খরনা ইউনিয়ন, শাজাহানপুর
খরনা ইউনিয়ন | |
---|---|
ইউনিয়ন | |
৫ নং খরনা ইউনিয়ন পরিষদ | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জেলা | বগুড়া জেলা |
উপজেলা | শাজাহানপুর উপজেলা ![]() |
সরকার | |
• চেয়ারম্যান | সাজেদুর রহমান সাহীন[১] |
আয়তন | |
• মোট | ৩৬.৫৭ বর্গকিমি (১৪.১২ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (১৯৯১) | |
• মোট | ২৩,২১২ |
• জনঘনত্ব | ৬৩০/বর্গকিমি (১,৬০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ২৪.২% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
খরনা ইউনিয়ন বাংলাদেশের বগুড়া জেলার শাজাহানপুর উপজেলার একটি ইউনিয়ন।[২]
অবস্থান[সম্পাদনা]
শাজাহানপুর উপজেলার দক্ষিণ - পশ্চিমে বগুড়া - নাটোর মহাসড়কের টেংগামাগুড় বন্দরের পূর্ব পাশে খরনা ইউনিয়ন পরিষদ ভবনটি অবস্থিত।
যোগাযোগ[সম্পাদনা]
আয়তন[সম্পাদনা]
এই ইউনিয়নের মোট আয়তন ৩৬.৫৭ বর্গকিলোমিটার।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
খরনা ইউনিয়নে বাবুর পুকুর অবস্থিত। বাবুর পুকুরে ১৯৭১ সালে ১৪ জন মুক্তিযুদ্ধাকে হত্যা করা হয়, যার মধ্যে ০১ জন মহিলা ও ১৩ জন পুরুষ মুক্তিযুদ্ধা ছিল। তাদেরকে সেখানেই সারিবদ্ধভাবে কবর দেওয়া হয়।[৩]
জনসংখ্যা[সম্পাদনা]
১৯৯১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী এই ইউনিয়নের মোট জনসংখ্যা ২৩,২১২ জন।
প্রশাসনিক কাঠামো[সম্পাদনা]
এই ইউনিয়ন ৯টি গ্রাম ও ৯টি মৌজা নিয়ে গঠিত।
শিক্ষা ব্যবস্থা[সম্পাদনা]
এখানে সাক্ষরতার হার ২৪.২%।
হাট-বাজার[সম্পাদনা]
- টেংগামাগুর হাট
- খরনা বাজার
- বীরগ্রাম বাজার
- দাড়িগাছা বাজার
- উমরদীঘি বাজার
জনপ্রতিনিধি[সম্পাদনা]
ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান সাজেদুর রহমান সাহীন।[১]
- পূর্বতন চেয়ারম্যানবৃন্দ
- কফিল উদ্দিন
- মাজেদুল ইসলাম সরকার
- তৈয়ব আলী
- শাহ আলম
ধর্মীয় উপাসনালয়[সম্পাদনা]
এই ইউনিয়নে ৭৪টি মসজিদ, ৭টি মন্দির ও ৮টি ঈদগাহ রয়েছে।
দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]
- বাবুর পুকুর - যেখানে ১৯৭১ সালে ১৪ জন মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করে কবর দেওয়া হয়।[৩]
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "ইউনিয়নের চেয়ারম্যান"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ১৯ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "খরনা ইউনিয়ন"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন।
- ↑ ক খ "খরনা ইউনিয়নের দর্শনীয় স্থান"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ২৪ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০২০।