বাংলাদেশ–সিরিয়া সম্পর্ক

বাংলাদেশ-সিরিয়ার সম্পর্ক বলতে বাংলাদেশ ও সিরিয়ার দ্বিপাক্ষিক রাষ্ট্রীয় সম্পর্ককে বোঝায়।^[১]

ইতিহাস

সিরিয়া ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে ছিল, এবং এটিকে পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বিষয় হিসেবে বর্ণনা করেছিল।^[২] ২০১২ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে বাংলাদেশ সিরিয়ায় প্রতি বছর ১ বিলিয়ন টাকার বেশি মূল্যের পাটজাত পণ্য রপ্তানি করেছিল।^[৩]

২০১৫ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে বাংলাদেশী মহিলাদের সিরিয়ায় পাচার করা হয়েছিল যেখানে তাদেরকে যৌনকর্মী এবং দাস শ্রমিক হিসাবে কাজ করতে বাধ্য করা হয়েছিল।^[৪]^[৫] নারীদের লেবাননে গৃহকর্মী হিসেবে চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।^[৬] ২০১৬ সালে বাংলাদেশ সরকার সিরিয়া ভ্রমণের বিরুদ্ধে একটি সতর্কতা জারি করেছিল।^[৭]

সিরিয়ার যুদ্ধ

২০১৩ সালে সিরিয়ায় রাসায়নিক হামলার পর বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় "যে কোন পরিস্থিতিতে যেকোনো পক্ষের দ্বারা" রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের নিন্দা জানায়।^[৮] একই সাথে একটি "কূটনৈতিক এবং শান্তিপূর্ণ উপায়ে" দ্বন্দ্ব অবসানের আহ্বানও জানায়।^[৯] কয়েকজন বাংলাদেশি সিরিয়ায় ইসলামিক স্টেটের সাথে যোগ দিয়েছে।^[১০]^[১১] পুরো পরিবারসহ বেশ কয়েকজন ব্রিটিশ-বাংলাদেশিও ইসলামিক স্টেটে যোগ দিয়েছে।^[১২]^[১৩] সিরিয়ায় যুদ্ধ করা কানাডীয় বাংলাদেশী তামিম আহমেদ চৌধুরী বাংলাদেশে ইসলামিক স্টেট শাখার প্রধান ছিলেন।^[১৪]

তথ্যসূত্র

↑ "Dhaka to take position on IS and Syria cautiously"। Dhaka Tribune। সংগ্রহের তারিখ ১৭ অক্টোবর ২০১৯।
↑ Ward, Richard Edmund (১৯৯২)। India's Pro-Arab Policy: A Study in Continuity। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা 80। আইএসবিএন 978-0-275-94086-7।
↑ "Bangladesh To Export Jute Goods To Syria"। Bangladesh Awami League। ১৭ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।
↑ "Women trafficked to Syria"। দ্য ডেইলি স্টার। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।
↑ "She breaks into tears while narrating torture on her in Syria"। দ্য ডেইলি স্টার। ১১ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।
↑ "Bangladeshi women trafficked to war-torn Syria as sex slaves, maids"। Reuters। ১ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।
↑ "Govt strongly advises against Syria tour"। দ্য ডেইলি স্টার। ১৩ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।
↑ Bhaumik, Subir। "South Asian nations oppose US strike in Syria"। Al Jazeera। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।
↑ "Dhaka for quick resolution of Syria crisis"। দ্য ডেইলি স্টার। ৩১ আগস্ট ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।
↑ "Air strikes kill 'Bangladeshi militant' in Syria"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।
↑ "IS tricked Bangladesh origin UK family into Syria: Son"। দ্য ডেইলি স্টার। ১১ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।
↑ "Bangladeshi family of 12 'may have gone to Syria'"। দ্য ডেইলি স্টার। ২ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।
↑ "Why do British-Bangladeshi women join IS in Syria?"। দ্য ডেইলি স্টার। ৩০ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।
↑ "Searching for the shadowy Canadian leader of ISIS in Bangladesh"। দ্য ডেইলি স্টার (Opinion)। ৯ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।

[1] "Dhaka to take position on IS and Syria cautiously"। Dhaka Tribune। সংগ্রহের তারিখ ১৭ অক্টোবর ২০১৯।

[2] Ward, Richard Edmund (১৯৯২)। India's Pro-Arab Policy: A Study in Continuity। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা 80। আইএসবিএন 978-0-275-94086-7।

[3] "Bangladesh To Export Jute Goods To Syria"। Bangladesh Awami League। ১৭ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।

[4] "Women trafficked to Syria"। দ্য ডেইলি স্টার। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।

[5] "She breaks into tears while narrating torture on her in Syria"। দ্য ডেইলি স্টার। ১১ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।

[6] "Bangladeshi women trafficked to war-torn Syria as sex slaves, maids"। Reuters। ১ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।

[7] "Govt strongly advises against Syria tour"। দ্য ডেইলি স্টার। ১৩ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।

[8] Bhaumik, Subir। "South Asian nations oppose US strike in Syria"। Al Jazeera। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।

[9] "Dhaka for quick resolution of Syria crisis"। দ্য ডেইলি স্টার। ৩১ আগস্ট ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।

[10] "Air strikes kill 'Bangladeshi militant' in Syria"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।

[11] "IS tricked Bangladesh origin UK family into Syria: Son"। দ্য ডেইলি স্টার। ১১ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।

[12] "Bangladeshi family of 12 'may have gone to Syria'"। দ্য ডেইলি স্টার। ২ জুলাই ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।

[13] "Why do British-Bangladeshi women join IS in Syria?"। দ্য ডেইলি স্টার। ৩০ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।

[14] "Searching for the shadowy Canadian leader of ISIS in Bangladesh"। দ্য ডেইলি স্টার (Opinion)। ৯ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৭।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

[১০]

[১১]

[১২]

[১৩]

[১৪]