২০২৪-এ বাংলাদেশে ইন্টারনেট বিভ্রাট
অবয়ব
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানের অংশ | |
তারিখ |
|
---|---|
অবস্থান | বাংলাদেশ |
ধরন | ইন্টারনেট বিভ্রাট |
লক্ষ্য | অনলাইন সক্রিয়কর্মী যারা অভ্যুত্থানকে সমর্থন করছিলেন |
সংঘটনকারী |
২০২৪-এ বাংলাদেশে ইন্টারনেট বিভ্রাট বলতে বুঝায় ওই বছরে জুলাই মাসের মাঝামাঝি থেকে আগস্টের প্রথম দিকে, বাংলাদেশে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান চলাকালে একাধিকবার ইন্টারনেট বিভ্রাট ঘটে।[১] তখনকার শেখ হাসিনার প্রশাসন ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ দেয়।[২][৩]
দেশব্যাপী প্রথম ইন্টারনেট বন্ধের ঘটনা শুরু হয় ১৮ জুলাই, যা কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে ঘটে। ব্রডব্যান্ড সংযোগ ২৪ জুলাই পুনঃস্থাপিত হয় এবং মোবাইল ইন্টারনেট ২৮ জুলাই পুনঃস্থাপিত হয়,[৪] তবে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এর মতো সোশ্যাল মিডিয়া ব্লক করা হয়েছিল, যা ৩১ জুলাই পুনঃস্থাপিত হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] পরে, পুনরায় অস্থিরতার সময় দ্বিতীয়বার ৪ আগস্ট ৪জি নেটওয়ার্ক বন্ধ করা হয়, তবে শেখ হাসিনার পদত্যাগের পরে ৫ আগস্ট তা পুনরায় চালু করা হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Bangladesh wakes to TV, internet blackout as deadly protests spike"। France 24 (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ জুলাই ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ Hasan, Mahmudul (১৩ আগস্ট ২০২৪)। "What you need to know about internet crackdown in Bangladesh"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Government itself shut down internet"। প্রথম আলো (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ জুলাই ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২৪।
- ↑ "Bangladesh restores mobile internet after 11-day blackout to quell protests"। আল জাজিরা (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ জুলাই ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০ অক্টোবর ২০২৪।