সূরা যারিয়াত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→আয়াতসমূহ: বিষয়বস্তু যোগ ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
→আয়াতসমূহ: + ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
||
১৫৯ নং লাইন: | ১৫৯ নং লাইন: | ||
|- |
|- |
||
|৩০ |
|৩০ |
||
|قَالُوا كَذَلِكَ قَالَ رَبُّكِ إِنَّهُ هُوَ الْحَكِيمُ الْعَلِيمُ |
|||
| |
|||
|তারা বললঃ তোমার পালনকর্তা এরূপই বলেছেন। নিশ্চয় তিনি প্রজ্ঞাময়, সর্বজ্ঞ। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৩১ |
|৩১ |
||
|قَالَ فَمَا خَطْبُكُمْ أَيُّهَا الْمُرْسَلُونَ |
|||
| |
|||
|ইব্রাহীম বললঃ হে প্রেরিত ফেরেশতাগণ, তোমাদের উদ্দেশ্য কি? |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৩২ |
|৩২ |
||
|قَالُوا إِنَّا أُرْسِلْنَا إِلَى قَوْمٍ مُّجْرِمِينَ |
|||
| |
|||
|তারা বললঃ আমরা এক অপরাধী সম্প্রদায়ের প্রতি প্রেরিত হয়েছি, |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৩৩ |
|৩৩ |
||
|لِنُرْسِلَ عَلَيْهِمْ حِجَارَةً مِّن طِينٍ |
|||
| |
|||
|যাতে তাদের উপর মাটির ঢিলা নিক্ষেপ করি। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৩৪ |
|৩৪ |
||
|مُسَوَّمَةً عِندَ رَبِّكَ لِلْمُسْرِفِينَ |
|||
| |
|||
|যা সীমাতিক্রমকারীদের জন্যে আপনার পালনকর্তার কাছে চিহিßত আছে। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৩৫ |
|৩৫ |
||
|فَأَخْرَجْنَا مَن كَانَ فِيهَا مِنَ الْمُؤْمِنِينَ |
|||
| |
|||
|অতঃপর সেখানে যারা ঈমানদার ছিল, আমি তাদেরকে উদ্ধার করলাম। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৩৬ |
|৩৬ |
||
|فَمَا وَجَدْنَا فِيهَا غَيْرَ بَيْتٍ مِّنَ الْمُسْلِمِينَ |
|||
| |
|||
এবং সেখানে একটি গৃহ ব্যতীত কোন মুসলমান আমি পাইনি। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৩৭ |
|৩৭ |
||
|وَتَرَكْنَا فِيهَا آيَةً لِّلَّذِينَ يَخَافُونَ الْعَذَابَ الْأَلِيمَ |
|||
| |
|||
|যারা যন্ত্রণাদায়ক শাস্তিকে ভয় করে, আমি তাদের জন্যে সেখানে একটি নিদর্শন রেখেছি। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৩৮ |
|৩৮ |
||
|وَفِي مُوسَى إِذْ أَرْسَلْنَاهُ إِلَى فِرْعَوْنَ بِسُلْطَانٍ مُّبِينٍ |
|||
| |
|||
|এবং নিদর্শন রয়েছে মূসার বৃত্তান্তে; যখন আমি তাকে সুস্পষ্ট প্রমাণসহ ফেরাউনের কাছে প্রেরণ করেছিলাম। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৩৯ |
|৩৯ |
||
فَتَوَلَّى بِرُكْنِهِ وَقَالَ سَاحِرٌ أَوْ مَجْنُونٌ |
|||
| |
|||
|অতঃপর সে শক্তিবলে মুখ ফিরিয়ে নিল এবং বললঃ সে হয় যাদুকর, না হয় পাগল। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৪০ |
|৪০ |
||
|فَأَخَذْنَاهُ وَجُنُودَهُ فَنَبَذْنَاهُمْ فِي الْيَمِّ وَهُوَ مُلِيمٌ |
|||
| |
|||
|অতঃপর আমি তাকে ও তার সেনাবাহিনীকে পাকড়াও করলাম এবং তাদেরকে সমুদ্রে নিক্ষেপ করলাম। সে ছিল অভিযুক্ত। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৪১ |
|৪১ |
||
|وَفِي عَادٍ إِذْ أَرْسَلْنَا عَلَيْهِمُ الرِّيحَ الْعَقِيمَ |
|||
| |
|||
|এবং নিদর্শন রয়েছে তাদের কাহিনীতে; যখন আমি তাদের উপর প্রেরণ করেছিলাম অশুভ বায়ু। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৪২ |
|৪২ |
||
|مَا تَذَرُ مِن شَيْءٍ أَتَتْ عَلَيْهِ إِلَّا جَعَلَتْهُ كَالرَّمِيمِ |
|||
| |
|||
|এই বায়ু যার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছিলঃ তাকেই চুর্ণ-বিচুর্ণ করে দিয়েছিল। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৪৩ |
|৪৩ |
||
|وَفِي ثَمُودَ إِذْ قِيلَ لَهُمْ تَمَتَّعُوا حَتَّى حِينٍ |
|||
| |
|||
|আরও নিদর্শন রয়েছে সামূদের ঘটনায়; যখন তাদেরকে বলা হয়েছিল, কিছুকাল মজা লুটে নাও। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৪৪ |
|৪৪ |
||
|فَعَتَوْا عَنْ أَمْرِ رَبِّهِمْ فَأَخَذَتْهُمُ الصَّاعِقَةُ وَهُمْ يَنظُرُونَ |
|||
| |
|||
|অতঃপর তারা তাদের পালনকর্তার আদেশ অমান্য করল এবং তাদের প্রতি বজ্রঘাত হল এমতাবস্থায় যে, তারা তা দেখেছিল। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৪৫ |
|৪৫ |
||
|فَمَا اسْتَطَاعُوا مِن قِيَامٍ وَمَا كَانُوا مُنتَصِرِينَ |
|||
| |
|||
|অতঃপর তারা দাঁড়াতে সক্ষম হল না এবং কোন প্রতিকারও করতে পারল না। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৪৬ |
|৪৬ |
||
|وَقَوْمَ نُوحٍ مِّن قَبْلُ إِنَّهُمْ كَانُوا قَوْمًا فَاسِقِينَ |
|||
| |
|||
|আমি ইতিপূর্বে নূহের সম্প্রদায়কে ধ্বংস করেছি। নিশ্চিতই তারা ছিল পাপাচারী সম্প্রদায়। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৪৭ |
|৪৭ |
||
|وَالسَّمَاء بَنَيْنَاهَا بِأَيْدٍ وَإِنَّا لَمُوسِعُونَ |
|||
| |
|||
|আমি স্বীয় ক্ষমতাবলে আকাশ নির্মাণ করেছি এবং আমি অবশ্যই ব্যাপক ক্ষমতাশালী। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৪৮ |
|৪৮ |
||
|وَالْأَرْضَ فَرَشْنَاهَا فَنِعْمَ الْمَاهِدُونَ |
|||
| |
|||
|আমি ভূমিকে বিছিয়েছি। আমি কত সুন্দরভাবেই না বিছাতে সক্ষম। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৪৯ |
|৪৯ |
||
|وَمِن كُلِّ شَيْءٍ خَلَقْنَا زَوْجَيْنِ لَعَلَّكُمْ تَذَكَّرُونَ |
|||
| |
|||
|আমি প্রত্যেক বস্তু জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি, যাতে তোমরা হৃদয়ঙ্গম কর। |
|||
| |
| |
||
|- |
|- |
||
|৫০ |
|৫০ |
||
| |
| |
||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৫১ |
|৫১ |
১৫:৫৯, ১৮ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শ্রেণী | মক্কী সূরা |
---|---|
নামের অর্থ | বিক্ষেপকারী বাতাস |
পরিসংখ্যান | |
সূরার ক্রম | ৫১ |
আয়াতের সংখ্যা | ৬০ |
পারার ক্রম | ২৫ ২৬ |
রুকুর সংখ্যা | ৩ |
সিজদাহ্র সংখ্যা | নেই |
শব্দের সংখ্যা | ৩৬০ |
অক্ষরের সংখ্যা | ১৫৪৬ |
← পূর্ববর্তী সূরা | সূরা ক্বাফ |
পরবর্তী সূরা → | সূরা তূর |
আরবি পাঠ্য · বাংলা অনুবাদ |
সূরা আয-যারিয়াত (আরবি ভাষায়: الذّاريات) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৫১ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৬০ এবং এর রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৩। সূরা আয-যারিয়াত মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে।
নামকরণ
এই সূরাটির প্রথম শব্দ وَالذَّارِيَاتِ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, এটি সেই সূরা যা الحجرات (‘আয-যারিয়াত’) শব্দটি দ্বারা শুরু হয়েছে।[১]
নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান
কুরআন |
---|
ধারাবাহিক নিবন্ধশ্রেণীর অংশ |
শানে নুযূল
বিষয়বস্তুর বিবরণ
আয়াতসমূহ
আয়াতের ক্রম | মূল | অনুবাদ | |
---|---|---|---|
১ | وَالذَّارِيَاتِ ذَرْوًا | কসম ঝঞ্ঝাবায়ুর। | |
২ | فَالْحَامِلَاتِ وِقْرًا | অতঃপর বোঝা বহনকারী মেঘের। | |
৩ | فَالْجَارِيَاتِ يُسْرًا | অতঃপর মৃদু চলমান জলযানের, | |
৪ | فَالْمُقَسِّمَاتِ أَمْرًا | অতঃপর কর্ম বন্টনকারী ফেরেশতাগণের | |
৫ | إِنَّمَا تُوعَدُونَ لَصَادِقٌ | তোমাদের প্রদত্ত ওয়াদা অবশ্যই সত্য। | |
৬ | وَإِنَّ الدِّينَ لَوَاقِعٌ | ইনসাফ অবশ্যম্ভাবী। | |
৭ | وَالسَّمَاء ذَاتِ الْحُبُكِ | পথবিশিষ্ট আকাশের কসম, | |
৮ | إِنَّكُمْ لَفِي قَوْلٍ مُّخْتَلِفٍ | তোমরা তো বিরোধপূর্ণ কথা বলছ। | |
৯ | يُؤْفَكُ عَنْهُ مَنْ أُفِكَ | যে ভ্রষ্ট, সেই এ থেকে মুখ ফিরায়, | |
১০ | قُتِلَ الْخَرَّاصُونَ | অনুমানকারীরা ধ্বংস হোক, | |
১১ | الَّذِينَ هُمْ فِي غَمْرَةٍ سَاهُونَ | যারা উদাসীন, ভ্রান্ত। | |
১২ | يَسْأَلُونَ أَيَّانَ يَوْمُ الدِّينِ | তারা জিজ্ঞাসা করে, কেয়ামত কবে হবে? | |
১৩ | يَوْمَ هُمْ عَلَى النَّارِ يُفْتَنُونَ | যেদিন তারা অগ্নিতে পতিত হবে, | |
১৪ | ذُوقُوا فِتْنَتَكُمْ هَذَا الَّذِي كُنتُم بِهِ تَسْتَعْجِلُونَ | তোমরা তোমাদের শাস্তি আস্বাদন কর। তোমরা একেই ত্বরান্বিত করতে চেয়েছিল। | |
১৫ | إِنَّ الْمُتَّقِينَ فِي جَنَّاتٍ وَعُيُونٍ | খোদাভীরুরা জান্নাতে ও প্রস্রবণে থাকবে। | |
১৬ | آخِذِينَ مَا آتَاهُمْ رَبُّهُمْ إِنَّهُمْ كَانُوا قَبْلَ ذَلِكَ مُحْسِنِينَ | এমতাবস্থায় যে, তারা গ্রহণ করবে যা তাদের পালনকর্তা তাদেরকে দেবেন। নিশ্চয় ইতিপূর্বে তারা ছিল সৎকর্মপরায়ণ, | |
১৭ | كَانُوا قَلِيلًا مِّنَ اللَّيْلِ مَا يَهْجَعُونَ | তারা রাত্রির সামান্য অংশেই নিদ্রা যেত, | |
১৮ | وَبِالْأَسْحَارِ هُمْ يَسْتَغْفِرُونَ | রাতের শেষ প্রহরে তারা ক্ষমাপ্রার্থনা করত, | |
১৯ | وَفِي أَمْوَالِهِمْ حَقٌّ لِّلسَّائِلِ وَالْمَحْرُومِ | এবং তাদের ধন-সম্পদে প্রার্থী ও বঞ্চিতের হক ছিল। | |
২০ | وَفِي الْأَرْضِ آيَاتٌ لِّلْمُوقِنِينَ | বিশ্বাসকারীদের জন্যে পৃথিবীতে নিদর্শনাবলী রয়েছে, | |
২১ | وَفِي أَنفُسِكُمْ أَفَلَا تُبْصِرُونَ | এবং তোমাদের নিজেদের মধ্যেও, তোমরা কি অনুধাবন করবে না? | |
২২ | وَفِي السَّمَاء رِزْقُكُمْ وَمَا تُوعَدُونَ | আকাশে রয়েছে তোমাদের রিযিক ও প্রতিশ্রুত সবকিছু। | |
২৩ | فَوَرَبِّ السَّمَاء وَالْأَرْضِ إِنَّهُ لَحَقٌّ مِّثْلَ مَا أَنَّكُمْ تَنطِقُونَ | নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের পালনকর্তার কসম, তোমাদের কথাবার্তার মতই এটা সত্য। | |
২৪ | هَلْ أَتَاكَ حَدِيثُ ضَيْفِ إِبْرَاهِيمَ الْمُكْرَمِينَ | আপনার কাছে ইব্রাহীমের সম্মানিত মেহমানদের বৃত্তান্ত এসেছে কি? | |
২৫ | إِذْ دَخَلُوا عَلَيْهِ فَقَالُوا سَلَامًا قَالَ سَلَامٌ قَوْمٌ مُّنكَرُونَ | যখন তারা তাঁর কাছে উপস্থিত হয়ে বললঃ সালাম, তখন সে বললঃ সালাম। এরা তো অপরিচিত লোক। | |
২৬ | فَرَاغَ إِلَى أَهْلِهِ فَجَاء بِعِجْلٍ سَمِينٍ | অতঃপর সে গ্রহে গেল এবং একটি ঘৃতেপক্ক মোটা গোবৎস নিয়ে হাযির হল। | |
২৭ | فَقَرَّبَهُ إِلَيْهِمْ قَالَ أَلَا تَأْكُلُونَ | সে গোবৎসটি তাদের সামনে রেখে বললঃ তোমরা আহার করছ না কেন? | |
২৮ | فَأَوْجَسَ مِنْهُمْ خِيفَةً قَالُوا لَا تَخَفْ وَبَشَّرُوهُ بِغُلَامٍ عَلِيمٍ | অতঃপর তাদের সম্পর্কে সে মনে মনে ভীত হলঃ তারা বললঃ ভীত হবেন না। তারা তাঁকে একট জ্ঞানীগুণী পুত্র সন্তানের সুসংবাদ দিল। | |
২৯ | فَأَقْبَلَتِ امْرَأَتُهُ فِي صَرَّةٍ فَصَكَّتْ وَجْهَهَا وَقَالَتْ عَجُوزٌ عَقِيمٌ | অতঃপর তাঁর স্ত্রী চীৎকার করতে করতে সামনে এল এবং মুখ চাপড়িয়ে বললঃ আমি তো বৃদ্ধা, বন্ধ্যা। | |
৩০ | قَالُوا كَذَلِكَ قَالَ رَبُّكِ إِنَّهُ هُوَ الْحَكِيمُ الْعَلِيمُ | তারা বললঃ তোমার পালনকর্তা এরূপই বলেছেন। নিশ্চয় তিনি প্রজ্ঞাময়, সর্বজ্ঞ। | |
৩১ | قَالَ فَمَا خَطْبُكُمْ أَيُّهَا الْمُرْسَلُونَ | ইব্রাহীম বললঃ হে প্রেরিত ফেরেশতাগণ, তোমাদের উদ্দেশ্য কি? | |
৩২ | قَالُوا إِنَّا أُرْسِلْنَا إِلَى قَوْمٍ مُّجْرِمِينَ | তারা বললঃ আমরা এক অপরাধী সম্প্রদায়ের প্রতি প্রেরিত হয়েছি, | |
৩৩ | لِنُرْسِلَ عَلَيْهِمْ حِجَارَةً مِّن طِينٍ | যাতে তাদের উপর মাটির ঢিলা নিক্ষেপ করি। | |
৩৪ | مُسَوَّمَةً عِندَ رَبِّكَ لِلْمُسْرِفِينَ | যা সীমাতিক্রমকারীদের জন্যে আপনার পালনকর্তার কাছে চিহিßত আছে। | |
৩৫ | فَأَخْرَجْنَا مَن كَانَ فِيهَا مِنَ الْمُؤْمِنِينَ | অতঃপর সেখানে যারা ঈমানদার ছিল, আমি তাদেরকে উদ্ধার করলাম। | |
৩৬ | فَمَا وَجَدْنَا فِيهَا غَيْرَ بَيْتٍ مِّنَ الْمُسْلِمِينَ
এবং সেখানে একটি গৃহ ব্যতীত কোন মুসলমান আমি পাইনি। | ||
৩৭ | وَتَرَكْنَا فِيهَا آيَةً لِّلَّذِينَ يَخَافُونَ الْعَذَابَ الْأَلِيمَ | যারা যন্ত্রণাদায়ক শাস্তিকে ভয় করে, আমি তাদের জন্যে সেখানে একটি নিদর্শন রেখেছি। | |
৩৮ | وَفِي مُوسَى إِذْ أَرْسَلْنَاهُ إِلَى فِرْعَوْنَ بِسُلْطَانٍ مُّبِينٍ | এবং নিদর্শন রয়েছে মূসার বৃত্তান্তে; যখন আমি তাকে সুস্পষ্ট প্রমাণসহ ফেরাউনের কাছে প্রেরণ করেছিলাম। | |
৩৯
فَتَوَلَّى بِرُكْنِهِ وَقَالَ سَاحِرٌ أَوْ مَجْنُونٌ |
অতঃপর সে শক্তিবলে মুখ ফিরিয়ে নিল এবং বললঃ সে হয় যাদুকর, না হয় পাগল। | ||
৪০ | فَأَخَذْنَاهُ وَجُنُودَهُ فَنَبَذْنَاهُمْ فِي الْيَمِّ وَهُوَ مُلِيمٌ | অতঃপর আমি তাকে ও তার সেনাবাহিনীকে পাকড়াও করলাম এবং তাদেরকে সমুদ্রে নিক্ষেপ করলাম। সে ছিল অভিযুক্ত। | |
৪১ | وَفِي عَادٍ إِذْ أَرْسَلْنَا عَلَيْهِمُ الرِّيحَ الْعَقِيمَ | এবং নিদর্শন রয়েছে তাদের কাহিনীতে; যখন আমি তাদের উপর প্রেরণ করেছিলাম অশুভ বায়ু। | |
৪২ | مَا تَذَرُ مِن شَيْءٍ أَتَتْ عَلَيْهِ إِلَّا جَعَلَتْهُ كَالرَّمِيمِ | এই বায়ু যার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছিলঃ তাকেই চুর্ণ-বিচুর্ণ করে দিয়েছিল। | |
৪৩ | وَفِي ثَمُودَ إِذْ قِيلَ لَهُمْ تَمَتَّعُوا حَتَّى حِينٍ | আরও নিদর্শন রয়েছে সামূদের ঘটনায়; যখন তাদেরকে বলা হয়েছিল, কিছুকাল মজা লুটে নাও। | |
৪৪ | فَعَتَوْا عَنْ أَمْرِ رَبِّهِمْ فَأَخَذَتْهُمُ الصَّاعِقَةُ وَهُمْ يَنظُرُونَ | অতঃপর তারা তাদের পালনকর্তার আদেশ অমান্য করল এবং তাদের প্রতি বজ্রঘাত হল এমতাবস্থায় যে, তারা তা দেখেছিল। | |
৪৫ | فَمَا اسْتَطَاعُوا مِن قِيَامٍ وَمَا كَانُوا مُنتَصِرِينَ | অতঃপর তারা দাঁড়াতে সক্ষম হল না এবং কোন প্রতিকারও করতে পারল না। | |
৪৬ | وَقَوْمَ نُوحٍ مِّن قَبْلُ إِنَّهُمْ كَانُوا قَوْمًا فَاسِقِينَ | আমি ইতিপূর্বে নূহের সম্প্রদায়কে ধ্বংস করেছি। নিশ্চিতই তারা ছিল পাপাচারী সম্প্রদায়। | |
৪৭ | وَالسَّمَاء بَنَيْنَاهَا بِأَيْدٍ وَإِنَّا لَمُوسِعُونَ | আমি স্বীয় ক্ষমতাবলে আকাশ নির্মাণ করেছি এবং আমি অবশ্যই ব্যাপক ক্ষমতাশালী। | |
৪৮ | وَالْأَرْضَ فَرَشْنَاهَا فَنِعْمَ الْمَاهِدُونَ | আমি ভূমিকে বিছিয়েছি। আমি কত সুন্দরভাবেই না বিছাতে সক্ষম। | |
৪৯ | وَمِن كُلِّ شَيْءٍ خَلَقْنَا زَوْجَيْنِ لَعَلَّكُمْ تَذَكَّرُونَ | আমি প্রত্যেক বস্তু জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি, যাতে তোমরা হৃদয়ঙ্গম কর। | |
৫০ | |||
৫১ | |||
৫২ | |||
৫৩ | |||
৫৪ | |||
৫৫ | |||
৫৬ | |||
৫৭ | |||
৫৮ | |||
৫৯ | |||
৬০ |
তথ্যসূত্র
- ↑ "সূরার নামকরণ"। www.banglatafheem.com। তাফহীমুল কোরআন, ২০ অক্টোবর ২০১০। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ : ২৬ জুলাই ২০১৫। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
বহিঃসংযোগ
- ডিজিটাল 'আল কোরআন' - ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ।
- কোরআন শরীফ.অর্গ।