প্রবেশদ্বার:জীববিজ্ঞান
জীববিজ্ঞান সম্পর্কিত প্রবেশদ্বারে আপনাকে স্বাগত! জীববিজ্ঞান বিজ্ঞানের এমন একটি শাখা যাতে জীব ও জীবন সংক্রান্ত গবেষণা করা হয়। এর পশ্চিমা প্রতিশব্দ বাইলোজি প্রথম ১৮০০ সালে জার্মানিতে ব্যবহৃত হয় এবং পরবর্তীতে ফরাসি প্রকৃতিবিদ জঁ-বাতিস্ত দ্য লামার্ক জীবিত বস্তু সংক্রান্ত অনেকগুলি শাস্ত্রের ধারক-নাম হিসেবে এটির প্রচলন করেন। পরবর্তীতে ইংরেজ প্রাণীবিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদ টমাস হেনরি হাক্সলি জীববিজ্ঞানকে একটি জ্ঞানকাণ্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। হাক্সলি জোর দিয়ে বলেন যে, উদ্ভিদ ও প্রাণী বিষয়ক শাস্ত্রের প্রথাগত বিভাজন অর্থহীন এবং সমস্ত জীবিত বস্তু একত্রে আলোচনা করা উচিত। হাক্সলির এই ধারণা আজ আরও বেশি করে প্রযোজ্য, কেননা বিজ্ঞানীরা বুঝতে পেরেছেন যে অনেক নিম্ন স্তরের জীব প্রাণী বা উদ্ভিদ কোনটাই নয়। বর্তমানে জীববিজ্ঞান আণবিক, কোষীয়, জীবদেহ ও জীবসংগ্রহ - এই চারটি মূল স্তরক্রমে বিভক্ত। বাকি অংশ পড়ুন... নির্বাচিত নিবন্ধজুঁই (বৈজ্ঞানিক নাম Jasminum /ˈjæsm[অসমর্থিত ইনপুট: 'ɨ']nəm/)ইংরেজি:Jasmine Shurb এবং Vine গণের একটি সদস্য; যারা অলিভ পরিবারে অবস্থিত(Oleaceae)।এতে ইউরেশিয়া,অস্ট্রেলেশিয়া এবং ওশেনিয়ার মতো উষ্ণ অঞ্চলের ২০০ এর বেশী প্রজাতি রয়েছে।জুঁই তার আপন বৈশিষ্ট্যের কারণে বেশী চাষ হয়।এটি তিউনিসিয়ার জাতীয় ফুল।জুঁই পত্রঝরা (শীতকালে পাতা ঝরে এমন) অথবা চিরহরিত্ (সারা বছর সবুজ থাকে) উভয় প্রকারেরই হতে পারে। তাদের পাতা উল্টোদিকে গজায়। ফুলগুলো সাধারণত ২.৫ সেমি (০.৯৮ ইঞ্চি) হয়ে থাকে। তারা সাদা অথবা হলুদ হয়ে থাকে, যদিও র্যাডিশ রঙে তাদের খুবই কম দেখা দেয়।জুঁইয়ের ফল,জাম পাকলে কালো হয়। এ প্রজাতিটির মূল ক্রোমোজোমসংখ্যা ১৩, এবং বেশিরভাগ প্রজাতি ডিপ্লয়েড (2n=26). তাছাড়া, প্রকৃতিতে জুঁইয়ের যেসব প্রজাতি পাওয়া যায় তাদের ক্রোমোজোমসংখ্যা হল,
নির্বাচিত জীবনীআলফ্রেড রাসেল ওয়ালেস (৮ই জানুয়ারি, ১৮২৩ - ৭ই নভেম্বর, ১৯১৩) ছিলেন বিখ্যাত ব্রিটিশ প্রকৃতিবিদ, অনুসন্ধিৎসু পর্যটক, ভূগোলবিদ, নৃবিজ্ঞানী এবং জীববিজ্ঞানী। তিনি সবচেয়ে বিখ্যাত স্বাধীনভাবে "প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে বিবর্তন" তত্ত্ব প্রণয়নের জন্য; এক্ষেত্রে তাঁকে চার্লস ডারউইনের সাথে যৌথভাবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। ওয়ালেস বিশ্বের বেশ কিছু স্থানে প্রকৃতি পর্যবেক্ষণের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন; তার প্রথম গন্তব্য ছিল আমাজন নদীর উপত্যকা, এরপর যান মালয় দ্বীপপুঞ্জে যেখানে তিনি এমন একটি বিভাজন রেখা আবিষ্কার করেন যা ইন্দোনেশীয় দ্বীপপুঞ্জকে দুই ভাগে ভাগ করে এবং যার পূর্বের প্রাণীরা এশীয় ধরণের, আর পশ্চিমের প্রাণীরা অস্ট্রালেশীয় ধরণের। এই রেখাকে বর্তমানে ওয়ালেস রেখা বলা হয়। ওয়ালেস একজন প্রসিদ্ধ লেখক, বৈজ্ঞানিক ও সামাজিক দুই বিষয়েই তিনি সিদ্ধহস্ত ছিলেন। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া তে ভ্রমণ নিয়ে তার লেখা দ্য মালয় আর্কিপেলাগো সম্ভবত উনবিংশ শতকে প্রকাশিত বৈজ্ঞানিক অভিযান বিষয়ক সেরা বই। প্রকৃতির ইতিহাস বিষয়ে উৎসাহী হওয়ায় তিনি ছিলেন মানুষের দ্বারা পরিবেশের দূষণের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশকারী প্রথম বিজ্ঞানীদের একজন। ঊনবিংশ শতকে প্রাণীদের ভৌগলিক বণ্টন বিষয়ে তাকে সবচেয়ে বিজ্ঞদের একজন মনে করা হতো এবং অনেক সময় তাকে জীবভূগোলের জনক বলা হয়। বাকি অংশ পড়ুন... প্রধান বিষয়সমূহনির্বাচিত চিত্র
আপনি জানেন কি...
আপনি কি কি করতে পারেনউইকিপ্রকল্পসমূহবিষয়শ্রেণীসমূহজীববিজ্ঞান প্রবেশদ্বারসমূহসম্পর্কিত প্রবেশদ্বারসমূহউইকিমিডিয়া |