বাংলাদেশ–ত্রিনিদাদ ও টোবাগো সম্পর্ক

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বাংলাদেশ–ত্রিনিদাদ ও টোবাগো সম্পর্ক
মানচিত্র বাংলাদেশ এবং ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর অবস্থান নির্দেশ করছে

বাংলাদেশ

ত্রিনিদাদ ও টোবাগো

বাংলাদেশ–ত্রিনিদাদ ও টোবাগো সম্পর্ক হল বাংলাদেশত্রিনিদাদ ও টোবাগো রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক

উচ্চ পর্যায়ের সফর[সম্পাদনা]

২০০৯ সালে পোর্ট অব স্পেনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি আনুষ্ঠানিক সফর করেন।[১]

অর্থনৈতিক সহযোগিতা[সম্পাদনা]

দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রসারে দুই দেশই নিজেদের আগ্রহ প্রকাশ করেছে এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছে।[২] ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর বাজারে বাংলাদেশি চামড়াজাত পণ্য, পাটজাত দ্রব্য, সিরামিক এবং ওষুধ প্রভৃতি দ্রব্যের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।[৩] ২০০৯ সালে পোর্ট অব স্পেনে বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো কর্তৃক "বাংলাদেশ ট্রেড সেন্টার" স্থাপিত হয়। এর উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের সাথে ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর পাশাপাশি অন্যান্য ক্যারিবীয় রাষ্ট্রে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানো।[৪][৫]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Trinidad and Tobago eager to expand economic relations with Bangladesh" (ইংরেজি ভাষায়)। বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বিএসএস)। ২০১৪-০২-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-২২ 
  2. "Import leather jute goods 6 September, 2011" (ইংরেজি ভাষায়)। বাংলাদেশ টুডে। ২০১১-০৯-০৬। ২০১৪-০২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-২২ 
  3. "Import leather, jute goods" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য ডেইলি স্টার। ২০১১-০৯-০৬। ২০১৪-০২-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-২২ 
  4. "Bangladesh opens trade centre in T&T | Archives" (ইংরেজি ভাষায়)। গার্ডিয়ান.কো.টিটি। ২০০৯-১১-২৬। ২০১৪-০২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-২২ 
  5. "Bangladesh targets Caribbean, Latin American markets" (ইংরেজি ভাষায়)। দ্য ডেইলি স্টার। ২০০৯-১২-০১। ২০১৪-০২-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-২২ 

টেমপ্লেট:ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর বৈদেশিক সম্পর্ক