ফরাসি পণ্য বর্জন
ফরাসি পণ্য বর্জন | |||
---|---|---|---|
তারিখ | ২২ অক্টোবর ২০২০ | ||
অবস্থান | |||
কারণ | শার্লি এবদো ম্যাগাজিনে নবী মুহাম্মাদের ব্যাঙ্গচিত্র প্রকাশ ও তাতে ফরাসি রাষ্ট্রপতির সমর্থন | ||
পদ্ধতি | বিক্ষোভ, বর্জন, সমাবেশ, সামাজিক আন্দোলন | ||
পক্ষ | |||
ফরাসি পণ্য বর্জন আন্দোলন হল শার্লি এবদো ম্যাগাজিনে নবী মুহাম্মাদের ব্যাঙ্গচিত্র প্রকাশ, দুটি ভবনে তা প্রদর্শন ও তাতে ফরাসি রাষ্ট্রপতির সমর্থন জানানোর প্রতিবাদে ২০২০ সালের অক্টোবরে মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শুরু হওয়া একটি আন্দোলন।
পটভূমি
[সম্পাদনা]২০১১ সালের ৩ নভেম্বর ফরাসি ম্যাগাজিন শার্লি এবদোর প্রচ্ছদে ইসলামের রাসূল মুহাম্মাদের একটি ব্যাঙ্গাত্মক কার্টুন প্রকাশিত হয়। এরপর ২০১২ সালের ১২ সেপ্টেম্বর এ পত্রিকাটি মুহাম্মদের নামে আরেকটি অপমানজনক কার্টুন প্রকাশ করে।[২] তখন ফ্রেঞ্চ কাউন্সিল অব দ্য মুসলিম ফেইথ[৩] সহ বিভিন্ন সংগঠন, এমনকি ইহুদিদের কতিপয় সংগঠনও[৪] এর নিন্দা জানায়। ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী জ্যঁ-মার্ক এরো নিশ্চিত করেন যে তিনি "কোনও অপরাধের পক্ষে নন", যদিও "মত প্রকাশের স্বাধীনতা প্রজাতন্ত্রের অন্যতম মূল নীতি।"[৫]
২০১৫ সালের ৭ জানুয়ারি দুজন সশস্ত্র লোক প্যারিসে সংবাদপত্রটির সদর দফতরে আক্রমণ করে (এবং তৃতীয় একজন গাড়িতে বসেছিল বলে পরবর্তীতে জানা জায়)।[৬] এ হামলায় অন্তত ১২ জন নিহত এবং ১১ জন গুরুতর আহত হয়।[৭] আল কায়েদার আরব উপদ্বীপ শাখা হামলার দায় স্বীকার করে। ফরাসি রাষ্ট্রপতি ফ্রঁসোয়া ওলঁদ এই আক্রমণকে "সন্ত্রাসবাদী" বলে আখ্যায়িত করে।[৮]
একই বছরের ২ সেপ্টেম্বর ম্যাগাজিনটি "আমরা কখনই ছেড়ে দেব না" শিরোনামে উক্ত ব্যঙ্গচিত্র পুনরায় মুদ্রণ করে।[৯][১০]
২০২০ সালের ১৬ অক্টোবর ফরাসি পুলিশ ঘোষণা করে যে তারা রাজধানী প্যারিসের উপকণ্ঠে কোঁফ্লঁস-সাঁত-অনরিনের একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এক শিক্ষকের খুনীকে গুলি করে হত্যা করেছে।[১১] ওই শিক্ষক তার ক্লাসে মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে নবী মুহাম্মদের ব্যাঙ্গচিত্র প্রদর্শন করেছিল।[১২][১৩] শার্লি এবদোর সেই ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনের আগে সে মুসলিম ছাত্রদের শ্রেণীকক্ষ থেকে বের হয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল বলে জানা যায়।[১৪]
২০ অক্টোবর আল-আজহারের শাইখ ইমাম আহমাদ আল-তায়িব রোমে বিভিন্ন ধর্মের ব্যক্তিদের এক অনুষ্ঠানে এই ঘটনাটি প্রকাশ করে বলেছিলেন যে, "মত প্রকাশের স্বাধীনতার স্লোগান দিয়ে ধর্মের অবমাননা করা এবং তাদের পবিত্র চিহ্নগুলোকে নষ্ট করা আদর্শবাদী ভণ্ডামি এবং ঘৃণার সুস্পষ্ট আহ্বান।" সেই সাথে এই আক্রমণকে তিনি "সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড" আখ্যা দিয়ে অপরাধীর প্রতি নিন্দা জ্ঞাপন করেন।[১৫][১৬][১৭]
২২ অক্টোবর সেই শিক্ষকের জন্য আয়োজিত এক স্মরণ-সভায় ফরাসি রাষ্ট্রপতি এমানুয়েল মাক্রোঁ সেই কার্টুনগুলো প্রদর্শন বন্ধ করবেন না বলে ঘোষণা দেন।[১৮][১৯] ফলে, বেশ কয়েকটি আরব দেশে শিক্ষক স্যামুয়েল পাটি হত্যার পটভূমির বিরুদ্ধে এবং ইসলামের পক্ষে আপত্তিকর বলে বিবেচিত ফরাসি রাষ্ট্রপতির বক্তব্যের নিন্দা জ্ঞাপন ও বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়েছিল।[২০] এছাড়াও বেশ কয়েকটি দেশে ফরাসি পণ্য বর্জনের জন্য প্রচার-প্রচারণা শুরু হয়।[২১][২২]
ঘটনাক্রম
[সম্পাদনা]২০২০ সালের ২২ অক্টোবর মুহাম্মাদের ব্যাঙ্গচিত্র প্রদর্শনের বিরুদ্ধে ও ফরাসী রাষ্ট্রপতির আপত্তিকর বক্তব্যের নিন্দা করে ফরাসী পণ্য বর্জনের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে প্রচারণা শুরু হয়।[২০] বেশ কয়েকটি আরব দেশে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে এবং অনেক দেশে ফরাসি পণ্য বর্জনের ডাক দেওয়া হয়।[২১][২২]
২৪ অক্টোবর তুরস্কের ক্ষমতাসীন জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির এক সম্মেলনে রাষ্ট্রপতি রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান ফরাসি রাষ্ট্রপতি সম্পর্কে বলেন, "ম্যাক্রোঁর মানসিক চিকিৎসা প্রয়োজন। ইসলামের সাথে তার বিরোধ কোথায় আমি জানি না।"[২৩] এরদোয়ানের এ বক্তব্যের প্রেক্ষিতে ফ্রান্স তুরস্কের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে।[২৪] [২৫] অন্যদিকে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ম্যাক্রোঁর বক্তব্যকে "ইসলামের ওপর আক্রমণ" বলে উল্লেখ করেন।[২৬]
এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ @EmmanuelMacron আরবি: لا شيء يجعلنا نتراجع، أبداً. نحترم كل أوجه الاختلاف بروح السلام. لا نقبل أبداً خطاب الحقد وندافع عن النقاش العقلاني. سنقف دوماً إلى جانب كرامة الإنسان والقيم العالمية.
আমরা কখনোই আমাদের অবস্থান থেকে সরে আসব না। আমরা শান্তির পথে সকল পার্থক্যকে সম্মান করি। আমরা ঘৃণাত্মক বক্তব্য গ্রহণ করি না এবং যুক্তিসঙ্গত বিতর্ককে রক্ষা করি। সর্বদা মানব মর্যাদাবোধ ও সর্বজনীন মূল্যবোধের পাশে থাকব আমরা
২৫ অক্টোবর ২০২০
২৫ অক্টোবর সকালে ম্যাক্রোঁ আরবি ভাষায় একটি টুইট করে নিজেদের অবস্থানে অনড় থাকার ঘোষণা দেন এবং আরব দেশগুলোকে পণ্য বর্জন না করার আহ্বান জানান।[২৭][২৮]
২৬ অক্টোবর আল-আজহারের শায়খের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মজলিসে হুকামা আল-মুসলিমিনের এক সভায় এক সভায় ঘোষণা দেওয়া হয় যে, তারা ফরাসি সংবাদপত্র শার্লি এবদোর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার জন্য আন্তর্জাতিক আইন বিশেষজ্ঞদের একটি কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।[২৯]
- ২৭ অক্টোবর
চেচনিয়ার রাষ্ট্রপতি রমজান কাদিরভ ফরাসি রাষ্ট্রপতি এমমানুয়েল ম্যাক্রোনকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “আমি জানি না যে, ম্যাক্রোঁ যখন এই বিবৃতি দিয়েছেন তখন তিনি কী অবস্থায় ছিলেন। কিন্তু এই ধরনের বিবৃতির ফলাফল এমন প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে যা খুবই বেদনাদায়ক হতে পারে। ফরাসী প্রেসিডেন্ট নিজে এখন একজন সন্ত্রাসী এবং উস্কানিদাতা। তিনি পরোক্ষভাবে মুসলমানদেরকে অপরাধ করার আহ্বান জানিয়েছেন।" একদিন পরে তিনি বলেন, "একজন মানুষ হিসেবে এটা আমার অধিকার যে আমি ধর্মকে ভালবাসবো। যদি প্রয়োজন হয়, আমি আমার পদ ছেড়ে চলে যেতে প্রস্তুত... অথবা এমনকি আমার জীবন উৎসর্গ করতেও প্রস্তুত। কিন্তু আমি চুপ করে দাঁড়িয়ে নাস্তিকদের ধর্ম নিয়ে উপহাস করা সহ্য করতে পারছি না।"
জর্ডানের আম্মানে বিখ্যাত "ইয়াসির মল" সুপারমার্কেট সহ বেশ কয়েকটি দোকান ফরাসি পণ্য বর্জনের প্রচারণায় সাড়া দেয়। এসব দোকান থেকে ফরাসি পণ্যগুলো সরিয়ে ফেলা হয় এবং খালি তাকগুলোতে "নবী মুহাম্মদ, তাঁর উপর সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক, তার সমর্থনে সকল ফরাসি পণ্য বর্জন করা হয়েছে" লিখিত ট্যাগ লাগানো হয়।
ওমানি ধারাভাষ্যকার খলিল আল-বালুশি বারবার নবী মুহাম্মাদের অবমাননার প্রতিক্রিয়ায় নবীর সম্মান রক্ষা করার জন্য মিডিয়া প্লাটফর্ম ব্যবহারের আহ্বান জানান। বিশেষ করে ফ্রান্সে রিয়াল মাদ্রিদ এবং বরুশিয়া মোঞ্চেনগ্লাডবাখের খেলার ধারাভাষ্য প্রদানকালে তিনি মন্তব্য করেন যে, "যদি আমরা আমাদের ধর্ম এবং আমাদের নবীকে রক্ষা করতে না পারি তাহলে আমাদের মাঝে কোন কল্যাণ নেই।"
- ২৮ অক্টোবর
মিলাদুন্নবী উপলক্ষে মিশরের আওকাফ মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি আব্দেল ফাত্তাহ আল-সিসি বলেন যে নবী ও রাসুলদের অবমাননা "উচ্চ ধর্মীয় মূল্যবোধের অবমূল্যায়ন।"
ইসলাম এবং নবী মুহাম্মদকে অপমান করে কার্টুন প্রকাশের প্রতিবাদে কুয়েতের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ফরাসি পণ্য বর্জন এবং এর পরিবর্তে তুরস্কের পণ্য ব্যবহারের পক্ষে প্রচারাভিযান শুরু হয়।
হায়াতুল উলামা আস-সুদান বিশ্বের সকল মুসলমানকে ইসলাম এবং নবী মোহাম্মদের অবমাননার প্রতিবাদে ফরাসি পণ্য বর্জনের আহ্বান জানায়।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় ইসলামী ঐক্যজোটের উদ্যোগে বায়তুল মোকাররম থেকে ফরাসি ও ম্যাক্রোঁ বিরোধী বিক্ষোভ মিছিল হয়। তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে "ফ্রান্স এবং ম্যাক্রোঁর বক্তব্যের নিন্দা" করার আহ্বান জানায়।
ফরাসী রাষ্ট্রপতি ম্যাক্রোঁর ব্যাঙ্গচিত্র আঁকায় উত্তর আফ্রিকায় কর্মরত একটি ফরাসি সংস্থা মৌরিতানিয়ার চিত্রশিল্পী খালেদ ওয়ালিদ মৌলায় ইদ্রিসের চুক্তি বাতিল ঘোষণা করে।
- ২৯ অক্টোবর
জেদ্দায় অবস্থিত ফরাসি দূতাবাসের একজন সৌদি নিরাপত্তা রক্ষীকে ছুরিকাঘাত করে সামান্য আহত করা হয়। ফ্রান্সের উপকূলবর্তী শহর নিসের একটি গির্জায় একজন তিউনিশিয় নাগরিক ছুরিকাঘাত করে তিনজনকে হত্যা করে।
মরোক্কোর সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দেলইলাহ বেনকিরান বৃহস্পতিবার নবী মুহাম্মদের অবমাননার জন্য ফ্রান্সকে "ক্ষমা প্রার্থনা এবং মধ্যপন্থী হওয়ার" আহ্বান জানান।
রাশিয়ার মুসলমানদের ধর্মীয় এসোসিয়েশনের সভাপতি আলবার্ট ক্রগানভ বলেছেন যে নবী মুহাম্মদকে অপমান করা ব্যঙ্গচিত্রের সমর্থনে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর বক্তব্য "ক্ষতিকর" এবং "ইসলামের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ এবং প্ররোচনার নীতি"।
আজারবাইজানের রাষ্ট্রপতির সহকারী হিকমত হাজিয়েভ শার্লি এবদোর কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে বলেছেন যে, ইসলাম ধর্ম ও তার নবী মুহাম্মদকে আক্রমণ ও অবমাননা "বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে, যা বর্তমান সময়ে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়"।
- ৩০ অক্টোবর
হিজবুত তাহরিরের আহ্বানে লেবাননের বৈরুতে অনুষ্ঠিত একটি বিক্ষোভে নবী মুহাম্মদের আক্রমণাত্মক কার্টুন প্রদর্শনের নিন্দা জানানো হয়। মিছিলটি ফরাসি দূতাবাস এবং বৈরুতে ফরাসি রাষ্ট্রদূতের বাসভবন প্রদক্ষিণ করে।
পাকিস্তানের লাহোরে হাজার হাজার মুসলমান জুমার নামাজ শেষে ফ্রান্সের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।
আফগান হেজবে ইসলামি দলের সদস্যরা ফরাসি পতাকায় আগুন ধরিয়ে দেয় এবং গুলবুদ্দিন হেকমতিয়ার ম্যাক্রঁকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন "তিনি যদি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ না করেন তবে আমরা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের লড়াই করব এবং এজন্য ইউরোপ দায়বদ্ধ থাকবে।"
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "13 pays musulmans condamnent les injures de Macron envers l'Islam" [ম্যাক্রোঁর ইসলাম অবমাননায় ১৩টি মুসলিম দেশের নিন্দা]। আনাদোলু এজেন্সি (ফরাসি ভাষায়)। ২৭ অক্টোবর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ Arefi, Armin (২০১২-০৯-১৯)। "Pourquoi "Charlie Hebdo" joue avec le feu"। Le Point (ফরাসি ভাষায়)। ২৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮।
- ↑ "Pourquoi porter un casque sur un vélo électrique"। Meilleur vélo électrique (ফরাসি ভাষায়)। ২০২০-১০-২৬। ২৮ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮।
- ↑ "Le Crif désapprouve les caricatures de Mahomet dans "Charlie Hebdo""। Le Point (ফরাসি ভাষায়)। ২০১২-০৯-১৯। ১৯ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮।
- ↑ "Ministère de l'Europe et des Affaires étrangères"। www.diplomatie.gouv.fr। ২৮ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮।
- ↑ "وكالة مهر للانباء"। মেহের নিউজ (ইরান) (আরবি ভাষায়)। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "As it happened: Charlie Hebdo attack"। বিবিসি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Revivez l'attaque de Charlie Hebdo minute après minute" (ফরাসি ভাষায়)। ১২ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ""شارلي إيبدو" تعيد نشر الرسوم المسيئة للنبي محمد"। আল-গাদ (আরবি ভাষায়)। ২০২০-০৯-০১। ২০২০-১০-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "فرنسا: صحيفة "شارلي إيبدو" تعيد نشر رسوم كاريكاتور للنبي محمد كانت سببا في الاعتداء الذي استهدفها"। ফ্রান্স ২৪ (আরবি ভাষায়)। ২০২০-০৯-০১। ২০২০-০৯-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮।
- ↑ "المدعي العام الفرنسي: منفذ جريمة قتل أستاذ قرب باريس لاجىء من أصل شيشاني ونشر رسالة يقر فيها بقطع رأسه"। ফ্রান্স ২৪। ১৭ অক্টোবর ২০২০। ১৮ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "عرض على تلاميذه رسوما مسيئة للرسول الكريم.. مقتل معلم فرنسي والشرطة تقتل المهاجم"। আলজাজিরা (আরবি ভাষায়)। ১৬ অক্টোবর ২০২০। ১৭ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৭।
- ↑ অ্যালেন, পিটার; ক্রিস, কিচিং (২০২০-১০-১৭)। "Teacher decapitated for showing cartoon of nude Prophet Mohammad is pictured"। মিরর (ইংরেজি ভাষায়)। ২১ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২১।
- ↑ "مقتل معلم فرنسي عرض رسوما مسيئة للرسول محمد"। আরাবি ২১ (আরবি ভাষায়)। ২০২০-১০-১৭। ২০২০-১০-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৭।
- ↑ "شيخ الأزهر تعليقاً على قطع رأس المدرس الفرنسي: الإساءة للأديان "دعوة للكراهية""। এএফপি (আরবি ভাষায়)। ২৪ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "شيخ الأزهر حول مقتل المدرس صامويل باتي: "الإساءة للأديان والنيل من رموزها دعوة صريحة للكراهية""। ফ্রান্স ২৪ (আরবি ভাষায়)। ২১ অক্টোবর ২০২০। ২০২০-১০-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৪।
- ↑ "الخبر-شيخ الأزهر: الإساءة للأديان "دعوة للكراهية""। আল-খবর (আরবি ভাষায়)। ২০ অক্টোবর ২০২০। ২৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "دعوات لمقاطعة البضائع الفرنسية في دول مسلمة ردا على الرسوم المسيئة للنبي محمد"। ইউরোনিউজ (আরবি ভাষায়)। ২০২০-১০-২৫। ২৮ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮।
- ↑ "دعوات لمقاطعة البضائع الفرنسية بسبب موقف ماكرون من رسوم للنبي محمد"। আল-হুররা (আরবি ভাষায়)। ২৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮।
- ↑ ক খ "مظاهرات احتجاجا على الرسوم المسيئة للنبي محمد وماكرون يؤكد "لن نتراجع""। ইউরোনিউজ (আরবি ভাষায়)। ২০২০-১০-২৬। ২৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৬।
- ↑ ক খ "الأزمة تتصاعد.. ماكرون يغرد بالعربية وباريس تدعو لوقف مقاطعة المنتجات الفرنسية"। আল-হুররা (আরবি ভাষায়)। ২৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৬।
- ↑ ক খ "دعوات على وسائل التواصل الاجتماعي لمقاطعة المنتجات الفرنسية على خلفية تصريحات ماكرون بخصوص رسوم الكاريكاتور"। ফ্রান্স ২৪ (আরবি ভাষায়)। ২০২০-১০-২৫। ২০২০-১০-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৬।
- ↑ "أردوغان: ماكرون يحتاج إلى علاج نفساني ولا أعرف مشكلته مع الإسلام"। আল-জাজিরা মুবাশের (আরবি ভাষায়)। ২৪ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৪।
- ↑ "باريس تستدعي سفيرها لدى أنقرة بعد تصريحات أردوغان "غير المقبولة" بحق ماكرون"। ফ্রান্স ২৪ (আরবি ভাষায়)। ২০২০-১০-২৪। ২০২০-১০-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৫।
- ↑ "باريس تسحب سفيرها في أنقرة للتشاور.. وتستهجن تصريحات أردوغان"। ইউরোনিউজ (আরবি ভাষায়)। ২০২০-১০-২৫। ২৫ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৫।
- ↑ "بعد أردوغان.. عمران خان يتهم ماكرون بـ "مهاجمة الإسلام""। ডয়চে ভেলে (আরবি ভাষায়)। ২০২০-১০-২৫। ২০২০-১০-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৬।
- ↑ "ماكرون "لن يتراجع".. فرنسا تدعو لـ"وقف" الدعوات لمقاطعتها"। ডয়চে ভেলে (আরবি ভাষায়)। ২০২০-১০-২৫। ২০২০-১০-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৬।
- ↑ "تكلّم باللغة العربية.. ماذا قال الرئيس الفرنسي عن الرسوم المسيئة للنبي محمد؟"। وكالة سوا الإخبارية (আরবি ভাষায়)। ২৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৬।
- ↑ ""مجلس حكماء المسلمين" يعتزم مقاضاة صحيفة شارلي إيبدو الفرنسية و"كل من يسيء للإسلام""। ফ্রান্স ২৪ (আরবি ভাষায়)। ২০২০-১০-২৭। ২০২০-১০-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮।