উমেশচন্দ্র দত্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
বিষয়শ্রেণী:দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলার ব্যক্তিত্ব অপসারণ; [[বিষয়শ্রেণী:দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জ...
১৮ নং লাইন: ১৮ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি সমাজ সংস্কারক]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি সমাজ সংস্কারক]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার নবজাগরণ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলার নবজাগরণ]]
[[বিষয়শ্রেণী:দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলার ব্যক্তিত্ব]]
[[বিষয়শ্রেণী:দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলার ব্যক্তি]]

১৬:৫৪, ১২ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

উমেশচন্দ্র দত্ত (১৮৪০ - ১৯০৭) একজন সমাজ সংস্কারক এবং শিক্ষাবিদ । পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার মজিলপুরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন ।১৮৫৯ এ প্রবেশিকা পরীক্ষায় তিনি দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন । স্ত্রীশিক্ষা বিস্তারে তিনি অদম্য উৎসাহী ছিলেন ।

তিনি মজিলপুরে দক্ষিণ ২৪ পরগণার প্রথম এবং সম্ভবত বাংলাদেশের তৃতীয় বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এই বিদ্যালয় স্থাপন করবার জন্য তাঁকে জমিদারের প্রবল অত্যাচার সহ্য করতে হয়েছিল । এরপর তিনি কলকাতার ট্রেনিং অ্যাকাডেমিতে (যার বর্তমান নাম বিদ্যাসাগর কলেজ) এবং হিন্দু স্কুলে কিছুদিন শিক্ষকতা করেন । ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে বাংলার নারীদের মধ্যে শিক্ষার আলো এবং সচেতনতা আনার জন্য এবং তাঁদের মনের কথা তুলে ধরার জন্য একটি মহিলা মাসিক পত্রিকা বামাবোধিনী প্রকাশ করেন । এই পত্রিকাটি তিনি আমৃত্যু চুয়াল্লিশ বছর ধরে সম্পাদনা করেন । তিনি একে একে রাজপুর স্কুল, হরিনাভি স্কুল , কোন্নগর স্কুল এবং কলকাতার সিটি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন । সিটি কলেজ প্রতিষ্ঠার পর আমৃত্যু তিনি তার অধ্যক্ষ ছিলেন । কলকাতার মূক ও বধির বিদ্যালয়ের তিনি প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন । শিলাইদহে কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের সমাধিতে 'দাঁড়াও পথিকবর জন্ম তব ....' খোদিত ফলকটি তাঁর উদ্যোগেই স্থাপিত হয়েছিল ।

তথ্যসূত্র

পশ্চিমবঙ্গ - জেলা দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা সংখ্যা - পৃ ২৭২