রোগবিজ্ঞান
- Afrikaans
- Aragonés
- العربية
- مصرى
- Asturianu
- Azərbaycanca
- Беларуская
- Беларуская (тарашкевіца)
- Български
- Brezhoneg
- Bosanski
- Català
- کوردی
- Čeština
- Cymraeg
- Dansk
- Deutsch
- English
- Esperanto
- Español
- Eesti
- Euskara
- فارسی
- Suomi
- Français
- Gaeilge
- Galego
- עברית
- हिन्दी
- Hrvatski
- Magyar
- Հայերեն
- Interlingua
- Bahasa Indonesia
- Ido
- Íslenska
- Italiano
- 日本語
- Jawa
- ქართული
- Қазақша
- ಕನ್ನಡ
- 한국어
- Kurdî
- Кыргызча
- Latina
- Limburgs
- Lietuvių
- Latviešu
- Македонски
- മലയാളം
- मराठी
- Bahasa Melayu
- မြန်မာဘာသာ
- नेपाली
- नेपाल भाषा
- Nederlands
- Norsk nynorsk
- Norsk bokmål
- पालि
- Polski
- پښتو
- Português
- Română
- Русский
- Sicilianu
- Scots
- Srpskohrvatski / српскохрватски
- සිංහල
- Simple English
- Slovenčina
- Slovenščina
- ChiShona
- Shqip
- Српски / srpski
- Sunda
- Svenska
- தமிழ்
- తెలుగు
- Тоҷикӣ
- ไทย
- Tagalog
- Türkçe
- Татарча / tatarça
- Українська
- اردو
- Tiếng Việt
- Winaray
- 吴语
- მარგალური
- 中文
- 閩南語 / Bân-lâm-gú
- 粵語
সরঞ্জাম
সাধারণ
মুদ্রণ/রপ্তানি
অন্যান্য প্রকল্পে
অবয়ব
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রোগবিজ্ঞান (ইংরেজি: Pathology) হচ্ছে একটি বিশুদ্ধ প্রাণিবিজ্ঞানের প্রধান শাখা, এই শাখায় প্রাণিদেহের বিভিন্ন রোগ, লক্ষণ, রোগতত্ত্ব, প্রতিকার ইত্যাদি বিশদভারে পর্যালোচনা করা হয়। অণুবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে রোগের লক্ষণের সাথে আলাদা করে কোষের পরিবর্তন সম্পর্কযুক্ত করা যায় এই রোগনিরূপণবিদ্যার মাধ্যমে।[১]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]শুরুর দিকে রোগবিজ্ঞান ছিল খুব বর্ণনামূলক। পূর্বে রোগ নির্ণয় এবং শ্রেণিবিভাগ করা হতো শারীরস্থানিক এবং আণুবীক্ষণিক শারীরস্থানিক পরিবর্তন দেখে। ১৯শ শতকের অর্ধেক সময় ধরে এই পদ্ধতিতে এবং অণুজীববিদ্যার পদ্ধতি যোগ করে অণুজীব (প্রোটোযোয়া, ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাক) মানুষের মৃত্যুর প্রধান কারণ হিসেবে ধরা হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ McGraw-Hill Encyclopedia of Science and Technology
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |