আব্দুল মালেক উকিল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) অ বিষয়শ্রেণী:আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে |
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
||
১১ নং লাইন: | ১১ নং লাইন: | ||
| nationality = বাংলাদেশী |
| nationality = বাংলাদেশী |
||
| ethnicity = [[বাঙালি জাতি|বাঙালি]] |
| ethnicity = [[বাঙালি জাতি|বাঙালি]] |
||
| citizenship = [[বাংলাদেশ]] [[ |
| citizenship = [[বাংলাদেশ]] [[চিত্র:Flag of Bangladesh.svg|20px|]] |
||
| occupation = আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ |
| occupation = আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ |
||
| spouse = |
| spouse = |
||
২২ নং লাইন: | ২২ নং লাইন: | ||
| website = <!-- {{URL|www.example.com}} --> |
| website = <!-- {{URL|www.example.com}} --> |
||
}} |
}} |
||
'''আবদুল মালেক উকিল''' |
'''আবদুল মালেক উকিল''' ( {{lang-en|Abdul Malek Ukil}} ) (অক্টোবর ১, ১৯২৪ - অক্টোবর ১৭, ১৯৮৭) ছিলেন একজন [[বাংলাদেশ]] আইনজীবি এবং রাজনীতিবিদ। তিনি ইস্ট বেঙ্গল মুসলিম ছাত্র লীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন এবং একটি নেতৃস্থানীয় রাজনৈতিক দল, [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগের]] সঙ্গে যুক্ত ছিল। |
||
== প্রারম্ভিক জীবন== |
== প্রারম্ভিক জীবন == |
||
আবদুল মালেক উকিল [[নোয়াখালী জেলা|নোয়াখালী জেলার]] রাজাপুর গ্রামে জন্ম গ্হন করেন। তাঁর শিক্ষা জীবন নোয়াখালী আহমদিয়া উচ্চ মাদ্রাসা এ শুরু করেন যেখানে তিনি সাধারণ গণিতে লেটার মার্ক নিয়ে মাদ্রাসা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং তিনি ছাত্রবৃত্তি পেয়েছিলেন। তিনি [[কলকতা|কলকাতার]] কিছু বৎসর শিক্ষা থেকে বিরতি নিয়েছিলেন। [[১৯৪৭]] সালে তিনি [[যশোর জেলা|যশোর জেলার]] |
আবদুল মালেক উকিল [[নোয়াখালী জেলা|নোয়াখালী জেলার]] রাজাপুর গ্রামে জন্ম গ্হন করেন। তাঁর শিক্ষা জীবন নোয়াখালী আহমদিয়া উচ্চ মাদ্রাসা এ শুরু করেন যেখানে তিনি সাধারণ গণিতে লেটার মার্ক নিয়ে মাদ্রাসা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং তিনি ছাত্রবৃত্তি পেয়েছিলেন। তিনি [[কলকতা|কলকাতার]] কিছু বৎসর শিক্ষা থেকে বিরতি নিয়েছিলেন। [[১৯৪৭]] সালে তিনি [[যশোর জেলা|যশোর জেলার]] মাগুরা কলেজ থেকে আইএ পরীক্ষা সম্পন্ন করেন। এর দুই বছর পরে [[১৯৪৯]] সালে ,তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে বি.এ. পাশ করেন। পরের বছর, তিনি তাঁর এম এ ডিগ্রী লাভ করে এবং একই প্রতিষ্ঠান থেকে এলএলবি কোর্স সম্পন্ন করেন। [[১৯৫২]] সালে নোয়াখালী জেলা বার এ অ্যাডভোকেট হিসাবে তিনি তাঁর পেশাদার জীবশ শুরু করেন। পরবর্তীকালে [[১৯৬২]] সালে তিনি [[ঢাকা]] হাই কোর্ট বারের সদস্যপদ লাভ করেন। |
||
== ব্যক্তিগত জীবন== |
== ব্যক্তিগত জীবন == |
||
আবদুল মালেক উকিল বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিল। তিনি পাকিস্তান শিল্প কাউন্সিল এবং নোয়াখালী জেলার পাবলিক লাইব্রেরীর সচিব ছিলন। তিনি নোয়াখালী কলেজ, মাইজদি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, মাইজদিআদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এবং বাধের হাট আবদুল মালেক কলেজের প্রতিষ্ঠাতা |
আবদুল মালেক উকিল বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিল। তিনি পাকিস্তান শিল্প কাউন্সিল এবং নোয়াখালী জেলার পাবলিক লাইব্রেরীর সচিব ছিলন। তিনি নোয়াখালী কলেজ, মাইজদি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, মাইজদিআদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এবং বাধের হাট আবদুল মালেক কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি বিখ্যাত ব্যাক্তিদের আত্মজীবনীসমূহেরে একজন নিয়মিত পাঠক ছিলেন এবং এগুলো তিনি সংগ্রহ করে রাখতেন। ১৭ অক্টোবর ১৯৮৭ মহান রাজনীতিবিদ এবং চমত্কার এই মানুষটি ঢাকা শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৬৩ বছর বয়সে মারা যান। |
||
== রাজনৈতিক পেশাজীবন== |
== রাজনৈতিক পেশাজীবন == |
||
তিনি ছাত্র জীবনেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। ছাত্র হিসেবে তিনি ছিলোন ইস্ট বেঙ্গল মুসলিম ছাত্র লীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন। [[ভারত|ভারতীয়]] উপ মহাদেশ স্বাধীনতার আন্দোলনে তার সক্রিয় ভূমিকা ছিল। [[১৯৪৬]] সালে তিনি [[পাকিস্তান]] প্রতিষ্ঠার জন্য [[বাংলা]], বিহার এবং আসামে একনিষ্ঠভাবে প্রচারণা চালান। |
তিনি ছাত্র জীবনেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। ছাত্র হিসেবে তিনি ছিলোন ইস্ট বেঙ্গল মুসলিম ছাত্র লীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন। [[ভারত|ভারতীয়]] উপ মহাদেশ স্বাধীনতার আন্দোলনে তার সক্রিয় ভূমিকা ছিল। [[১৯৪৬]] সালে তিনি [[পাকিস্তান]] প্রতিষ্ঠার জন্য [[বাংলা]], বিহার এবং আসামে একনিষ্ঠভাবে প্রচারণা চালান। |
||
আবদুল মালেক উকিল তার রাজনৈতিক জীবনে বহু বার কারাবাস সম্মুখীন হয়েছিলেন। [[ভাষা আন্দোলন| |
আবদুল মালেক উকিল তার রাজনৈতিক জীবনে বহু বার কারাবাস সম্মুখীন হয়েছিলেন। [[ভাষা আন্দোলন|ভাষা আন্দোলনের]] সময় [[মার্চ ১১|১১ মার্চ]] [[১৯৪৮]] সালে তাকে প্রথম গ্রেফতার করা হয় এবং [[শেখ মুজিবুর রহমান|বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের]] সাথে তাকে [[ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার|ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে]] রাখা হয়। পরবর্তীতে [[ফেব্রুয়ারি ২২|২২ফেব্রুয়ারি]] [[১৯৫২]] এবং [[১৯৫৪]] সালের জুন মাসে ইস্ট বেঙ্গল পাবলিক সেফটি অধ্যাদেশ অধীনে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তিনি [[১৯৭৫]] সালে বঙ্গবন্ধু পরিবারের হত্যা পর সেনাবাহিনী তাকে আবারও গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। |
||
তিনি [[১৯৫৩]] সালে নোয়াখালী সদর মহকুমা [[আওয়ামী লীগ| |
তিনি [[১৯৫৩]] সালে নোয়াখালী সদর মহকুমা [[আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগের]] সভাপতি এবং নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন [[১৯৬২]]-[[১৯৬৪|৬৪]] সময়কালে কেন্দ্রিয় নির্বাহী কমিটিতে ছিলেন এবং [[১৯৭২]] সালে এখানে থেকে পদত্যাগ করেন। উপরন্তু, মালেক উকিল [[১৯৫৬]], [[১৯৬২]] এবং [[১৯৬৫]] সালে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।১৯৬৫ সালে তিনি আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের নেতা এবং সংযুক্ত প্রাদেশিক পরিষদ ও বিরোধী দলের নেতা ছিলেন। [[ছয় দফা আন্দোলন]] সময় মালেক উকিলকে গ্রেফতার করা হয় এবং তাকে গৃহবন্দি রাখা হয়েছিল। [[১৯৬৯]] সালে তিনি আওয়ামী লীগের সংসদীয় কমিটির নয়টি সদস্যদের একজন হিসাবে নিরবাচতি হন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে লাহোরে অনুষ্ঠিত গোল টেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছিলেন। পরে তারা একসাথে করাচীতে ভ্রমণ যান। [[১৯৭০]] সালে তিনি পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ নোয়াখালী থেকে সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হন। |
||
==তথ্যসূত্র== |
== তথ্যসূত্র == |
||
<references/> |
<references/> |
||
== বহিঃসংযোগ== |
== বহিঃসংযোগ == |
||
* [http://www.banglapedia.net/HT/M_0104.HTM বাংলাপিডিয়া নিবন্ধ আবদুল মালেক উকিল উপর] |
* [http://www.banglapedia.net/HT/M_0104.HTM বাংলাপিডিয়া নিবন্ধ আবদুল মালেক উকিল উপর] |
||
৫৭ নং লাইন: | ৫৭ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
{{DEFAULTSORT:Malek Ukil, Abdul}} |
{{DEFAULTSORT:Malek Ukil, Abdul}} |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:Speakers of the Jatiyo Sangshad]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষায় কর্মী]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯২৪-এ জন্ম]] |
||
[[ |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৮৭-এ মৃত্যু]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষা আন্দোলন]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষা আন্দোলন]] |
১৫:২৪, ৬ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আব্দুল মালেক উকিল | |
---|---|
আব্দুল মালেক উকিল | |
জন্ম | অক্টোবর ১, ১৯২৪ নোয়াখালী জেলার রাজাপুর গ্রামে |
মৃত্যু | অক্টোবর ১৭, ১৯৮৭ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
পেশা | আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ |
সন্তান | ৭ |
আবদুল মালেক উকিল ( ইংরেজি: Abdul Malek Ukil ) (অক্টোবর ১, ১৯২৪ - অক্টোবর ১৭, ১৯৮৭) ছিলেন একজন বাংলাদেশ আইনজীবি এবং রাজনীতিবিদ। তিনি ইস্ট বেঙ্গল মুসলিম ছাত্র লীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন এবং একটি নেতৃস্থানীয় রাজনৈতিক দল, আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ছিল।
প্রারম্ভিক জীবন
আবদুল মালেক উকিল নোয়াখালী জেলার রাজাপুর গ্রামে জন্ম গ্হন করেন। তাঁর শিক্ষা জীবন নোয়াখালী আহমদিয়া উচ্চ মাদ্রাসা এ শুরু করেন যেখানে তিনি সাধারণ গণিতে লেটার মার্ক নিয়ে মাদ্রাসা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং তিনি ছাত্রবৃত্তি পেয়েছিলেন। তিনি কলকাতার কিছু বৎসর শিক্ষা থেকে বিরতি নিয়েছিলেন। ১৯৪৭ সালে তিনি যশোর জেলার মাগুরা কলেজ থেকে আইএ পরীক্ষা সম্পন্ন করেন। এর দুই বছর পরে ১৯৪৯ সালে ,তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এ. পাশ করেন। পরের বছর, তিনি তাঁর এম এ ডিগ্রী লাভ করে এবং একই প্রতিষ্ঠান থেকে এলএলবি কোর্স সম্পন্ন করেন। ১৯৫২ সালে নোয়াখালী জেলা বার এ অ্যাডভোকেট হিসাবে তিনি তাঁর পেশাদার জীবশ শুরু করেন। পরবর্তীকালে ১৯৬২ সালে তিনি ঢাকা হাই কোর্ট বারের সদস্যপদ লাভ করেন।
ব্যক্তিগত জীবন
আবদুল মালেক উকিল বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত ছিল। তিনি পাকিস্তান শিল্প কাউন্সিল এবং নোয়াখালী জেলার পাবলিক লাইব্রেরীর সচিব ছিলন। তিনি নোয়াখালী কলেজ, মাইজদি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, মাইজদিআদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এবং বাধের হাট আবদুল মালেক কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি বিখ্যাত ব্যাক্তিদের আত্মজীবনীসমূহেরে একজন নিয়মিত পাঠক ছিলেন এবং এগুলো তিনি সংগ্রহ করে রাখতেন। ১৭ অক্টোবর ১৯৮৭ মহান রাজনীতিবিদ এবং চমত্কার এই মানুষটি ঢাকা শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ৬৩ বছর বয়সে মারা যান।
রাজনৈতিক পেশাজীবন
তিনি ছাত্র জীবনেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। ছাত্র হিসেবে তিনি ছিলোন ইস্ট বেঙ্গল মুসলিম ছাত্র লীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন। ভারতীয় উপ মহাদেশ স্বাধীনতার আন্দোলনে তার সক্রিয় ভূমিকা ছিল। ১৯৪৬ সালে তিনি পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য বাংলা, বিহার এবং আসামে একনিষ্ঠভাবে প্রচারণা চালান।
আবদুল মালেক উকিল তার রাজনৈতিক জীবনে বহু বার কারাবাস সম্মুখীন হয়েছিলেন। ভাষা আন্দোলনের সময় ১১ মার্চ ১৯৪৮ সালে তাকে প্রথম গ্রেফতার করা হয় এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে তাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়। পরবর্তীতে ২২ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ এবং ১৯৫৪ সালের জুন মাসে ইস্ট বেঙ্গল পাবলিক সেফটি অধ্যাদেশ অধীনে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তিনি ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু পরিবারের হত্যা পর সেনাবাহিনী তাকে আবারও গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়।
তিনি ১৯৫৩ সালে নোয়াখালী সদর মহকুমা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৯৬২-৬৪ সময়কালে কেন্দ্রিয় নির্বাহী কমিটিতে ছিলেন এবং ১৯৭২ সালে এখানে থেকে পদত্যাগ করেন। উপরন্তু, মালেক উকিল ১৯৫৬, ১৯৬২ এবং ১৯৬৫ সালে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।১৯৬৫ সালে তিনি আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের নেতা এবং সংযুক্ত প্রাদেশিক পরিষদ ও বিরোধী দলের নেতা ছিলেন। ছয় দফা আন্দোলন সময় মালেক উকিলকে গ্রেফতার করা হয় এবং তাকে গৃহবন্দি রাখা হয়েছিল। ১৯৬৯ সালে তিনি আওয়ামী লীগের সংসদীয় কমিটির নয়টি সদস্যদের একজন হিসাবে নিরবাচতি হন এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে লাহোরে অনুষ্ঠিত গোল টেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছিলেন। পরে তারা একসাথে করাচীতে ভ্রমণ যান। ১৯৭০ সালে তিনি পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ নোয়াখালী থেকে সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হন।
তথ্যসূত্র