ড্যানি ওয়েলবেক
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ড্যানিয়েল নি ট্যাকি মেনসাহ ওয়েলবেক[১] | ||
জন্ম | [২] | ২৬ নভেম্বর ১৯৯০||
জন্ম স্থান | ম্যানচেস্টার, ইংল্যান্ড | ||
উচ্চতা | ১.৮৫ মিটার (৬ ফুট ১ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | আক্রমণভাগের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিয়ন | ||
জার্সি নম্বর | ১৮ | ||
যুব পর্যায় | |||
ফ্লেচার মস রেঞ্জার্স | |||
২০০১–২০০৮ | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৮–২০১৪ | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ৯২ | (২০) |
২০১০ | → প্রেস্টন নর্থ এন্ড (ধার) | ৮ | (২) |
২০১০–২০১১ | → সান্ডারল্যান্ড (ধার) | ২৬ | (৬) |
২০১৪–২০১৯ | আর্সেনাল | ৮৮ | (১৬) |
২০১৯–২০২০ | ওয়াটফোর্ড | ১৮ | (২) |
২০২০– | ব্রাইটন | ৬৬ | (১৪) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৫ | ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৬ | ১ | (০) |
২০০৬–২০০৭ | ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ | ১১ | (২) |
২০০৭–২০০৮ | ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৮ | ২ | (২) |
২০০৮–২০০৯ | ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ | ৮ | (২) |
২০০৯–২০১১ | ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ | ১৪ | (৫) |
২০১১–২০১৮ | ইংল্যান্ড | ৪২ | (১৬) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১২:০৫, ১১ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১২:০৫, ১১ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
ড্যানিয়েল নি ট্যাকি মেনসাহ ওয়েলবেক (ইংরেজি: Danny Welbeck, ইংরেজি উচ্চারণ: /daˈni wɛlˈbɛk/; জন্ম: ২৬ নভেম্বর ১৯৯০; ড্যানি ওয়েলবেক নামে সুপরিচিত) হলেন একজন ইংরেজ পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে ইংল্যান্ডের পেশাদার ফুটবল লিগের শীর্ষ স্তর প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিয়নের হয়ে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।[৩][৪][৫] তিনি মূলত কেন্দ্রীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে ডান পার্শ্বীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় অথবা বাম পার্শ্বীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
ইংরেজ ফুটবল ক্লাব ফ্লেচার মস রেঞ্জার্সের যুব পর্যায়ের হয়ে খেলার মাধ্যমে ওয়েলবেক ফুটবল জগতে প্রবেশ করেছেন এবং পরবর্তীকালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের যুব দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি ফুটবল খেলায় বিকশিত হয়েছেন। ২০০৭–০৮ মৌসুমে, ইংরেজ ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছেন; ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে সাত মৌসুমে ৯২ ম্যাচে ২০টি গোল করেছেন। মাঝে তিনি প্রেস্টন নর্থ এন্ড এবং সান্ডারল্যান্ডের হয়ে ধারে খেলেছেন। ২০১৪–১৫ মৌসুমে তিনি প্রায় ১৬ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে আর্সেনালে যোগদান করেছেন। আর্সেনালের হয়ে তার তৃতীয় মৌসুমে তিনি আর্সেন ওয়েঙ্গারের অধীনে ২০১৬–১৭ এফএ কাপের শিরোপা জয়লাভ করেছেন। আর্সেনালে পাঁচ মৌসুম অতিবাহিত করার পর ওয়াটফোর্ডের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন, যেখানে তিনি সকল প্রতিযোগিতায় ২০ ম্যাচে ৩টি গোল করেছেন। ২০২০–২১ মৌসুমে, তিনি ওয়াটফোর্ড হতে ইংরেজ ক্লাব ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিয়নে যোগদান করেছেন।
২০০৫ সালে, ওয়েলবেক ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৬ দলের হয়ে ইংল্যান্ডের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ছয় বছর যাবত ইংল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০১১ সালে ইংল্যান্ডের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৪২ ম্যাচে ১৬টি গোল করেছেন। তিনি ইংল্যান্ডের হয়ে সর্বমোট দুইটি ফিফা বিশ্বকাপ (২০১৪ এবং ২০১৮) এবং সর্বমোট একটি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে (২০১২) অংশগ্রহণ করেছেন, যার মধ্যে ২০১৮ সালে গ্যারেথ সাউথগেটের অধীনে ফিফা বিশ্বকাপের চতুর্থ স্থান অধিকার করেছেন।
প্রারম্ভিক জীবন
[সম্পাদনা]ড্যানিয়েল নি ট্যাকি মেনসাহ ওয়েলবেক ১৯৯০ সালের ২৬শে নভেম্বর তারিখে ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং লংসাইটে তিনি তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন।[৬][৭] তার বাবা এবং মা উভয়ই ঘানার নাগরিক ছিলেন।[৮]
ক্লাব ফুটবল
[সম্পাদনা]ওয়েলবেক মাত্র ৬ বছর বয়সে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের নজরে আসেন।[৯] তার বাবা মা উভয়েই ঘানার অধিবাসী ছিলেন।[১০] ৮ বছর বয়সে তিনি স্থানীয় দল ফ্লেচার মস রেঞ্জার্সের হয়ে ভালো খেলা প্রদর্শন করেন, যার ফলে তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব অ্যাকাডেমিতে ভর্তি হয়েছিলেন।[১১] ২০০৬ সালের ৮ই এপ্রিল তারিখে, তিনি সান্ডারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড অনূর্ধ্ব ১৮ দলের হয়ে অভিষেক করেছেন। এর পরবর্তী মৌসুমে তিনি ২৮টি খেলায় অংশগ্রহণ করে ৯টি গোল করেছেন, এর মধ্যে এফএ যুব কাপে ৮ ম্যাচে ১টি গোল করেন যা তার দলকে ফাইনালে পৌছাতে সাহায্য করে।[১২] ২০০৭ সালের জুলাই মাসে, তিনি প্রশিক্ষণার্থী চুক্তি স্বাক্ষর করেন এবং ২০০৭–০৮ মৌসুমের শুরুর দিকেই ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সংরক্ষিত দলে উন্নীত হন। ২০০৮ সালে সৌদি আরব সফরের জন্য তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের প্রথম দলে ডাক পেয়েছিলেন। ২০০৮ সালের ২১শে জানুয়ারি তারিখে সৌদি ক্লাব আল হিলালের বিরুদ্ধে তিনি অভিষেক করেছেন; উক্ত ম্যাচের ৬৫তম মিনিটে তিনি অ্যান্ডারসনের বদলি খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে নেমেছিলেন। খেলা শেষ হওয়ার ঠিক ১ মিনিট পূর্বে তিনি পেনাল্টি কিক থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন; যার ফলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ম্যাচটিতে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিল।[১৩]
২০০৮ সালের ২৫শে জানুয়ারি তারিখে, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ম্যানেজার অ্যালেক্স ফার্গুসন জানিয়েছিলেন যে, ২০০৭–০৮ মৌসুমের বাকি সময়ের জন্য তিনি ওয়েলবেককে প্রথম একাদশের জন্য বিবেচনা করবেন।[১৪] অতঃপর ২৩শে সেপ্টেম্বর তারিখে, মিডলজব্রার বিরুদ্ধে লিগ কাপের ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে তিনি প্রতিযোগিতাপুর্ণ খেলায় অভিষেক করেছেন; ম্যাচটির তৃতীয় মিনিটে ওয়েলবেক গোল করার সম্ভবনা জাগালেও শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়েছিলেন।[১৫] লিগ কাপের ৪র্থ পর্বের খেলায় কুইন্স পার্ক রেঞ্জার্সের বিরুদ্ধে ৭২তম মিনিটে রদ্রিগো পসেবনের বদলি খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে নেমেছিলেন। মাঠে প্রবেশের কিছু মিনিট পরে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড একটি পেনাল্টি পেয়েছিল; কার্লোস তেবেস উক্ত পেনাল্টিকে গোলে রূপান্তর করেছিলেন, যার ফলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ১-০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিলেন।[১৬] ২০০৮ সালের ১৫ই নভেম্বর তারিখে, প্রিমিয়ার লিগে স্টোক সিটির বিরুদ্ধে তার অভিষেক ম্যাচের ৬৩তম মিনিটে পার্ক জি-সুংয়ের বদলি খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে নেমেছিলেন; উক্ত ম্যাচে তিনি ৩০ গজ দূর থেকে নেয়া বাঁকানো শটে গোল করেছিলেন, যা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ৫–০ গোলের ব্যবধানে জয়ের ম্যাচের চতুর্থ গোল ছিল।[১৭] ২০০৯ সালের ২৩শে সেপ্টেম্বর তারিখে, তিনি ২০০৮–০৯ মৌসুমের তার প্রথম গোল করেন; লিগ কাপের উক্ত ম্যাচে তার একমাত্র গোলে উলভারহ্যাম্পটন ওয়ান্ডারার্সের বিরুদ্ধে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ১–০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল। [১৮] ২৭শে অক্টোবর তারিখে, লিগ কাপের পরের ম্যাচেও তিনি বার্নজলির বিরুদ্ধে গোল করেছিলেন।[১৯] ২০০৯ সালের ২৫শে নভেম্বর তারিখে, উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে বেশিকতাশের বিরুদ্ধে তার অভিষেক ঘটে।[২০] ২০০৯ সালের ১১ই ডিসেম্বর তারিখে, তিনি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সাথে ২০১৩ সাল পর্যন্ত চুক্তি নবায়ন করেছিলেন।[২১]
আন্তর্জাতিক ফুটবল
[সম্পাদনা]ওয়েলবেক ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৬, ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭, ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৮, ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ এবং ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে ইংল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।[২২][২৩][২৪] ২০০৫ সালে তিনি ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৬ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। ইংল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে তিনি প্রায় ৬ বছরে ৩৬ ম্যাচে অংশগ্রহণ করে ১১টি গোল করেছেন। তিনি ২০০৭ সালের ২১শে আগস্ট তারিখে অনুষ্ঠিত ২০০৭ ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ দলের বিরুদ্ধে ইংল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে প্রথমবারের মতো গোল করেছেন।
২০১১ সালের ২৯শে মার্চ তারিখে, ২০ বছর, ৪ মাস ও ৩ দিন বয়সে, ডান পায়ে ফুটবল খেলায় পারদর্শী ওয়েলবেক ঘানার বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত প্রীতি ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ইংল্যান্ডের হয়ে অভিষেক করেছেন।[২৫][২৬] উক্ত ম্যাচের ৮১তম মিনিটে আক্রমণভাগের খেলোয়াড় অ্যাশলি ইয়াংয়ের বদলি খেলোয়াড় হিসেবে তিনি মাঠে প্রবেশ করেছিলেন;[২৭][২৮] ম্যাচে তিনি ১৬ নম্বর জার্সি পরিধান করে কেন্দ্রীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছিলেন।[২৯] ম্যাচটি ১–১ গোলে ড্র হয়েছিল।[৩০] ইংল্যান্ডের হয়ে অভিষেকের বছরে ওয়েলবেক সর্বমোট ৩ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন। জাতীয় দলের হয়ে অভিষেকের ১ বছর, ২ মাস ও ৪ দিন পর, ইংল্যান্ডের জার্সি গায়ে প্রথম গোলটি করেছেন;[৩১] ২০১২ সালের ২রা জুন তারিখে, বেলজিয়ামের বিরুদ্ধে ম্যাচের ৩৬তম মিনিটে অ্যাশলি ইয়াংয়ের অ্যাসিস্ট হতে ইংল্যান্ডের হয়ে ম্যাচের একমাত্র গোলটি করার মাধ্যমে তিনি আন্তর্জাতিক ফুটবলে তার প্রথম গোলটি করেছেন।[৩২][৩৩]
পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]আন্তর্জাতিক
[সম্পাদনা]- ১১ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত হালনাগাদকৃত।
দল | সাল | ম্যাচ | গোল |
---|---|---|---|
ইংল্যান্ড | ২০১১ | ৩ | ০ |
২০১২ | ১১ | ৫ | |
২০১৩ | ৬ | ৩ | |
২০১৪ | ১২ | ৫ | |
২০১৫ | ১ | ১ | |
২০১৬ | ১ | ০ | |
২০১৭ | ২ | ১ | |
২০১৮ | ৬ | ১ | |
সর্বমোট | ৪২ | ১৬ |
আন্তর্জাতিক গোল
[সম্পাদনা]গোল | তারিখ | মাঠ | প্রতিপক্ষ | স্কোর | ফলাফল | প্রতিযোগিতা | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ জুন ২০১২ | ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম, লন্ডন, ইংল্যান্ড | বেলজিয়াম | ১–০ | ১–০ | প্রীতি ম্যাচ | [৩৩][৩৪] |
২ | ১৫ জুন ২০১২ | অলিপিস্কি ন্যাশনাল স্পোর্টস কমপ্লেক্স, কিয়েভ, ইউক্রেন | সুইডেন | ৩–২ | ৩–২ | উয়েফা ইউরো ২০১২ | [৩৫][৩৬] |
৩ | ১২ অক্টোবর ২০১২ | ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম, লন্ডন, ইংল্যান্ড | সান মারিনো | ২–০ | ৫–০ | ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | [৩৭][৩৮] |
৪ | ৪–০ | ||||||
৫ | ১৪ নভেম্বর ২০১২ | ফ্রেন্ডস অ্যারিনা, সোলনা, সুইডেন | সুইডেন | ১–২ | ২–৪ | প্রীতি ম্যাচ | [৩৯][৪০] |
৬ | ১৪ আগস্ট ২০১৩ | ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম, লন্ডন, ইংল্যান্ড | স্কটল্যান্ড | ২–২ | ৩–২ | [৪১][৪২] | |
৭ | ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ | মলদোভা | ৩–০ | ৪–০ | ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | [৪৩][৪৪] | |
৮ | ৪–০ | ||||||
৯ | ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ | সেন্ট ইয়াকব-পার্ক, বাজেল, সুইজারল্যান্ড | সুইজারল্যান্ড | ১–০ | ২–০ | উয়েফা ইউরো ২০১৬ বাছাইপর্ব | [৪৫][৪৬] |
১০ | ২–০ | ||||||
১১ | ৯ অক্টোবর ২০১৪ | ওয়েম্বলি স্টেডিয়াম, লন্ডন, ইংল্যান্ড | সান মারিনো | ৩–০ | ৫–০ | [৪৭][৪৮] | |
১২ | ১৫ নভেম্বর ২০১৪ | স্লোভেনিয়া | ২–১ | ৩–১ | [৪৯][৫০] | ||
১৩ | ৩–১ | ||||||
১৪ | ২৭ মার্চ ২০১৫ | লিথুয়ানিয়া | ২–০ | ৪–০ | [৫১][৫২] | ||
১৫ | ১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ | তা'কালি জাতীয় স্টেডিয়াম, তা'কালি, মাল্টা | মাল্টা | ৩–০ | ৪–০ | ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | [৫৩][৫৪] |
১৬ | ৭ জুন ২০১৮ | এলান্ড রোড, লিডস, ইংল্যান্ড | কোস্টা রিকা | ২–০ | ২–০ | প্রীতি ম্যাচ | [৫৫][৫৬] |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "List of Players under Written Contract Transferred Between 01/09/2014 and 30/09/2014"। The Football Association। পৃষ্ঠা 6। ২৪ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Danny Welbeck: Overview"। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "ড্যানি ওয়েলবেক"। ব্যারি হাগম্যান'স ফুটবলার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ Brighton & Hove Albion - Men's Team [ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিয়ন - পুরুষদের দল]। brightonandhovealbion.com (ইংরেজি ভাষায়)। ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ: ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিয়ন ফুটবল ক্লাব। ৮ আগস্ট ২০১৯। ৯ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০২৩।
- ↑ "Brighton & Hove Albion FC Squad Information 2022/2023" [ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিয়ন ফুটবল ক্লাব দলীয় সদস্যের তথ্য ২০২২/২০২৩]। premierleague.com (ইংরেজি ভাষায়)। প্রিমিয়ার লিগ। ১২ আগস্ট ২০১৮। ৯ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০২৩।
- ↑ Wallace, Sam (৫ অক্টোবর ২০১১)। "Danny Welbeck unfazed by prospect of surprise start"। The Independent। London। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ Bernstein, Joe (২২ অক্টোবর ২০১১)। "With 21 nationalities at the ready there is only one local hero in Manchester"। Mail Online। Associated Newspapers। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৩।
- ↑ Keeling, Neal (১৬ মার্চ ২০১৫)। "Boy, 15, arrested over vile racist tweet made against ex-United star Danny Welbeck"। Manchester Evening News। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ Kelso, Paul (১৫ ডিসেম্বর ২০১১)। "Manchester United's Brian McClair insists new academy rules are essential to help England catch up with rivals"। The Daily Telegraph। Telegraph Media Group। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১১।
- ↑ Thompson, Gemma (২০ নভেম্বর ২০০৮)। "Papers: Credit to Cole"। ManUtd.com। Manchester United। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০০৮।
- ↑ Bernstein, Joe (২৪ মার্চ ২০১২)। "EXCLUSIVE: My dad didn't have the heart to tell me I was rejected by City, says Welbeck"। Daily Mail। Associated Newspapers। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৩।
- ↑ Bostock, Adam (২২ আগস্ট ২০১১)। "Welbeck hails coaches"। ManUtd.com। Manchester United। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১১।
- ↑ Coppack, Nick (২১ জানুয়ারি ২০০৮)। "Report: Al Hilal 3 United 2"। ManUtd.com। Manchester United। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০০৮।
- ↑ Bartram, Steve (২৫ জানুয়ারি ২০০৮)। "Welbeck set for step up"। ManUtd.com। Manchester United। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জানুয়ারি ২০০৮।
- ↑ "Man Utd 3–1 Middlesbrough"। BBC Sport। British Broadcasting Corporation। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৮।
- ↑ Lyon, Sam (১১ নভেম্বর ২০০৮)। "Man Utd 1–0 QPR"। BBC Sport। British Broadcasting Corporation। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০০৮।
- ↑ Barder, Russell (১৫ নভেম্বর ২০০৮)। "Man Utd 5–0 Stoke"। BBC Sport। British Broadcasting Corporation। সংগ্রহের তারিখ ১৫ নভেম্বর ২০০৮।
- ↑ Lyon, Sam (২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯)। "Man Utd 1–0 Wolverhampton"। BBC Sport। British Broadcasting Corporation। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯।
- ↑ Stevenson, Jonathan (২৭ অক্টোবর ২০০৯)। "Barnsley 0–2 Man Utd"। BBC Sport। British Broadcasting Corporation। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০০৯।
- ↑ McNulty, Phil (২৫ নভেম্বর ২০০৯)। "Man Utd 0–1 Besiktas"। BBC Sport। British Broadcasting Corporation। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০০৯।
- ↑ "Danny Welbeck signs new Manchester United contract"। BBC Sport। British Broadcasting Corporation। ১১ ডিসেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০০৯।
- ↑ Teague, Jack (১৪ অক্টোবর ২০০৫)। "U16s hit Wales for four"। The Football Association। ২৩ মার্চ ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ Goodwin, Chris; Isherwood, Glen। "Match Results Under 16 2000–2010"। England Football Online। ৪ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ Bradbury, Jamie (১০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯)। "Comeback defeats Lions"। The Football Association। ২ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Welbeck called up"। The Football Association। ২৯ মার্চ ২০১১। ২৮ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "England vs. Ghana - 29 March 2011 - Soccerway"। uk.soccerway.com।
- ↑ McNulty, Phil (২৯ মার্চ ২০১১)। "England 1–1 Ghana"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১১।
- ↑ "England - Ghana 1:1 (Friendlies 2011, March)"। worldfootball.net।
- ↑ "England - Ghana, Mar 29, 2011 - International Friendlies - Match sheet"। www.transfermarkt.com।
- ↑ Strack-Zimmermann, Benjamin। "England vs. Ghana"। www.national-football-teams.com।
- ↑ "England vs. Belgium - 2 June 2012 - Soccerway"। uk.soccerway.com।
- ↑ "England - Belgium, Jun 2, 2012 - International Friendlies - Match sheet"। www.transfermarkt.com।
- ↑ ক খ "England - Belgium 1:0 (Friendlies 2012, June)"। worldfootball.net।
- ↑ "England vs. Belgium 1–0: Summary"। Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "Sweden vs. England 2–3: Summary"। Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "Sweden - England 2:3 (EURO 2012 Poland/Ukraine, Group D)"। worldfootball.net।
- ↑ "England vs. San Marino 5–0: Summary"। Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "England - San Marino 5:0 (WC Qualifiers Europe 2012/2013, Group H)"। worldfootball.net।
- ↑ "Sweden vs. England 4–2: Summary"। Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "Sweden - England 4:2 (Friendlies 2012, November)"। worldfootball.net।
- ↑ "England vs. Scotland 3–2: Summary"। Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "England - Scotland 3:2 (Friendlies 2013, August)"। worldfootball.net।
- ↑ "England vs. Moldova 4–0: Summary"। Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "England - Moldova 4:0 (WC Qualifiers Europe 2012/2013, Group H)"। worldfootball.net।
- ↑ "Switzerland vs. England 0–2: Summary"। Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "Switzerland - England 0:2 (EURO Qualifiers 2014/2015, Group E)"। worldfootball.net।
- ↑ "England vs. San Marino 5–0: Summary"। Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "England - San Marino 5:0 (EURO Qualifiers 2014/2015, Group E)"। worldfootball.net।
- ↑ "England vs. Slovenia 3–1: Summary"। Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "England - Slovenia 3:1 (EURO Qualifiers 2014/2015, Group E)"। worldfootball.net।
- ↑ "England vs. Lithuania 4–0: Summary"। Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "England - Lithuania 4:0 (EURO Qualifiers 2014/2015, Group E)"। worldfootball.net।
- ↑ "Malta vs. England 0–4: Summary"। Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "Malta - England 0:4 (WC Qualifiers Europe 2016/2017, Group F)"। worldfootball.net।
- ↑ "England vs. Costa Rica 2–0: Summary"। Soccerway। Perform Group। সংগ্রহের তারিখ ১৮ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "England - Costa Rica 2:0 (Friendlies 2018, June)"। worldfootball.net।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ড্যানি ওয়েলবেক – ফিফা প্রতিযোগিতার রেকর্ড (ইংরেজি)
- ড্যানি ওয়েলবেক – উয়েফা প্রতিযোগিতার রেকর্ড (আর্কাইভ) (ইংরেজি)
- সকারওয়েতে ড্যানি ওয়েলবেক (ইংরেজি)
- সকারবেসে ড্যানি ওয়েলবেক (ইংরেজি)
- বিডিফুটবলে ড্যানি ওয়েলবেক (ইংরেজি)
- ইইউ-ফুটবলে ড্যানি ওয়েলবেক (ইংরেজি)
- ট্রান্সফারমার্কেটে ড্যানি ওয়েলবেক (ইংরেজি)
- ওয়ার্ল্ডফুটবল.নেটে ড্যানি ওয়েলবেক (ইংরেজি)
- ইএসপিএন এফসিতে ড্যানি ওয়েলবেক (ইংরেজি)
- ন্যাশনাল-ফুটবল-টিমস.কমে ড্যানি ওয়েলবেক (ইংরেজি)
- ১৯৯০-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- লংসাইটের ব্যক্তি
- ঘানায়ীয় বংশোদ্ভূত ইংরেজ ব্যক্তি
- কৃষ্ণাঙ্গ ব্রিটিশ ক্রীড়াবিদ
- ম্যানচেস্টারের ফুটবলার
- ইংরেজ ফুটবলার
- ফুটবল ফরোয়ার্ড
- ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- প্রেস্টন নর্থ এন্ড ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- সান্ডারল্যান্ড এএফসির খেলোয়াড়
- আর্সেনাল ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- ওয়াটফোর্ড ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- ব্রাইটন অ্যান্ড হোভ আলবিয়ন ফুটবল ক্লাবের খেলোয়াড়
- প্রিমিয়ার লিগের খেলোয়াড়
- ইংরেজ ফুটবল লিগের খেলোয়াড়
- ইংল্যান্ডের আন্তর্জাতিক যুব ফুটবলার
- ইংল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-১৭ আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- ইংল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-১৯ আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- ইংল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-২১ আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- ইংল্যান্ডের আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- উয়েফা ইউরো ২০১২-এর খেলোয়াড়
- ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- এফএ কাপ ফাইনালের খেলোয়াড়