বিষয়বস্তুতে চলুন

মাদলা ইউনিয়ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৪°৪৮′২০″ উত্তর ৮৯°২৪′৩৪″ পূর্ব / ২৪.৮০৫৪৮° উত্তর ৮৯.৪০৯৫৬° পূর্ব / 24.80548; 89.40956
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shorforaj shipon (আলোচনা | অবদান)
ছবি যুক্ত করা।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Shorforaj shipon (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭০ নং লাইন: ৭০ নং লাইন:


== মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ==
== মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ==
বগুড়া জেলার ১০ কি. মি. দক্ষিণ-পূর্বে মাদলা ইউনিয়ন অবস্থিত। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকহানাদার বাহিনী এই ইউনিয়নের [[শ্মশানকান্দি]] গ্রামে একটি ক্যাম্প স্থাপন করে। এই ক্যাম্পে রাজাকার রিক্রুটিং এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করা হতো। মুক্তিযোদ্ধারা এই ক্যাম্পটি আক্রমণের পরিকল্পনা গ্রহণ করে। পরিকল্পনা মোতাবেক সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকে রেজাউল বাকীর নেতৃত্বে ২২ জনের একটি মুক্তিযোদ্ধার দল ক্যাম্পটির উত্তর ও পশ্চিম দিকে অবস্থান নেয়। বেলা ১১ টায় সময় মুক্তিযোদ্ধারা গুলিবর্ষণ শুরু করলে রাজাকাররাও পাল্টা গুলি করে। প্রায় তিন ঘণ্টা গোলা গুলি চলার পর রাজাকাররা ক্যাম্প ত্যাগ করে পূর্বদিকে পলায়ন করে। মুক্তিযোদ্ধারা ক্যাম্প থেকে কিছু সামরিক সরঞ্জামাদি উদ্ধার করেছিল। তবে উভয় পক্ষের হতাহতের কোনো সংবাদ পাওয়া যায়নি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Curator6|তারিখ=2023-02-22|ভাষা=en-US|শিরোনাম=মাদলা আক্রমণ, বগুড়া|ইউআরএল=https://songramernotebook.com/archives/488757|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-29|ওয়েবসাইট=সংগ্রামের নোটবুক}}</ref>
বগুড়া জেলার ১০ কি. মি. দক্ষিণ-পূর্বে মাদলা ইউনিয়ন অবস্থিত। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকহানাদার বাহিনী এই ইউনিয়নের [[শ্মশানকান্দি]] গ্রামে একটি ক্যাম্প স্থাপন করে। এই ক্যাম্পে রাজাকার রিক্রুটিং এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করা হতো। মুক্তিযোদ্ধারা এই ক্যাম্পটি আক্রমণের পরিকল্পনা গ্রহণ করে। পরিকল্পনা মোতাবেক সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকে রেজাউল বাকীর নেতৃত্বে ২২ জনের একটি মুক্তিযোদ্ধার দল ক্যাম্পটির উত্তর ও পশ্চিম দিকে অবস্থান নেয়। বেলা ১১ টায় সময় মুক্তিযোদ্ধারা গুলিবর্ষণ শুরু করলে রাজাকাররাও পাল্টাগুলি করে। প্রায় তিন ঘণ্টা গোলা গুলি চলার পর রাজাকাররা ক্যাম্প ত্যাগ করে পূর্বদিকে পলায়ন করে। মুক্তিযোদ্ধারা ক্যাম্প থেকে কিছু সামরিক সরঞ্জামাদি উদ্ধার করেছিল। তবে উভয় পক্ষের হতাহতের কোনো সংবাদ পাওয়া যায়নি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Curator6|তারিখ=2023-02-22|ভাষা=en-US|শিরোনাম=মাদলা আক্রমণ, বগুড়া|ইউআরএল=https://songramernotebook.com/archives/488757|সংগ্রহের-তারিখ=2023-12-29|ওয়েবসাইট=সংগ্রামের নোটবুক}}</ref>


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

১১:৫৪, ৮ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

{{তথ্যছক বাংলাদেশের প্রশাসনিক অঞ্চল

মাদলা ইউনিয়নের শ্মশানকান্দি গ্রামের কেন্দ্রীয় ঈদগা মাঠের ছবি

|নাম = মাদলা |অফিসিয়াল_নাম = ২ নং মাদলা ইউনিয়ন পরিষদ |চিত্র = |চিত্রের_আকার = |চিত্রের_বিবরণ = |ডাকনাম = |নীতিবাক্য = |চিত্র_মানচিত্র = |মানচিত্র = |মানচিত্রের_স্তরের_অবস্থান = |স্থানাঙ্ক =২৪°৪৮′২০″ উত্তর ৮৯°২৪′৩৪″ পূর্ব / ২৪.৮০৫৪৮° উত্তর ৮৯.৪০৯৫৬° পূর্ব / 24.80548; 89.40956 |স্থানাঙ্ক_পাদটীকা = |বিভাগ = রাজশাহী |জেলা = বগুড়া |উপজেলা = শাজাহানপুর উপজেলা |ইউনিয়ন = |প্রতিষ্ঠার_শিরোনাম = |প্রতিষ্ঠার_তারিখ = |আসনের_ধরন = |আসন = |নেতার_দল =বিএনপি |নেতার_শিরোনাম = চেয়ারম্যান |নেতার_নাম = মোঃ আতিকুর রহমান আতিক |আয়তনের_পাদটীকা = |মোট_আয়তন = |মেট্রোর_আয়তন = |আয়তন_টীকা = |উচ্চতার_পাদটীকা = |উচ্চতা = |জনসংখ্যার_পাদটীকা = |মোট_জনসংখ্যা = |এই_অনুযায়ী_জনসংখ্যা = |জনসংখ্যার_ক্রম = |জনসংখ্যা_টীকা = |সাক্ষরতার_হার = |সাক্ষরতার_হার_পাদটীকা = |ডাক_কোড = |উপকূল_কিমি = |ওয়েবসাইট = http://madlaup.bogra.gov.bd/ |পাদটীকা = }} মাদলা ইউনিয়ন বগুড়া জেলার শাজাহানপুর উপজেলার একটি ইউনিয়ন। ইউনিয়নটি অনেক সুন্দর।

[১]

প্রশাসনিক অঞ্চল

এই ইউনিয়ন নিম্নলিখিত গ্রাম নিয়ে গঠিত:

  • নন্দগ্রাম
  • দড়িনন্দগ্রাম
  • চাঁচাইতারা
  • কাজীপাড়া
  • বলদীপালান
  • মালীপাড়া
  • শেরকোল
  • কুমড়াবাড়ী
  • লক্ষীকোলা
  • শুড়িমারা
  • রামকৃষ্ণপুর
  • চকমোমিন
  • রামচন্দ্রপুর
  • শ্মশানকান্দি

যোগাযোগ ব্যবস্থা

পাকা রাস্তার পরিমাণ : ২৫ কি:মি:(প্রায়), কাঁচা রাস্তার পরিমাণ : ৪০ কি: মি:(প্রায়)। এখানে আসতে হলে উপজেলা শাজাহানপুর হতে সিএনজি অথবা রিক্সা যোগে লিচু তলা হয়ে সরাসরি মাদলা ইউনিয়ন পরিষদে আসা যায়।

দর্শনীয়

শাজাহানপুর উপজেলাধীন মাদলা ইউনিয়নের ০৬ নং ওয়ার্ডের লক্ষীকোলা গ্রামে অবস্থিত শাহ-রওশন জালাল মাজার [২]। এটি অতিপ্রাচীন ও ঐতিহাসিক মাজার । এই মাজার শরীফে প্রতি বৎসর ওরশ পালন করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজন এই মাজার শরীফে ওরশ পালনে অংশ গ্রহণ করে থাকে। তাই কালের ধারায় এটি আরও সবার কাছে ঐতিহাসিক মাজার হিসাবে স্থান পেয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস

বগুড়া জেলার ১০ কি. মি. দক্ষিণ-পূর্বে মাদলা ইউনিয়ন অবস্থিত। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকহানাদার বাহিনী এই ইউনিয়নের শ্মশানকান্দি গ্রামে একটি ক্যাম্প স্থাপন করে। এই ক্যাম্পে রাজাকার রিক্রুটিং এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করা হতো। মুক্তিযোদ্ধারা এই ক্যাম্পটি আক্রমণের পরিকল্পনা গ্রহণ করে। পরিকল্পনা মোতাবেক সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকে রেজাউল বাকীর নেতৃত্বে ২২ জনের একটি মুক্তিযোদ্ধার দল ক্যাম্পটির উত্তর ও পশ্চিম দিকে অবস্থান নেয়। বেলা ১১ টায় সময় মুক্তিযোদ্ধারা গুলিবর্ষণ শুরু করলে রাজাকাররাও পাল্টাগুলি করে। প্রায় তিন ঘণ্টা গোলা গুলি চলার পর রাজাকাররা ক্যাম্প ত্যাগ করে পূর্বদিকে পলায়ন করে। মুক্তিযোদ্ধারা ক্যাম্প থেকে কিছু সামরিক সরঞ্জামাদি উদ্ধার করেছিল। তবে উভয় পক্ষের হতাহতের কোনো সংবাদ পাওয়া যায়নি।[৩]

তথ্যসূত্র

  1. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৪ জুন ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০১৯ 
  2. "মাদলা ইউনিয়নের মাজার"। ২০১৯-০৬-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-২৪ 
  3. Curator6 (২০২৩-০২-২২)। "মাদলা আক্রমণ, বগুড়া"সংগ্রামের নোটবুক (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১২-২৯