আব্দুলপুর জংশন রেলওয়ে স্টেশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৪ নং লাইন: | ১৪ নং লাইন: | ||
{{চিলাহাটি-পার্বতীপুর-সান্তাহার-দর্শনা লাইন}} |
{{চিলাহাটি-পার্বতীপুর-সান্তাহার-দর্শনা লাইন}} |
||
'''আব্দুলপুর '''[[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[রাজশাহী বিভাগ|রাজশাহী বিভাগের]] [[নাটোর জেলা|নাটোর জেলার]] [[লালপুর উপজেলা]]য় অবস্থিত একটি রেল |
'''আব্দুলপুর '''[[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[রাজশাহী বিভাগ|রাজশাহী বিভাগের]] [[নাটোর জেলা|নাটোর জেলার]] [[লালপুর উপজেলা]]য় অবস্থিত একটি রেল জংশন।রেল জংশনটি নাটোর জেলার সবচেয়ে বড় রেলওয়ে জংশন ও স্টেশন।রেলওয়ে জংশনটি নাটোর থেকে |
||
১৫ কিলোমিটার,রাজশাহী থেকে ৪৩ কিলোমিটার |
১৫ কিলোমিটার,রাজশাহী থেকে ৪৩ কিলোমিটার |
||
দূরে অবস্থিত। |
দূরে অবস্থিত। |
০৮:১১, ১৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আব্দুলপুর রেলওয়ে স্টেশন | |
---|---|
বাংলাদেশ রেলওয়ের স্টেশন | |
অবস্থান | আব্দুলপুর, জেলাঃ নাটোর বাংলাদেশ |
স্থানাঙ্ক | ২৪°১৫′৪০″ উত্তর ৮৮°৫৮′১৯″ পূর্ব / ২৪.২৬১° উত্তর ৮৮.৯৭২° পূর্ব |
মালিকানাধীন | বাংলাদেশ রেলওয়ে |
লাইন | |
ইতিহাস | |
চালু | ১৮৭৮ |
অবস্থান | |
আব্দুলপুর বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের নাটোর জেলার লালপুর উপজেলায় অবস্থিত একটি রেল জংশন।রেল জংশনটি নাটোর জেলার সবচেয়ে বড় রেলওয়ে জংশন ও স্টেশন।রেলওয়ে জংশনটি নাটোর থেকে ১৫ কিলোমিটার,রাজশাহী থেকে ৪৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
ইতিহাস
১৮৭৮ সাল থেকে কলকাতার রেলপথটি কলকাতা থেকে শিলিগুড়ি পর্যন্ত দুটি স্টপেজ ছিল। প্রথম ল্যাপ একটি ১৮৫ ছিল কলকাতা স্টেশন (পরে নামকরণ করা শিয়ালদহ) থেকে পূর্ববাংলা রাজ্য রেলওয়ের বরাবর পদ্মা নদীর দক্ষিণ তীরে দামুকদিয়া ঘাট পর্যন্ত, তারপর নদী জুড়ে নদী জুড়ে এবং যাত্রার দ্বিতীয় ঘাঁটি উত্তরবঙ্গ রেলপথের ৩৩৬ কিলোমিটার মিটার গেজ লাইন পদ্মা নদীর উত্তরাঞ্চলে সিলিগুরি থেকে সারঘাট পর্যন্ত যুক্ত। [১] এই সময়ে আব্দুলপুর রেলওয়ে স্টেশন হিসাবে এসেছিল।
কলকাতা-শিলিগুরির প্রধান লাইনটি পর্যায়ক্রমে ব্রডগেজ রূপান্তর করা হয়েছিল। শাকলে- সান্তাহার সেকশন ১৯১০-১৯১৪ সালের মধ্যে রুপান্তরিত হয়, যখন হার্ডিঞ্জ ব্রিজ নির্মাণ অধীনে ছিল। হার্ডিং সেতুটি ১৯১৫ সালে খোলা হয়েছিল। [২] এটি নাটোর জেলার বৃহত্তম রেলওয়ে স্টেশন।
রেল লাইন
বর্তমানে রেল জংশনটি সচল। স্টেশনের উত্তর ও পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব বরাবর লাইন চলে গেছে। উত্তরে নাটোর শহর দিয়ে চিলাহাটি পর্যন্ত রেলপথ বিস্তৃিত। আর পশ্চিমে রেলপথ রাজশাহী শহর, আমনুরা, চাপাইনবয়াবগঞ্জ ও রহনপুর পর্যন্ত বিস্তৃত। যে সকল আন্তঃনগর ট্রেন যাত্রাবিরতী দেয়:
- ১। তিতুমীর এক্সপ্রেস
- ২। বরেন্দ্র এক্সপ্রেস
- ৩। সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস
- ৪। ধুমকেতু এক্সপ্রেস
- ৫। পদ্মা এক্সপ্রেস
- ৬। সিল্কসিটি এক্সপ্রেস
- ৭। পাবনা এক্সপ্রেস
চিত্রশালা
তথ্যসূত্র
- ↑ "India: the complex history of the junctions at Siliguri and New Jalpaiguri"। IRFCA। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-২৬।
- ↑ "Brief History"। Bangladesh Railway। ২০১১-১২-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১২-২৬।