কেনিয়া–বাংলাদেশ সম্পর্ক
বাংলাদেশ |
কেনিয়া |
---|
কেনিয়া–বাংলাদেশ সম্পর্ক হল কেনিয়া এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক।
উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সফর[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের প্রাক্তন পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিক ২০১২ সালে নাইরোবিতে আনুষ্ঠানিক সফরে যান।[১]
অর্থনৈতিক সহযোগিতা[সম্পাদনা]
খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে পড়ে থাকা জমি ইজারা নেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অন্যতম কাঙ্ক্ষিত গন্তব্য কেনিয়া। কেনিয়াও পড়ে থাকা বৃহৎ অঞ্চলের জমির ব্যাপারে বাংলাদেশের ইজারা নেবার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এ জমিতে ধান ও তুলা উৎপাদিত হবে।[২]
অর্থনৈতিক সহযোগিতা[সম্পাদনা]
দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণের জন্য কেনিয়া এবং বাংলাদেশ উভয়েই আগ্রহ প্রকাশ করেছে। বাংলাদেশ থেকে কেনিয়ার রপ্তানিকৃত পণ্যের মধ্যে পাট শীর্ষস্থান দখল করে রয়েছে।[৩][৪] কেনিয়া বাংলাদেশ থেকে ঔষধও আমদানি করছে।[২] ২০১২ সালে পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী নেতৃত্বে একটি বাংলাদেশি দল নাইরোবিতে সফর করে এবং বাণিজ্যখাতের নানা ব্যক্তিত্ব ও কেনিয়ার মন্ত্রীদের সাথে সাক্ষাৎ করে। তারা দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরো জোরালো করার ব্যাপারে আলোচনা করেন।[১]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ "Jute goods export to Kenya to double this year"। দ্য ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৪।
- ↑ ক খ "Kenya keen to lease out lands to Bangladesh"। দ্য ডেইলি স্টার। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৪।
- ↑ "Bangladeshi envoy to Kenya presents credentials"। বাংলাদেশ টুডে। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৪।
- ↑ "Kenya greets Bangladesh Prime Minister"। বাংলানিউজ২৪.কম। ২২ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৪।