পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে
অবয়ব
রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন | |
| রাজ্য | রংপুর বিভাগ, রাজশাহী বিভাগ, খুলনা বিভাগ এবং ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল জেলা ও ফরিদপুর জেলা |
|---|---|
| কার্যকাল | ৩ জুন ১৯৮২– |
| ট্র্যাক গেজ | ব্রড-গেজ, মিটার-গেজ, ডুয়েল গেজ |
| দৈর্ঘ্য | ১,৪২৭ কিলোমিটার (৮৮৭ মাইল) |
| প্রধান কার্যালয় | আরআরবি বিল্ডিং, রাজশাহী |
| ওয়েবসাইট | www |
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে হল বাংলাদেশ রেলওয়ে পরিচালিত একটি রেলওয়ে অঞ্চল। বাংলাদেশে ২,৮০০ কিলোমিটার রেললাইন পরিচালনা করা হয় দুটি অঞ্চলের চারটি বিভাগের মাধ্যমে, এই দুই অঞ্চলের মধ্যে পশ্চিমাঞ্চল একটি অঞ্চল।[১] বাংলাদেশের রংপুর বিভাগ, রাজশাহী বিভাগ, ফরিদপুর বিভাগ ও খুলনা বিভাগ নিয়ে এই অঞ্চলটি গঠিত। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের প্রধান কার্যালয় রাজশাহীতে অবস্থিত।[২][৩][৪] পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের অধীনে রেলপথ রয়েছে ১৪২৭ কিলোমিটার। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের অধীনে দুইটি বিভাগ রয়েছে। যথা:
রেলপথসমূহ
[সম্পাদনা]পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের অধীনে চলা রেলপথ গুলো হচ্ছে:
- চিলাহাটি-পার্বতীপুর-সান্তাহার-দর্শনা লাইন
- পার্বতীপুর-পঞ্চগড় রেলপথ
- বুড়িমারী–লালমনিরহাট–পার্বতীপুর রেলপথ
- সান্তাহার-কাউনিয়া রেলপথ
- পার্বতীপুর-বারসই লাইন
- তিস্তা জংশন-কুড়িগ্রাম-চিলমারী লাইন
- ঈশ্বরদী-সিরাজগঞ্জ লাইন
- জামতৈল-জয়দেবপুর লাইন
- মাঝগ্রাম-পাবনা-ঢালারচর লাইন
- দর্শনা জংশন-খুলনা লাইন
- আব্দুলপুর-পুরনো মালদহ লাইন
- পোড়াদহ-কালুখালী-গোয়ালন্দ ঘাট লাইন
- কালুখালী-গোবরা লাইন
- রাজবাড়ী-ভাঙ্গা লাইন
- খুলনা-মোংলা বন্দর রেলপথ।
সম্পর্কিত নিবন্ধ
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "চার অঞ্চলে ভাগ হচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে"। banglanews24.com। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের ২৬টি 'মডেল স্টেশন' করার পরিকল্পনা"। নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "পরিত্যক্ত লোহা বেচে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের আয় সাড়ে ৩২ কোটি"। দৈনিক পঞ্চগড়। ২৬ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "পশ্চিমাঞ্চল রেলে কর্মবিরতি ঘোষণার দেড়ঘণ্টা পর স্থগিত"। জাগো নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০২২।