ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে নিহতদের তালিকা
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান |
---|
বিষয়ক ধারাবাহিক নিবন্ধশ্রেণীর অংশ |
বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন হলো বাংলাদেশে সব ধরনের সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে কোটার ভিত্তিতে নিয়োগের প্রচলিত ব্যবস্থার সংস্কারের দাবিতে সংগঠিত একটি আন্দোলন। ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে ২০১৩, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে মোট তিনবার কোটা সংস্কারের জন্য আন্দোলন সংঘটিত হয়। এর মধ্যে ২০২৪ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতের খবর পাওয়া যায়। এই আন্দোলনের পক্ষে রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ এবং কওমী মাদ্রাসার সাধারণ শিক্ষার্থীরা এবং বিপক্ষে রয়েছে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাধীন বাংলাদেশ সরকার, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের সমমতাবলম্বী সংগঠনসমূহ। জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৬ জুলাই থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত বিক্ষোভ ও পরবর্তী সহিংসতায় কমপক্ষে ৬৫০ জন নিহত হয়েছেন।[১] কোটা সংস্কার আন্দোলন ও সরকারবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডকে "জুলাই গণহত্যা" হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়।[২]
নিহতদের তালিকা
[সম্পাদনা]- এই তালিকাটি সম্পূর্ণ নয়, সংবাদপত্রে যাদের নাম পাওয়া গেছে তাদের নাম নিচে দেওয়া হয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতদের মধ্যে রয়েছেন:
- আবু সাঈদ (২২) — বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও তার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন।[৩]
- মো. ফারুক — একটি আসবাবের দোকানের কর্মচারী ছিলেন।[৪]
- মো. ওয়াসিম আকরাম — চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্র ও কলেজ শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।[৪]
- ফয়সাল আহমেদ শান্ত (২৪) — ওমরগনি এম.ই.এস কলেজের ছাত্র ছিলেন।[৫]
- মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ — বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস-এর (বিইউপি) ছাত্র।[৬]
- তাহির জামান প্রিয় — সাংবাদিক।[৬]
- রিদোয়ান শরীফ রিয়াদ — টঙ্গী সরকারি কলেজে ইংরেজি বিভাগের ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী।[৬]
- শেখ ফাহমিন জাফর (১৮) — গাজীপুরের টঙ্গী সরকারি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। আন্দোলনের সময় ঢাকার উত্তরার আজমপুরে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে তার মৃত্যু ঘটে।
- মো. শাহজাহান (২৫) — তিনি নিউমার্কেট এলাকার হকার ছিলেন।[৭]
- সিয়াম (১৮) — তিনি গুলিস্তানের একটি ব্যাটারির দোকানের কর্মচারী ছিলেন।[৮]
- আসিফ ও সাকিল — নর্দান ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী।[৯][১০][১১][১২]
- দিপ্ত দে — মাদারীপুর সরকারি কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।[১৩][১৪]
- দুলাল মাতবর — গাড়ি চালক।[১৪]
- ইয়ামিন — মিলিটারি ইন্সটিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির।[১৫]
- রুদ্র সেন — শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড পলিমার সায়েন্স বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি দিনাজপুর জেলার দিনাজপুর সদর উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ২০২৪ সালের ১৮ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালীন পুলিশের হামলার শিকার হয়ে আহত হন এবং পরবর্তীতে পানিতে ডুবে তার মৃত্যু হয়।[১৬][১৭][১৮]
- মো. জিল্লুর শেখ — ঢাকা ইম্পেরিয়াল কলেজ।[১৯]
- শাইখ আসহাবুল ইয়ামিন — মিরপুর এমআইএসটির কম্পিউটার সায়েন্সের শিক্ষার্থী[১২]
- হাসান মেহেদী — নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা টাইমস।[২০]
- রাকিব হাসান (১২) — রাজধানীর মোহাম্মদপুরের আইটিজেড স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী। [২১]
- তাহমিদ ভূঁইয়া তামিম (১৫) — নরসিংদী শহরের নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমসের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।[১২]
- মো. ইমন মিয়া (২২) — শিবপুরের সরকারি শহীদ আসাদ কলেজের শিক্ষার্থী।[১২]
- হৃদয় চন্দ্র তরুয়া (২২) — (২০০২ - ২৩ জুলাই ২০২৪) ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। ২০২৪ সালের ১৮ জুলাই চট্টগ্রামের চাটগাঁ আবাসিক এলাকায় চলমান ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে গুলিবিদ্ধ হন। পরবর্তীতে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৩ জুলাই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।[২২]
- মো. ফয়েজ (৩২) — স্যানিটারি মিস্ত্রির (পাইপ ফিটার) কাজ করতেন।[২৩]
- মাহামুদুর রহমান সৈকত (১৯) — (১১ সেপ্টেম্বর ২০০৪ - ১৯ জুলাই ২০২৪) সরকারি মোহাম্মদপুর মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী সৈকত ২০২৪ সালে এইচএসসি সম্পন্ন করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজে ভর্তির জন্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ২০২৪ সালের ১৯ জুলাই ঢাকার মোহাম্মদপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে নিহত হন।[২৪]
- ইমতিয়াজ আহমেদ জাবির — সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।[২৫]
- রনি প্রামাণিক (২৮) — ব্যাটরিচালিত অটোরিকশা চালাতেন।[২৬]
- রাকিবুল হাসান (২৭) — প্রকৌশলী হিসেবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন।[২৭]
- নাইমা সুলতানা (১৫) — ঢাকার মাইলস্টোন কলেজের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
- মো. আলমগীর হোসেন — ঢাকার রামপুরা এলাকায় একটি বেসরকারি ওষুধ কোম্পানিতে গাড়িচালকের চাকরি করতেন।[২৮]
- নুর আলম (২২) — নির্মাণশ্রমিক।[২৯]
- আবু সায়েদ (৪৫) — ঢাকার মোহাম্মদপুরের বছিলা এলাকায় ছোট একটি মুদিদোকান চালাতেন।[৩০]
- শেখ শাহরিয়ার বিন মতিন — ঈশ্বরগঞ্জ পৌর এলাকার আইডিয়াল কলেজের মানবিক বিভাগ থেকে চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি।[৩১]
- ইমরান খলিফা (৩৩) — গুলশান-২-এর চারুলতা নামের একটি প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে কাজ করতেন।[৩২]
- জসিম উদ্দীন (৩৫) — উত্তরায় একটি অটোমোবাইলসের দোকানে চাকরি করতেন।[৩৩]
- সাব্বির হোসেন — জ্বর হওয়ায় অসুস্থ শরীরে ওষুধ কিনতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।[৩৪]
- মিজানুর রহমান ওরফে মিলন (৪৮) — ঢাকার নর্দা এলাকায় একটি বিউটি পার্লারে কাজ করতেন।[৩৫]
- মোস্তফা জামান ওরফে সমুদ্র (১৭) — চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ব্যবসা শাখা থেকে জিপিএ-৪.৯৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয় সে।[৩৬]
- মো. রাসেল (১৫) — নারায়ণগঞ্জে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন।[৩৭]
- জাকির হোসেন (৩৮) — ভীমবাজার এলাকায় 'কাজী ভিআইপি গার্মেন্টস' নামের একটি কারখানায় উৎপাদন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করতেন।[৩৮]
- আবদুল্লাহ আল আবির (২৪) — নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করতেন।[৩৯]
- রিদওয়ান হোসেন সাগর — ১৯ জুলাই ময়মনসিংহে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।[৪০]
- সজীব সরকার (৩০) — চিকিৎসক।[৪১]
- আরিফ হোসেন ওরফে রাজীব (২৬) — গাজীপুরের বোর্ড বাজার এলাকায় ভাঙারি দোকানে শ্রমিকের কাজ করতেন।[৪২]
- জুবাইদ হোসেন (১৫) — রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে একটি মুদিদোকানে চাকরি করত।[৪৩]
- কাদির হোসেন (২৫) — কুরিয়ার সার্ভিস কোম্পানিতে চাকরি করতেন।[৪৪]
- সেলিম তালুকদার (৩২) — নারায়ণগঞ্জের একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। [৪৫]
- মোবারক হোসেন (৩৩) — একটি বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের দোকানে বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করতেন।[৪৬]
- সাগর আহম্মেদ (২২) — মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।[৪৭]
- কুরমান শেখ (৪৯) — ঢাকার সাভার বাসস্ট্যান্ডে একটি ছোট্ট ঘরে দৈনিক ভাড়া ভিত্তিতে মুরগির ব্যবসা করতেন।[৪৮]
- এটিএম তুরাব হোসেন — সাংবাদিক।
- মোহাম্মদ ইরফান ভূঁইয়া (২১) — ঢাকার ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এর সিএসই বিভাগের ছাত্র ছিলেন।
- তাহমিদ আবদুল্লাহ অয়ন (২১) — ঢাকার বিইউবিটি এর সিএসই বিভাগের ছাত্র ছিলেন।[৪৯]
- আব্দুল্লাহ আল মামুন (২০) — তিনি মাদ্রাসা ছাত্র ছিলেন।
- শাহরিয়ার হাসান আলভি (১৫) - নবম শ্রেনী ছাত্র, দেশ টেকনিক্যাল স্কুল
- জাহিদুজ্জামান তানভীন (২৫) - (১৩ অক্টোবর ১৯৯৯ - ১৮ জুলাই ২০২৪) বাংলাদেশি উদ্ভাবক ও উদ্যোক্তা। তানভীন গাজীপুর ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী। ২০২৪ সালের ১৮ জুলাই ঢাকার উত্তরার আজমপুর এলাকায় কোটা সংস্কারের আন্দোলনে পুলিশের সাথে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।[৫০][৫১]
- সাগর আহম্মেদ (২১) - মিরপুর সরকারি বাংলা কলেজ ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে অনার্সে রাষ্ট্র বিজ্ঞান বিভাগ। এবং আরও অনেকে...[৫২]
- মামুন হোসেনে - প্রাইভেটকার চালক মামুন হোসেন ঢাকার মহাখালীতে ১৯ জুলাই গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন।[৫৩]
শিশু - কিশোর
[সম্পাদনা]কোটা সংস্কার আন্দোলন ও সরকার পদত্যাগের দাবিতে সারাদেশে বিভিন্ন সহিংসতায় কমপক্ষে ৬৭ জন শিশু কিশোর নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে ৫৭জন গুলিতে নিহত হন। নিহতদের তালিকা[৫৪]
ক্রম | নাম | বয়স | পেশা | ঘটনাস্থল |
---|---|---|---|---|
১ | ফারহান ফাইয়াজ | ১৭ | শিক্ষার্থী | মোহাম্মদপুর |
২ | মো. আহাদুন | ১৬ | শিক্ষার্থী | বাড্ডা |
৩ | রাহাত হোসেন | ১৭ | শিক্ষার্থী | টঙ্গী |
৪ | তাহমিদ ভূঁইয়া | ১৫ | শিক্ষার্থী | নরসিংদী |
৫ | মো. সায়মন | ১৭ | দোকানকর্মী | চট্টগ্রাম |
৬ | মো. সিয়াম | ১৫ | হকার | যাত্রাবাড়ী |
৭ | মো. ইফতি | ১৬ | ওয়ার্কশপ কর্মী | মেরাদিয়া |
৮ | নাঈমা সুলতানা | ১৫ | শিক্ষার্থী | উত্তরা |
৯ | আশিকুল ইসলাম | ১৫ | শিক্ষার্থী | বনশ্রী |
১০ | মাহফুজুর রহমান | ১৫ | শিক্ষার্থী | মিরপুর |
১১ | সামিরুর রহমান | ১১ | শিক্ষার্থী | মিরপুর |
১২ | রাকিব হাসান | ১০ | শিক্ষার্থী | মোহাম্মদপুর |
১৩ | হৃদয় হাওলাদার | ১৭ | শিক্ষার্থী | যাত্রাবাড়ী |
১৪ | নাঈম হাওলাদার | ১৭ | শিক্ষার্থী | যাত্রাবাড়ী |
১৫ | মো. ইমন | ১৬ | নির্মাণশ্রমিক | যাত্রাবাড়ী |
১৬ | জাহিদুল ইসলাম | ১৭ | শিক্ষার্থী | যাত্রাবাড়ী |
১৭ | মো. রাসেল | ১৭ | পোশাককর্মী | নারায়ণগঞ্জ |
১৮ | মো. সোহাগ | ১৬ | হকার | রামপুরা |
১৯ | আসিফুর রহমান | ১৭ | পোশাককর্মী | মিরপুর |
২০ | সোহাগ মিয়া | ১৬ | রিকশাচালক | পুরান ঢাকা |
২১ | সিয়াম ওরফে শুভ | ১৫ | পথশিশু | বগুড়া |
২২ | সুজন মিয়া | ১৭ | রিকশাচালক | নরসিংদী |
২৩ | ইফাত হাসান খোন্দকার | ১৬ | শিক্ষার্থী | যাত্রাবাড়ী |
২৪ | আবদুল আহাদ | ৪ | - | রায়েরবাগ |
২৫ | সাদ মাহমুদ খান | ১৪ | শিক্ষার্থী | সাভার |
২৬ | হোসেন মিয়া | ১০ | হকার | শনির আখড়া |
২৭ | মোবারক আলী | ১৩ | হকার | গ্রিন রোড |
২৮ | গোলাম রব্বানী | ১৬ | নির্মাণশ্রমিক | রামপুরা |
২৯ | জুবাইদ আহমেদ | ১৫ | দোকানকর্মী | যাত্রাবাড়ী |
৩০ | মিনহাজুল ইসলাম | ১৭ | পোশাককর্মী | গাজীপুর |
৩১ | শুভ | ১৬ | - | ঢাকা |
৩২ | মো. আকাশ | ১৬ | - | শনির আখড়া |
৩৩ | আমিনুল ইসলাম | ১৬ | - | যাত্রাবাড়ী |
৩৪ | মোনায়েল আহমেদ | ১৫ | শিক্ষার্থী | নারায়ণগঞ্জ |
৩৫ | রিয়া গোপ | ৬ | শিক্ষার্থী | নারায়ণগঞ্জ |
৩৬ | ইয়াসিন শেখ | ১৭ | দোকানকর্মী | যাত্রাবাড়ী |
৩৭ | জামান মিয়া | ১৭ | পোশাককর্মী | নরসিংদী |
৩৮ | গোলাম নাফিজ | ১৭ | শিক্ষার্থী | ফার্মগেট |
৩৯ | আহাদ আলী বিশ্বাস | ১৭ | শিক্ষার্থী | মাগুরা |
৪০ | মাহবুব ইসলাম | ১৫ | শিক্ষার্থী | পাবনা |
৪১ | শাওন | ১৩ | - | ঢাকা মেডিকেল |
৪২ | সাফওয়ান আকতার | ১৫ | শিক্ষার্থী | সাভার |
৪৩ | সবুজ ইসলাম | ১৭ | রিকশাচালক | সাভার |
৪৪ | আলিফ আহমেদ | ১৬ | শিক্ষার্থী | সাভার |
৪৫ | হাসিবুর রহমান | ১৬ | শিক্ষার্থী | সাভার |
৪৬ | সাজ্জাদ হোসেন | ১৭ | শিক্ষার্থী | আশুলিয়া |
৪৭ | মো. ইমরান | ১৭ | দোকানকর্মী | যাত্রাবাড়ী |
৪৮ | মিঠু বিশ্বাস মারুফ | ১৭ | শিক্ষার্থী | সাভার |
৪৯ | হাসান মিয়া | ১২ | শিক্ষার্থী | হবিগঞ্জ |
৫০ | আশরাফুল ইসলাম | ১৭ | - | হবিগঞ্জ |
৫১ | আনাস আহমেদ | ১৭ | শিক্ষার্থী | হবিগঞ্জ |
৫২ | আনাজ বিল্লাহ | ১৭ | শিক্ষার্থী | সাতক্ষীরা |
৫৩ | ইয়াসির আরাফাত | ১৪ | মেকানিক | নোয়াখালী |
৫৪ | আবদুল্লাহ | ১৬ | - | কুষ্টিয়া |
৫৫ | উসামা | ১৭ | - | কুষ্টিয়া |
৫৬ | মারুফ মিয়া | ১৫ | শিক্ষার্থী | টাঙ্গাইল |
৫৭ | সাজু মিয়া | ১০ | শিক্ষার্থী | গাজীপুর |
৫৮ | আশিক | ১৪ | - | কুমিল্লা |
৫৯ | শাকিল | ১৪ | - | কুমিল্লা |
৬০ | শাওন | ১২ | - | কুমিল্লা |
৬১ | রনি | ১৬ | - | কুমিল্লা |
৬২ | মহিন | ১৭ | - | কুমিল্লা |
৬৩ | মো. শাহান | ১৪ | শিক্ষার্থী | ঠাকুরগাঁও |
৬৪ | মিকদাদ হোসাইন খান | ১৭ | শিক্ষার্থী | নাটোর |
৬৫ | ইউসুফ হোসেন | ১৭ | শিক্ষার্থী | ধানমন্ডি |
৬৬ | অজ্ঞাতনামা | ১২-১৩ | - | ধানমন্ডি |
৬৭ | শাহারিয়ার খান আনাস | ১৬ | শিক্ষার্থী | চানখাঁরপুল |
সরকার পক্ষের নিহত
[সম্পাদনা]- আহসান হাবিব তামিম (১৯) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং ছাত্রলীগ কর্মী -[৫৫]
- সবুজ আলী (২৫) — ঢাকা কলেজ পরিসংখ্যান বিভাগের ছাত্র ও সাবেক ছাত্রলীগ কর্মী [৫৬]
- টুটুল চৌধুরী(৬০) - বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের ১২ নং ওয়ার্ডের সাবেক সভাপতি [৫৭]
- তায়েবুর রহমান- মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক [৫৮]
- হারাধন রায়- রংপুর সিটি কর্পোরেশন এর কাউন্সিলর
পুলিশ নিহত
[সম্পাদনা]আন্দোলনে নিহত হয় ৪৪ জন পুলিশ, তারা হলেন
- মোঃ রাশেদুল ইসলাম
- শ্রী সুজন চন্দ্র দে
- খগেন্দ্র চন্দ্র মজুমদার
- ফিরোজ হোসেন
- মোঃগিয়াস উদ্দিন
- মোঃআব্দুল মজিদ
- মোঃরেজাউল করিম
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- ২০২৪-এ বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন
- ২০১৮-এ বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন
- ২০১৩-এ বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ৬৫০: জাতিসংঘ"। মানবজমিন। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "'জুলাই গণহত্যায়' নিহতদের প্রকৃত সংখ্যা কবে জানা যাবে?"। বিবিসি বাংলা। ১৭ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "রংপুরে যেভাবে গুলিবিদ্ধ হলেন আন্দোলনকারী আবু সাঈদ"। প্রথম আলো। ১৬ জুলাই ২০২৪। ১৬ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০২৪।
- ↑ ক খ "ছাত্রলীগ–পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষে নিহত ৬"। প্রথম আলো। ১৬ জুলাই ২০২৪। ১৬ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "কোটা আন্দোলন ইস্যুতে মঙ্গলবার সারাদেশে যা ঘটলো"। ভোরের কাগজ। ১৭ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০২৪।
- ↑ ক খ গ "মাথায় গুলি লেগে যেভাবে লুটিয়ে পড়েছিল মুগ্ধ, প্রিয় ও রিয়াদ"। BBC NEWS বাংলা। ২৬ জুলাই ২০২৪। ২৬ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "ঢাকায় সংঘর্ষের মধ্যে নিহত এক যুবকের পরিচয় পাওয়া গেছে"। প্রথম আলো। ১৬ জুলাই ২০২৪। ১৬ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "হানিফ ফ্লাইওভারে সংঘর্ষ : গুলিতে যুবক নিহত"। ঢাকা পোস্ট। ১৮ জুলাই ২০২৪। ১৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "উত্তরায় গুলিতে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ শিক্ষার্থী নিহত"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৮।
- ↑ "উত্তরায় গুলিতে ২ শিক্ষার্থী নিহত"। ভোরের কাগজ। ২০২৪-০৭-১৮। ২০২৪-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৮।
- ↑ "উত্তরায় পুলিশ-র্যাবের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ"। যায়যায়দিন। ২০২৪-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৮।
- ↑ ক খ গ ঘ "নিহতদের মধ্যে অন্তত ১১ জন ছাত্র, শরীরে গুলির ক্ষত"। প্রথম আলো। ২০২৪-০৭-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৯।
- ↑ "পুলিশের ধাওয়ায় লেকে পড়ে আন্দোলনরত কলেজছাত্রের মৃত্যু"। thedailycampus.com। ২০২৪-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৮।
- ↑ ক খ "রামপুরায় ব্র্যাকের শিক্ষার্থীদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষে নিহত ১"। thedailycampus.com। ২০২৪-০৭-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৮।
- ↑ "সাভারে মিলিটারি ইনস্টিটিউটের ছাত্র গুলিতে নিহত"। আরটিভি। ২৫ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনের সময় রুদ্রর মৃত্যু"। ঢাকা পোস্ট। ১৯ জুলাই ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০২৪।
- ↑ "সুরমা খালে রুদ্রর মর্মান্তিক মৃত্যু"। বাংলানিউজ২৪। ১৮ জুলাই ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০২৪।
- ↑ "ছাত্র রুদ্র সেনের মৃত্যু: আন্দোলনের খেসারত"। সমকাল। ১৮ জুলাই ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০২৪।
- ↑ "রাজধানীতে সংঘর্ষে এবার ইমপেরিয়াল কলেজের শিক্ষার্থী নিহত"। দৈনিক করতোয়া। ৪ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "ঢাকা টাইমসের সাংবাদিক নিহত"। বণিক বার্তা। ১৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "ছেলে হত্যার মামলা কার বিরুদ্ধে করব, বিচার চাইব কার কাছে"। প্রথম আলো। ৩০ জুলাই ২০২৪। ৪ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "একটি গুলিতে সব স্বপ্ন শেষ"। প্রথম আলো। ২৪ জুলাই ২০২৪। ২৫ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "ফোনের অপর প্রান্তে হঠাৎ গুলির বিকট শব্দ, এরপর সব স্তব্ধ"। প্রথম আলো। ২৮ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত সৈকত"। BBC। ২০২৪-০৭-২০।
- ↑ "গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থী ৬ দিন পর হার মানলেন মৃত্যুর কাছে"। প্রথম আলো। ২৮ জুলাই ২০২৪। ৪ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "কিস্তির টাকা জোগাড় হলেই ঘরে ফিরতে চেয়েছিলেন রনি, এখন দিশাহারা পরিবার"। প্রথম আলো। ২৮ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "ঢাকার 'পরিস্থিতি ভালো নয়' জানিয়েছিলেন রাকিবুল, পরে মারা গেছেন গুলিতে"। প্রথম আলো। ২৮ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "বেটা তো আর ফিরে আসবে না, এখন ওর বউ-ছোয়ালপালের দেখবি কিডা"। প্রথম আলো। ২৭ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "কাজে বেরিয়ে গুলিতে স্বামীর মৃত্যু, 'আমার গর্ভের সন্তানের কী হবে'"। প্রথম আলো। ২৮ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "যে মানুষটা এক সপ্তাহ টেকা না পাঠাইলে আমাগো খাবার জুটে না, সে আর নাই"। প্রথম আলো। ২৮ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "আন্দোলন আমার বুকের ধন কেড়ে নিল"। প্রথম আলো। ২৭ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "স্ত্রীর ওষুধ কিনতে বাইরে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান ইমরান"। প্রথম আলো। ২৬ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "এখন আমি কার কাছে নালিশ দেব, বাবা..."। প্রথম আলো। ২৬ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "অসুস্থ শরীরে ওষুধ কিনতে গিয়ে গুলিতে নিহত সাব্বির"। প্রথম আলো। ২৬ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "আমি এখন ছেলেমেয়ের লেখাপড়া ক্যামনে করামু, ক্যামনে সংসার চালামু"। প্রথম আলো। ২৮ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "মা বললেন, গুলি এসে মোস্তফার হাত ভেদ করে পাঁজরে ঢুকে পড়ে"। প্রথম আলো। ২৭ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "ছেলে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়োছে জ্যানেও তার পাশে থাকতে পারিনি"। প্রথম আলো। ২৭ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "আমার ছেলেকে কারা মারল? কার কাছে বিচার দিমু?"। প্রথম আলো। ২৭ জুলাই ২০২৪। ২৮ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "এখন লিখে কী করবেন, আমার বাবারে তো আর ফিরাইয়া দিতে পারবেন না"। প্রথম আলো। ২৯ জুলাই ২০২৪। ২৯ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "(১৯ জুলাই) ময়মনসিংহ নগরের মিন্টু কলেজ এলাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন রেদোয়ান"। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "আমার ডাক্তার ছেলেকে তারা গুলি করে মারবে কেন?"। প্রথম আলো। ১ আগস্ট ২০২৪। ২ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "গুলিতে আমার স্বামী শেষ, পোলাডারে অনে ক্যামনে পালুম?"। প্রথম আলো। ১ আগস্ট ২০২৪। ২ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "পুতের হত্যার বিচার কার কাছে চাইয়াম"। প্রথম আলো। ৩১ জুলাই ২০২৪। ১ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "ছেলেটাও গুলি লেগে মারা গেল, আমার মতো অভাগী আর কেউ নেই"। প্রথম আলো। ৩১ জুলাই ২০২৪। ১ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "১৫ দিন চিকিৎসাধীন থেকে গুলিবিদ্ধ আরেক যুবকের মৃত্যু, নলছিটিতে দাফন"। প্রথম আলো। ২ আগস্ট ২০২৪। ৩ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "মেয়ের জন্য চিপস কিনে বাসায় ফিরতে পারলেন না মোবারক হোসেন"। প্রথম আলো। ২ আগস্ট ২০২৪। ৩ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "তোমার সাগরের জন্য না, লক্ষ সাগরের জন্য দোয়া কোরো, মা"। প্রথম আলো। ৩০ জুলাই ২০২৪। ৩ আগস্ট ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "শারীরিক প্রতিবন্ধী কুরমান শেখ হাতজোড় করে জীবন ভিক্ষা চেয়েছিলেন"। প্রথম আলো। ২৯ জুলাই ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন: তাহমিদ আব্দুল্লাহ ও সুজন মাহমুদ ইন্তেকাল করেছেন"। যায়যায়দিন। ১১ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "বাংলাদেশি উদ্ভাবক জাহিদুজ্জামান তানভীন নিহত"। বাংলা আউটলুক। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-১৬।
- ↑ "জাহিদুজ্জামান তানভীন নিহত"। ঢাকা প্রকাশ। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-১৬।
- ↑ "মায়ের কাছে দোয়া চাওয়াই ছিল সাগরের শেষ কথা"। দেশ রূপান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-২৮।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-১১-২৮)। "ছেলে হারানোর কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন, কাঁদালেন তাঁরা"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-২৮।
- ↑ "নিহতদের মধ্যে ৬৭ শিশু–কিশোর"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৮ আগস্ট ২০২৪।
- ↑ "গুলিতে নিহত তামিমের বাবা বললেন,'সে ছাত্রলীগ করত'"। কালবেলা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০২৪।
- ↑ "ঢাকা কলেজের সামনে সংঘর্ষে নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে"। দৈনিক যুগান্তর। ২০২৪-০৭-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-১৭।
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-০৮-০৪)। "বরিশালে সংঘর্ষ চলাকালে আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা"। Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-১২।
- ↑ প্রতিনিধি, জেলা (২০২৪-০৮-০৫)। "মানিকগঞ্জে সংঘর্ষে আহত জেলা আ. লীগ নেতার মৃত্যু"। dhakapost.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১১-১২।