থাইল্যান্ড–বাংলাদেশ সম্পর্ক
![]() | |
![]() বাংলাদেশ |
![]() থাইল্যান্ড |
---|
থাইল্যান্ড–বাংলাদেশ সম্পর্ক বলতে থাইল্যান্ড এবং বাংলাদেশের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে বোঝানো হয়। ১৯৭২ সালের ৫ অক্টোবর থেকে দুদেশের মধ্যে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়।[১] থাইল্যান্ড ১৯৭৪-এ বাংলাদেশে তার দূতাবাস চালু করে, অপরদিকে বাংলাদেশ ১৯৭৫-এ ব্যাংককে তার দূতাবাস চালু করে।[২]
ব্যবসাবাণিজ্য
[সম্পাদনা]বাংলাদেশ এবং থাইল্যান্ডের মধ্যে বিগত বছরগুলোতে বাণিজ্য সম্পর্ক খুব জোরদার হয়, বিশেষকরে পণ্যদ্রব্যের ক্ষেত্রে। থাইল্যান্ড অধিকতর উন্নত হওয়ায়, বিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার জন্য অনেক বাঙ্গালী শিক্ষার্থী সেদেশে যায়।[৩] বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে থাইল্যান্ডকে অধিকহারে অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশ আহ্বান করেছে। বাংলাদেশের অর্থ মন্ত্রণালয়ের বরাত অনুযায়ী- বাংলাদেশের অর্থনীতিতে থাইল্যান্ড আরও বেশি অবদান রাখতে পারে।[৪]
২রা মে, ২০১০ সালে, জানা যায় যে থাইল্যান্ড বাংলাদেশে চারদিনব্যাপী একটি বাণিজ্যমেলার আয়োজন করবে। এই আয়োজনে ৪৭টি থাই কোম্পানি (দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নকল্পে) অংশ নিয়েছিল। বর্তমানে, থাইল্যান্ড এবং বাংলাদেশের মধ্যকার এই বাণিজ্য প্রায় $৬৫ কোটিতে উন্নীত হয়েছে।[৫]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Archived copy"। ২০১০-০৩-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৬-২৮।
- ↑ "Archived copy" (পিডিএফ)। ২০১১-০৭-১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-০৫।
- ↑ Md. Jalal Uddin। "37th anniversary of Bangladesh-Thailand relations"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-২২।
- ↑ "Archived copy"। ২০১১-০৭-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-০১।
- ↑ "Archived copy"। ২০১২-০৩-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৭-০৩।