বিষয়বস্তুতে চলুন

২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ নকআউট পর্ব

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপের নকআউট পর্ব ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের পর দ্বিতীয় ও চূড়ান্ত পর্ব। গ্রুপ পর্বে সাতটি দল রাউন্ড-রবিন পদ্ধতিতে খেলেছে। তন্মধ্যে প্রত্যেক গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় চার দল (দুই গ্রুপের সর্বমোট ৮) একক-বিদায় পদ্ধতির প্রতিযোগিতার নকআউট পর্বে উত্তরণ ঘটায়। প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান নির্ধারণী খেলার কোন ব্যবস্থা রাখা হয়নি। কোন কারণে নকআউট পর্বের কোয়ার্টার-ফাইনাল কিংবা সেমি-ফাইনালের খেলা টাই হয় অথবা ফলাফল না এলে গ্রুপ পর্বের সেরা দল খেলবে।[] তবে, চূড়ান্ত খেলা টাই হলে উভয় দলের মধ্যে এক-ওভারের মাধ্যমে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত খেলার নিষ্পত্তি ঘটানো হবে।[]

প্রত্যেক গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় চার দল এ পর্বে খেলছে। এ গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় দল বি গ্রুপের ৪র্থ স্থান অধিকারী দলের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। এ পর্বে এ১ ব বি৪, এ২ ব বি৩, এ৩ ব বি২ ওব এ৪ ব বি১ দল মুখোমুখি হয়।[] কিছু দল কোয়ার্টার ফাইনাল অথবা সেমি-ফাইনালে খেলার ব্যাপারে নিজ মাঠ ব্যবহারের সুযোগ পায়।[] এ প্রেক্ষিতে শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ দল কোয়ার্টার-ফাইনালে খেলার সুযোগ লাভ করায় তারিখ ও স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে।[][]

নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা দল এ গ্রুপ থেকে এবং ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ বি গ্রুপ থেকে এ পর্বে খেলার সুযোগ পেয়েছে।

নকআউট ছক

কোয়ার্টার-ফাইনাল সেমি-ফাইনাল ফাইনাল
         
এ৩  শ্রীলঙ্কা ১৩৩
বি২  দক্ষিণ আফ্রিকা ১৩৪/১
বি২  দক্ষিণ আফ্রিকা ২৮১/৫
এ১  নিউজিল্যান্ড ২৯৯/৬
এ১  নিউজিল্যান্ড ৩৯৩/৬
বি৪  ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২৫০
এ১  নিউজিল্যান্ড ১৮৩
এ২  অস্ট্রেলিয়া ১৮৬/৩
বি৩  পাকিস্তান ২১৩
এ২  অস্ট্রেলিয়া ২১৬/৪
এ২  অস্ট্রেলিয়া ৩২৮/৭
বি১  ভারত ২৩৩
বি১  ভারত ৩০২/৬
এ৪  বাংলাদেশ ১৯৩

খেলা

কোয়ার্টার ফাইনাল

দক্ষিণ আফ্রিকা ব শ্রীলঙ্কা

১৮ মার্চ
১৪:৩০ (এইডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা 
১৩৩ (৩৭.২ ওভার)
 দক্ষিণ আফ্রিকা
১৩৪/১ (১৮ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৯ উইকেটে বিজয়ী
সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি
দর্শক সংখ্যা: ২৭,২৫৯
আম্পায়ার: নাইজেল লং (ইংল্যান্ড) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ইমরান তাহির (দক্ষিণ আফ্রিকা)
  • শ্রীলঙ্কা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বে জয়ের সন্ধান পায় দক্ষিণ আফ্রিকা দল।[]

১৯৭৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বের সেমি-ফাইনালের ন্যায় গুরুত্বপূর্ণ খেলায় ডব্লিউ লার্কিন্সের একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেকের পর থারিন্ডু কৌশল দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে ওডিআইয়ে অভিষেক ঘটে। প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকান হিসেবে বিশ্বকাপে জেপি ডুমিনি ধারাবাহিকভাবে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস, নুয়ান কুলাসেকারাথারিন্ডু কৌশলকে আউটের মাধ্যমে দুই ওভারের সমন্বয়ে গড়া হ্যাট্রিক সম্পন্ন করেন।[] প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বের কোন খেলা অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত সময়ে শেষ হয়।[] কুমার সাঙ্গাকারামাহেলা জয়াবর্ধনে তাদের সর্বশেষ একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও তারা একত্রে ১৫০তম খেলায় অংশ নেন।[][১০]

ভারত ব বাংলাদেশ

১৯ মার্চ
১৪:৩০ (এইডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ভারত 
৩০২/৬ (৫০ ওভার)
 বাংলাদেশ
১৯৩ (৪৫ ওভার)
রোহিত শর্মা ১৩৭ (১২৬)
তাসকিন আহমেদ ৩/৬৯ (১০ ওভার)
নাসির হোসেন ৩৫ (৩৪)
উমেশ যাদব ৪/৩১ (৯ ওভার)
ভারত ১০৯ রানে বিজয়ী
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন
দর্শক সংখ্যা: ৫১,৫৫২
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: রোহিত শর্মা (ভারত)
  • ভারত টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়৷
  • ভারতের ইনিংস চলাকালে ক্ষণিকের জন্য বৃষ্টি হানা দেয়।
  • এটি ছিল বাংলাদেশের ৩০০তম ওডিআই ম্যাচ৷

খেলা পরিচালনাকারী আম্পায়ারদ্বয় কর্তৃক কিছু বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নেয়ার পরপরই বৈশ্বিকভাবে সমালোচিত হন।[১১][১২] এ প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামাল বলেছেন যে, আইসিসি’র পরিচালনা পরিষদের পরবর্তী সভায় আম্পায়ারদের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ অভিযোগ উত্থাপন করবে।[১৩] ভারতের অধিনায়ক হিসেবে মহেন্দ্র সিং ধোনি তার শততম ওডিআই জয় করেন।[১৪] ভারত দল ধারাবাহিকভাবে ৭মবারের মতো প্রতিপক্ষ দলকে অল-আউট করে যা বিশ্বকাপে নতুন রেকর্ড।[১৫] খেলাটিকে ঘিরে ১৯ মার্চ গুগলের ডুডলও তৈরি করা হয়। ধীরগতিতে বোলিং করায় বাংলাদেশের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজাকে একটি ওডিআইয়ে অংশগ্রহণের উপর নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়। এছাড়াও তাকে ম্যাচ ফি’র ৪০% ও বাদ-বাকী খেলোয়াড়দের উপর ২০% জরিমানা ধার্য্য করা হয়।[১১]

অস্ট্রেলিয়া ব পাকিস্তান

২০ মার্চ
১৪:০০ (এসিডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
 অস্ট্রেলিয়া
২১৬/৪ ( ৩৩.৫ ওভার)
পাকিস্তান 
২১৩ (৪৯.৫ ওভার)
হারিস সোহেল ৪১ (৫৭)
জোশ হজলউড ৪/৩৫ (১০ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৬ উইকেটে জয়ী
অ্যাডিলেড ওভাল, অ্যাডিলেড
দর্শক সংখ্যা: ৩৫,৫১৬
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও মারাইজ ইরাসমাস (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: জোশ হজলউড (অস্ট্রেলিয়া)
  • পাকিস্তান টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

শহীদ আফ্রিদিমিসবাহ-উল-হক তাদের সর্বশেষ একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেন।[১৬]

নিউজিল্যান্ড ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২১ মার্চ
১৪:০০ (এনজেডডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
৩৯৩/৬ (৫০ ওভার)
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
২৫০ (৩০.৩ ওভার)
মার্টিন গাপটিল ২৩৭* (১৬৩)
জেরোমি টেলর ৩/৭১ (৭ ওভার)
ক্রিস গেইল ৬১ (৩৩)
ট্রেন্ট বোল্ট ৪/৪৪ (১০ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ১৪৩ রানে বিজয়ী
ওয়েলিংটন রিজিওন্যাল স্টেডিয়াম, ওয়েলিংটন
দর্শক সংখ্যা: ৩০,২৫০
আম্পায়ার: রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড) ও ব্রুস অক্সেনফোর্ড (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মার্টিন গাপটিল (নিউজিল্যান্ড)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

নিউজিল্যান্ডের পক্ষে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে মার্টিন গাপটিল ধারাবাহিকভাবে দুইটি শতরান করেন।[১৭] এছাড়াও গাপটিল বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বের খেলায় প্রথমবারের মতো দ্বি-শতক হাঁকান। পাশাপাশি প্রথম নিউজিল্যান্ডীয় হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিকে দ্বি-শতক করেছেন ও ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের নজির স্থাপন করেছেন।[১৮] গাপটিলের অপরাজিত ২৩৭* রান বিশ্বকাপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ।[১৮] বিশ্বকাপের কোন খেলায় সর্বাধিকসংখ্যক (৩১) ছক্কা হাঁকানো হয়। ছক্কা হাঁকানোর দিক দিয়ে এ সংখ্যাটি একদিনের আন্তর্জাতিকে ২য় অবস্থানে রয়েছে।[১৮]

সেমি-ফাইনাল

নিউজিল্যান্ড ব দক্ষিণ আফ্রিকা

২৪ মার্চ
১৪:০০ (এনজেডডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা 
২৮১/৫ (৪৩ ওভার)
 নিউজিল্যান্ড
২৯৯/৬ (৪২.৫ ওভার)
গ্রান্ট এলিয়ট ৮৪* (৭৩)
মরনে মরকেল ৩/৫৯ (৯ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ৪ উইকেটে বিজয়ী (ডি/এল)
ইডেন পার্ক, অকল্যান্ড
দর্শক সংখ্যা: ৪১,২৭৯
আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: গ্রান্ট এলিয়ট (নিউজিল্যান্ড)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • উভয় দলের ইনিংস ৪৩ ওভারের হয়। বৃষ্টির কারণে নিউজিল্যান্ডের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ২৯৮ ধার্ধ করা হয়।

বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বে নিউজিল্যান্ড দল তাদের সর্বোচ্চ ২৯৯ রানের লক্ষ্যমাত্রা সফলভাবে স্পর্শ করে।[১৯] এরফলে দলটি বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো চূড়ান্ত খেলায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করে।[১৯] দক্ষিণ আফ্রিকা দল বিশ্বকাপের সবগুলো সেমি-ফাইনালে চতুর্থবারের মতো পরাজয়বরণ করে।[২০]

ভারত ব অস্ট্রেলিয়া

২৬ মার্চ
১৪:৩০ (এইডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
৩২৮/৭ (৫০ ওভার)
 ভারত
২৩৩ (৪৬.৫ ওভার)
স্টিভ স্মিথ ১০৫ (৯৩)
উমেশ যাদব ৪/৭২ (৯ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৯৫ রানে বিজয়ী
সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সিডনি
দর্শক সংখ্যা: ৪২,৩৩০
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: স্টিভ স্মিথ (অস্ট্রেলিয়া)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • সপ্তমবারের মতো অস্ট্রেলিয়া দল বিশ্বকাপের চূড়ান্ত খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ লাভ করে। এখন তারা ৭ সেমি-ফাইনালে অংশগ্রহণ করে সবগুলোতেই বিজয়ী হয়।[২১]

ফাইনাল

নিউজিল্যান্ড ব অস্ট্রেলিয়া

২৯ মার্চ
১৪:৩০ (এইডিটি) (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
১৮৩ (৪৫ ওভার)
 অস্ট্রেলিয়া
১৮৬/৩ (৩৩.১ ওভার)
গ্রান্ট এলিয়ট ৮৩ (৮২)
মিচেল জনসন ৩/৩০ (৯ ওভার)
মাইকেল ক্লার্ক ৭৪ (৭২)
ম্যাট হেনরি ২/৪৬ (৯.১ ওভার)
অস্ট্রেলিয়া ৭ উইকেটে বিজয়ী
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন
দর্শক সংখ্যা: ৯৩,০১৩
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: জেমস ফকনার (অস্ট্রেলিয়া)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

অস্ট্রেলিয়া ৫মবারের মতো ক্রিকেট বিশ্বকাপের শিরোপা জয় করে।[২২] মাইকেল ক্লার্ক তার সর্বশেষ একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেন।[২৩] ৯৩,০১৩ দর্শকের সমাগম ঘটে যা অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্ববহৎ জনসমাবেশ।[২৪]

তথ্যসূত্র

  1. "ICC CRICKET WORLD CUP 2015 - PLAYING CONDITIONS" (পিডিএফ)। ICC। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৫ 
  2. "2015 Cricket World Cup Points Table and qualifying criterion"। ক্রিকবাজ। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৫ 
  3. "World Cup fixtures and home advantages"। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৫ 
  4. "FIXTURES"। ICC। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৫ 
  5. "BANGLADESH AND SRI LANKA QUALIFY FOR ICC CRICKET WORLD CUP 2015 QUARTER-FINALS"। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল। ৯ মার্চ ২০১৫। ১৮ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১৫ 
  6. "South Africa beat Sri Lanka for their first-ever World Cup knockout win"। এনডিটিভি। ১৮ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৫ 
  7. "JP Duminy Becomes First South African to Claim World Cup Hat-Trick"। এনডিটিভি। ১৮ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৫ 
  8. "SA v SL (Scorecard and ball-by-ball details)"ইএসপিএন। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৫ 
  9. "World Cup 2015: Jayawardene, Sangakkara bid adieu to ODI cricket"। দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া। ১৮ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৫ 
  10. "Cricket World Cup 2015: South Africa ease into semi-finals"। বিবিসি স্পোর্ট। ১৮ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মার্চ ২০১৫ 
  11. "Responsible Rohit sees off Bangladesh threat"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ১৯ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১৫ 
  12. "World Cup 2015: Protests in Bangladesh over 'biased' umpiring"AFP। ১৯ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১৫ 
  13. Sports Correspondent (১৯ মার্চ ২০১৫)। "Bangladesh to challenge umpires' decision"bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১৫ 
  14. "India beat Bangladesh to reach Cricket World Cup semi-finals"। বিবিসি স্পোর্ট। ১৯ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১৫ 
  15. "India 11, Dhoni 100"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ১৯ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৯ মার্চ ২০১৫ 
  16. "Smith, Hazlewood book semi-final berth"। ইএসপিএন ক্রিকইনফো। ২০ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০ মার্চ ২০১৫ 
  17. "Martin Guptill hits highest World Cup score in New Zealand victory"। বিবিসি স্পোর্ট। ২১ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৫ 
  18. Jeswant, Bishen (২১ মার্চ ২০১৫)। "Guptill scales many mountains"ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৫ 
  19. "New Zealand beat South Africa by four wickets to reach first ever World Cup final"। stuff.co.nz। ২৪ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০১৫ 
  20. "South Africa's ongoing semi-final woes"। eNCA। ২৪ মার্চ ২০১৫। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০১৫ 
  21. "Cricket World Cup: Australia beat India to reach final"। বিবিসি স্পোর্ট। ২৬ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০১৫ 
  22. "Cricket World Cup 2015: Australia crush New Zealand in final"। BBC Sport। ২৯ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৫ 
  23. "Smith, Hazlewood book semi-final berth"ইএসপিএনক্রিকইনফো। ইএসপিএন স্পোর্টস মিডিয়া। ২৮ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৫ 
  24. "Record crowd for World Cup final"Cricket.com.au। ২৯ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৫ 

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ