রাম মন্দির, অযোধ্যা

স্থানাঙ্ক: ২৬°৪৭′৪৪″ উত্তর ৮২°১১′৩৯″ পূর্ব / ২৬.৭৯৫৬° উত্তর ৮২.১৯৪৩° পূর্ব / 26.7956; 82.1943
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দির
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিহিন্দুধর্ম
ঈশ্বররাম লালা (রামের শিশু রূপ)
উৎসবসমূহরাম নবমী, দিওয়ালি, দশেরা
পরিচালনা সংস্থাশ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র
অবস্থানির্মাণাধীন
অবস্থান
অবস্থানরাম জন্মভূমি, অযোধ্যা
রাজ্যউত্তরপ্রদেশ
দেশভারত
রাম মন্দির, অযোধ্যা উত্তর প্রদেশ-এ অবস্থিত
রাম মন্দির, অযোধ্যা
উত্তর প্রদেশে অবস্থান
স্থানাঙ্ক২৬°৪৭′৪৪″ উত্তর ৮২°১১′৩৯″ পূর্ব / ২৬.৭৯৫৬° উত্তর ৮২.১৯৪৩° পূর্ব / 26.7956; 82.1943
স্থাপত্য
স্থপতিসোমপুরা পরিবার[ক]
ধরনহিন্দু মন্দির স্থাপত্য
স্থাপত্য শৈলীনগর স্থাপত্য শৈলী
সৃষ্টিকারীশ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র
ভূমি খনন৫ আগস্ট ২০২০; ৩ বছর আগে (2020-08-05)[৩]
সম্পূর্ণ হয়২২ জানুয়ারি ২০২৪; ২ মাস আগে (2024-01-22)[৪]
বিনির্দেশ
দৈর্ঘ্য৩৬০ ফুট (১১০ মি)
প্রস্থ২৩৫ ফুট (৭২ মি)
উচ্চতা (সর্বোচ্চ)১৬১ ফুট (৪৯ মি)
স্থানের এলাকা২.৭ একর (১.১ হেক্টর)
মন্দিরমন্দির চত্বরে একটি কেন্দ্রীয় মন্দিরের চারপাশে ৬টি সহ মন্দির
ওয়েবসাইট
srjbtkshetra.org

শ্রী রাম জন্মভূমি মন্দির হল ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের অযোধ্যায় নির্মিত একটি হিন্দু মন্দির। এটি রাম জন্মভূমিতে অবস্থিত, যা হিন্দু ধর্মবিশ্বাসীদের মতে হিন্দুধর্মের অন্যতম প্রধান দেবতা রামের জন্মস্থান।[৫][৬]

মন্দিরটি খ্রিস্টীয় ১৬তম শতাব্দীতে নির্মিত বাবরি মসজিদের স্থানে নির্মিত হয়। ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে মসজিদের ভিতর রাম ও সীতার মূর্তি স্থাপন করা হয়েছিল; মসজিদটি ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে আক্রমণ করে ভেঙে ফেলা হয়। ভারতের সর্বোচ্চ আদালত ২০১৯ খ্রিস্টাব্দে একটি রায় প্রদান করে। রায়ে বিতর্কিত জমিটি মন্দির নির্মাণের জন্য হিন্দুদের দেওয়া হয় এবং মুসলমানদের মসজিদ নির্মাণের জন্য অন্যত্র জমি প্রদান করা হয়। আদালত ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের একটি প্রতিবেদনকে প্রমাণ হিসাবে উল্লেখ করে, প্রতিবেদনে বলা হয় বাবরি মসজিদের নিচে একটি কাঠামোর উপস্থিতি পাওয়া গেছে, যেটি কোনও ইসলামি স্থাপনা নয়।[৭]

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২০২০ সালের ৫ই আগস্ট রাম মন্দির নির্মাণের সূচনার জন্য ভূমি পূজা (ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠান) করেন।[৮][৯] মন্দিরটি, বর্তমানে নির্মাণাধীন, শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র দ্বারা তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে। ২০২৪ খ্রিস্টাব্দের ২২শে জানুয়ারি রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্টার মাধ্যমে উদ্বোধনের করা হয়।[১০] মন্দির চত্বরে সূর্য, গণেশ, শিব, দুর্গা, বিষ্ণুব্রহ্মার মন্দির অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[৯]

ভারতীয় জনতা পার্টির দ্বারা অনুদানের অপব্যবহার, প্রধান আন্দোলন কর্মীদের কোণঠাসা করা এবং রাজনীতিকরণের কারণে মন্দিরটিকে ঘিরে বেশ কয়েকটি বিতর্কের জন্ম হয়েছে।[১১][১২][১৩][১৪]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

প্রাচীন ও মধ্যযুগ[সম্পাদনা]

বিষ্ণুর অবতার রামচন্দ্র ব্যাপকভাবে পূজিত হিন্দু দেবতা। প্রাচীন ভারতীয় মহাকাব্য রামায়ণ অনুযায়ী রাম অযোধ্যায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন।[১৫]

বাবর ১৬তম শতাব্দীতে উত্তর ভারত জুড়ে মন্দির আক্রমণের ধারাবাহিকতায় মন্দিরটি আক্রমণ করে এবং ধ্বংস করে।[১৬] পরবর্তীতে, মুঘলরা বাবরি মসজিদ নামক একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিল, যা রাম জন্মভূমি তথা রামের জন্মস্থান বলে মনে করা হয়।[১৭] জেসুইট ধর্মপ্রচারক জোসেফ টাইফেনথালার দ্বারা রচিত লাতিন বই ডেসক্রিপটিও ইন্ডিয়াতে মসজিদটির প্রথমতম উল্লেখ ১৭৬৭ খ্রিস্টাব্দে খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। তাঁর মতে, রামকোট মন্দির ধ্বংস করে মসজিদটি তৈরি করা হয়েছিল, বিশ্বাস করা হয় অযোধ্যায় রামের দুর্গ ও বেদী ছিল, যেখানে রামের জন্মস্থান অবস্থিত।[১৮]

ধর্মীয় সহিংসতার প্রথম উদাহরণ ১৮৫৩ খ্রিস্টাব্দে নথিভুক্ত করা হয়েছিল।[১৯] ব্রিটিশ প্রশাসন ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে হিন্দুদের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ স্থানে পূজা (আচার অনুষ্ঠান) করতে নিষেধ করে। মসজিদের বাইরে আচার অনুষ্ঠানের জন্য একটি মঞ্চ তৈরি করা হয়েছিল।[২০]

আধুনিক যুগ[সম্পাদনা]

রাম ও সীতার মূর্তি ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দের ২২-২৩শে ডিসেম্বর রাতে বাবরি মসজিদের ভিতরে স্থাপন করা হয়েছিল, এবং পরের দিন থেকে ভক্তরা ভিড় জমাতে শুরু করে।[২১][২২] ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে নাগাদ, রাজ্য ১৪৫ সিআরপিসি ধারার অধীনে মসজিদের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল, এবং মুসলমান ব্যতীত হিন্দুদের উক্ত স্থানে তাদের উপাসনা করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।[২৩]

হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংঘ পরিবারের অন্তর্গত বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) ১৯৮০-এর দশকে হিন্দুদের জন্য জায়গাটি পুনরুদ্ধার করার জন্য ও ওই স্থানে শিশু রামকে (রাম লালা) নিবেদিত একটি মন্দির নির্মাণের জন্য একটি নতুন আন্দোলন শুরু করেছিল। ভিএইচপ তহবিল ও "জয় শ্রী রাম" লেখা ইট সংগ্রহ করে। পরে, প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর অধীনে সরকার ভিএইচপি'কে শিলান্যাসের (ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের অনুষ্ঠান) অনুমতি দেয়, তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বুটা সিং আনুষ্ঠানিকভাবে ভিএইচপি নেতা অশোক সিংগালকে অনুমতি জ্ঞাপন করেন। প্রাথমিকভাবে, ভারত সরকারউত্তরপ্রদেশ সরকার সম্মত হয়েছিল যে শিলান্যাস বিতর্কিত স্থানের বাইরে পরিচালিত হবে। যাইহোক, ভিএইচপি নেতা ও সাধুদের একটি দল ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দের ৯ই নভেম্বর বিতর্কিত জমির সংলগ্ন ২০০-লিটার (৭-ঘনফুট) আয়তনের গর্ত খনন করে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিল। সেখানে গর্ভগৃহের সিংহদ্বার নির্মাণ করা হয়।[২৪] তখন ভিএইচপি বিতর্কিত মসজিদ সংলগ্ন জমিতে মন্দিরের ভিত্তি স্থাপন করে। ভিএইচপি ও ভারতীয় জনতা পার্টি ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দের ৬ই ডিসেম্বর করসেবক নামে পরিচিত ১,৫০,০০০ স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে ওই স্থানে একটি সমাবেশের আয়োজন করে। সমাবেশটি হিংসাত্মক হয়ে ওঠে, জনতা নিরাপত্তা বাহিনীকে ভয়াভিভুত করে এবং মসজিদটি ভেঙে ফেলে[২৫][২৬]

ধ্বংসের ফলে ভারতের হিন্দু ও মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে কয়েক মাস ধরে আন্তঃসাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়, যার প্রত্যক্ষ ফলস্বরূপ বোম্বেতে (বর্তমানে মুম্বই) আনুমানিক ২,০০০ লোকের মৃত্যু এবং সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশে দাঙ্গার সূত্রপাত হয়েছিল।[২৭] মসজিদ ধ্বংসের একদিন পর ৭ ডিসেম্বর ১৯৯২ তারিখে, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস প্রতিবেদন দেয় যে পাকিস্তান জুড়ে ৩০টিরও বেশি হিন্দু মন্দিরে হামলা হয়, কিছুতে আগুন দেওয়া ও একটি ভেঙে ফেলা হয়। পাকিস্তান সরকার একদিনের প্রতিবাদে স্কুল ও অফিস বন্ধ করে দিয়েছিলো।[২৮] বাংলাদেশের হিন্দু মন্দিরেও হামলা হয়।[২৫] বাবরি মসজিদের প্রতিশোধের সময় এই হিন্দু মন্দিরগুলোর মধ্যে কিছু আংশিকভাবে ধ্বংস হয়ে যায়।[২৯]

অযোধ্যায় ধ্বংসপ্রাপ্ত বাবরি মসজিদের স্থানে স্থাপিত অস্থায়ী রাম মন্দিরে ২০০৫ খ্রিস্টাব্দের ৫ই জুলাই পাঁচজন সন্ত্রাসী হামলা চালায়। পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ বলের (সিপিআরএফ) সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে পাঁচজনই গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায়, যদিত্ত গ্রেনেড হামলায় একজন বেসামরিক লোক মারা যায় যেটি আক্রমণকারীরা ঘেরা প্রাচীর বিদীর্ণ করার (ফাটল তৈরি করা) জন্য শুরু করেছিল। সিপিআরএফ-এর তিনজন সদস্য হতাহত হয়েছিল, যাদের মধ্যে দুজন একাধিক গুলির আঘাতে গুরুতর আহত হয়।[৩০][৩১]

ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ (এএসআই) দ্বারা পরিচালিত ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দ ও ২০০৩ খ্রিস্টাব্দের প্রত্নতাত্ত্বিক খননে প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে যে ওই স্থানে হিন্দু মন্দিরের অবশেষ বিদ্যমান ছিল।[৩২][৩৩] প্রত্নতাত্ত্বিক কে. কে. মুহাম্মাদ অনুসন্ধানগুলো অবমূল্যায়ন করার জন্য অনেক বামপন্থা-ঘেঁষা ইতিহাসবিদকে অভিযুক্ত করেছেন।[৩৪] বছরের পর বছর ধরে, বিভিন্ন শিরোনাম ও আইনি বিরোধ সংঘটিত হয়েছিল, যেমন "অযোধ্যা অধ্যাদেশ, ১৯৯৩"-এ কিছু নির্দিষ্ট এলাকা অধিগ্রহণ। এলাহাবাদ হাইকোর্ট ২০১০ খ্রিস্টাব্দে বিতর্কিত ২.৭৭ একর (১.১২ হেক্টর) জমি ৩ ভাগে বিভক্ত করার রায় দেয়, যার ১/২ অংশ রাম মন্দির নির্মাণের জন্য হিন্দু মহাসভা দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা রাম লালা বা শিশু ভগবান রামকে, ১/২ অংশ মুসলিম সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডে এবং বাকি ১/২ অংশ হিন্দু ধর্মীয় সম্প্রদায় নির্মোহী আখড়াকে প্রদান করা হবে।

অযোধ্যা বিরোধে ২০১৯ খ্রিস্টাব্দে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে বিতর্কিত জমিটি রাম মন্দির নির্মাণের জন্য ভারত সরকার দ্বারা গঠিত একটি ট্রাস্টের কাছে হস্তান্তর করা হবে। ট্রাস্টটি অবশেষে শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র নামে গঠিত হয়েছিল। সংসদে ২০২০ খ্রিস্টাব্দের ৫ই ফেব্রুয়ারি ঘোষণা করা হয়েছিল যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর অধীনে সরকার মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। দুই দিন পর, ৭ই ফেব্রুয়ারি, শহর থেকে ২২ কিমি (১৪ মাইল) দূরে ধন্নিপুর গ্রামে একটি নতুন মসজিদ নির্মাণের জন্য পাঁচ একর জমি বরাদ্দ করা হয়।[৩৫]

স্থাপত্য[সম্পাদনা]

রাম মন্দিরের মূল নকশাটি ১৯৮৮ সালে আহমেদাবাদের সোমপুরা পরিবার তৈরি করেছিল।[৩৬] সোমপুররা সোমনাথ মন্দির সহ কমপক্ষে ১৫ প্রজন্ম ধরে সারা বিশ্বে ১০০ টিরও বেশি মন্দিরের মন্দির নকশা করেছে।[৩৭] মন্দিরের প্রধান স্থপতি চন্দ্রকান্ত সোমপুরা। তাকে তার দুই ছেলে স্থপতি নিখিল সোমপুরা ও আশীষ সোমপুরা, যারা নকশায় সাহায্য করে।[৩৮]

মূল নকশা পরিবর্তন করে তৈরি একটি নতুন নকশা ২০২০ সালে সোমপুররা বাস্তুশাস্ত্রশিল্পশাস্ত্র অনুযায়ী তৈরি করে।[৩৮][৩৯] মন্দিরটি হবে ২৩৫ ফুট চওড়া, ৩৬০ ফুট লম্বা ও ১৬১ ফুট উঁচু। একবার সম্পূর্ণ হলে মন্দির কমপ্লেক্সটি হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম হিন্দু মন্দির।[৩৮] এটি উত্তর ভারতীয় মন্দির স্থাপত্যের গুজরা-চৌলুক্য শৈলীতে নকশা করা হয়েছে।[৩৭] ২০১৯ সালে প্রয়াগ কুম্ভ মেলার সময় প্রস্তাবিত মন্দিরের একটি মডেল প্রদর্শন করা হয়েছিল।[৪০]

মন্দিরের মূল কাঠামোটি একটি উঁচু মঞ্চের উপর নির্মিত হবে, এটা তিনতলা হবে। এতে গর্ভগৃহ ও প্রবেশ দ্বারের মাঝে পাঁচটি মণ্ডপ থাকবে — তিনটি হল মণ্ডপ কুডু, নৃত্য ও রং; এবং অপর পাশে কীর্তনপ্রার্থনার জন্য দুটি মণ্ডপ। নগর শৈলীতে মন্ডপগুলো শিখরা দিয়ে সজ্জিত করা হবে। সবচেয়ে উঁচু শিখরটি হবে গর্ভগৃহের উপরে।[৪১]

ভবনটিতে মোট ৩৬৬টি স্তম্ভ থাকবে। শিব, ১০ জন দশাবতার, ৬৪ জন চৌসাথ যোগিনী ও দেবী সরস্বতীর ১২ জন অবতারকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রতিটি স্তম্ভে ১৬ টি করে মূর্তি থাকবে। সিঁড়ির প্রস্থ ৪.৯ মিটার (১৬ ফুট)। মন্দিরগুলোর নকশার জন্য নিবেদিত শাস্ত্র অনুযায়ী, বিষ্ণুকে উৎসর্গকৃত গর্ভগৃহটি অষ্টভুজাকার হবে।[৩৯] মন্দিরটি ১০ একর (০.০৪০ বর্গকিমি) জমিতে নির্মিত হচ্ছে ও ৯৭ একর (০.২৩ বর্গকিমি) জমিতে একটি প্রার্থনা হল, একটি বক্তৃতা হল, একটি শিক্ষাগত সুবিধা ও একটি জাদুঘর এবং একটি ক্যাফেটেরিয়ার মতো অন্যান্য সুবিধা সহ একটি কমপ্লেক্সে বিকশিত করা হবে। লারসেন অ্যান্ড টুব্রো বিনামূল্যে মন্দিরের নকশা ও নির্মাণ তদারকি করার প্রস্তাব দেয় এবং প্রকল্পের ঠিকাদার হয়ে ওঠে। সেন্ট্রাল বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট, ন্যাশনাল জিওফিজিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট এবং বোম্বে, গুয়াহাটি ও মাদ্রাজ আইআইটি মাটি পরীক্ষা, কংক্রিট তৈরি ও নকশার মতো ক্ষেত্রে সহায়তা করছে।[৪২][৪৩]

রাজস্থানের বানসি থেকে উত্তোলিত ১৭,০০০ ঘনমিটার (৬,০০,০০০ ঘনফুট) বেলেপাথর দিয়ে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করা হবে। মন্দির নির্মাণে লোহার কোনো ব্যবহার হয়নি, এবং পাথরের খণ্ড জোড়া দিতে দশ হাজার তামার প্লেট ব্যবহার করা হয়েছে।

দেবতা[সম্পাদনা]

রাম লালা, ৫ বছর বয়সী রামের রূপ

বিষ্ণুর অবতার রামের শিশু রূপ রাম লালা বিরাজমান মন্দিরের প্রধান দেবতা।[৪৪] রাম লালার পোশাক সেলাই করেন দর্জি ভাগবত প্রসাদ ও শঙ্কর লাল; রামের প্রতিমার চতুর্থ প্রজন্মের দর্জি।[৪৫][৪৬] রাম লালা ১৯৮৯ সাল থেকে বিতর্কিত স্থান নিয়ে আদালতের মামলায় একজন মামলাকারী ছিলেন, আইন দ্বারা তাকে "বিচারবাদী ব্যক্তি" হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছিল।[৩৬] তার প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন একজন উর্ধ্বতন ভিএইচপি নেতা ত্রিলোকি নাথ পান্ডে, যিনি রাম লালার পরবর্তী 'মানব' বন্ধু হিসাবে বিবেচিত হন।[৪৪] মন্দির ট্রাস্টের মতে চূড়ান্ত নকশায় মন্দির চত্বরে সূর্য, গণেশ, শিব, দুর্গা, বিষ্ণু ও ব্রহ্মাকে উৎসর্গ করা মন্দিরসমূহ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[৪৭]

২০২৩ খ্রিস্টাব্দের ২৯শে ডিসেম্বর, অযোধ্যার রাম মন্দিরের জন্য রাম লালার মূর্তি নির্বাচন একটি ভোটিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্পন্ন হয়েছিল। কর্ণাটক-ভিত্তিক ভাস্কর অরুণ যোগীরাজ রামের মূর্তি তৈরি করেছিলেন।[৪৮][৪৯][৫০]

নির্মাণ[সম্পাদনা]

শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট ২০২০ সালের মার্চ মাসে রাম মন্দির নির্মাণের প্রথম ধাপ শুরু করেছিল।[৫১][৫২] যাইহোক, ভারতে কোভিড-১৯ মহামারীজনিত অবরুদ্ধকরণ এবং ২০২০ সালের চীন-ভারত সংঘর্ষের কারণে নির্মাণ সাময়িক স্থগিত করা হয়েছিল।[৫৩][৫৪] নির্মাণস্থলের মাটি সমতলকরণ ও খননকালে একটি শিবলিঙ্গ, স্তম্ভ ও ভাঙা মূর্তি পাওয়া গিয়েছিল।[৫৫] মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের উপস্থিতিতে ২০২০ সালের ২৫শে মার্চ রামের মূর্তিটি একটি অস্থায়ী স্থানে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল।[৫৬] এটির নির্মাণের প্রস্তুতির জন্য, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ একটি বিজয় মহামন্ত্র জপ অনুষ্টান আয়োজন করেছিল, যেখানে ব্যক্তিরা বিজয় মহামন্ত্র – শ্রী রাম, জয় রাম, জয় জয় রাম, জপ করতে ২০২০ সালের ৬ই এপ্রিল বিভিন্ন জায়গায় জড়ো হয়েছিল। এটি মন্দির নির্মাণে "প্রতিবন্ধকতার উপর বিজয়" নিশ্চিত করার জন্য বলা হয়েছিল।[৫৭]

প্রকল্পের ঠিকাদার লারসেন অ্যান্ড টুব্রো বিনা খরচে মন্দিরের নকশা ও নির্মাণ তদারকি করার প্রস্তাব দেয়।[৫৮][৫৯] সেন্ট্রাল বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট, ন্যাশনাল জিওফিজিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট এবং ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (যেমন বোম্বে, গুয়াহাটি ও মাদ্রাজ) মাটি পরীক্ষা, কংক্রিট ও নকশার মতো ক্ষেত্রে সহায়তা করেছিল।[৬০][৬১][৪৩] প্রতিবেদনে উঠে এসেছিল যে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো) মন্দিরের নীচে প্রবাহিত সরয়ুর একটি স্রোত সনাক্ত করেছিল।[৬২][৪৩] টাটা কনসাল্টিং ইঞ্জিনিয়ার্সকে একটি প্রকল্প ব্যবস্থাপনা পরামর্শক হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে।[৬৩]

অর্থসংগ্রহ, প্রচারণা ও অভিযোগ[সম্পাদনা]

মন্দির ট্রাস্ট ৫৫-৬০ কোটি মানুষের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে একটি দেশব্যাপী "গণ যোগাযোগ ও অবদান প্রচার" চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।[৪৩] স্বেচ্ছায় দান  ১০ (US$ ০.১২) এবং উচ্চতর গ্রহণ করা হবে।[৬৪] ১৫ জানুয়ারী ২০২১-এ ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ  ৫,০১,০০০ (US$ ৬,১২৩.৮৭) অনুদান দিয়ে রাম মন্দির নির্মাণে প্রথম অবদান রাখেন।[৬৫] এর পর দেশব্যাপী বেশ কয়েকজন নেতা ও বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব অনুসরণ করেন। এপ্রিল ২০২১ নাগাদ প্রায়  ৫,০০০ কোটি (US$ ৬১১.১৭ মিলিয়ন) সারাদেশ থেকে অনুদান হিসেবে সংগ্রহ করা হয়েছিল।[৬৬][৬৭] প্রায় ১.৫০ লক্ষ বিশ্ব হিন্দু পরিষদ কর্মী সারা দেশ থেকে তহবিল সংগ্রহ করে। মন্দির ট্রাস্ট শুধুমাত্র হিন্দু ভক্তদের কাছ থেকে অনুদান পায়নি বরং খ্রিস্টানমুসলিম সম্প্রদায়ের বেশ কয়েকটি সদস্যের কাছ থেকেও অনুদান পেয়েছিল।[৬৮][৬৯][৭০]

কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামীসিদ্দারমাইয়া সহ কয়েকজন ব্যক্তি তহবিল সংগ্রহের পদ্ধতি নিয়ে কঠোরভাবে প্রশ্ন তোলেন।[৭১][৭২] তহবিল সংগ্রহে অক্ষমতার পরে একটি রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের অধিভুক্ত বিদ্যালয় উৎপীড়নের সম্মুখীন হয়৷[৭৩] দুর্নীতির অভিযোগের পর অ্যাকাউন্টগুলোকে ডিজিটালকরণের জন্য টাটা কন্‌সাল্টেন্সি সার্ভিসেসকে যুক্ত করা হয়েছিল।[৭৪]

জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে[সম্পাদনা]

২০২১ সালে রাজপথে উত্তরপ্রদেশের মূকনাট্য।
নয়াদিল্লির একটি কেনাকাটার বাজারে ২০২০ সালের দীপাবলির সময় প্রস্তাবিত রাম মন্দিরের মডেল৷[৭৫][৭৬]

রাজপথে ২০২১ দিল্লি প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ চলাকালীন সময় উত্তরপ্রদেশের মূকনাট্য রাম মন্দিরের একটি প্রতিরূপ প্রদর্শন করেছিল।[৭৭] কলকাতার সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারে ২০২৩ খ্রিস্টাব্দের অক্টোবর মাসে দুর্গা পূজা উদযাপনে রাম মন্দিরের প্রতিরূপ একটি মণ্ডপ নির্মাণ করা হয়েছিল।[৭৮][৭৯]

স্লোগান[সম্পাদনা]

মন্দির ওহি বানায়েঙ্গে (দেবনাগরী: मंदिर वही बनाएंगे, আইএসও: অনু. মন্দির ওখানেই হবে) হল একটি হিন্দি স্লোগান, যার অর্থ হল "মন্দির ওখানেই হবে"। এটি রাম জন্মভূমি ও রাম মন্দিরের সাথে সম্পৃক্ত সবচেয়ে জনপ্রিয় স্লোগান যা ১৯৮৫-৮৬ সালের দিকে জন্ম নেয় এবং ১৯৯০-এর দশকে জনপ্রিয় হয়। এর বেশকিছু বৈচিত্র‍্যপূর্ণ সংস্করণ রয়েছে।[৮০][৮১] স্লোগানটি ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় অর্থেই ব্যবহৃত হয়। এটি আশার প্রতীক ও এটি একদিকে উৎসবের একটি অংশ হয়ে উঠেছে, অন্যদিকে এটি উপস্থিত রসিকতা, হাস্যরস এবং মিমসের একটি অংশ হয়ে উঠেছে।[৮২] ২০১৯ সালে, স্লোগানটি ভারতের সংসদে,[৮২] ও গণমাধ্যম দ্বারা ব্যবহার করা হয়েছে।[৮৩][৮৪] স্লোগানটি হুমকির পাশাপাশি ব্রত হিসেবেও ব্যবহার করা হয়েছে।[৮৫]

এই স্লোগানের বিভিন্ন ধরন রয়েছে যেমন লাল কৃষ্ণ আদভানির ব্যবহৃত একটি: "সাওগাঁদ রাম কি খাত-এ হ্যাঁয়; হা মান্দির ওহিঁ বানায়েঙ্গে" (অনু. আমরা রামের নামে ব্রত নিয়েছি: আমরা ঠিক সেখানেই মন্দির তৈরি করব)।[৮০] অন্যান্য বৈচিত্র্য এবং অভিযোজনের মধ্যে রয়েছে "ওহি বানেগা মান্দির" (অনু. ওখানেই হবে মন্দির),[৮৩] "জাহা রাম কা জান্মা হুয়া থা, হাম মান্দির ওহি বানায়েঙ্গে" (অনু. যেখানে রাম জন্মেছে সেখানেই মন্দির হবে),[৮১] "রাম ললা হাম আয়েঙ্গে; মান্দির ওহি বানায়েঙ্গে" (অনু. রাম লালা আমরা আসছি, মন্দির ওখানেই হবে)[৮১] এবং "পেহলে মান্দির, ফির সারকার" (অনু. প্রথমে মন্দির, তারপর সরকার)।[৮৬]

বই[সম্পাদনা]

  • দ্য ব্যাটেল ফর রামা:কেস অব দি টেম্পলে অ্যাট অযোধ্যা - মীনাক্ষী জৈন
  • ২০২১ সালের অক্টোবরে সালমান খুরশিদ সানরাইজ ওভার অযোধ্যা: নেশনহুড ইন আওয়ার টাইমস নামক আরেকটি বই প্রকাশ করেন, যেটি অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের বিষয়ে ভারতে ধর্মনিরপেক্ষতার পতন সম্পর্কে ছিল। বইটি বিজেপির সদস্যদের মধ্যে বিতর্কিত হয়ে ওঠে কারণ এর একটি অধ্যায় হিন্দুত্বকে ইসলামি সন্ত্রাসবাদের সাথে তুলনা করেছে।[৮৭][৮৮]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

টীকা[সম্পাদনা]

  1. চন্দ্রকান্ত সোমপুরা[১]
    নিখিল সোমপুরা ও আশীষ সোমপুরা[২]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Umarji, Vinay (১৫ নভেম্বর ২০১৯)। "Chandrakant Sompura, the man who designed a Ram temple for Ayodhya"Business Standard। ৩০ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০২০ 
  2. Pandey, Alok (২৩ জুলাই ২০২০)। "Ayodhya's Ram Temple Will Be 161-Foot Tall, An Increase Of 20 Feet"NDTV। ২৫ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২৩ 
  3. Gaur, Vatsala (৫ আগস্ট ২০২০)। "PM Modi lays foundation stone of Ram Mandir in Ayodhya, says wait of centuries has ended"The Economic Times (ইংরেজি ভাষায়)। ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ 
  4. "'Prana Pratishta' at Ram Mandir to be held on January 22: Nripendra Misra"Business Standard (ইংরেজি ভাষায়)। ১০ ডিসেম্বর ২০২৩। ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ 
  5. "BBC"। ১৬ অক্টোবর ২০১৯। ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০২৪ 
  6. Bajpai, Namita (৭ মে ২০২০)। "Land levelling for Ayodhya Ram temple soon, says mandir trust after video conference"The New Indian Express। ৮ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০২০ 
  7. "Ayodhya dispute: The complex legal history of India's holy site" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-১০-১৬। ২০১৯-১০-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২২ 
  8. "এ রকমই দেখতে হবে অযোধ্যার রামমন্দির"আনন্দবাজার পত্রিকা। এবিপি গোষ্ঠী। ৪ আগস্ট ২০২০। ১৫ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০২৩ 
  9. "Six temples of different deities in Ayodhya Ram temple's final blueprint"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। PTI। ২০২১-০৯-১৩। আইএসএসএন 0971-751X। ২২ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২২ 
  10. Bureau, The Hindu (২০২৩-১১-১৬)। "Ayodhya Ram temple will open to the public on this date"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। ১০ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০২৪ 
  11. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; news.abplive.com 2019 s132 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  12. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Verma 2015 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  13. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Rai 2017 i890 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  14. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; Jaiswal 2020 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  15. PTI। "'Faith in Ram's birthplace based on Valmiki Ramayana'"Deccan Herald (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০২৪ 
  16. Lal, Makkhan (২০ মার্চ ২০১৯)। "Historical texts prove that a temple was destroyed in Ayodhya to build the Babri Masjid"। ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০২৪ 
  17. Jain, Meenakshi (২০১৭), The Battle for Rama - Case of the Temple at Ayodhya, Aryan Books International, আইএসবিএন 978-8-173-05579-9 [পৃষ্ঠা নম্বর প্রয়োজন]
  18. Kishore, Kunal (২০১৬)। Ayodhya Revisited (ইংরেজি ভাষায়) (প্রথম সংস্করণ)। নতুন দিল্লি: Ocean Books Pvt. Ltd.। পৃষ্ঠা xxix। আইএসবিএন 978-81-8430-357-5 
  19. "Timeline: Ayodhya holy site crisis"। বিবিসি নিউজ। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১০। ১০ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০২৪ 
  20. Kunal, Kishore (২০১৬)। Ayodhya Revisited (ইংরেজি ভাষায়) (প্রথম সংস্করণ)। নতুন দিল্লি: Ocean Books Pvt. Ltd। পৃষ্ঠা xxx। আইএসবিএন 978-81-8430-357-5 
  21. Kunal, Kishore (২০১৬)। Ayodhya Revisited (English ভাষায়) (1st সংস্করণ)। New Delhi: Ocean Books Pvt. Ltd। পৃষ্ঠা xxxii। আইএসবিএন 978-81-8430-357-5 
  22. Agrawal, S.P.; Aggarwal, J.C. (১৯৯২)। Information India 1990–91 : Global View। Concepts in communication informatics and librarianship। Concept Publishing Company। পৃষ্ঠা 489। আইএসবিএন 978-81-7022-293-4। ৪ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০২৪ 
  23. Chatterji, R. (২০১৪)। Wording the World: Veena Das and Scenes of Inheritance। Forms of Living। Fordham University Press। পৃষ্ঠা 408। আইএসবিএন 978-0-8232-6187-1। ৪ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারি ২০২৪ 
  24. "Grand Ram temple in Ayodhya before 2022"The New Indian Express। IANS। ১১ নভেম্বর ২০১৯। ১৩ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মে ২০২০ 
  25. Anderson, John Ward; Moore, Molly (৮ ডিসেম্বর ১৯৯২)। "200 Indians killed in riots following mosque destruction"Washington Post। ১৪ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০২০ 
  26. Fuller, Christopher John (২০০৪), The Camphor Flame: Popular Hinduism and Society in India, Princeton University Press, পৃষ্ঠা 262, আইএসবিএন 0-691-12048-X, ২১ আগস্ট ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০২২ 
  27. Kidangoor, Abhishyant (আগস্ট ৪, ২০২০)। "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১২ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০২০ 
  28. "As a reaction to Babri Masjid demolition, What had happened in Pakistan and Bangladesh on 6 December, 1992"The New York Times। Reuters। ৮ ডিসেম্বর ১৯৯২ [1992]। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২০ – The Morning Chronicle-এর মাধ্যমে। 
  29. Khalid, Haroon (১৪ নভেম্বর ২০১৯)। "How the Babri Masjid Demolition Upended Tenuous Inter-Religious Ties in Pakistan"। The Wire। ১৫ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০২০ 
  30. PTI, UNI (৬ জুলাই ২০০৫)। "Front Page: Armed storm Ayodhya complex"The Hindu। ২০০৫-০৭-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  31. "Indian PM condemns the attack in Ayodhya"people.com.cn। Xinhua। People's Daily Online। ৬ জুলাই ২০০৫। ১১ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০২২ 
  32. Bhattacharya, Santwana (৬ মার্চ ২০০৩)। "I found pillar bases back in mid-seventies: Prof Lal"The Indian Express Archive। ১৬ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭ 
  33. "Proof of temple found at Ayodhya: ASI report"Rediff (ইংরেজি ভাষায়)। PTI। ২৫ আগস্ট ২০২০। ৮ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-০৭ 
  34. Shekhar, Kumar Shakti (১ অক্টোবর ২০১৯)। "Ram Mandir existed before Babri mosque in Ayodhya: Archaeologist KK Muhammed"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ১৮ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-২১ 
  35. "Dhannipur near Ayodhya already has 15 mosques, local Muslims want hospital and college too"। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০২২ 
  36. Pandey, Alok (২৩ জুলাই ২০২০)। "Ayodhya's Ram Temple Will Be 161-Foot Tall, An Increase Of 20 Feet"NDTV। ২৫ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০২০ 
  37. Sampal, Rahul (২৮ জুলাই ২০২০)। "Somnath, Akshardham & now Ram Mandir – Gujarat family designing temples for 15 generations"ThePrint (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০২০ 
  38. Bajpai, Namita (২১ জুলাই ২০২০)। "280-feet wide, 300-feet long and 161-feet tall: Ayodhya Ram temple complex to be world's third-largest Hindu shrine"The New Indian Express। ২২ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০২০ 
  39. Misra, Leena (২০২০-০৮-০৬)। "Meet the Sompuras, master architects who are building the Ram Temple in Ayodhya"The Indian Express। ২০২০-০৮-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৪ 
  40. "Ayodhya Ram Mandir construction to begin in April this year: Trustee"Business Standard India। Press Trust of India। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০। ১৩ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০২০ 
  41. Husain, Yusra (৩১ জুলাই ২০২০)। "Ram Mandir design: Nagara style of architecture for Ayodhya's Ram temple"The Times of India। ১ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১১ 
  42. Mishra, Avaneesh (১০ সেপ্টেম্বর ২০২০)। "Ayodhya Ram Temple construction: L & T reaches out to IIT-M for expert help on design, concrete"The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০২৪ 
  43. Rashid, Omar (৪ জানুয়ারি ২০২১)। "Work on Ayodhya Ram temple foundation to begin by January-end, says trust"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। ৯ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০২৪ 
  44. "Ayodhya Case Verdict: Who is Ram Lalla Virajman, the 'Divine Infant' Given the Possession of Disputed Ayodhya Land"News18। ৯ নভেম্বর ২০১৯। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০ 
  45. "अयोध्या: 5 अगस्त को इस टेलर का सिला पोशाक पहनेंगे रामलला"News18 India (হিন্দি ভাষায়)। ২৭ জুলাই ২০২০। ২৭ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০২০ 
  46. "What the idol of Ram Lalla will don for the Ayodhya temple 'bhoomi pujan' - Divine Couture"The Economic Times। ৪ আগস্ট ২০২০। ৫ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০ 
  47. Press Trust of India (১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১)। "6 temples of different deities to be constructed in Ram Janmabhoomi premises"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-১১-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২২ 
  48. "Renowned sculptor Arun Yogiraj's idol of Ram Lalla chosen for Ayodhya's grand temple"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৪-০১-০২। ৫ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২২ 
  49. Livemint (২০২৪-০১-০২)। "Ayodhya: THIS statue of Lord Ram selected for consecration ceremony | See photo"mint (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২২ 
  50. Now |, Times (২০২৪-০১-০২)। "Ayodhya Ram Temple: Karnataka sculptor Yogiraj Arun's idol selected for 'Pran Pratishtha'"The Economic Times (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-২২ 
  51. Sharma, Pratul (২৩ মার্চ ২০২০)। "1st phase of Ram temple construction begins in Ayodhya"The Week (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০২০ 
  52. "Ram Mandir Construction: राम मंदिर निर्मितीच्या पहिल्या टप्प्यातील काम सुरू" [Ram Mandir Construction: Ram mandir Foundation Starts First Phase of Work]। Times Now Marathi (মারাঠি ভাষায়)। ৮ মে ২০২০। ১৮ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০২০ 
  53. Bajpai, Namita (৯ এপ্রিল ২০২০)। "Ram Mandir plans continue during COVID-19 lockdown, temple trust releases its official Logo"The New Indian Express। ১৪ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মে ২০২০ 
  54. "COVID-19: लॉकडाउन खत्म होते ही अयोध्या में शुरू होगा भव्य राम मंदिर निर्माण" [COVID-19: The Ram Temple construction will begin in Ayodhya after the end of lockdown]। News18 India (হিন্দি ভাষায়)। ১ জানুয়ারি ১৯৭০। ৯ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০২০ 
  55. "Shivling, carvings on sandstone found at Ram Janmabhoomi site: Temple trust"The Times of India। ANI। ২১ মে ২০২০। ২৪ মে ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০২০ 
  56. Rashid, Omar (২৫ মার্চ ২০২০)। "U.P. Chief Minister Adityanath shifts Ram idol amid lockdown"The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0971-751X। ১৪ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুলাই ২০২০ 
  57. "VHP to organise 'Vijay Mahamantra Jaap Anushthan'"Outlook। IANS। ৪ এপ্রিল ২০২০। ৬ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০২০ 
  58. "L&T to oversee the construction of Ram temple: Vishwa Hindu Parishad"Business Standard। ৩ মার্চ ২০২০। ৪ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০২০ 
  59. Bajpai, Namita (২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০)। "L&T ready to construct Ram temple in Ayodhya for free, say VHP leaders"The New Indian Express। ২৩ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০২০ 
  60. Mishra, Avaneesh (২০২০-০৯-১০)। "Ayodhya Ram Temple construction: L & T reaches out to IIT-M for expert help on design, concrete"The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-১১-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-১৭ 
  61. Shah, Pankaj (২১ আগস্ট ২০২০)। "Ram temple: CBRI and IIT-Madras tests Janmabhoomi soil"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১১-১৭ 
  62. "Ram temple trust asks IITs to suggest models for strong foundation of temple"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। PTI। ২০২০-১২-৩০। ২০২১-০১-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৯ 
  63. "Foundation work of Ram Mandir expedited"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৫-২৬। ২০২১-১১-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২২ 
  64. Pandey, Neelam (২০২০-১২-১৫)। "Ram Mandir trust to launch nationwide fund collection drive next month for temple construction"ThePrint (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০১-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৯ 
  65. "President Kovind donates Rs 5 lakh for Ram temple construction as fund-raising drive kicks off"The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০১-১৫। ২০২১-০১-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-১৮ 
  66. Sharma, Sanjay (২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১)। "Ayodhya Ram temple fundraising drive concludes. Rs 21000000000 collected"India Today। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০২২ 
  67. "Ayodhya Ram temple donation: 15,000 bank cheques worth Rs 22 crore bounce"Zee News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৪-১৭। ২০২১-০৪-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-১৮ 
  68. "Karnataka Dy CM, Christian organisations donate over Rs 1 crore for Ram temple's construction"Business World। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১। ৮ মে ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০২১ 
  69. "Muslim community in Faizabad donates for Ayodhya Ram Temple"Hindustan Times। ANI। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১। ১৪ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মার্চ ২০২১ 
  70. Pandey, Neelam (৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১)। "Muslims too are giving donations for Ram temple construction, says BJP minority cell chief"The Print। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ মে ২০২২ 
  71. "Ram Mandir: Siddaramaiah questions fund drive, HDK says he was threatened"The News Minute (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০২-১৭। ২০২১-০২-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৭ 
  72. Johari, Aarefa (১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১)। "Ram temple fundraisers leave behind stickers on doors – sparking fear and concern"Scroll.in (ইংরেজি ভাষায়)। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-১৭ 
  73. "After refusing to pay donation for Ram Mandir, headmistress of RSS-backed school alleges harassment"Edex Live (ইংরেজি ভাষায়)। ১ নভেম্বর ২০২১। ১৬ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২১ 
  74. Khan, Arshad Afzaal (২৪ অক্টোবর ২০২১)। "tcs: TCS to digitise accounts of Ram mandir trust"The Times of India। ২১ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২১ 
  75. "Delhi's Pacific Mall installs 32-foot-tall replica of Ayodhya's Ram temple ahead of Diwali"India Today (ইংরেজি ভাষায়)। ২৫ অক্টোবর ২০২০। ২০২১-০১-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৯ 
  76. "With replica of Ayodhya's Ram Temple, West Delhi's Pacific Mall mall showcases faith"The New Indian Express। ২৪ অক্টোবর ২০২০। ১১ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-০৯ 
  77. "Ayodhya on Rajpath: UP's Republic Day tableau showcases replica of Ram temple"Zee News। ৩০ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ 
  78. "Why the 'Ayodhya Ram Temple' Pandal Cannot be a Centrepiece of Kolkata's Durga Puja"। ১৭ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০২৪ 
  79. "In Pictures: Ram Mandir-Themed Durga Puja Pandal In Kolkata Draws Massive Crowd"Outlook India। ১৭ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০২৪ 
  80. Verma, Nalin (৪ আগস্ট ২০২০)। "'Mandir Wahin Banayenge' Said L.K. Advani 30 Years Ago, But Will Stay Home on August 5"The Wire। ২০ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০২ 
  81. Hemanth, S. A. (২০১৯-১১-১০)। "'Slogans we shouted in '85 have come true today'"Deccan Chronicle (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-১২-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০২ 
  82. Kundu, Swapnajit (২০২০-০৮-০৫)। "How 'Mandir Wahin Banega' gained prominence"Deccan Herald (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০৫-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০২ 
  83. "'Sir Ram': A look at how some Hindi and English newspapers covered the #AyodhyaVerdict"Newslaundry। ১০ নভেম্বর ২০১৯। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০২ 
  84. Krishnan, Revathi (২০২০-০৮-০৪)। "ABP News all excited about Ram temple, India Today & NDTV 24x7 focus on J&K woes"ThePrint (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০২-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০২ 
  85. Sharma, Sandipan (২০২০-০৮-০৪)। "Mandir Wahin Banayenge: After 30 years, BJP's tryst with Hindutva destiny"The Federal (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০১-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০২ 
  86. "Uddhav Wonders For How Long Will People be 'Fooled' With 'Mandir Wahi Banayenge' Slogan"News18 (ইংরেজি ভাষায়)। PTI। ২০১৮-১১-২২। ২০২১-০২-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০২-০২ 
  87. Ghosh, Poulomi (২০২১-১১-১১)। "'Version of Hindutva similar to ISIS': Complaints filed against Salman Khurshid over new book on Ayodhya"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-১১-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২১ 
  88. Shakil, Marya (১১ নভেম্বর ২০১১)। "'Hindu Religion is Beautiful, No Greater Insult than Filing Complaint': Salman Khurshid Amid Row Over Book"News18 (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ নভেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২১ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]