সখী তুমি কার

সখী তুমি কার
সখী তুমি কার
পরিচালক	আব্দুল্লাহ আল মামুন
রচয়িতা	আব্দুল্লাহ আল মামুন
শ্রেষ্ঠাংশে	রাজ্জাক; শাবানা; ফারুক;
সুরকার	আলম খান
মুক্তি	১৯৮০
দেশ	বাংলাদেশ
ভাষা	বাংলা

সখী তুমি কার আব্দুল্লাহ আল মামুন পরিচালিত ১৯৮০ সালের বাংলাদেশী রোমান্টিক-নাট্য চলচ্চিত্র।^[১] চলচ্চিত্রটি রচনা করেছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন। ত্রিভুজ প্রেমের এই চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন রাজ্জাক, শাবানা ও ফারুক।^[২]

শাবানা এই চলচ্চিত্রের অভিনয়ের জন্য ৬ষ্ঠ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে পুরস্কৃত হন।^[৩]

কাহিনী সংক্ষেপ

ফারুক ও শাবানা দুইজন বিশ্ববিদ্যালয়ে একই সাথে পড়াশুনা করে। তারা দুজন দুজনকে ভালোবাসে। মেধাবী ফারুক বৃত্তি পেয়ে দেশের বাইরে চলে যায় উচ্চতর পড়াশুনার জন্য। মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়ে শাবানা পরিবার চালানোর জন্য চাকরি নেয় রাজ্জাকের অফিসে। রাজ্জাক ধনী ও অবিবাহিত পুরুষ। অফিসে কয়েকটি ঘটনার পর তাদের নিয়ে কানাঘুষা শুরু হলে রাজ্জাক শাবানার মান বাঁচাতে তাকে বিয়ে করে। ইতিমধ্যে ফারুক বিদেশ থেকে ফিরে দেখে শাবানা এখন তার বড় ভাইয়ের স্ত্রী। শুরু হয় তার বিয়োগান্তক জীবন।

কুশীলব

সঙ্গীত

সখী তুমি কার চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন আলম খান। তিনি এর আগে আব্দুল্লাহ আল মামুন পরিচালিত সারেং বৌ চলচ্চিত্রেরও সঙ্গীত পরিচালনা করেন। গীত রচনা করেছেন মুকুল চৌধুরী। গানে কণ্ঠ দিয়েছেন আব্দুল জব্বার ও রুনা লায়লা।

গানের তালিকা

নং.	শিরোনাম	রচয়িতা	কণ্ঠশিল্পী	দৈর্ঘ্য
১.	"তুমি আছো সবই আছে"	মুকুল চৌধুরী	আব্দুল জব্বার
২.	"কত দূর আর কত দূরে"	মুকুল চৌধুরী	রুনা লায়লা

পুরস্কার

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার

বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী - শাবানা

তথ্যসূত্র

↑ "স্মরণে আব্দুল্লাহ-আল মামুন"। দৈনিক মানবজমিন। ২১ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৭।
↑ মারিয়া, শান্তা (২০১৫-০২-১১)। "হারানো দিনের প্রেমের ছবি"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০১৭-০৮-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৭।
↑ এলাহী, ফজলে (অক্টোবর ০২, ২০১৫)। "সাদাকালোয় সোনালি দিন"। বণিকবার্তা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}
↑ মারিয়া, শান্তা (২০১৬-০৮-১৮)। "বাংলার দামাল ছেলে ফারুক"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০১৬-০৮-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৭।

বহিঃসংযোগ

ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে সখী তুমি কার (ইংরেজি)

[1] "স্মরণে আব্দুল্লাহ-আল মামুন"। দৈনিক মানবজমিন। ২১ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৭।

[2] মারিয়া, শান্তা (২০১৫-০২-১১)। "হারানো দিনের প্রেমের ছবি"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০১৭-০৮-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৭।

[3] এলাহী, ফজলে (অক্টোবর ০২, ২০১৫)। "সাদাকালোয় সোনালি দিন"। বণিকবার্তা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৭। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}

[4] মারিয়া, শান্তা (২০১৬-০৮-১৮)। "বাংলার দামাল ছেলে ফারুক"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২০১৬-০৮-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৭।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

দে স শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার
১৯৭৫–১৯৮০	ববিতা (১৯৭৫) ববিতা (১৯৭৬) ববিতা (১৯৭৭) কবরী (১৯৭৮) ডলি আনোয়ার (১৯৭৯) শাবানা (১৯৮০)
১৯৮২–২০০০	শাবানা (১৯৮২) শাবানা (১৯৮৩) শাবানা (১৯৮৪) ববিতা (১৯৮৫) আনোয়ারা ও অঞ্জনা (১৯৮৬) শাবানা (১৯৮৭) রোজিনা (১৯৮৮) শাবানা (১৯৮৯) শাবানা (১৯৯০) শাবানা (১৯৯১) ডলি জহুর (১৯৯২) চম্পা (১৯৯৩) বিপাশা হায়াত (১৯৯৪) চম্পা (১৯৯৫) শাবনাজ (১৯৯৬) সুচরিতা (১৯৯৭) দেওয়া হয়নি (১৯৯৮) সিমলা (১৯৯৯) চম্পা (২০০০)
২০০১–বর্তমান	মৌসুমী (২০০১) দেওয়া হয়নি (২০০২) পপি (২০০৩) অপি করিম (২০০৪) শাবনূর (২০০৫) চুমকি (২০০৬) মম (২০০৭) পপি (২০০৮) পপি (২০০৯) পূর্ণিমা (২০১০) জয়া (২০১১) জয়া (২০১২) মৌসুমী ও শর্মীমালা (২০১৩) মৌসুমী ও মীম (২০১৪) জয়া (২০১৫) কুসুম ও তিশা (২০১৬) তিশা (২০১৭) জয়া আহসান (২০১৮) সুনেরাহ বিনতে কামাল (২০১৯) দীপান্বিতা মার্টিন (২০২০) আজমেরী হক বাঁধন ও তাসনোভা তামান্না (২০২১)