ফের্দিনান্দ মার্কোস
এই নিবন্ধের স্পেনীয় ব্যক্তিনাম এবং/অথবা স্থাননামগুলিকে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় স্পেনীয় শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ শীর্ষক রচনাশৈলী নির্দেশিকা অনুযায়ী সঠিক প্রতিবর্ণীকরণ করা আবশ্যক।টির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। |
ফের্দিনান্দ এমানুয়েল মার্কোস | |
---|---|
ফিলিপাইনের ১০ম রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ৩০ ডিসেম্বর, ১৯৬৫ – ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৬ | |
প্রধানমন্ত্রী | স্বয়ং (১৯৭৮-১৯৮১) সিজার ভিরাতা (১৯৮১-১৯৮৬) |
উপরাষ্ট্রপতি | ফের্নান্দো লোপেস (১৯৬৫-১৯৭৩) আর্তুরো তোলেন্তিনো (১৬-২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৬) |
পূর্বসূরী | দিওসদাদো মাকাপাগাল |
উত্তরসূরী | কোরাজন আকুইনো |
ফিলিপাইনের ৩য় প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১২ জুন, ১৯৭৮ – ৩০ জুন, ১৯৮১ | |
পূর্বসূরী | পদ সৃষ্ট (পূর্বে পদধারণ করেছিলেন জর্জ বি. ভার্গাস) |
উত্তরসূরী | সেসার ভিরাতা |
জাতীয় প্রতিরক্ষা সচিব | |
কাজের মেয়াদ ২৮ আগস্ট, ১৯৭১ – ৩ জানুয়ারি, ১৯৭২ | |
রাষ্ট্রপতি | স্বয়ং |
পূর্বসূরী | হুয়ান পোনসে এনরিলে |
উত্তরসূরী | হুয়ান পোনসে এনরিলে |
কাজের মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বর, ১৯৬৫ – ২০ জানুয়ারি, ১৯৬৭ | |
রাষ্ট্রপতি | স্বয়ং |
পূর্বসূরী | মাকারিও পেরাল্তা |
উত্তরসূরী | এরনেস্তো মাতা |
ফিলিপাইন সিনেটে ১১শ সভাপতি | |
কাজের মেয়াদ ৫ এপ্রিল, ১৯৬৩ – ৩০ ডিসেম্বর, ১৯৬৫ | |
রাষ্ট্রপতি | দিওসদাদো মাকাপাগাল |
পূর্বসূরী | এউলোখিও রোদ্রিগেস |
উত্তরসূরী | আর্তুরো তোলেন্তিনো |
ফিলিপাইনের সিনেটর | |
কাজের মেয়াদ ৩০ ডিসেম্বর, ১৯৫৯ – ৩০ ডিসেম্বর, ১৯৬৫ | |
ইল্লোকোস নর্তের দ্বিতীয় জেলা থেকে ফিলিপাইন প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ৩০ ডিসেম্বর, ১৯৪৯ – ৩০ ডিসেম্বর, ১৯৫৯ | |
পূর্বসূরী | পেদ্রো আলবানো |
উত্তরসূরী | সিমোন এম. বালদেস |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ফের্দিনান্দ এমানুয়েল এদ্রালিন মার্কোস[১] ১১ সেপ্টেম্বর ১৯১৭ সারাত, ইলোকস নর্ট, ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জ |
মৃত্যু | সেপ্টেম্বর ২৮, ১৯৮৯ (বয়স ৭২) হনুলুলু, হাওয়াই, ইউ.এস. |
সমাধিস্থল | মার্কোস মিউজিয়াম এন্ড মসোলিয়াম, বাতাক, ইলোকস নর্ট, ফিলিপাইন |
রাজনৈতিক দল | কিলুসাং বাগং লিপুনান |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | লিবারেল পার্টি (১৯৪৬-১৯৬৫) ন্যাশিওনালিস্তা পার্টি (১৯৬৫-১৯৭৮) |
দাম্পত্য সঙ্গী | ইমেলদা রমুয়ালদেজ (১৯৫৪-১৯৮৯; মৃত্যু) |
সন্তান | মা. ইমেলদা মার্কোস ফার্দিনান্দ মার্কোস, জুনিয়র ইরিন মার্কোস-আরানেতা এইমি মার্কোস |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ইউনিভার্সিটি অব দ্য ফিলিপাইনস কলেজ অব ল |
জীবিকা | রাজনীতিবিদ |
ধর্ম | রোমান ক্যাথলিক (সাবেক ইগলেসিয়া ফিলিপিনা ইনডিপেনডিয়েন্টে) |
পুরস্কার | |
স্বাক্ষর | |
সামরিক পরিষেবা | |
আনুগত্য | Philippines |
পদ | মেজর |
যুদ্ধ | দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ |
ফের্দিনান্দ এমানুয়েল এদ্রালিন মার্কোস, জ্যেষ্ঠ[টীকা ১] (জন্ম: ১১ সেপ্টেম্বর, ১৯১৭ - মৃত্যু: ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৯) ইলোকস নর্টের সারাত এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ফিলিপাইনের বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ছিলেন।[২] ১৯৬৫ থেকে ১৯৮৬ মেয়াদে ফিলিপাইনের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও, ১৯৭২ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত সামরিক আইনের মাধ্যমে দেশ পরিচালনা করেন।[৩][৪] এর পূর্বে তিনি দুইবার রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন।[৫][৬][৭][৮] কিন্তু, ১৯৮৬ সালে চারদিনের জনশক্তি আন্দোলনের ন্যায় অহিংস আন্দোলনে নিজ দপ্তর ত্যাগে বাধ্য হন ফের্দিনান্দ মার্কোস। তার কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে ব্যাপক দূর্নীতি, রাজনৈতিক উৎপীড়ন ও গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে বাঁধা দেয়ার জন্য পরিচিতি পেয়েছে।
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]মারিয়ানো মার্কোস ও জোসেফা এদ্রালিন দম্পতির সন্তান তিনি। ফিলিপাইন বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ১৯৩৯ সালে বার পরীক্ষায় ৯৮.৮% নম্বর পান। ১৮ বছর বয়সে তার বাবা মারিয়ানো মার্কোসের রাজনৈতিক বিরুদ্ধবাদী জুলিও নালান্দাসানকে হত্যার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি জোস পি. লরেল কর্তৃক উভয়েই মুক্তি পান।[৯] দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন তিনি। নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি দাবী করেন যে, ফিলিপাইনের সর্বাপেক্ষা পদকপ্রাপ্ত বীর তিনি। কিন্তু তিনি মাত্র তিনটি পদক পেয়েছিলেন।[১০][১১]
রাজনৈতিক জীবন
[সম্পাদনা]১৯৪৯ থেকে ১৯৫৯ সাল পর্যন্ত ফিলিপাইনের প্রতিনিধি সভার সদস্য হন। এরপর ১৯৫৯ থেকে ১৯৬৫ মেয়াদে ফিলিপাইনের সিনেটে সিনেটর হন। তন্মধ্যে, ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৫ পর্যন্ত সিনেট সভাপতি হন। ১৯৬৫ সালে সফলভাবে নির্বাচনী প্রচারণার পর রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন তিনি।[১২]
মার্কোসের শাসনামলে ফিলিপাইনের জাতীয় ঋণ ২ বিলিয়ন থেকে ৩০ বিলিয়নে গিয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলো ফিলিপাইনের উন্নতিতে শামিল হওয়ায় ১৯৭২ সালে সামরিক শাসন থাকা স্বত্ত্বেও মার্কোসের বিপক্ষে মার্কিন প্রশাসন রুখে দাঁড়ায়নি। কার্টার প্রশাসন বিশ্বব্যাংক থেকে ৮৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করে, সামরিক বাহিনীকে সহায়তা করে ও তার শাসনকে নমনীয় স্বৈরশাসকরূপে আখ্যায়িত করে।[১৩] ১৯৭৬ সালে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল তাদের প্রতিবেদনে উল্লেখ করে যে, সরকারীভাবে ৮৮টি নিপীড়নের ঘটনা ঘটেছে। ১৯৭৭ সালে সামরিক বাহিনী চারগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে ও ৬০,০০০-এরও বেশি ফিলিপিনোকে রাজনৈতিক কারণে গ্রেফতার করা হয়েছে। ১৯৮১ সালে উপ-রাষ্ট্রপতি জর্জ এইচ. ডব্লিউ. বুশ আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, গণতান্ত্রিক নীতি গ্রহণ করেছেন ও গণতান্ত্রিক পন্থায় দেশ শাসন করছেন।[ক] জনরোষের কবলে পড়ে ১৯৮৬ সালে নির্বাচন আয়োজনের ব্যবস্থা করা হয় ও গণবিক্ষোভের মুখে ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৬ সালে তিনি ক্ষমতাচ্যূত হন। ১৯৮৬ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে নিহত বিরোধী দলীয় নেতা ও সিনেটর বেনিগনো (নিনয়) অ্যাকুইনো, জুনিয়রের বিধবা পত্নী কোরাজন (কোরি) অ্যাকুইনো’র সমর্থকেরা তাকে ক্ষমতা ত্যাগে বাধ্য করে।[১৮]
ব্যক্তিগত জীবন
[সম্পাদনা]১৯৬৫ থেকে ১৯৮৬ সময়কালে মার্কিন মদদপুষ্ট মার্কোসের পরিবার দেশ থেকে কয়েক বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার করে ও বিলাসবহুল জীবন উপভোগ করে। তার স্ত্রী ইমেলদা মার্কোস অর্থচুরির[৪][১৯][২০] সীমারেখা অতিক্রম করেন ও নিজের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেন।[৩][২১][২২][২৩] এ দম্পতির চার সন্তান রয়েছে। তন্মধ্যে, ইমেলদা তার দুই সন্তান ইমি মার্কোস ও ফার্দিনান্দ বংবং মার্কোস, জুনিয়রকে নিয়ে ফিলিপাইনের রাজনীতিতে সক্রিয় রয়েছেন।[২৪]
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ এই স্পেনীয় নামটির বাংলা প্রতিবর্ণীকরণে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় স্পেনীয় শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ-এ ব্যাখ্যাকৃত নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ National Security Archive (U.S.); Philippines. President (1965-1986 : Marcos) (১৯৯০)। The Philippines: U.S. policy during the Marcos years, 1965-1986। Chadwyck-Healey। পৃষ্ঠা 37।
- ↑ David Joel Steinberg (২০০০)। The Philippines: A Singular and a Plural Place। Basic Books। পৃষ্ঠা 115–116। আইএসবিএন 978-0-8133-3755-5। ১৯ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ ক খ Carlos H. Conde (৮ জুলাই ২০০৭)। "Marcos family returning to the limelight in the Philippines"। The New York Times।
- ↑ ক খ Ana Roa (২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪)। "Regime of Marcoses, cronies, kleptocracy"। Philippine Daily Inquirer।
- ↑ Timberman, David G. (১৯৯১)। A changeless land: continuity and change in Philippine politics। Institute of Southeast Asian Studies। পৃষ্ঠা 63।
- ↑ Boudreau, Vincent (২০০৪)। Resisting dictatorship: repression and protest in Southeast Asia। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 7। আইএসবিএন 978-0-521-83989-1।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Hedman, Eva-Lotta E. (২০০৬)। In the name of civil society: from free election movements to people power in the Philippines। University of Hawaii Press। পৃষ্ঠা 70। আইএসবিএন 978-0-8248-2921-6।
- ↑ McCoy, Alfred W. (২০০৯)। Policing America's empire: the United States, the Philippines, and the rise of the surveillance state। University of Wisconsin Press। পৃষ্ঠা 52। আইএসবিএন 978-0-299-23414-0।
- ↑ Justice Jose P. Laurel penned the ponencia (in People vs. Mariano Marcos, et al., 70 Phil. 468) which was concurred by Chief Justice Ramón Avanceña and Justices Imperial, Díaz, and Horilleno.
- ↑ Mijares (1976), পৃ. 246-254.
- ↑ Mijares (1976).
- ↑ Abinales, P.N. (২০০০)। Making Mindanao: Cotabato and Davao in the formation of the Philippine nation-state। Ateneo de Manila University Press। পৃষ্ঠা 156। আইএসবিএন 978-971-550-349-5।
- ↑ Bello, Walden (Winter ১৯৮৫–১৯৮৬)। "Edging toward the Quagmire: The United States and the Philippine Crisis"। World Policy Journal। 3 (1): 31।
- ↑ Smith, Tony (২০১২)। America's Mission: The United States and the Worldwide Struggle for Democracy। Princeton University Press। পৃষ্ঠা 281। আইএসবিএন 1-4008-4202-6।
- ↑ Shain, Yossi (১৯৯৯)। Marketing the American Creed Abroad: Diasporas in the U.S. and Their Homelands। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 79। আইএসবিএন 978-0-521-64225-5।
- ↑ Schmitz, David F. (২০০৬)। The United States and Right-Wing Dictatorships, 1965-1989। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 232। আইএসবিএন 978-1-139-45512-1।
- ↑ Mother Jones Magazine। Mother Jones। জুন ১৯৮৩। পৃষ্ঠা 35। আইএসএসএন 03628841।
- ↑ Senauth, Frank (২০১২)। The Making of the Philippines। AuthorHouse। পৃষ্ঠা 91। আইএসবিএন 978-1-4685-5231-7।
- ↑ Ibrahim Warde (২৫ মে ২০১১)। "From Marcos to Gaddafi: Kleptocrats, Old and New"। The World Post।
- ↑ Ma. Ceres P. Doyo (১২ অক্টোবর ২০১৪)। "'Imeldific' collection of artworks (partial list)"। Philippine Daily Inquirer।
- ↑ Mac Macapendeg (২১ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "Martial Law fashion: The Imeldific and the Third World look"। GMA News।
- ↑ Maurice Arcache (২৪ অক্টোবর ২০০২)। "An Imeldific dinner"। The Philippine Star। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ Constantino C. Tejero (১৪ আগস্ট ২০১১)। "Imeldific at 82"। Philippine Daily Inquirer।
- ↑ Katherine Ellison (৬ অক্টোবর ২০১২)। "The Steel Butterfly Still Soars"। the New York Times।
গ্রন্থপঞ্জি
[সম্পাদনা]- Mijares, Primitivo (১৯৭৬)। The Conjugal Dictatorship of Ferdinand and Imelda Marcos। Union Square।
- Agoncillo, Teodoro (১৯৯০)। History of the Filipino People (8th সংস্করণ)। Quezon City: C & E Publishing।
আরও পড়ুন
[সম্পাদনা]- Aquino, Belinda, সম্পাদক (১৯৮২)। Cronies and Enemies: the Current Philippine Scene। Philippine Studies Program, Center for Asian and Pacific Studies, University of Hawaii।
- Bonner, Raymond (1987). Waltzing with a Dictator: The Marcoses and the Making of American Policy. Times Books, New York আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮১২৯-১৩২৬-২
- Celoza, Albert F. (১৯৯৭)। Ferdinand Marcos and the Philippines: the political economy of authoritarianism। Greenwood Publishing। আইএসবিএন 978-0-275-94137-6।
- Salonga, Jovito (2001). Presidential Plunder: The Quest for Marcos Ill-gotten Wealth. Regina Pub. Co., Manila
- Seagrave, Sterling (1988): The Marcos Dynasty, Harper Collins
- Library of Congress Country Studies: Philippines. The Inheritance from Marcos
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Bantayog ng mga Bayani ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ জুলাই ২০১৮ তারিখে - Monument to the Heroes & victims of martial law during the Marcos regime
- op.gov.ph [ত্রুটি: আর্কাইভের ইউআরএল অজানা] Philippine government website on the country's presidents ([তারিখ অনুপস্থিত] তারিখে আর্কাইভকৃত)
- marcospresidentialcenter.com [ত্রুটি: আর্কাইভের ইউআরএল অজানা] Marcos Presidential Center ([তারিখ অনুপস্থিত] তারিখে আর্কাইভকৃত)
- Heroes and Killers of the 20th century: killer file: Ferdinand Marcos
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে ফের্দিনান্দ মার্কোস (ইংরেজি)
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী ইউলোজিও রদ্রিগুয়েজ |
সিনেট সভাপতি ১৯৬৩-১৯৬৫ |
উত্তরসূরী আর্তুরু টলেন্টিনো |
পূর্বসূরী ডিওসডাডো মাকাপাগাল |
ফিলিপাইনের রাষ্ট্রপতি ৩০ ডিসেম্বর, ১৯৬৫ - ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৬ |
উত্তরসূরী কোরাজন অ্যাকুইনো |
পূর্বসূরী নেই |
লেজিসলেটিভ এডাইজরি কাউন্সিলের কর্মকর্তা ১৯৭৬-১৯৭৮ |
উত্তরসূরী পদ বিলুপ্ত |
পূর্বসূরী জর্জ বি. ভার্গাস (মন্ত্রণালয় সংযুক্ত) |
ফিলিপাইনের প্রধানমন্ত্রী ১৯৭৮-১৯৮১ |
উত্তরসূরী সিজার ভিরাতা |
বিধানসভার আসন | ||
পূর্বসূরী পেদ্রো আলবানো |
ইলোকস নর্টের ২য় জেলা থেকে প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য ১৯৪৯-১৯৫৯ |
উত্তরসূরী সায়মন ভালদেজ |
উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref>
ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/>
ট্যাগ পাওয়া যায়নি
- ফিলিপাইনের রাষ্ট্রপতি
- ১৯১৭-এ জন্ম
- ১৯৮৯-এ মৃত্যু
- মার্কোস পরিবার
- ফার্দিনান্দ মার্কোস
- স্নায়ুযুদ্ধের নেতা
- সমাজতন্ত্র বিরোধী ফিলিপিনো
- ফিলিপিনো ধনকুবের
- ফিলিপিনো ব্যবসায়ী
- ফিলিপিনো অপরাধী
- নির্বাসিত ফিলিপিনো
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাসিত ফিলিপিনো
- ফিলিপিনো আইনজীবী
- ফিলিপিনো সামরিক কর্মকর্তা
- ফিলিপাইন কমনওয়েলথ সেনাবাহিনী
- চীনা বংশোদ্ভূত ফিলিপিনো ব্যক্তি
- ফিলিপিনো যুদ্ধাপরাধী
- ফিলিপিনো রোমান ক্যাথলিক
- ইমেলদা মার্কোস
- অভ্যুত্থানে ক্ষমতা গ্রহণকারী নেতা
- লিবারেল পার্টির (ফিলিপাইন) রাজনীতিবিদ
- ন্যাশিওনালিস্তা পার্টির রাজনীতিবিদ
- চীনা বংশোদ্ভূত রাজনীতিবিদ
- ফিলিপাইন-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক
- ফিলিপাইনের প্রধানমন্ত্রী
- ফিলিপাইন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
- স্নায়ুযুদ্ধের ব্যক্তিত্ব
- পরিকল্পিত গণহত্যায় অপরাধী
- অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত নেতা
- ২০শ শতাব্দীর অপরাধী
- মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তি
- চোর
- ফ্যাসিবাদী রাজনীতিবিদ