১৯৬৮ এএফসি এশিয়ান কাপ
অবয়ব
جام ملتهای آسیا ۱۹۶۸ | |
---|---|
বিবরণ | |
স্বাগতিক দেশ | ইরান |
তারিখ | ১০-১৯ মে |
দল | ৫ |
মাঠ | ১ (১টি আয়োজক শহরে) |
চূড়ান্ত অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | ![]() |
রানার-আপ | ![]() |
তৃতীয় স্থান | ![]() |
চতুর্থ স্থান | ![]() |
পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ | ১০ |
গোল সংখ্যা | ৩২ (ম্যাচ প্রতি ৩.২টি) |
শীর্ষ গোলদাতা | ![]() ![]() ![]() (৪টি করে গোল) |
১৯৬৮ এএফসি এশিয়ান কাপ ছিল পুরুষদের এএফসি এশিয়ান কাপের ৪র্থ সংস্করণ, এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি) দ্বারা আয়োজিত একটি চতুর্বার্ষিক আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্ট। ১৯৬৮ সালের ১০ মে থেকে ১৯ মে ইরানে ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে পাঁচটি দল একটি রাউন্ড-রবিন বিন্যাসে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল যেখানে শেষবারের মতো কোন ফাইনাল হবে না। প্রথম তিনটি সংস্করণে ৮০-মিনিটের খেলার পর এটি ৯০-মিনিটের খেলার প্রথম টুর্নামেন্ট ছিল।[১]
চার জয়ের নিখুঁত রেকর্ড নিয়ে ঘরের দল ইরান জিতেছে।[২]
যোগ্যতা
[সম্পাদনা]দল | যোগ্যতা | যোগ্যতার তারিখ | সর্বশেষ অংশগ্রহণ |
---|---|---|---|
![]() |
আয়োজক | N/A | ০ (অভিষেক) |
![]() |
মধ্য অঞ্চলের বিজয়ী | ২ এপ্রিল ১৯৬৭ | ২ (১৯৫৬, ১৯৬৪) |
![]() |
পূর্ব অঞ্চলের বিজয়ী | ৭ আগস্ট ১৯৬৭ | ১ (১৯৬০) |
![]() |
পশ্চিম অঞ্চলের ১ বিজয়ী | ১৯৬৭ | ৩ (১৯৫৬, ১৯৬০, ১৯৬৪) |
![]() |
পশ্চিম অঞ্চলের ২ বিজয়ী | ১৬ নভেম্বর ১৯৬৭ | ০ (অভিষেক) |
ভেন্যু
[সম্পাদনা]তেহরান | |
---|---|
আমজাদিহ স্টেডিয়াম | |
ধারণ ক্ষমতা: ৩০,০০ | |
![]() |
দলীয় সদস্য
[সম্পাদনা]
ফলাফল
[সম্পাদনা]অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোপা | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ![]() |
৪ | ৪ | ০ | ০ | ১১ | ২ | +৯ | ৮ | বিজয়ী |
২ | ![]() |
৪ | ২ | ১ | ১ | ৫ | ৪ | +১ | ৫ | রানার্স-আপ |
৩ | ![]() |
৪ | ২ | ০ | ২ | ১১ | ৫ | +৬ | ৪ | তৃতীয় স্থান |
৪ | ![]() |
৪ | ০ | ২ | ২ | ৩ | ১০ | −৭ | ২ | চতুর্থ স্থান |
৫ | ![]() |
৪ | ০ | ১ | ৩ | ২ | ১১ | −৯ | ১ | পঞ্চম স্থান |
ইরান ![]() | ২–০ | ![]() |
---|---|---|
হোমায়ুন বেহজাদি ![]() আলি জব্বারি ![]() |
প্রজাতন্ত্রী চীন ![]() | ১–১ | ![]() |
---|---|---|
ওয়াং চি-কেউং ![]() |
হ্লা হতাই ![]() |
হংকং ![]() | ১–৬ | ![]() |
---|---|---|
ইউয়ান কুয়ান ইয়িক ![]() |
মর্দেচাই স্পিগলার ![]() জিওরা স্পিগেল ![]() মোশে রোমানো ![]() রবি ইয়ং ![]() |
ইরান ![]() | ৪–০ | ![]() |
---|---|---|
হোমায়ুন বেহজাদি ![]() হোসেইন কালানি ![]() আকবর ইফতেখারি ![]() গোলাম হোসেন ফারজামী ![]() |
বার্মা ![]() | ১–০ | ![]() |
---|---|---|
ইয়ে নিউন্ট ![]() |
হংকং ![]() | ১–১ | ![]() |
---|---|---|
লি কওক কেউং ![]() |
মাক তিয়ান-ফু ![]() |
বার্মা ![]() | ১–৩ | ![]() |
---|---|---|
হ্লা হতাই ![]() |
হোসেইন কালানি ![]() আকবর ইফতেখারি ![]() হোমায়ুন বেহজাদি ![]() |
ইসরায়েল ![]() | ৪–১ | ![]() |
---|---|---|
মোশে রোমানো ![]() শ্যামুয়েল রোজেনথাল ![]() জিওরা স্পিগেল ![]() |
লি হুয়ান-ওয়েন ![]() |
বার্মা ![]() | ২–০ | ![]() |
---|---|---|
অং খিন ![]() সুক বাহাদুর ![]() |
ইরান ![]() | ২–১ | ![]() |
---|---|---|
হোমায়ুন বেহজাদি ![]() পারভেজ ঘেলিচখানি ![]() |
জিওরা স্পিগেল ![]() |
গোলদাতা
[সম্পাদনা]৪টি গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা ইরানের হোমায়ুন বেহজাদি, ইসরায়েলের জিওরা স্পিগেল ও মোশে রোমানো। সর্বমোট, ১৮ জন খেলোয়াড় ৩২ টি গোল করেছেন, যার কোনোটিই আত্মঘাতী গোল হিসাবে জমা হয়নি।
- ৪টি গোল
- ২টি গোল
- ১টি গোল
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Inside World Football - Asian Cup 1968"। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০২৩।
- ↑ "Asian Cup: Know Your History – Part One (1956–1988)"। Goal.com। ৭ জানুয়ারি ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৩ মে ২০১৫।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- গারিন, এরিক; জোভানোভিচ, বোজান; পানাহী, মজিদ, ভেরোভেরেন, পিটার। "এএফসি এশিয়ান কাপ ১৯৬৮". আরএসএসএফ.
- ১৯৬৮ এশিয়ান কাপের জন্য এএফসির প্রতিবেদন