীকাঁথা এক্সপ্রেস
- পোড়াদহ সাটল ও
- লোকাল ট্রেন।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "Pachuria Railway Station Forum/Discussion - Railway Enquiry"। indiarailinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২২।
- ↑ "রেলওয়ে - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২২।
- ↑ "কুষ্টিয়ায় দেশের প্রথম রেলওয়ে 'জগতি স্টেশন' বেহাল | সারাদেশ | The Daily Ittefaq"। archive1.ittefaq.com.bd। ২০২০-০২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২২।
- ↑ "রাজবাড়ী-ফরিদপুর রেল রুটের সব স্টেশনেই থামবে ট্রেন"। banglanews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২২।
- ↑ "৬৪ কিলোমিটার রেল"। Khola Kagoj BD। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২২।