আশীষ কুমার লোহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
খাঁ শুভেন্দু (আলোচনা | অবদান) {{বিষয়শ্রেণীহীন}} ট্যাগ যোগ করা হয়েছে (টুইং) |
অ সম্প্রসারণ, রচনাশৈলী, বিষয়শ্রেণী |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
'''আশীষ কুমার লোহ''' (১০ অক্টোবর ১৯৩৭ - ৪ নভেম্বর ১৯৯৪)<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=সাইফুল |প্রথমাংশ1=রাহাত |শিরোনাম=রুপালি ভুবন নভেম্বরে হারিয়েছে যাদের |ইউআরএল=http://www.risingbd.com/sports-news/198919 |সংগ্রহের-তারিখ=২২ জানুয়ারি ২০১৯ |কর্ম=রাইজিংবিডি ডট কম |তারিখ=৭ নভেম্বর ২০১৬}}</ref> ছিলেন একজন বাংলাদেশী নাট্যকার, চিত্রনাট্যকার, লেখক, অভিনেতা ও কৌতুকাভিনেতা। ছোট গল্পকার হিসাবেও তিনি সুনাম অর্জন করেন। তিনি ''পরিণীতা'' (১৯৮৬) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে [[বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা|শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] অর্জন করেন। |
|||
{{উৎসহীন|date=জানুয়ারি ২০১৯}} |
|||
বিশিষ্ঠ নাট্যকার, চিত্রনাট্যকার, লেখক, |
|||
অভিনেতা ও কৌতুক অভিনেতা আশীষ কুমার লোহ ১৯৩৭ সালের ১০ অক্টোবর ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উচাখিলা ইউনিয়নের গোল্লা জয়পুর গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। ।ছোট গল্পকার হিসাবেও তিনি সুনাম অর্জন করেন।বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে তিনি ছিলেন একজন বিশিষ্ট ব্যাক্তিত্ব। কৌতুক অভিনেতা হিসাবে তার স্থান অতি উচ্চে। |
|||
==ব্যক্তিগত জীবন == |
==ব্যক্তিগত জীবন == |
||
বাল্যকালে স্থানীয় |
লোহ ১৯৩৭ সালের ১০ অক্টোবর [[ময়মনসিংহ জেলা]]র [[ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা]]র উচাখিলা ইউনিয়নের গোল্লা জয়পুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া শেষে তিনি [[ময়মনসিংহ জিলা স্কুল]]ে ভর্তি হন। ১৯৫৩ সালে ম্যাট্রিক পাস করে তিনি ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হন। |
||
⚫ | |||
১৯৫৩ সালে ম্যাট্রিক পাস করে ঐতিহ্যবাহী ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হন। |
|||
⚫ | |||
কলেজে ছাত্র থাকাকালীন তিনি কৌতুক ও নাটকে অভিনয়ের দিকে ঝুঁকে পরেন। |
|||
⚫ | |||
==কর্মজীবন== |
|||
⚫ | |||
শিল্পী হিসাবে তিনি বেতার ও টেলিভিশনে বিভিন্ন নাটকে অংশগ্রহন করা বাদেও তিনি বেতার ও টেলিভিশনের জন্য নাটক লেখা শুরু |
লোহ শিল্পী হিসাবে তিনি বেতার ও টেলিভিশনে বিভিন্ন নাটকে অংশগ্রহন করা বাদেও তিনি বেতার ও টেলিভিশনের জন্য নাটক লেখা শুরু করেন। কালক্রমে লোহ একজন খ্যাতনামা নাট্যকার হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন এবং নাট্যভিনয়ে নিজ যোগ্যতার পরিচয় দেন। ষাট দশকে তৎকালীন পাকিস্তান টেলিভিশন ঢাকা কেন্দ্রের ধারাবাহিক কৌতুক নাটক ''হীরা- চুনিপান্না''-এ হীরার ভূমকায় অভিনয় করে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। ষাট দশকে তিনি চলচ্চিত্র জগতে অভিনয় করা শুরু করেন। সারা জীবনে তিনি প্রায় চল্লিশিটিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেন। |
||
ষাট দশকেই তিনি চলচ্চিত্র জগতে অভিনয় করা শুরু করেন।সারা জীবনে তিনি প্রায়য় চল্লিশিটিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেন। |
|||
প্রতিটি সিনেমায় আশিষ কুমার লোহ অনবদ্য অভিনয় করেন। |
|||
প্রতিটি চরিত্রকে তিনি অভিনয়ের মাধ্যমে যথাযথভাবে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করতেন। |
|||
এ জন্য তার অভিনীত প্রতিটি চরিত্র প্রানবন্ত হয়ে উঠতো। |
|||
তিনি বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতের একজন প্রতিয়মান শিল্পী ছিলেন। |
|||
এছাড়াও তিনি ছিলেন একজন বিশিষ্ট চিত্রনাট্যকার ও সংলাপ রচয়িতা। |
|||
==চলচ্চিত্র তালিকা == |
==চলচ্চিত্র তালিকা == |
||
৪৫ নং লাইন: | ৩৭ নং লাইন: | ||
*ঘরে বাইরে |
*ঘরে বাইরে |
||
*পরিণীতা |
*পরিণীতা |
||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
|||
==বহিঃসংযোগ== |
|||
* {{বিএমডিবি নাম|person/76}} |
|||
{{বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা}} |
|||
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:লোহ, আশীষ কুমার}} |
|||
{{বিষয়শ্রেণীহীন|date=জানুয়ারি ২০১৯}} |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৩৭-এ জন্ম]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৯৪-এ মৃত্যু]] |
২২:১৩, ২২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আশীষ কুমার লোহ (১০ অক্টোবর ১৯৩৭ - ৪ নভেম্বর ১৯৯৪)[১] ছিলেন একজন বাংলাদেশী নাট্যকার, চিত্রনাট্যকার, লেখক, অভিনেতা ও কৌতুকাভিনেতা। ছোট গল্পকার হিসাবেও তিনি সুনাম অর্জন করেন। তিনি পরিণীতা (১৯৮৬) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।
ব্যক্তিগত জীবন
লোহ ১৯৩৭ সালের ১০ অক্টোবর ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার উচাখিলা ইউনিয়নের গোল্লা জয়পুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে স্থানীয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া শেষে তিনি ময়মনসিংহ জিলা স্কুলে ভর্তি হন। ১৯৫৩ সালে ম্যাট্রিক পাস করে তিনি ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজে বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হন। কলেজে ছাত্র থাকাকালীন তিনি কৌতুক ও নাটকে অভিনয়ের দিকে ঝুঁকে পরেন। কলেজের বার্ষিক নাটক ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অভিনয় ও কৌতুক এবং স্থানীয় টাউন হল মঞ্চে নিয়মিত নাটকে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেন। আনন্দমোহন কলেজ থেকে ১৯৫৫ সালে আইএসসি পাস করেন। এরপর তিনি ঢাকায় চলে যান এবং ঢাকার বিভিন্ন মঞ্চ নাটকে অভিনয় ও কৌতুক প্রদর্শন করে ঢাকায় খ্যাতি অর্জন করেন। এই সময় তিনি বেতার ও টেলিভিশনে অভিনয় শিল্পী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
কর্মজীবন
লোহ শিল্পী হিসাবে তিনি বেতার ও টেলিভিশনে বিভিন্ন নাটকে অংশগ্রহন করা বাদেও তিনি বেতার ও টেলিভিশনের জন্য নাটক লেখা শুরু করেন। কালক্রমে লোহ একজন খ্যাতনামা নাট্যকার হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন এবং নাট্যভিনয়ে নিজ যোগ্যতার পরিচয় দেন। ষাট দশকে তৎকালীন পাকিস্তান টেলিভিশন ঢাকা কেন্দ্রের ধারাবাহিক কৌতুক নাটক হীরা- চুনিপান্না-এ হীরার ভূমকায় অভিনয় করে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। ষাট দশকে তিনি চলচ্চিত্র জগতে অভিনয় করা শুরু করেন। সারা জীবনে তিনি প্রায় চল্লিশিটিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেন।
চলচ্চিত্র তালিকা
তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র গুলো হলো
- হারানো দিন
- প্রথম কারওয়্যা,
- বেগানা
- কায়সে কহু( ঊর্দূসিনেমা),
- ভাওয়াল সন্ন্যাসী
- নদী ও নারী
- সুতরাং
- অঙ্গার
- অচেনা অতিথি
- রূপালী সৈকতে
- মৌচাক
- সখী তুমি কার
- কার বউ আপন দুলাল
- নয়ন তারা
- অনেক দিন আগে
- দুই পর্ব
- বাদল
- রাজার রাজা
- জন্ম থেকে জ্বলছি,
- পাগলা রাজা
- সোহাগ মিলন
- আলী বাবা ও ৪০ চোর
- মধুমালতী
- শাস্তি,
- ঘরে বাইরে
- পরিণীতা
তথ্যসূত্র
- ↑ সাইফুল, রাহাত (৭ নভেম্বর ২০১৬)। "রুপালি ভুবন নভেম্বরে হারিয়েছে যাদের"। রাইজিংবিডি ডট কম। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
- বাংলা মুভি ডেটাবেজে আশীষ কুমার লোহ