বিষয়বস্তুতে চলুন

দিরিলিশ: আরতুগ্রুল

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(দিরিলিস:আরতুগ্রুল থেকে পুনর্নির্দেশিত)
দিরিলিস: আরতুগ্রুল
দিরিলিস আরতুগ্রুল ধারাবাহিকের পোস্টার
ধরনঐতিহাসিক কাহিনী
যুদ্ধ
রোমাঞ্চ
নির্মাতা
অভিনয়ে
সুরকারযেয়নেপ আলাসিয়া
মূল দেশতুরস্ক
মূল ভাষাতুর্কি
মৌসুমের সংখ্যা
পর্বের সংখ্যা১৫০
নির্মাণ
নির্বাহী প্রযোজক
নির্মাণের স্থান
তুরস্ক, রিভা
ব্যাপ্তিকাল১১০–১২৫ মিনিট
নির্মাণ কোম্পানি
মুক্তি
মূল নেটওয়ার্ক
ছবির ফরম্যাট
অডিওর ফরম্যাট৫.১ সারাউন্ড সাউন্ড
মূল মুক্তির তারিখ১০ ডিসেম্বর ২০১৪ (2014-12-10) –
২৯ মে ২০১৯ (2019-05-29)
বহিঃসংযোগ
ওয়েবসাইট

দিরিলিস: আরতুগ্রুল (তুর্কি: Diriliş: Ertuğrul অর্থ: পুনরুত্থান: আরতুগ্রুল) হল মেহমেত বোজদাগকেমাল তেকদেন কর্তৃক নির্মিত একটি তুর্কি ঐতিহাসিক অ্যাডভেঞ্চার টেলিভিশন ধারাবাহিক ঐতিহাসিক সিরিজ, যার নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন এনজিন আলতান দুজিয়াতানইস্তাম্বুলের বেয়কোজ জেলার রিভা গ্রামে এর চিত্রধারণ করা হয়। ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দের ১০ ডিসেম্বর তুরস্কের টিআরটি ১ টেলিভিশনে এর প্রথম সম্প্রচারিত হয়। ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশের একুশে টেলিভিশনে সিরিজটির বাংলা সম্প্রচার শুরু হয় "সীমান্তের সুলতান" নামে এবং একই বছর ২৩শে ডিসেম্বর এর সম্প্রচার স্থগিত করা হয়। পরবর্তীতে বাংলাদেশের মাছরাঙা টিভিতে ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দের ২ এপ্রিল থেকে "দিরিলিস আরতুগ্রুল" নামে পুনরায় এর সম্প্রচার শুরু হয়। ওঘুজ তুর্কিদের ইতিহাসের উপর ভিত্তি করে এটি নির্মিত হয়েছে, যা ত্রয়োদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা প্রথম উসমান গাজীর পিতা আরতুগ্রুল গাজীর জীবনীকে তুলে ধরে। উসমান গাজীর জীবদ্দশায় এই সময়কালের প্রাধান্য অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত হলেও এই সময়কালই তাঁর মৃত্যুর পর পরবর্তী প্রায় ছয় শতাব্দীর জন্য উসমান গাজীর রাজবংশের অধীনে একটি বিশ্বময় সাম্রাজ্য গড়ে তোলার পথকে প্রশস্ত করেছিল।

পটভূমি

[সম্পাদনা]

মঙ্গোলীয়দের বহিঃরাক্রমণ, নির্যাতন ও গণহত্যার কারণে তুর্কি গোত্রগুলো মধ্য এশিয়া ছেড়ে পালিয়ে যায়। ওঘুজ তুর্কিদের মধ্যে কায়ী গোত্র চারশোটি বিশাল বেদুঈন তাবু গেড়ে আনাতোলিয়ায় আশ্রয় নেয়। কিন্তু দুর্ভিক্ষের কারণে তাদেরকে এক কঠিন সময়ের ভেতর দিয়ে যেতে হয়। এসকল বেদুঈন নতুন জীবন শুরু করার জন্য কোন নিরাপদ এলাকা খুঁজছিল। এই গোত্রের প্রধান ছিলেন সুলায়মান শাহ (সরদার আকা) এবং তার চার পুত্র গুনদারো, সুঙ্গুরতাকিন, আরতুগ্রুল ও দুন্দার তার সাথে ছিল।

আর্তুগ্রুল (এনজিন আলতান দুজিয়াতান) ছিল সুলায়মান শাহের কনিষ্ঠ পুত্র এবং একজন সাহসী পুরুষ। সে প্রায়শই তার তিন ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে সাথে নিয়ে শিকারে বের হত। এরকম এক দিনে, তারা নাইটস টেম্পলার-এর নাইটদের বহনকৃত বন্দীদের মুখোমুখি হয়। এরতুগ্রুল ও তার তিন বন্ধু সকল নাইটকে হত্যা করে [[হালিমা হাতুন ]] (ইসরা বিলগিস) নামের এক মেয়ে ও তার পরিবারকে উদ্ধার করে। তারা তাদের আসল পরিচয় না জেনেই নিজ গোত্রে নিয়ে আসে। হালিমা ও তার পরিবার সেলজুক সাম্রাজ্যের এক অভিজাত পরিবারের সদস্য ছিল এবং আরতুগ্রুল না এলে তাদের প্রাণদণ্ড হতো। ধরা পড়ার ভয়ে, তারা তাদের আসল পরিচয় গোপন রাখে। যাই হোক, তাদের আগমনে কায়ী গোত্রে নতুন সমস্যা দেখা দেয়, সেলজুক সাম্রাজ্যকে যুদ্ধের হুমকি দিয়ে তাদের ফিরিয়ে দিতে বলা হয় এবং নাইট টেম্পলারসগণ প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে ওঠে। এ কারণে বেদুঈনেরা সুলায়মান শাহকে একজন খারাপ নেতা হিসেবে দোষ দিতে থাকে। এই ঘটনায় সুলায়মানের জ্ঞাতি ভাই কুরদুগলু তার গোপন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সুযোগ পায়। সুলায়মান দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে আরতুগ্রুলকে নতুন আবাস অনুসন্ধানের অভিযানে পাঠান। ফলে, আরতুগ্রুল ও তার তিন বন্ধু সুলতানের সঙ্গে চুক্তির লক্ষ্যে আলেপ্পোয় যায়। তারা এমন সব ধারাবাহিক প্রেক্ষাপট পাড়ি দেয় যেগুলো চূড়ান্তভাবে উসমানীয় সাম্রাজ্যের ভিত্তি স্থাপন করবে।

অভিনয় ও চরিত্র

[সম্পাদনা]
অভিনয়ে চরিত্র বিবরণ
এনজিন আলতান দুজিয়াতান আর্তুগ্রুল গাজী উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা প্রথম উসমানের পিতা। সুলায়মান শাহ ও হায়মে হাতুনের পুত্র।
ইসরা বিলগিস হালিমা হাতুন আরতুগ্রুল এর স্ত্রী ও উসমানীয় সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা প্রথম উসমানের মাতা। সেলজুক সাম্রাজ্যের শাহজাদা নোমানের কন্যা।
ইয়ামান তুমান(সিজন ৩-৪) ও আরিফ দিরেন (সিজন ৫) গুন্দুজ আল্প আরতুগ্রুল গাজীহালিমা হাতুন এর বড় ছেলে। প্রথম উসমানের ভাই
হুলইয়া দারচান হায়মা হাতুন আরতুগ্রুল গুন্দোগদুর মাতা। সুলায়মান শাহর স্ত্রী ও প্রথম উসমানের দাদী।
কান তাসানের গুন্দুগদু (বা গুন্দারো) সুলায়মানের উচ্চাভিলাষী পুত্র ও এরতুগ্রুল এর ভাই।
বারিশ বাঘচি বাইজু নোয়ান মঙ্গোলদের অন্যতম সেনাপতি।
হুসাইন ওজাই কুরকুত বে দদুরগা গোত্রের নেতা ও হায়মে হাতুনের বড়ভাই।
উগুর গুনেশ তুঘতেকিন কুরকুত বের পুত্র। দদুরগা গোত্রের সেনাপতি এবং আরতুগ্রুল ও গুন্দগদুর মামাতো ভাই।
কাপ্তান গুরমান গেয়িক্লি জঙ্গলে বসবাস করেন। আরতুগ্রুলকে অনুসন্ধানে সহায়তা করেন।
উসমান সয়কুত ইবনে আরাবি আন্দালুসিয়ার সুফি দরবেশ ও প্রাচ্যের আধ্যাত্মিক নেতা। আরতুগ্রুল ও তার বন্ধুদের সাহায্য করেন। তিনি সুন্নি মুসলিম ছিলেন এবং বিশ্ব ভ্রমণ ও ইসলামের বানী প্রচারে অগ্রগামী এক চরিত্র।
সেরদার গোখান সুলায়মান শাহ কায়ি গোত্রের সর্দার ও আরতুগ্রুল এর পিতা।
চেঙ্গিয কশোকুন তুরগুত আল্প আরতুগ্রুল এর অনুগত সমর মিত্র ও বামসি বেরেক ও দোঘান বে'র সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু।
হান্দে সুবাশি আয়কিয/একিজ তুরগুত আল্পের স্ত্রী ও হায়মে হাতুনের পালক কন্যা।
দিদেম বালচিন সেলচান হাতুন গুনদারোর স্ত্রী।
বুরচু কিরাতি গোকচে সেলচান হাতুনের ছোট বোন। আরতুগ্রুল এর প্রতি প্রণয়দুর্বল।
এরান সাকচি এফ্রাসিয়াব ইরানি বণিক। বাইজু নোয়ানের ব্যবসায়িক সহযোগী।
মেহমেত চেভিক দেলি দেমির কায়ি গোত্রের কামার ও সুলায়মানের অনুগত দৃঢ় ব্যক্তিত্বের লোক।
হেকান ভানলি কুরদোগলু সুলায়মান শাহর জ্ঞাতি ভাই ও কায়ি গোত্রের বহু পরিবারের সর্দার। গোপন দুরভিসন্ধিতে নিমজ্জিত।
নুরেত্তিন সোনামেয বামসি বেরেক আরতুগ্রুল এর অনুগত সমর মিত্র ও তুরগুত আল্প ও দোঘান বে'র সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু।
চাভিত ছেতিন গুনার দোঘান বে আরতুগরুলের অনুগত সমর মিত্র ও তুরগুত আল্প ও বামসি বেরেকের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু।
তুরগুত তুনছাল্প আফসিন বে সেলজুক সাম্রাজ্যের অনুগত সেনাপতি।
সেদাত সাভতাক শাহজাদা নুমান সেলজুক সাম্রাজ্যের ত্যাজ্য ও নির্বাসিত রাজপুত্র। হালিমা হাতুনের পিতা।
লেভেন্ত ওক্তেম পেত্রুচ্চিও মানজিনি, উস্তাদ-ই-আজম অর্ডার কাউন্সিলে নাইটস টেম্পলারদের প্রধান উজির। তার প্রধান লক্ষ্য হল মুসলমানদের ধ্বংস করা ও জেরুজালেম পুনুরুদ্ধার করা।
সেরদার দেনিয তিতুশ নাইটস টেম্পলারদের সেনাপতি। নিজ ছোটভাইকে হত্যার প্রতিশোধস্বরূপ এরতুগ্রুলকে হত্যার জন্য অপেক্ষারত।
বুরাক তেমিয শাহজাদা ইয়িঘিত শাহজাদা নুমানের পুত্র ও হালিমা হাতুনের ছোট ভাই।
মেহমেত এমিন ইঞ্চি আমির আল আজিজ আলেপ্পোর সুলতান, সালাউদ্দিন আইয়ুবির নাতি।
গকান আতালে শাহাবুদ্দিন আল আজিজের চাঁচা।
হামিত দেমির আকছাকোচা কায়ি গোত্রের যাযাবর পরিবারগুলোর কিয়দংশের সর্দার ও সুলায়মান শাহের বন্ধু।
রেশাদ স্ত্রিক ক্লডিয়াস (ওমর) এক মহৎ নাইট যিনি ইবনে আরাবির ছাত্র হওয়ার দরুন তাকে হত্যার জন্য নিযুক্ত হয়েছিলেন এবং পরবর্তীতে আরতুগ্রুলএর জীবন রক্ষা করেন।
ফাহরই অযতেযকান ইলিয়াস ফকিহ ইবনে আরাবির শিক্ষানবিশ ও আরতুগ্রুল এর বন্ধু

নির্মাণ

[সম্পাদনা]

মেহমেদ বোজদাগ সিরিজটি প্রযোজনা করেন এবং মেতিন গুনেয় পরিচালনা করেন। আল্পায় গোক্তেকিন এর আবহ সঙ্গীত প্রস্তুত করেন। তুরস্কের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেল টিআরটি ১-এ ২০১৪ এর ১০ ডিসেম্বর থেকে প্রতি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টা ৫৫ মিনিটে সম্প্রচার করা হয়।

সিরিজটির যাযাবর পরিবেশের কোরিওগ্রাফির জন্য হলিউডের এক্সপেন্ডিবলস ২, রোনিন ও কোনান দ্য বারবারিয়ানের মত চলচ্চিত্রের করিওগ্রাফার টিমকে তুরস্কে আমন্ত্রণ জানানো হয়, যারা অভিনেতা, ঘোড়া ও অন্যান্য দৃশ্যের জন্য বিশেষ কোরিওগ্রাফির ব্যবস্থা করেন।

সেটে সর্বদা ২৫টি ঘোড়া ও একজন পশুচিকিৎসক সবসময় উপস্থিত রাখা হয়। এছাড়া, সিরিজের প্রয়োজনে রিভাতে একটি ঘোড়াশালও নির্মাণ করা হয়। চিড়িয়াখানার মত করে ছোট আকারের একটি বিশেষ এলাকাও প্রস্তুত করা হয় যাতে শুধু ঘোড়াই নয়, সিরিজের দৃশ্যায়নে প্রয়োজনীয় অন্যান্য পশুপাখিও রাখা হয়েছিলো।

শিল্প নির্দেশনার ক্ষেত্রেও এটি তুর্কি সিরিজের একটি অন্যতম মাইলফলক। সিরিজের প্রয়োজনে তুরস্কের বিভিন্ন স্থান থেকে তামা ও অন্যান্য ধাতুর সরঞ্জামাদি সংগ্রহ করা হয়েছিলো।[]

পুরস্কার ও সম্মাননা

[সম্পাদনা]

৯ টি এবং ৩৩ টি মনোয়ন , রেকর্ডঃ (২০১৪ -২০১৯) পর্যন্ত তুর্কি টিভি সিরিজের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন।

গিনেস বুক রেকর্ডে দিরিলিসঃ

[সম্পাদনা]

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লেখিয়েছে উসমানীয় সাম্রাজ্যের গৌরবময় উত্থানের সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত জনপ্রিয় তুর্কি সিরিজ ‘দিরিলিস আরতুগ্রুল’।

তৎকালীন একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম জানিয়েছে, শ্রেষ্ঠ ড্রামা সিরিজ ক্যাটাগরিতে এই সম্মানজনক মনোনয়ন পেয়েছে আলোচিত এই সিরিজটি।বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, এ পর্যন্ত সিরিজটি থেকে আয়কৃত লভ্যাংশের পরিমাণ ১শ কোটি ডলারেরও বেশী ছাড়িয়েছে।এছাড়া পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন পিটিভিতে সম্প্রচারের জন্য উর্দু ভাষায় রমযান থেকে প্রতিদিন এক পর্ব করে ডাবিং প্রচারিত হচ্ছে ।ইউটিউব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছিলো একটুর জন্য প্রথম পর্ব প্রচারের পর ১ কোটির উপরে দর্শক দেখেছেন এবং যেখানে নরমালী পিটিভির সদস্য ৪০ হাজারের মতন ছিলো সেখানে দিরিলিস প্রচারের পর এ পর্যন্ত প্রায় ১ কোটি ৭০ লাখ সদস্য হয়েছেন ৷ যদি একমাসের মধ্যে ৬৬ লাখ সদস্য হয়ে যেত তাহলে ইউটিউবের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিতো ৷

সারাবিশ্বের অন্ততপক্ষে ৩শ’ কোটি দর্শক (সারা বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক) আলোচিত এই সিরিজটি দেখেছেন এবং শুধু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেই ভিড় এর সংখ্যা হাজার হাজার কোটি হয়েছে বলে জানিয়েছে গণমাধ্যমগুলো ।[]

সামাজিক গণমাধ্যম

[সম্পাদনা]

রেটিং দাতাগণ 'দিরিলিশ: এরতুগরুল'কে ২০১৪ মৌসুমের সবচেয়ে সফল তুর্কি টিভি সিরিয়াল হিসেবে উল্লেখ করেন। বৃহস্পতিবার প্রথম পর্ব সম্প্রচারের পর এটি তুর্কি সামাজিক গণমাধ্যমে সাড়া ফেলে দেয়।[]

সম্প্রচার সময়সূচী

[সম্পাদনা]
মৌসুম সময় মৌসুমের প্রথম সম্প্রচার শেষপর্ব সম্প্রচার পর্বের সংখ্যা টিভি মৌসুম টিভি চ্যানেল
মৌসুম ১ বৃহস্পতিবার/ সন্ধ্যা ৭:৫৫ ডিসেম্বর ১০, ২০১৪ ১৭ জুন, ২০১৫ ২৬ ২০১৪/২০১৫ টিআরটি ১, টিআরটি ১ এইচডি
মৌসুম ২ বৃহস্পতিবার/ সন্ধ্যা ৭:৫৫ সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৫ ১৩ জুন, ২০১৬ ৩৫ ২০১৫/২০১৬ টিআরটি ১, টিআরটি ১ এইচডি
মৌসুম ৩ বৃহস্পতিবার/ সন্ধ্যা ৭:৫৫ নভেম্বর ০১, ২০১৬ ১৬ জুন, ২০১৭ ৩০ ২০১৬/২০১৭ টিআরটি ১, টিআরটি ১ এইচডি
মৌসুম ৪ বৃহস্পতিবার/ সন্ধ্যা ৭:৫৫ অক্টোবর ২৮, ২০১৭ ৮ জুন, ২০১৮ ৩০ ২০১৭/২০১৮ টিআরটি ১, টিআরটি ১ এইচডি
মৌসুম ৫ বৃহস্পতিবার/ সন্ধ্যা ৭:৫৫ নভেম্বর ০৮, ২০১৮ ৬ জুন, ২০১৯ ২৯ ২০১৮/২০১৯ টিআরটি ১, টিআরটি ১ এইচডি

নিষেধাজ্ঞা

[সম্পাদনা]

১০ ফেব্রুয়ারি ২০২০ সালে মিশর, সৌদি ও আরব আমিরাতে সরাসরিভাবে আরতুগ্রুল  নিষিদ্ধ  করা হয়। মিশরের ফতোয়া বিভাগ থেকে এই সিরিজটি দেখা হারাম ঘোষণা করা হয়েছে । ফতোয়া বিভাগ বিবৃতিতে তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রেসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকেও টার্গেট করে অভিযোগ করে বলেন, এরদোয়ানের উদ্দেশ্য মধ্য প্রাচ্যে অটোমান সাম্রাজ্যকে পুনরুদ্ধার করা এবং আরব দেশসমূহের উপর সার্বভৌমত্ব ফিরে পাওয়া যা পূর্বে অটোমান শাসনের অধীনে ছিল ।[]

আন্তর্জাতিক সম্প্রচার

[সম্পাদনা]
দেশ নেটওয়ার্ক প্রথম সম্প্রচার
 আফগানিস্তান টোলো টিভি সেপ্টেম্বর,২০১৫
 আলবেনিয়া টিভি ক্লান অক্টোবর, ২০১৫
 আলজেরিয়া একোরৌক টিভি অক্টোবর,২০১৭
আরব লীগ আরবের দেশসমূহ কাতার টিভি, আল নূর টিভি, আল এয়ারমৌক টিভি, দাওয়া চ‍্যানেল, ৪সাবাব জানুয়ারি, ২০১৭
 আজারবাইজান এ টিভি ডিসেম্বর, ২০১৫
 বাংলাদেশ একুশে টেলিভিশন, মাছরাঙা টেলিভিশন সেপ্টেম্বর, ২০১৬, এপ্রিল, ২০১৭
 বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা হায়াত টিভি আগস্ট, ২০১৮
 ব্রাজিল নেটফ্লিক্স সেপ্টেম্বর, ২০১৬
 চিলি টেলিভিশন নেকিয়েনাল দে চিলি ফেব্রুয়ারি, ২০১৮
 ইন্দোনেশিয়া ট্রান্স ৭ আগস্ট, ২০১৫
 জর্দান আম্মান টিভি অক্টোবর, ২০১৮
 কাজাখস্তান চ‍্যানেল ৩১, ক্বজাক্বাস্তান মার্চ, ২০১৬
 পাকিস্তান হাম সিতারে আগস্ট, ২০১৫
 সোমালিয়া এমসি টিভি মে, ২০১৯
 দক্ষিণ আফ্রিকা নেটফ্লিক্স নভেম্বর, ২০১৮
 উজবেকিস্তান জো'র টিভি জুন, ২০১৮
 উত্তর সাইপ্রাস টিআরটি ১ ডিসেম্বর, ২০১৪
 তিউনিসিয়া হান্নিবল টিভি অক্টোবর, ২০১৭
 যুক্তরাজ্য নেটফ্লিক্স নভেম্বর, ২০১৮
 যুক্তরাষ্ট্র নেটফ্লিক্স জুন, ২০১৭
 কানাডা নেটফ্লিক্স জুন, ২০১৯
 ভেনেজুয়েলা ভেনিজুয়েলানা দে টেলিভিশন নভেম্বর, ২০১৮

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Dirilis Ertugrul 's success is approved!"। ডিসেম্বর ১৯, ২০১৪। ৩০ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  2. "All about Dirilis Ertugrul"The News International (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২৬ 
  3. "Turkey's new TV series about the founding of the Ottoman empire tops the ratings"। ডিসেম্বর ১২, ২০১৪। নভেম্বর ১৬, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ২৫, ২০১৫ 
  4. Şafak, Yeni। "Following in UAE, Saudi footsteps, Egypt issues fatwa banning Turkish TV series"Yeni Şafak (তুর্কি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-১১ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]