ইমেলদা মার্কোস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ইমেলদা মার্কোস
ফিলিপাইনের ফার্স্ট লেডি
কাজের মেয়াদ
৩০ ডিসেম্বর, ১৯৬৫ – ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৬
রাষ্ট্রপতিফার্দিনান্দ মার্কোস
পূর্বসূরীইভা ম্যাকাপাগাল
উত্তরসূরীআমেলিতা রামোস
মেট্রো ম্যানিলার গভর্নর
কাজের মেয়াদ
২৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৫ – ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৬
রাষ্ট্রপতিফার্দিনান্দ মার্কোস
পূর্বসূরীপদ সৃষ্ট
উত্তরসূরীজেজোমার বিনয়
লেতের প্রথম জেলা থেকে ফিলিপাইনের প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য
কাজের মেয়াদ
৩০ জুন, ১৯৯৫ – ৩০ জুন, ১৯৯৮
রাষ্ট্রপতিফিদেল ভি. রামোস
পূর্বসূরীসিরিলো রায় মন্টেজো
উত্তরসূরীআলফ্রেড রোমুয়ালদেজ
ইলোকস নর্টে দ্বিতীয় জেলা থেকে ফিলিপাইনের প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
৩০ জুন, ২০১০
রাষ্ট্রপতিতৃতীয় বেনিগনো অ্যাকুইনো
পূর্বসূরীবংবং মার্কোস
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্মইমেলদা রেমেদিওস ভিসিতাসিওন রমুয়ালদেজ
(1929-07-02) জুলাই ২, ১৯২৯ (বয়স ৯৪)
ম্যানিলা, ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জ
জাতীয়তাফিলিপিনো
রাজনৈতিক দলকিলুস্যাং বাগং লিপুনান (১৯৭৮-বর্তমান)
অন্যান্য
রাজনৈতিক দল
ন্যাসিওনালিস্তা (১৯৬৫-১৯৭৮; ২০০৯-বর্তমান)
দাম্পত্য সঙ্গীফার্দিনান্দ মার্কোস (১৯৫৪-১৯৮৯; মৃত্যু)
সন্তানইমি
বংবং
ইরিন
এমি
ধর্মক্যাথলিক
সঙ্গীত কর্মজীবন
ধরনKundiman
বাদ্যযন্ত্রVocals
কার্যকাল1950s–present

ইমেলদা মার্কোস (জন্ম: ২ জুলাই, ১৯২৯) ম্যানিলায় জন্মগ্রহণকারী ফিলিপাইনের সাবেক স্বৈরশাসক ও রাষ্ট্রপতি ফার্দিনান্দ মার্কোসের বিধবা স্ত্রী। ১৯৬৫ থেকে ১৯৮৬ মেয়াদে ফিলিপাইনের ফার্স্ট লেডির মর্যাদা উপভোগ করেন। স্বামী কর্তৃক ১৯৭২ সালে সামরিক আইন জারীর পর তিনি তার কার্যকলাপ ও দৃষ্টি আকর্ষণের কারণে ‘সামরিকতন্ত্রের অর্ধাঙ্গীনি’ হিসেবে পরিচিতি পান।[১][২] ‘স্টিল বাটারফ্লাই’ বা ‘ইস্পাতসদৃশ প্রজাপতি’ ডাকনামেও তার পরিচিতি রয়েছে।[৩][৪][৫][৬][৭][৮][৯]

১৯৫৪ সালে ফার্দিনান্দ মার্কোসের সাথে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। ১৯৮৩ সালে প্রতিপক্ষীয় নেতা বেনিগনো অ্যাকুইনো, জুনিয়রের হত্যাকাণ্ডের পর জন শক্তি বিপ্লবের অংশ হিসেবে ব্যাপক জনরোষের কবলে পড়ে মার্কোস সরকার। এরফলে মার্কোস পরিবারকে স্বেচ্ছা নির্বাসনে পাঠানো হয় ও অ্যাকুইনো’র বিধবা পত্নী কোরাজন অ্যাকুইনো রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু, মার্কোসের দেহাবসানের পর ইমেলদা পুনরায় ফিলিপাইনে ফিরে আসেন। ১৯৯৫ সালে লেতে নির্বাচনী এলাকার কংগ্রেস প্রার্থী হিসেবে প্রতিনিধি সভায় নির্বাচিত হন। এরপর ২০১০ ও ২০১৩ সালের নির্বাচনে ইলোকোস নর্তে থেকে বিজয়ী হন।

শতশত ফৌজদারী অপরাধে তাঁকে চিহ্নিত করা হলেও ইমেলদা কখনও কারাভোগ করেননি। ফিলিপাইনের রাজনীতিতে তাঁর পরিবার ব্যাপক প্রভাববিস্তার করে আছে। নিজ কন্যা ইমি এবং পুত্র বংবং জাতীয় সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন। সহস্রাধিক জোড়া জুতা সংগ্রহের কারণেও তিনি বৈশ্বিকভাবে পরিচিতি পেয়েছেন।[১০]

প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

ইমেলদা রেমেদিওস ভিসিতাসিওন রমুয়ালদেজ নামে রেমেদিওস ত্রিনিদাদ ও ভিসেন্তে রমুয়ালদেজ দম্পতির সন্তান তিনি। তাঁর পৈতৃকসম্পর্কীয় পূর্ব-পুরুষগণ গ্রানাডীয় ছিলেন।[১১] তাঁর আরও পাঁচ ভাই-বোন রয়েছে।[১২] স্যান মিগুয়েল এলাকায় শৈশবকাল অতিবাহিত করেন। ১৯৩৮ সালে মায়ের মৃত্যুর পর তাঁরা তাকলোবান এলাকায় চলে যান।[১৩] সেখানে মহিলা গৃহভৃত্য এস্ত্রেলা কাম্পাসের তত্ত্বাবধানে বড় হন।[১৪][১৫][১৬] তিনি দাবী করেছেন যে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে তাকলোবান পরিদর্শনে আসা ডগলাস ম্যাকআর্থারের সাথে তিনি স্বাক্ষাৎ করেছিলেন।[১৭][১৭][১৮]

কর্মজীবন[সম্পাদনা]

১৯৫০-এর দশকে কাকাতো ভাই ড্যানিয়েলের অনুরোধক্রমে ম্যানিলায় সঙ্গীতের দোকানে ক্রেতাদের আকৃষ্টের জন্য গান করতেন।[১৯] সান্তো তমাস বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চারণ বিষয়ে শিক্ষা দিতেন।[১৯] মিস ম্যানিলা সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নিলেও দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন ও ‘ম্যানিলার দেবী’ হিসেবে নামাঙ্কিত হন।[২০][২১] সংক্ষিপ্তকালের জন্য বেনিগনো অ্যাকুইনো, জুনিয়রের সাথে পরিচিত হয়েছিলেন।[১৩][১৯]

বৈবাহিক জীবন[সম্পাদনা]

১ মে, ১৯৫৪ তারিখে ন্যাশিওনালিস্তা পার্টির কংগ্রেস সদস্য ফার্দিনান্দ মার্কোসের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক ঘটে তার।[২২] তাদের সংসারে চার সন্তান রয়েছে। তন্মধ্যে এমি নাম্নী এক দত্তক কন্যা রয়েছে।[১৯]

৯ নভেম্বর, ১৯৬৫ তারিখে ফার্দিনান্দ মার্কোস ফিলিপাইনের ১০ম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন ও ইমেলদা মার্কোস ফার্স্ট লেডি হিসেবে আখ্যায়িত হন।[২৩] মার্কোসের রাজত্বের শুরুর বছরগুলোয় বিটলসের দিকে বেশ আসক্তি ছিল তার।[২৪] ২৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৭২ তারিখে সামরিক শাসন জারী করা হয়।[২৫] এরপর ৭ ডিসেম্বর, ১৯৭২ তারিখে এক ব্যক্তি তাকে ছুরিকাঘাত করার চেষ্টা করে ও পুলিশের হাতে নিহত হয়।[১৪]

জাতীয় তহবিলের অর্থ ব্যবহার করে এ দম্পতি নিজেদের ভাবমূর্তি বৃদ্ধিকল্পে জনসমক্ষে আসতেন।[৩][১৪] ১৯৭৪ সালে মিস ইউনিভার্স আয়োজনে তিন মাসেরও কম সময়ে ফোক আর্টস থিয়েটারের অবকাঠামো নির্মাণের ব্যবস্থা করেন।[২৬]

প্রভাব[সম্পাদনা]

১৯৭৮ সালে ইন্টারিম বাতাসাং পামবানসার সদস্যরূপে মনোনীত হন। দূত হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সোভিয়েত ইউনিয়ন, লিবিয়া, যুগোস্লাভিয়া, ইরাক ও কিউবা সফর করেন।[২৭] এ দেশগুলো সফরে রিচার্ড নিক্সন, মুয়াম্মর গাদ্দাফি, সাদ্দাম হুসাইন, ফিদেল কাস্ত্রোজোসেফ টিটো[২৮][২৯] তার বন্ধু হয়েছিলেন।[৩০][৩১][৩২][৩৩][৩৪][৩৫][৩৬] উইকিলিকসের প্রতিবেদনে জানা যায় যে তিনি স্পেনের স্বৈরশাসক ফ্রাঙ্কো’র মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করছিলেন যাতে মাদ্রিদে তার শেষকৃত্যে অংশ নিতে পারেন।[৩৭]

ইরাক ও লিবিয়া থেকে তৈল আমদানীর নিশ্চয়তাকল্পেই তার এ সফরগুলো হয়েছিল বলে তিনি জানান। এছাড়াও, মরো ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্টের শান্তিচুক্তিকালীন সময়েও তার উপস্থিতি ছিল।[৩৮][৩৯]

মানববসতি মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পাবার পর সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, হার্ট সেন্টার, লাং সেন্টার, আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র, কোকোনাট প্যালেস, ম্যানিলা ফিল্ম সেন্টারের অবকাঠামো তৈরী হয়।[১৪] ১৯৮০-এর দশকে ম্যানহাটানে অনেকগুলো সম্পত্তি ক্রয় করেন। তন্মধ্যে, ৫১-মিলিয়ন ডলারের ক্রাউন বিল্ডিং, উলওয়ার্থ বিল্ডিং, ৬০-মিলিয়ন ডলারের হেরাল্ড সেন্টার অন্যতম।[৪০] তবে, ৭৫০ মিলিয়ন ডলারে এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিং ক্রয় করতে অস্বীকার করেন।[৪১]

১৯৮০ সালে বিরোধীদলীয়নেতা বেনিগনো অ্যাকুইনো, জুনিয়রকে দেশ থেকে বহিষ্কৃত হবার পিছনেও তিনি ভূমিকা রাখেন। দেশে কারাভোগকালীন অ্যাকুইনো হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন।[৪২] সামরিক শাসন তুলে নেয়া হলেও ফার্দিনান্দ রাষ্ট্রপতি হিসেবেই শাসন কার্য চালাচ্ছিলেন। ঐ সময়ে স্বামী রোগে আক্রান্ত হলে কার্যত তিনিই তার স্থান দখল করে দেশ পরিচালনা করছিলেন।[১৪] ইমেলদার বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলে ফার্দিনান্দ আগ্রাভা কমিশন গঠন করেন। তদন্ত কমিটির সদস্যগণ তাকে নির্দোষ ঘোষণা করে।[৩][৪৩][৪৩][৪৪]

নির্বাসন[সম্পাদনা]

৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৬ তারিখে নীল নক্সার নির্বাচনে ফার্দিনান্দের বিপক্ষে কোরাজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।[১৪] নির্বাচনে ফার্দিনান্দ জয়ী হলেও ভোট গড়াপেটার সাথে সম্পৃক্ততার অভিযোগে ব্যাপকভাবে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয় যা গণ শক্তি বিপ্লব নামে পরিচিতি পায়।[৪৫] ২৫ ফেব্রুয়ারি এ দম্পতি হাওয়াইয়ে পলায়ণ করেন।[১৪] মালাকানাং প্রাসাদ ত্যাগ করার পর ১৫টি মিন্ক কোট, ৫০৮টি গাউন, ১০০০ হ্যান্ডব্যাগ[৪৬] ও ৭৫০০ জোড়া জুতো রেখে যান।[৪৭] কিন্তু টাইম জানায় যে, প্রকৃতপক্ষে তার ১,০৬০ জোড়া জুতো ছিল।[৪৮] জুতো ও অলঙ্কারাদি পরবর্তীতে ধ্বংস করা হয়। সংগৃহীত তৈলচিত্রগুলো প্রাসাদের বাইরে ফেলে দেয়া হয়।[২][৪১][৪৯][৫০][৫১]

সুইস ব্যাংকে রক্ষিত নগদ অর্থের বিষয়ে ১৯৮০ সালে সুইজারল্যান্ডের ফেডারেল ট্রাইবুন্যাল ঘোষণা দেয় যে, যদি ফিলিপাইনের আদালত ইমেলদার বিষয়ে স্বচ্ছ বিচারকার্যের মাধ্যমে দোষী প্রমাণ করতে পারে তাহলে যাবতীয় অর্থ ফিলিপাইন সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।[৫২] ২০১২ সালে মার্কোস ঘোষণা করেন যে, তার প্রকৃত সম্পত্তির অর্থমূল্য ২২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এরফলে মুষ্টিযোদ্ধা ম্যানি পাকুইয়াওয়ের পর দ্বিতীয় শীর্ষ ধনীর মর্যাদা পান।[৫৩]

রাজনৈতিক জীবন[সম্পাদনা]

৪ নভেম্বর, ১৯৯১ তারিখে রাষ্ট্রপতি অ্যাকুইনো’র অনুমোদনক্রমে ইমেলদা দেশে ফিরে আসেন।[৫৪][৫৫][৫৬] পরের বছর ১১ মে, ১৯৯২ তারিখে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ৭জন প্রার্থীর মধ্যে তিনি ৫ম স্থান দখল করেন।[৫৭] ৮ মে, ১৯৯৫ তারিখে লেতে এলাকা থেকে কংগ্রেস প্রার্থী হিসেবে বিজয়ী হন।[৫৮] শুরুতে তাকে অযোগ্য ঘোষণা করা হলেও পরবর্তীতে সুপ্রিম কোর্ট তার পক্ষে অবস্থান নেয়।

১১ মে, ১৯৯৮ তারিখের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী হলেও জোসেফ এস্ত্রাদা’র সমর্থনে নিজ নাম প্রত্যাহার করেন।[৫৯] ঐ নির্বাচনে ১১ প্রার্থীর মধ্যে তার অবস্থান ছিল ৯ম।[৬০][৬১][৬২][৬৩]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Pineda, DLS (ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৪)। "So you think you love Marcos?"। The Philippine Star। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৫ 
  2. The Conjugal Dictatorship of Ferdinand Marcos and Imelda Marcos, Primitivo Mijares, author, Union Square Publishing, আইএসবিএন ১-১৪১-১২১৪৭-৬
  3. The Steel Butterfly Still Soars. The New York Times. October 6, 2012.
  4. At Philippine Safari Park, Serengeti on South China Sea. Bloomberg Businessweek. December 3, 2013.
  5. Burton, Sandra, Impossible Dream, Warner Books Inc, New York (1989)
  6. Gender Policies And Responses Towards Greater Women Empowerment In The Philippines ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে. University of the Philippines.
  7. The Political Economy of Corruption. July 1997.
  8. "A dynasty on steroids". Sydney Morning Herald. November 24, 2012.
  9. "The Life of Imelda Marcos, in PowerPoint and Plastic." The New York Times. March 21, 2006.
  10. "Former Philippine First Lady Imelda Marcos Attends Pope Francis' Mass"। NBC News। জানুয়ারি ১৭, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ মার্চ ২৩, ২০১৫  অজানা প্যারামিটার |1= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  11. Kerima Polotan, "Imelda Romualdez Marcos, A Biography of the First Lady of the Philippines", The World Publishing Company, Ohio, 1970.
  12. "Kokoy Romualdez, powerful younger brother of Imelda Marcos, dies at 81". GMA. February 2012.
  13. The Imelda Marcos Story — As Told by David Byrne TIME. April 10, 2010.
  14. Ellison, Katherine. Imelda, Steel Butterfly of the Philippines, McGraw-Hill, New York, 1988. আইএসবিএন ০-০৭-০১৯৩৩৫-৫
  15. Francia, Beatriz. Imelda: a Story of the Philippines, Solar Publishing Corporation, Manila, 1992
  16. Rowan, Roy (মার্চ ২৯, ১৯৭৯)। "Orchid or Iron Butterfly, Imelda Marcos Is a Prime Mover in Manila"। People Magazine। মার্চ ৩, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ২৩, ২০০৬ 
  17. FILM CLIPS / Also opening today. San Francisco Gate. June 11, 2004.
  18. 'Imelda': Don't Cry for Her. The Washington Post. July 16, 2004.
  19. Carmen Navarro Pedrosa. The Untold Story of Imelda Marcos, Manila: Bookmark, 1969, p. 3–4.
  20. Imelda Marcos (Filipino Public Figure). Encyclopædia Britannica.
  21. `I'm a magpie for beauty' ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৫-০৯-২৬ তারিখে. The Chicago Tribune. November 6, 2006.
  22. Staycation guide: Overnight stay in Quiapo. ABS-CBN News. January 6, 2014.
  23. The best books on the Philippines: start your reading here. The Guardian. January 15, 2014
  24. "Beatles to avoid Philippines"Saskatoon Star-Phoenix। Associated Press। ৮ জুলাই ১৯৬৬। সংগ্রহের তারিখ মে ২২, ২০১২ 
  25. "Proclamation 1081 and Martial Law". United States Department of State.
  26. Cronies and Enemies: the Current Philippine Scene, Belinda Aquino, editor, University of Hawaii, 1982
  27. Chronology of the Marcos Plunder ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে. Asian Journal.
  28. Waltzing with a Dictator: the Marcoses and the Making of American Policy, Raymond Bonner, author, Times Books, New York, 1987, আইএসবিএন ০-৮১২৯-১৩২৬-৪
  29. Get to know former First Lady Imelda Marcos on Powerhouse. Power House. GMA Network. July 8, 2013.
  30. Walk in her shoes[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]. Canoe.ca. December 1, 2004.
  31. Imelda. Deseret News. December 2, 2004.
  32. Short Reviews: Imelda ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩১ মার্চ ২০১৩ তারিখে. The Phoenix. August 6–12, 2004.
  33. Movie guide. Christian Science Monitor. June 18, 2004.
  34. For a Regal Pariah, Despite It All, the Shoe Is Never on the Other Foot. The New York Times. June 9, 2004.
  35. Review: ‘Imelda’. Variety. March 17, 2004.
  36. A walk in the shoes of Imelda Marcos. The Boston Globe. August 6, 2004.
  37. The Following comments about Mrs. Marcos were made by Jack Anderson on the dates indicated on the Good Morning America broadcast on the ABC Television Network ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে. Wikileaks. January 26, 1976.
  38. "Witness ties Imelda Marcos to Buildings." The Spokesman-Review. January 30, 1986.
  39. "Real Estate Agent Gives Evidence of Marcos Buys."The Bulletin. April 10, 1986.
  40. "Manila After Marcos: Managing a Frail economy; Marco's Mansion Suggests Luxury". The New York Times. February 28, 1986.
  41. McNeill, David (ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০০৬)। "The weird world of Imelda Marcos"The Independent। London। মার্চ ২৫, ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৩০, ২০০৬ 
  42. Imelda Marcos TalkAsia Transcript. CNN. January 24, 2007.
  43. "Sandiganbayan ruling on Ninoy assassination" (পিডিএফ)। সেপ্টেম্বর ৩, ২০০৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩০, ২০১৩ 
  44. "Creating a Fact-Finding Board with Plenary Powers to Investigate the Tragedy Which Occurred on August 21, 1983"Presidential Decree No. 1886। Malacanang Palace। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১৩ 
  45. Inside the Palace: The Rise and Fall of Ferdinand and Imelda Marcos, Beth Day Romulo, author, Putnam Publishing Group, New York, 1987, আইএসবিএন ০-৩৯৯-১৩২৫৩-৮
  46. "Imeldarabilia: A Final Count"TIME। ফেব্রুয়ারি ২৩, ১৯৮৭। আগস্ট ১৯, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৩০, ২০০৬ 
  47. "The day in numbers: $100"। CNN। নভেম্বর ৭, ২০০৬। 
  48. "Investigations: Imeldarabilia: A Final Count"Time। ফেব্রুয়ারি ২৩, ১৯৮৭। আগস্ট ১৯, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১০, ২০১৫ 
  49. "The Yamashita Treasure was found by Roxas and stolen from Roxas by Marcos' men."
  50. Morrow, Lance (মার্চ ৩১, ১৯৮৬)। "Essay: The Shoes of Imelda Marcos"New York Times। আগস্ট ২৪, ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১০, ২০১৫ 
  51. No Apology, It Was a Godly Act – Imelda ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে. October 14, 1998.
  52. "Marcos convicted of graft in Manila"The New York Times। সেপ্টেম্বর ২৪, ১৯৯৩। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩০, ২০১৩ 
  53. Imelda Marcos claims net worth of US$22 million. Taipei Times. May 6, 2012.
  54. Imelda Marco Fast Facts. CNN. January 24, 2013.
  55. Imelda Marcos Has an $829 Billion Idea. Bloomberg Businessweek. October 24, 2013.
  56. Reid, Robert H. (নভেম্বর ৩, ১৯৯১)। "A "Roller-Coaster" Life For One Of The World's Most Famous Women"। Associated Press। 
  57. "Anti-Corruption Campaigner and General Lead in Early Philippine Returns"The New York Times। মে ১৩, ১৯৯২। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৫ 
  58. Imelda Romualdez Marcos v. Crilo Roy Montejo. Republic of the Philippines: Supreme Court. September 18, 1995.
  59. Tarling, Nicholas (২০০০)। The Cambridge History of Southeast Asia: From World War II to the Present, Volume 4। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 293। আইএসবিএন 0-521-66372-5। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ৭, ২০১০ 
  60. "Faces of the week." BBC News. November 10, 2006.
  61. Presidential Plunder: the Quest for Marcos Ill-Gotten Wealth, Jovito Salonga, author, Regina Publishing Company, Manila, 2001.
  62. Imelda Marcos vs. Sandiganbayan, GR. No. 126995 [Supreme Court Resolution], dated October 6, 1998
  63. Imelda's crown jewels to go under the hammer BBC News, May 13, 2003

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

সম্মানজনক পদবীসমূহ
পূর্বসূরী
ইভানজেলিনা ম্যাকাপাগাল
ফিলিপাইনের প্রধানমন্ত্রী
১৯৬৫-১৯৮৬
শূন্য
Title next held by
আমেলিতা রামোস
পূর্বসূরী
নেই
পদ সৃষ্ট হিসেবে
ম্যানিলার গভর্নর
১৯৭৫-১৯৮৬
উত্তরসূরী
জেকোমার বিনয়
মেট্রোপলিটন ম্যানিলা ডেভেলপম্যান্ট অথরিটির (এমএমডিএ) সভাপতি হিসেবে
বিধানসভার আসন
পূর্বসূরী
সিরিলো রায় সি. মন্টেজো
লেতের প্রথম জেলা থেকে ফিলিপাইনের প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য
১৯৯৫-১৯৯৮
উত্তরসূরী
আলফ্রেড এস রোমুয়ালদেজ
পূর্বসূরী
বংবং মার্কোস
ইলোকস নর্টে দ্বিতীয় জেলা থেকে ফিলিপাইনের প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য
২০১০-বর্তমান
নির্ধারিত হয়নি