প্রবেশদ্বার:জীববিজ্ঞান/নির্বাচিত নিবন্ধ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

জিনতত্ত্ব বা জেনেটিক্স হল জিন, বংশবৈশিষ্ট্য এবং এক জীব থেকে আরেক জীবের জন্মগত চারিত্রিক সাযুজ্য ও পার্থক্য সম্বন্ধীয় বিজ্ঞান। উইলিয়াম বেটসন ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে জেনেটিক্স শব্দটির প্রবর্তন করেন। জীবমাত্রই যে তার পিতা-মাতার বৈশিষ্ট্য আহরণ করে তা প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই মানুষের জানা এবং নির্বাচিত প্রজননের মাধ্যমে তারা শস্য ও গৃহপালিত পশুর মধ্যে কাঙ্খিত গুণাবলীর সমাবেশ ঘটিয়েছে। তবে বংশগতির মূলসূত্র অনুসন্ধানে অভীষ্ট আধুনিক জিনতত্ত্বের বয়স খুব বেশি নয়। ঊনবিংশ শতাব্দীতে অস্ট্রিয়ান ধর্মযাজক গ্রেগর ইয়োহান মেন্ডেলের গবেষণার মধ্য দিয়ে এই বিজ্ঞানের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। তখনো মানুষ বংশগতির গাঠনিক ভিত্তি সম্বন্ধে খুব বেশি অবহিত ছিল না। তদসত্ত্বেও মেন্ডেল তাঁর পর্যবেক্ষণ থেকে ধারণা করেছিলেন পিতা-মাতা থেকে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য পরবর্তী প্রজন্মে সঞ্চারিত হয় বংশগতির কিছু বিচ্ছিন্ন একক দ্বারা, যাদের পবের্তীতে জিন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

যদিও জীনতত্ত্ব কোন জীবের বাহ্যিক গঠন ও আচরণ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, জীনতত্ত্ব আর জীবসত্ত্বার অভিজ্ঞতার সমন্বয়ে তার বৈশিষ্ট্য নির্ধারিত হয়। যেমন, যদিও জিন কোন ব্যক্তির উচ্চতা নির্ধারণ করে, তবু তার বাল্যকালের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির ব্যাপারটিও এতে বড় প্রভাব ফেলে। বাকি অংশ পড়ুন...


এইখানের ‘’’নির্বাচিত নিবন্ধ'’’’ গুলি প্রধান পাতায় দেখা যাবে , অবস্থান অনুযায়ী নম্বরযুক্ত ভাবে দেওয়া হল :

নং নিবন্ধের সারসংক্ষেপ

প্রাকৃতিক নির্বাচন এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কোন প্রাণীর বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যগুলো জনগোষ্ঠীতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। এটি বিবর্তনের অন্যতম চালিকাশক্তি। যেকোন জনগোষ্ঠীতেই প্রাকৃতিকভাবে প্রকরণ উৎপন্ন হয়, এর ফলে কিছু কিছু প্রাণী টিকে থাকতে সমর্থ হয় ও প্রজননে অপেক্ষাকৃত বেশি সফল হয়। প্রজননগত সাফল্য নির্ধারণকারী উপাদানগুলোও গুরুত্বপূর্ণ, যা চার্লস ডারউইন বিস্তারিতভাবে তাঁর যৌন নির্বাচন তত্ত্বে ব্যাখ্যা করেছেন। প্রাকৃতিক নির্বাচন মূলত ফেনোটাইপ বা বাহ্যিক বৈশিষ্ট্যের উপর কাজ করে কিন্তু ফেনোটাইপের জিনতাত্ত্বিক ভিত্তি, যা প্রজননগত সাফল্যের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে, জনগোষ্ঠীতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করবে। এভাবে ক্রমাগত অভিযোজনের ফলে প্রাণীরা তাদের আপন পরিবেশের জন্য বিশেষায়িত হতে হতে এক সময় নতুন প্রজাতিতে রুপান্তরিত হয়। অর্থাৎ, প্রাকৃতিক নির্বাচন এমন একটি প্রক্রিয়া (তবে একমাত্র প্রক্রিয়া নয়) যার মাধ্যমে একটি জনগোষ্ঠী হতে নতুন প্রজাতির উদয় ঘটে। এটি এমন এক ছাকনি যার ভেতর দিয়ে শুধু উপকারী প্রকরণগুলোই গমন করতে পারে। কৃত্রিম নির্বাচনের ক্ষেত্রে মানুষই এই "ছাকনি"-র ভূমিকা পালন করে।

প্রাকৃতিক নির্বাচন আধুনিক জীববিজ্ঞানের অন্যতম ভিত্তি। ডারউইন প্রথম তার অন দি অরিজিন অফ স্পিসিস গ্রন্থে এই শব্দটি প্রবর্তন করেন, যেখানে তিনি একে কৃত্রিম নির্বাচনের (যে প্রক্রিয়ায় মানুষ তার পছন্দের বৈশিষ্ট্য ধারণকারী উদ্ভিদ ও প্রাণীকে বংশবৃদ্ধি করার জন্য নির্বাচন করে) সাথে তুলনা করেছেন। ডারউইনের এই তত্ত্ব প্রবর্তনের সময় বংশগতিবিদ্যা অজানা ছিল। ধ্রুপদী বংশগতিবিদ্যা আর আণবিক বংশগতিবিদ্যার সাথে ডারউইনীয় বিবর্তনের মিলনকে বিবর্তনের আধুনিক সংশ্লেষণ বলে। অভিযোজনমূলক বিবর্তনের প্রাথমিক ব্যাখ্যা এখনও প্রাকৃতিক নির্বাচন। বাকি অংশ পড়ুন...

জিনতত্ত্ব বা জেনেটিক্স হল জিন, বংশবৈশিষ্ট্য এবং এক জীব থেকে আরেক জীবের জন্মগত চারিত্রিক সাযুজ্য ও পার্থক্য সম্বন্ধীয় বিজ্ঞান। উইলিয়াম বেটসন ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে জেনেটিক্স শব্দটির প্রবর্তন করেন। জীবমাত্রই যে তার পিতা-মাতার বৈশিষ্ট্য আহরণ করে তা প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই মানুষের জানা এবং নির্বাচিত প্রজননের মাধ্যমে তারা শস্য ও গৃহপালিত পশুর মধ্যে কাঙ্খিত গুণাবলীর সমাবেশ ঘটিয়েছে। তবে বংশগতির মূলসূত্র অনুসন্ধানে অভীষ্ট আধুনিক জিনতত্ত্বের বয়স খুব বেশি নয়। ঊনবিংশ শতাব্দীতে অস্ট্রিয়ান ধর্মযাজক গ্রেগর ইয়োহান মেন্ডেলের গবেষণার মধ্য দিয়ে এই বিজ্ঞানের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। তখনো মানুষ বংশগতির গাঠনিক ভিত্তি সম্বন্ধে খুব বেশি অবহিত ছিল না। তদসত্ত্বেও মেন্ডেল তাঁর পর্যবেক্ষণ থেকে ধারণা করেছিলেন পিতা-মাতা থেকে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য পরবর্তী প্রজন্মে সঞ্চারিত হয় বংশগতির কিছু বিচ্ছিন্ন একক দ্বারা, যাদের পবের্তীতে জিন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

যদিও জীনতত্ত্ব কোন জীবের বাহ্যিক গঠন ও আচরণ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, জীনতত্ত্ব আর জীবসত্ত্বার অভিজ্ঞতার সমন্বয়ে তার বৈশিষ্ট্য নির্ধারিত হয়। যেমন, যদিও জিন কোন ব্যক্তির উচ্চতা নির্ধারণ করে, তবু তার বাল্যকালের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির ব্যাপারটিও এতে বড় প্রভাব ফেলে। বাকি অংশ পড়ুন...

[[file:Jasminum sambac 'Grand Duke of Tuscany'.jpg 200px]]

জুঁই (বৈজ্ঞানিক নাম Jasminum /ˈjæsm[অসমর্থিত ইনপুট: 'ɨ']nəm/)ইংরেজি:Jasmine Shurb এবং Vine গণের একটি সদস্য; যারা অলিভ পরিবারে অবস্থিত(Oleaceae)।এতে ইউরেশিয়া,অস্ট্রেলেশিয়া এবং ওশেনিয়ার মতো উষ্ণ অঞ্চলের ২০০ এর বেশী প্রজাতি রয়েছে।জুঁই তার আপন বৈশিষ্ট্যের কারণে বেশী চাষ হয়।এটি তিউনিসিয়ার জাতীয় ফুল।জুঁই পত্রঝরা (শীতকালে পাতা ঝরে এমন) অথবা চিরহরিত্‍ (সারা বছর সবুজ থাকে) উভয় প্রকারেরই হতে পারে। তাদের পাতা উল্টোদিকে গজায়। ফুলগুলো সাধারণত ২.৫ সেমি (০.৯৮ ইঞ্চি) হয়ে থাকে। তারা সাদা অথবা হলুদ হয়ে থাকে, যদিও র্যাডিশ রঙে তাদের খুবই কম দেখা দেয়।জুঁইয়ের ফল,জাম পাকলে কালো হয়। এ প্রজাতিটির মূল ক্রোমোজোমসংখ্যা ১৩, এবং বেশিরভাগ প্রজাতি ডিপ্লয়েড (2n=26). তাছাড়া, প্রকৃতিতে জুঁইয়ের যেসব প্রজাতি পাওয়া যায় তাদের ক্রোমোজোমসংখ্যা হল,

প্রজাতি 2n
Jasminum sambac (2n=39)
Jasminum flexile (2n=52)
Jasminum mesny (2n=39)
Jasminum angustifolium (2n=52).
বাকি অংশ পড়ুন...