বিষয়বস্তুতে চলুন

জনসন চার্লস

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জনসন চার্লস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
জনসন চার্লস
জন্ম (1989-01-14) ১৪ জানুয়ারি ১৯৮৯ (বয়স ৩৫)
ক্যাস্ট্রিজ, সেন্ট লুসিয়া
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট
ভূমিকাউদ্বোধনী ব্যাটসম্যান (মাঝে-মধ্যে উইকেট-রক্ষক)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১৬৪)
১৬ মার্চ ২০১২ বনাম অস্ট্রেলিয়া
শেষ ওডিআই১৪ জুন ২০১৩ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
টি২০আই অভিষেক
(ক্যাপ ৪৮)
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টি২০আই৩ মার্চ ২০১৩ বনাম জিম্বাবুয়ে
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০৮সেন্ট লুসিয়া
২০১০-১১ওয়েস্ট ইন্ডিজ এ
২০০৮-বর্তমানউইনওয়ার্ড আইল্যান্ডস
২০১৩-বর্তমানঅ্যান্টিগুয়া হক্সবিলস
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা ওডিআই টি২০আই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১৪ ১৬ ২১ ৩১
রানের সংখ্যা ৪৬৭ ৪০১ ৬৭৭ ৭৫৯
ব্যাটিং গড় ৩৩.৩৫ ২৬.৭৩ ১৭.৮১ ২৪.৪৮
১০০/৫০ ২/১ ০/২ ০/৩ ২/২
সর্বোচ্চ রান ১৩০ ৮৪ ৬৬ ১৩০
বল করেছে ৮৪
উইকেট
বোলিং গড় ৮০.০০
ইনিংসে ৫ উইকেট –/– –/–
ম্যাচে ১০ উইকেট –/– –/–
সেরা বোলিং –/– –/– ১/২৭ –/–
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৫/&ndash ৪/০ ৩০/&ndash ১৯/১
উৎস: ESPNCricinfo, ১৪ জুন ২০১৩

জনসন চার্লস (ইংরেজি: Johnson Charles; জন্ম ১৪ জানুয়ারি ১৯৮৯) সেন্ট লুসিয়ায় জন্মগ্রহণকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার। দলে তিনি উইকেট-রক্ষকব্যাটসম্যানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে থাকেন। সেন্ট লুসিয়া’র দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে খেলছেন।[] প্রথম খেলোয়াড় ছিলেন ড্যারেন স্যামি, যিনি চার্লসের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের সময় ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের অধিনায়কত্ব করেছেন।

ক্রিকেট জীবন

[সম্পাদনা]

তার প্রথম টি২০আই হচ্ছে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সালে।[] মার্চ, ২০১২ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন চার্লস[] সেপ্টেম্বর-অক্টোবর, ২০১২ সালে অনুষ্ঠিত আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ১৫-সদস্যের দলে অন্যতম সদস্য ছিলেন চার্লস।[] প্রথম খেলায় প্রথম উইকেট পতনের পর খেলতে নামেন এবং দ্বিতীয় খেলায় বৃষ্টিজনিত কারণে খেলতে পারেননি। তৃতীয় খেলায় মারকুটে ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইলের সাথে উদ্বোধন করতে নেমে শতরানের জুটি গড়েন। তার নিজস্ব সর্বোচ্চ ৮৪ রানের বদৌলতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ী হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। [] কিন্তু পরের মাসে বাংলাদেশের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত পাঁচটি একদিনের খেলায় দল থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Charles eager to learn from Dessie Haynes"Windies cricket। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১২ 
  2. "West Indies in England T20I Series – 1st T20I"ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১২ 
  3. "Australia in West Indies ODI Series – 1st ODI"ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১২ 
  4. "Darren Bravo returns for World T20"। ২২ আগস্ট ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১২ 
  5. George Dobell (২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২)। "West Indies survive Morgan blast"ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ 
  6. "West Indies retain Permaul, Powell for ODIs"ESPNCricinfo। ১৮ নভেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১২ 

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]